নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলাম,রাজনীতি

আসুন আমরা ২টি ভারী বস্তু আল্লাহর কুরান ও রাসুলের(সাঃ) পরিবারকে(আঃ) অনুসরন করি।

আল-মুনতাজার

আমি মুয়াবিয়ার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত পরিত্যাগকারী রাসুলের(সাঃ) শিয়া।শিয়া মানে অনুসারী।আমি আল্লাহর অনুসারী,রাসুলের(সাঃ) অনুসারী।ডঃ তিজানী সামাভী বলেন,শিয়ারা রাসুলের(সাঃ) সুন্নত পালন করছে।

আল-মুনতাজার › বিস্তারিত পোস্টঃ

এই হাদিসটি কি মিথ্যা নয়?

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

হাদিসে কুদসী

(প্রকাশনায়ঃমুঃ লুতফুল হক,প্রকাশনা পরিচালক,ইসলামিক ফাউন্ডেশন,বায়তুল মোকাররম,ঢাকা।২য় মুদ্রন,জুন ১৯৯১)।



হাদিস # ২৮৩(পৃঃ ২২৩)/

মুসা(আ)এর নিকট মালাকুল মউত আসিলেন এবং বলিলেন, “ তোমার প্রভুর ডাকে সাড়া দাও”।তখন মালাকুল মউতের চোখের উপর এমন জোরে চপেটাঘাত করিলেম্ন যে,উহা ফাটিয়া গেল।তারপর ফেরেশতা আল্লাহর নিকট ফিরিয়া গেলেন এবং বলিলেন, “ আপনি আমাকে আপনার এরুপ বান্দার কাছে পাঠাইয়াছিলেন,যে মৃত্যু চায় না।য়ার সে আমার চক্ষু উতপাটন করিয়া ফেলিয়াছে”।তখন আল্লাহ তাহার চক্ষু ফিরাইয়া দিয়া বলিলেন, “তুমি আবার সেই বান্দার নিকট যাও এবং বল,তুমি কি জীবিত থাকিতে চাও?”যদি তুমি জীবিত থাকিতে চাও তবে একটা বলদের পিঠের উপর তোমার হাত রাখ।তোমার হাতে যে পরিমান লোম ঢাকা পড়ে,তুমি উহাদের সমসংখ্যক বছর বাচিবে।মুসা বলিলেন, “ তারপর কি হইবে”? তিনি(মালাকুল মউত) বলিলেন,তারপর তুমি মরিবে।মুসা(আঃ) বলিলেন, “তবে আমি এখনই মরিতে প্রস্তুত”।তারপর তিনি বলিলেন,হে আমার প্রভু!বায়তুল মুকাদ্দাস হইতে আমাকে একটি পাথর নিক্ষেপের পরিমান নিকটবর্তী করিয়া দাও”।নবী(সাঃ) বলিলেন,”আল্লাহর শপথ! যদি আমি বায়তুল মুকাদ্দাসের নিকটবর্তী হইতাম,তবে তোমাদিগকে নিশ্চয়ই মুসার(আঃ) কবর দেখাইয়া দিতাম যাহা রাস্তার এক পার্শ্বে একটি লাল বালুর টিলায় অবস্থিত।(আহমাস ও শায়খায়ান ইহা আবু হোরায়রা(রাঃ)এর সুত্রে সংগ্রহ করিয়াছেন,অনুরুপ হাদিস হাকেমও সঙ্গগ্রহ করিয়াছেন)।







মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

আল-মুনতাজার বলেছেন: সুপ্রিয় পাঠক,আসসালামু আলাইকুম।এই হাদিস্টি সম্প্ররকে আমার ক্ষুদ্র মুল্যায়নঃমালাকুল মউত আজ্রাইল আমিন(আঃ) হচ্ছেন আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীনের একজন সম্মানিত ফেরেস্তা যিনি নুরের তৈ্রী।আর হযরত মুসা(আঃ) হচ্ছেন আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীনের একজন সম্মানিত নাওবী।আল্লাহ যখন আজ্রাইল আমীন(আঃ) কে হযরত মুসার নিকট পাঠাইলেন,তখন এই সম্মানিত নবী কেন আজ্রাইল আমীনকে(আঃ) ফেরত পাঠাইলেন?এটা কি ধৃষ্টতা নয়?আর হযরত মুসা(আঃ) ধৃষ্টতা দেখাবেন,এটা তো মেনে নেয়া অসম্ভব।হাদিসের অন্য বিষয়গুলোও সাংঘর্ষিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.