নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলাম,রাজনীতি

আসুন আমরা ২টি ভারী বস্তু আল্লাহর কুরান ও রাসুলের(সাঃ) পরিবারকে(আঃ) অনুসরন করি।

আল-মুনতাজার

আমি মুয়াবিয়ার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত পরিত্যাগকারী রাসুলের(সাঃ) শিয়া।শিয়া মানে অনুসারী।আমি আল্লাহর অনুসারী,রাসুলের(সাঃ) অনুসারী।ডঃ তিজানী সামাভী বলেন,শিয়ারা রাসুলের(সাঃ) সুন্নত পালন করছে।

আল-মুনতাজার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবি হালিমা কি রাসুলের(সাঃ) দুধ মা ছিলেন?নবী-রাসুলের(সাঃ) ইতিহাস ও কোরান কি বলে?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩



পবিত্র কোরানে আমরা জানতে পেরেছি যে,হযরত মুসা(আঃ)কে ফেরাউনের স্ত্রী আছিয়া(আঃ) যখন লালন পালনের সিদ্বান্ত নিলেন এবং এই শিশুকে দুধ পান করানোর জন্য ধাত্রীর আহবান করলেন অতপর ধাত্রীর আগমন ঘটল কন্তু কেহই শিশু মুসাকে(আঃ) দুধ পান করাতে সক্ষম হলেন না।তখন সেখানে উপস্থিত হযরত মুসার(আঃ) আপন বোন বললেন, “আমি আপনাদের এমন এক ধাত্রীর সন্দ্বান দিতে পারি,হয়তো এই শিশু দুধ পান করবে”।আর বাস্তবেও তাই ঘটলো।এই ঘটনা দিয়ে প্রমানিত হয় যে,আল্লাহর মনোনীত নবী-রাসুলগন যখন যা ইচ্ছা খাদ্য বা পানীয় গ্রহন করতে পারেন না।

অনুরুপ,একটি অযৌক্তিক কেচ্ছাও আমাদের আলেম-ওলামাগন প্রচার করে থাকেন,হযরত রাসুলের(সাঃ) নাকি ‘দুধ মা’ ছিলেন বিবি হালিমা।তাহলে প্রশ্ন উঠে কত বছর পর্যন্ত শিহসুরা মায়ের দুধ পান করে? এ প্রসঙ্গে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁর পবিত্র কোরানে নির্দেশ দিচ্ছেনঃ

“ আর মায়েরা তাদের সন্তানদেরকে পুর্ন ২ বছর দুধ পান করাবে, যদি দুধ খোয়ানোর পুর্ন মেয়াদ সমাপ্ত করতে চায়......”(সুরা বাক্কারাঃ২৩৩)।

যেখানে খোদ আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত শিহসুরা দুধ পান করানোকে অনুমোদন দিচ্ছে সেখানে ‘দুধ মা’র প্রয়োজনীয়তা উদ্ভব হলো কি ভাবে? ইতিহাস সাক্ষ্য দিচ্ছে নবীজীর বয়স যখন ৬ বছর তখন তাঁর মহিয়সী মাতা বিবি আমেনা ইন্তেকাল করেন।আর তখনই নবীজীর সকল দায়দায়িত্ব গ্রহন করেন দাদা আব্দুল মোতালিব।সুতরাং তখন তো আর দুধ মায়ের দরকার ছিল না,দরকার ছিল অভিভাবকের।

তাহলে যারা অনুরুপ গপ্পো কাহিনী আরবের প্রথা বলে প্রচার করে নবীজীর মান-মর্যাদাকে হাস্যরস বা অপমানিত করছেন তাদের কাছে জানতে ইচ্ছে করে সমকালীন সময়ে হযরত আবুবকর, ওমর,উসমানের মায়ের নাম কি ছিল? তারা কি তাদের মায়ের দুধ খেয়েছিলেন নাকি অন্য কোন ধাত্রী মহিলার দুধ খেয়েছিলেন?রাসুল(সাঃ) যদি অন্য ধাত্রী মায়ের দুধ খেয়ে থাকেন,তাহলে আমাদেরও তো ধাত্রী মায়ের দুধ খাওয়া সুন্নত। আমরা কি কোন ধাত্রী মায়ের দুধ খেয়েছি?মোটেই না।তাই আসুন,রাসুলের(সাঃ) উপর মিথ্যা অপবাদ দেয়াকে পরিত্যাগ করি।


মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: দুনিয়ায় অশান্তি সৃষ্টির জন্য আসলে দায়ী কি
Click This Link

২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: আপনি তাইলে আসল ইতিহাস্টা বইলা দেন।

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

মদন বলেছেন: নবী(স.) এর দুধমাতা ছিলেন নাকি ছিলেন না এটি নিয়ে আমার মাথা ব্যথা নাই।

কোরআন কি নবী(স.) জন্মের আগে নাজিল হইসে নাকি পরে??

যদি আগে হয়ে থাকে তাহলে বলতে হয় নবী(স) ৪০ বছর পর্যন্ত নামাজ-রোজা কিচুই করেন নাই, আর যদি তার ৪০ বছর বয়সে কোরআন নাজিল হয় তাহলে ২ বছরের শিশুর উপরে কোরআনের বানী কিভাবে প্রযোজ্য হবে যখন কোরআনই আসে নাই।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

আল-মুনতাজার বলেছেন: মদন সাহেব,এই ঘটনাটি কোরান নাজিলের আগের ঘটনাঃ
পবিত্র কোরানে আমরা জানতে পেরেছি যে,হযরত মুসা(আঃ)কে ফেরাউনের স্ত্রী আছিয়া(আঃ) যখন লালন পালনের সিদ্বান্ত নিলেন এবং এই শিশুকে দুধ পান করানোর জন্য ধাত্রীর আহবান করলেন অতপর ধাত্রীর আগমন ঘটল কন্তু কেহই শিশু মুসাকে(আঃ) দুধ পান করাতে সক্ষম হলেন না।তখন সেখানে উপস্থিত হযরত মুসার(আঃ) আপন বোন বললেন, “আমি আপনাদের এমন এক ধাত্রীর সন্দ্বান দিতে পারি,হয়তো এই শিশু দুধ পান করবে”।আর বাস্তবেও তাই ঘটলো।এই ঘটনা দিয়ে প্রমানিত হয় যে,আল্লাহর মনোনীত নবী-রাসুলগন যখন যা ইচ্ছা খাদ্য বা পানীয় গ্রহন করতে পারেন না।

৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

শেখ তাওহিদুজ্জামান বলেছেন: এইসব জিনিস নিয়া বিতর্ক করার দরকার কি? বিবি হালিমা কি রাসুলের(সাঃ) দুধ মা ছিলেন কি না তাতে ইসলামের কোন ক্ষতি বা উপকার হচ্ছে না।শুধু অকারনে বিতর্ক হয়। আমাদের ধর্ম নিয়ে যদি আমরা এত বিতর্ক করি তাইলে মুল ব্যাপারগুলো নিয়ে কোন কাজ করা হবে না।ইসলাম নিয়ে বিতরকের কিছু নাই। চরিত্র ঠিক রাখেন , নামাজ পরেন, মানুশের সাথে ভাল ব্যবহার করেন, আর নিশ্চিত না হয়ে কোন মন্তব্য কইরেন না।

৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: ধর্মের এত দিক থাকতে আপনি এইভাবে দুধের পিছে লাগলেন কেন ভাই?


(সম্ভবত আরো একবার পোস্ট দিয়েছিলেন)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

আল-মুনতাজার বলেছেন: রাসুলের(সাঃ) নামে মিথ্যার বেসাতি চুরমার করা যে কোন ঈমানদারের কর্তব্য।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

আল-মুনতাজার বলেছেন: আমি একটি সত্য বিষয়কে প্রতিষ্টা করতে চাচ্ছি।

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১

টুনা বলেছেন: আমরা সবাই জানি নবীজী(সাঃ) কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহন করেন। তখন কার অভিজাত কুরাইশদের প্রথা অনুসারে ধাত্রী মায়ের দুধ পান করেন। এবং একথা ইতিহাসে লেখা আছে। এখন এব্যপারে তর্কের অবতারনাকে ফিৎনা সৃস্টির পায়াতারা ছাড়া আর কিছুই বলার নাই।

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

টুনা বলেছেন: মুসা (আঃ) ঘটনা দিয়ে হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) ব্যপারে সিদ্ধান্ত নিয়া ফালাইলেন X( X( । হজরত আদম (আঃ) জমানায় আপন ভাই-বোনে বিয়ে হতো। এর দ্বারা কি মানতে হবে সব যুগেই এটা প্রচলিত ছিল?

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

আহমেদ আলিফ বলেছেন: যেখানে খোদ আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত শিহসুরা দুধ পান করানোকে অনুমোদন দিচ্ছে সেখানে ‘দুধ মা’র প্রয়োজনীয়তা উদ্ভব হলো কি ভাবে?

আমি যতটা জানতাম ! তখনকার আরবে দুধ মাতা প্রথা শুধু মাত্র শিশুকে দুধ খাওয়ানোই মূল উদ্দেশ্য ছিলো না । গ্রামের বিশুদ্ধ আরবি শিখানো , নির্মল আলো বাতাসে শিশুর স্বাস্থ্য গঠন ইত্যাদি কারনে শিশুকে ৫/৬ বছর দুধ মাতার কাছে রাখা হতো ।


তাদের কাছে জানতে ইচ্ছে করে সমকালীন সময়ে হযরত আবুবকর, ওমর,উসমানের মায়ের নাম কি ছিল? তারা কি তাদের মায়ের দুধ খেয়েছিলেন নাকি অন্য কোন ধাত্রী মহিলার দুধ খেয়েছিলেন?

ভাই মনের ভিতরে বক্রতা থাকলে একটি ঘটনাকে বিভিন্ন ভাবে দেখা যায় । হযরত আবুবকর , ওমর ... এদের যে দুধ মাতা ছিলো না তারা তাদের নিজের ঘরেই বড় হয়েছে এই বিষয়ে আপনার কাছে কোনো প্রমান/দলিল আছে ?


রাসুল(সাঃ) যদি অন্য ধাত্রী মায়ের দুধ খেয়ে থাকেন,তাহলে আমাদেরও তো ধাত্রী মায়ের দুধ খাওয়া সুন্নত।

ভাই আপনার তো উদ্দেশ্য ভালো না । রাসুল (সাঃ) ২৫ বছর বয়সে ৪০ বছরের বিধবা বিয়ে করেছিলেন । তাহলে ভাই আপনি কি বলতে চান এটা করাই আমাদের জন্য সুন্নত ?

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

আল-মুনতাজার বলেছেন: রাসুল (সাঃ) ২৫ বছর বয়সে ৪০ বছরের বিধবা বিয়ে করেছিলেন >>
>>বিবি খাদিজা(সা আঃ) বিধবা ছিলেন-এই তথ্যের প্রমান ও সুত্র দিলে খুশী হবো।

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

আহমেদ আলিফ বলেছেন:
বিবি খাদিজা (রাঃ) যে বিধবা ছিলেন , এটা কি আপনি সত্যই জানেন না ?
যদি না জেনে থাকেন তাহলে সূত্র দিতে পারি ।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

আল-মুনতাজার বলেছেন: আমি যেটা জানি তাহলো,বিবি খাদিজা (সা আ) বিধবা ছিলেন না।

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৪

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপনার কথা শুনে আমি রীতিমত ভয়ে আছি কারণ হলো মক্কায় বিবি হালিমার ঘরটা এখন দাড়িয়ে আছে, এবং এর পক্ষে অনেক স্বাক্ষ্য প্রমান আছে ,যদি এটা মিথ্যা হয়ে যায় তাহলে হাদিস গুলোর অবস্থা কি হতে পারে তা ভাবনাতীত।

এখানে আপনি মুসা আঃ এর কথা তুলে ধরেছেন, সেই অর্থে গেলেতো আরেক নবীকে হারিণ গিয়ে দুধ খাওয়াতো,আল্লাহ কোন কাজটা কেন করছেন তার সঠিক ব্যখ্যা আমরা সব সময় দিতে পারিনা।

আমার কেন জানি মনে হয় আপনাকে বুঝাতে চাইলে আপনি বুঝবেননা,কারণ আপনি বুঝতে এই পোস্ট দেননি।তাই বুঝানো বোকামি,আর তাছাড়া হালিমার দুধ পান করিয়েছে কি করেনি সেটা ইসলাম ধর্মের জন্য কোন সংঘাৎময় বিষয় নয় বলেই আমার মনে হয়।আর বিবি খাদিজার বিষয়টাই যখন আপনি মানতে চাননা সেখানে আর কথা বাড়িয়ে লাভ নেই।

তবে আপনার এতশত বছর পর নবীজির দুধ গ্রহন নিয়ে বিতর্ক যদি ধর্ম নিয়ে মানুষের মনে প্রভাব ফেলে তার কঠিন দায়ভার আপনাকেই নিতে হবে,

আপনার প্রোফাইলে সিয়া নিয়ে বক্তব্যটা আমি ক্লিয়ার না, একটু বলেবন আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

আল-মুনতাজার বলেছেন: বিবি হালিমার ঘর সাক্ষী আছে,আবুজেহেলের ঘর পায়খানা হিসাবে আছে,ফেরাউনের লাশ আছে।আছে,অনেক কিছু আছে।কিন্তু আমরা যেটা কবর দিতে চাচ্ছি তা হলো,মিথ্যা ইতিহাস ও বানোয়াট গপ্পো।

১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৮

আমি মরতুজা বলেছেন: ভাই আমার কমেন্টা মুছে দিলেন যে, আমি কি ভুল কিছু বলেছি?
আমার ২ দিন আগের কমেন্টঃ
"আপনি একজন শিয়া সেটা ভালকথা, তাই আপনার কাছে এসব মিথ্যা মনে হতেই পারে, যেমনটা আমাদের সুন্নিদের কাছেও সন্দেহাতীত ভাবে প্রমানিত যে আপনারা পুরটাই ভ্রান্ত আকীদার উপরে আছেন, আমরা আলরেডী আপনাদের তথাকথিত সব হাদিসের বইগুলো কে ছুড়ে ফেলে দিয়েছি কারন সেগুল আমদের কাছে বিশুদ্ধতার মনদন্ডে মোটেও গ্রহন যোগ্য নয়। তাই ব্লগে আপনার এই সব ফালতু কথা বলে অনর্থক ক্যাচাল করবেনা। কারন ব্লগে আমরা বেশিভাগই সাধারন মানুষ যারা শিয়া-সুন্নি কোন বিষয়েই সুস্পস্ট ধারনা নেই। তাই আপনাদের যদি সাহস থাকে তাহলে ব্লগে হুদাই ক্যাচাল না করে সুন্নি শায়খদের সাথে বিতর্ক দিন, আমরা সবাই তাহলে সেটা সাগ্রহে দেখতে পারব।"

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

আল-মুনতাজার বলেছেন: হাদিস বিশুদ্বতার মানদন্ড কি কি?

১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: তৎসময় আরব বংশের একটা ট্রেডিশন ছিলো সন্তান জন্ম নিলে তার ভরণ পোষণের দায়িত্ব সমাজের অভাবি পরিবারদের দেয়া হতো,তার বিনিময়ে এককালীন একটা মুল্য নিত,এটা আরবের সকল উচ্চ বংশীয়রা এই রীতিনীতি পালন করে আসতো,তারউপর নবীজি ছিলেন আরবের সবচেয়ে উচু কোরাইশ বংশের সন্তান কিন্তু নবীজি পিতা জীবিত না থাকায় নবীজিকে কোন মহীলা লালণ পালনের দায়িত্ব নিতে চাননি, বিবি হালিমা ছিলো খুব গরীব রোগাক্রান্ত দুর্বল সেই জন্য তিনি কোন বাচ্চা লালনের জন্য না পেয়ে হতাশ হয়ে নবীজি পিতামহের কাছে এসে নবীজিকে লালনের দায়িত্ব নেয়।
এবং নবীজির যে সিনা পরিশুদ্ধের ঘটনা ঘটে সেটাও বিবি হালিমার বাড়িতেই হয়,সেটা দেখে বিবি হালিমার নিজের সন্তান।দুজন ফেরেস্তা নবীজির সিনা মোবারক খুলেন।এই ঘটনা দেখে বিবি হালোমা ভয় পেয়ে নবীজিকে আবার মা আমেনার কাছে ফেরৎ দিয়ে আসেন,পরে মা আমেনা যখন নবীজির গর্ব অবস্থায় নূরের কথা বলেন যাই নুর নবীজির পিতার কপালে ছিলো এবং পরে তা মা আমেনা কাছে যায় সেটা তুলে ধরলে হালিমা আশ্বস্ত হন এবং তিনিও নবীজিকে নিয়ে যাওয়ার পর তার পরিবারের কিছু অদ্ভুদ ঘটনা মনে করে মিলিয়ে দেখেন, যেমন বিবি হালিমার গাধা সবল সুস্থ্য হওয়া,বকরির পাল অনেক গুন বেড়ে যাওয়া তার আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরে আসা, তার নিজের স্তনে দুধ ভরে যাওয়া সহ সকল কিছু মিলিয়ে দেখে নবীজিকে আবার নিয়ে যান, দুই বছর পর নবীজিকে মা আমেনার কাছে নিয়ে আসলে তাকে আরো কিছুদিন রাখার অনুরোধ করেন মা আমেনার কাছে, ঐ সময় মক্কায় একধরনে রোগ ব্যাধি বেড়ে যায় তাই বিবি হালিমা মা আমানেকাকে বললেন মোহাম্মদ এখানে নিরাপদ নয় তাকে আমি আরো কিছুদিন আমার কাছে রাখতে চাই,পরে আরো ৫ মাস বিবি হালিমার নিকট থাকে, এইভাবে তিনি আড়াই বছর বিবি হালিমার গৃহে থাকেন।এই ইতিহাস মককায় আমি বিবি হালিমা বাড়ি তথা সেখানকার বাসিন্দা এবং মিউজিয়ামের রক্ষিত তথ্য থেকে পাই।

এখনো সৌদি আরবে সেই নিয়ম আছে সন্তান খাদ্দামার তত্বাবধানে বড় হয়।ইসলামে আরো স্পর্ষ কাতর বিষয় নিয়ে মিথ্যাচার আছে, হাদিসে অনেক অসত্য কথা আছে।অনেক বিভ্রান্তি আছে আপনি সব বাদ দিয়ে অযথা একটা বিষয় নিয়ে পড়ে আছেন।অসত্য বিরুদ্ধে লেগেছেন ভালো কথা কিন্তু এটা সত্য মিথ্যায় বর্তমানে ধর্মীয় ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় কোন প্রভাব পড়বে বলে আমি মনে করিনা।আপনি শুধু মাত্র বিতর্ক সৃষ্টির লক্ষ্যে এমন বিষয় নিয়ে ঘাম জাড়াচ্ছেন বলেই আমার ধারণা।

আল্লাহ আপনার সহায় হোক

১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

গরম কফি বলেছেন:
আল্লাহ সত্যিকারের কানাদের দৃষ্টি দ্বান করুন ।

১৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: গত তিন মাস যাবত ইরানে আছি। ইরানের ইসলাম পন্থী সরকার এবং শিয়া আলেম সমাজ যে কি পরিমাণ ব্যর্থ তা চাক্ষুস দেখছি!!

হক্ব আকিদার অবস্থা এবং ফলাফল এত খারাপ হওয়ার কথা না !! :| :|

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

আল-মুনতাজার বলেছেন: কোন কোন বিষয় খারাপ?

১৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: Seita Iran e eshe dekhe jan, moho venge jabe...

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

আল-মুনতাজার বলেছেন: ইনভাইটেশন পাঠান আর বমানের টিকেটের টাকা কখন পাঠাবেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.