নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ahmadullahlaksam

ahmadullahlaksam › বিস্তারিত পোস্টঃ

সালাত, নামাজের গুরুত্ত্ব

০২ রা মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:০৫

আল্লাহ তায়ালা মানবজাতি সৃষ্টি করেছেন শুধুমাত্র তাঁরই ইবাদাত করার জন্য। তাই সালাতের মাধ্যমে যেমন আল্লাহকে খুশি করা যায়, ঠিক তেমনি নিজেও মানসিক প্রশান্তি লাভ করতে পারে।

ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের দ্বিতীয়টি হচ্ছে সালাত, পবিত্র কোরান ও হাদিস গ্রন্থে বহু জায়গায় সালাত কায়েম করার তাগিদ ও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।



আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা বলেন, ‌‌‌নিশ্চয়ই সালাত নির্ধারিত সময়ে আদায় করা মু’মিনদের উপর ফরয। (সুরাহ আন-নিসা, ১০৩)



আল্লাহ সালাতকে ফরয করে দিয়েছেন বিধায় কোনো অবস্থাতেই বিনা ওযরে (ইচ্ছা করে) সালাত ছাড়া যাবে না।(ইসলামিক পরিভাষায় ‘ফরয’ মানে হচ্ছে অবশ্য করণীয়)। আল্লাহ(সুব.) আরো বলেন, “তোমরা আল্লাহ অভিমুখী হও এবং তাকে ভয় কর আর সালাত প্রতিষ্ঠা কর, এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।”(সুরাহ আর-রুম, ৩১)



সালাতের মাধ্যমে বান্দা তার প্রভুর সঙ্গে সরাসরি কথা বলে, তাই সালাত আল্লাহর আনুগত্য লাভের জন্য একটি সুন্দর ইবাদাত। একাগ্র মনে সালাত আদায়কারী নিজের ও সমাজের কল্যান ব্যতিত কোনো খারাপ কাজ করতে পারে না। এছাড়া সালাত অশ্লীল ও অন্যায় কাজ থেকে বিরত রাখে।

পবিত্র কোরানে সুরাহ আনকাবুত এ আল্লাহ (সুব.) বলেন, “নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে।”



সালাতের গুরুত্ব সম্পর্কে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসসালাম (সা.) অনেক কথা বলেছেন । আবু হুরাইরা (রা.) বলেন, তিনি আল্লাহর রাসুলকে বলতে শুনেছেন, “বলতো যদি তোমাদের বাড়ির সামনে একটি নদী থাকে, আর সে তাতে প্রতিদিন পাঁচবার গোসল করে, তাহলে কি তার দেহে কোনো ময়লা থাকবে?” তারা উত্তর দিলেন, তার দেহে কোনো ময়লা থাকবে না। আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, “এ হল পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের উদাহরণ। এর মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা বান্দার গুনাহ সমুহ মিটিয়ে দেন।”(অধ্যায় ৯/৬, হাদিস নং ৫২৮, সাহিহ বুখারি)



আসুন দশ বছর বয়সী শিশুসহ আমরা সবাই নির্ধারিত সময়ে দিনে-রাতে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করি।(সাধারণত সাত বছর বয়স হলে শিশুকে সালাত শিক্ষা দিতে হবে। আর দশ বছর বয়সী শিশুদের সালাত আদায় করতে কঠোরভাবে তাগিদ দিতে হবে।)



ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ নামাজ। ঈমানের পর নামাজের চেয়ে গুরুত্ব অন্য কোনো ইবাদতে প্রদান করা হয়নি। কোরআন শরিফে ৮৩ বার নামাজের আলোচনা এসেছে। নামাজ ফরজ হওয়া প্রসঙ্গে আল্লাহপাক বলেন, 'হে নবী! আমার বান্দাদের মধ্যে যারা মুমিন তাদের বলুন, নামাজ কায়েম করতে'। (সূরা ইবরাহিম, আয়াত-৩১)। অন্যত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন, 'তোমরা লোকদের সঙ্গে উত্তমভাবে কথা বলবে এবং নামাজ আদায় করবে। (সূরা বাকারাহ, আয়াত-৮৩)। অন্যত্র আল্লাহ ইরশাদ করেন, তুমি বলে দাও, আমার রব ন্যায়বিচারের নির্দেশ দিয়েছেন। তোমরা প্রত্যেক নামাজের সময় তোমাদের মুখমণ্ডল স্থির রেখ। (সূরা আরাফ, আয়াত-২৯)। অন্যত্র বলেন, 'অতএব, আল্লাহকে সিজদা কর এবং তার ইবাদত কর।' (সূরা নাজ্ম, আয়াত-৬২)। সূরা বাকারার শুরুতে আল্লাহতায়ালা মুত্তাকীদের পরিচয় দিতে ইরশাদ করেন, 'যারা অদৃশ্যের বিষয়গুলোতে ইমান আনে এবং নামাজ কায়েম।' (সূরা বাকারাহ, আয়াত-৩)।

আল্লাহতায়ালা নামাজের উপকার সম্পর্কে ইরশাদ করেন, এবং নামাজের পাবন্দি কর দিনের দুপ্রান্তে ও রাতের কিছু অংশে। নিঃসন্দেহে সৎ কাজসমূহ অসৎ কাজসমূহকে মিটিয়ে দেয়।' (সূরা হূদ, আয়াত-১১৪)। নামাজের ব্যাপক কল্যাণসমূহের উল্লেখযোগ্য একটি হলো নামাজ অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন, নামাজের পাবন্দি কর। নিশ্চয় নামাজ অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। (সূরা আনকাবুত, আয়াত-৪৫)।

অন্যত্র আল্লাহ ইরশাদ করেন, 'যারা কিতাবকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করে এবং নামাজ প্রতিষ্ঠা করে আমি এরূপ সৎকর্মশীলদের কর্মফল নষ্ট করি না।' (সূরা আরাফ, আয়াত-১৭০)।

অন্যত্র ইরশাদ করেন, 'মুমিনরা নামাজ আদায় করে, জাকাত আদায় করে এবং আল্লাহ ও তার রসুলের আদেশ মেনে চলে এসব লোকের প্রতি আল্লাহ অবশ্যই করুণা বর্ষণ করবেন।' (সূরা তওবা, আয়াত-৭১)। সূরা বাইয়্যিনাতে আম্বিয়ায়ে কেরামের দাওয়াতের দ্বিতীয় ধাপ স্বরূপ নামাজকে উল্লেখ করা হয়েছে।

আল্লাহতায়ালা বলেন, 'তাদের এছাড়া কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি যে, তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহতায়ালার ইবাদত করবে এবং নামাজ কায়েম করবে।' (সূরা বাইয়্যিনাহ, আয়াত-৫)।

যে ব্যক্তি ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ নামাজকে সব শর্তসহ খুশু-খুযুর সঙ্গে নবী তরিকায় আদায় করবে তার এই নামাজ তাকে সব ধরনের অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখবে। আর খুশু-খুযুর সঙ্গে নামাজ আদায়কারীদের সুসংবাদ দিয়ে আল্লাহ ইরশাদ করেন, নিশ্চয় সব মুমিন নামাজ আদায় করে।' (সূরা মুমিনূন, আয়াত-১-২)।

তাছাড়া নামাজের ব্যাপারে যারা উদাসীন থাকে তাদের ব্যাপারে শাস্তির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আল্লাহতায়ালা বলেন, 'দুর্ভোগ সেসব নামাজির জন্য নিজেদের নামাজের ব্যাপারে যারা থাকে গাফেল।' (সূরা মাউন, আয়াত-৪-৫)। অন্যত্র আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, '(সেদিন) অপরাধীদের সম্পর্কে পরস্পরে জিজ্ঞাসা করবে যে, কিসে তোমাদের জাহান্নামের ঠেলে দিয়েছে? তারা বলবে, আমরা নামাজি ছিলাম না।' (সূরা মুদ্দাসসির, আয়াত-৪২-৪৩)। আর রোজ হাশরে নামাজের মাধ্যমেই হিসাব-নিকাশ শুরু হবে। যার নামাজ সঠিক হবে তার অন্যান্য আমলও সঠিক বলে বিবেচিত হবে। আর যার নামাজ অসুন্দর হবে তার অন্যান্য আমলও অসুন্দর বলে গণ্য হবে। নামাজ তরককারী ব্যক্তি ইসলামি জীবন থেকে বঞ্চিত এবং তার জীবনযাপন কাফেরের জীবনযাপনের মতোই।

এ মর্মে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, 'বান্দা ও কুফরের মধ্যে একমাত্র পার্থক্য হলো নামাজ ত্যাগ করা।' (মুসলিম, মেশকাত)। হজরত উবাদা ইবনে সামির (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, 'রসুল (সা.) আমাদের সাতটি অসিয়ত করেন, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি কাজ হলো- তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক কর না। যদিও তোমাকে টুকরা টুকরা করে ফেলা হয় বা অগি্নকুণ্ডে নিক্ষেপ করা হয় আর ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ ত্যাগ কর না। কেননা যে ইচ্ছা করে নামাজ ছেড়ে দেয় সে ইসলাম থেকে বের হয়ে যায়।

Source: Collected

সূত্রঃ সংগৃহীত

আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করার অনুরোধ রইল
আমার ব্লগ https://a-1111.blogspot.com/

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমরা যদি শুধু প্রভুর ইবাদত করে জীবন কাটিয়ে দেই। তাহলে জগত সংসার তৈরি হতো না। আজকের এই আধুনিক সভ্যতা তৈরি হতো না। তাহলে আজও মানুষ গুহাতে থাকতো। কোনো কিছুই আবিস্কার হতো না।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০

ahmadullahlaksam বলেছেন: আপনাকে সালাত ঠিক রাখতেই হবে। বাকী সব পরে

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:২১

নীল আকাশ বলেছেন: নামায না পড়াকে যারা ছোটখাট বিষয় মনে করেন, তাঁদের উদ্দেশ্যে বলছি- আসুন জেনে নেই নামাজ না পড়ার ভয়াবহতা কত ।
আল্লাহ কুরআনে বার বার জোর দিয়ে বলেছেনঃ "যালিকা ইয়াওমুল হাক্কু" - এই দিন নিশ্চিতই আসবে! যারা নামায পড়বেনা তাদের মাথা পাথর দিয়ে আঘাত করে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দেওয়া হবে...

নেক্সট টাইম ফরয নামায ত্যাগ করার আগে চিন্তা করবেন, আমি কি আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের কথা বিশ্বাস করি?
যদি বিশ্বাস করে থাকেন, তাহলে আপনি ফরয নামায কোনোমতেই ত্যাগ করতে পারবেন না। আর যদি ত্যাগ করেন, তাহলে আপনি কি আল্লাহর কথা বিশ্বাস করলেন? একটু চিন্তা করে দেখুন - এই আয়াতে আসলে কাদের কথা বলা হয়েছে...
"আর মানুষের মধ্যে এমন কিছু লোক এমন রয়েছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান এনেছি অথচ আদৌ তারা ঈমানদার নয়।" (বাক্বারাহঃ ৮) *এই আয়াতে যাদের কথা বলা হয়েছে এরা আসলে মুনাফেক, মুখে দাবী করে আমরা ঈমানদার অথচ তাদের অন্তরে আল্লাহর প্রতি ঈমান নেই...

***ফরয নামায না পড়ার শাস্তিঃ একবার এক স্বপ্নে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে কয়েকটি পাপের শাস্তি দেখানো হয়। উল্লেখ্য, নবী-রাসুলদের সব স্বপ্ন ওহী, অর্থাত আল্লাহর পক্ষ থেকে সত্য স্বপ্ন-
একদিন সকালে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেনঃ "আজ রাতে আমার কাছে দুইজন আগন্তুক এসেছিল। তারা আমাকে বললো, আমাদের সাথে চলুন। আমি তাদের সাথে গেলাম। আমরা এমন এক লোকের কাছে পৌঁছলাম, যে চিত হয়ে শুয়ে ছিলো। অপর এক ব্যক্তি পাথর নিয়ে তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। সে পাথর দিয়ে শুয়ে থাকা ব্যক্তির মাথায় আঘাত করছে এবং থেঁতলে দিচ্ছে। যখন সে পাথর নিক্ষেপ করছে তা গড়িয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে। লোকটি গিয়ে পাথরটি পুনরায় তুলে নিচ্ছে। এবং তা নিয়ে ফিরে আসার সাথে সাথেই লোকটির মাথা পুনরায় পূর্বের মতো ভালো হয়ে যাচ্ছে। সে আবার লোকটির কাছে ফিরে আসছে এবং তাকে পূর্বের মতো শাস্তি দিচ্ছে। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, আমি আমার সংগী দুইজনকে জিজ্ঞাস করলামঃ সুবহা’ন-আল্লাহ! এরা কারা? তারা পরবর্তীতে উত্তর দেন, সে হচ্ছে এমন ব্যক্তি যারা কুরান মুখস্থ করে তা পরিত্যাগ করে এবং ফরয নামায না পড়েই ঘুমিয়ে পড়ে”। সহীহ বুখারী, রিয়াদুস সালেহীনঃ ১৫৪৬।

নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক, হে আল্লাহ আমাদের অতীতের ভুল ত্রুটিগুলো মাফ করো এবং ভবিষ্যতে সমস্ত গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার তৌফীক দান করো, আমীন।

***নামায ওয়াক্ত অনুযায়ীই পড়তে হবে, নিজের মন মতো সময়ে পড়লে গ্রহণযোগ্য হবেনাঃ
"ইন্নাস-সালাতি কানাত আ'লাল মুমিনিনা কিতাবান মাওক্বুতা।" অর্থঃ নিশ্চয়ই নামায মুমিনদের জন্য সুনিদিষ্ট সময়ের সাথেই ফরয করা হয়েছে। সুরা আন-নিসা, আয়াত ১০৩।

***ওয়াক্ত অনুযায়ী নামায না পড়লে তার শাস্তিঃ "ফাওয়াই লুল্লিল মুসাল্লিন, আল্লাযীনা হুম আ'ন-সালাতিম সাহুন।" অর্থঃ অতএব দূর্ভোগ ঐ সমস্ত নামাযীদের জন্য, যারা নিজেদের নামাযের ব্যাপারে উদাসীন।" সুরা আল-মাউন, আয়াত ৪-৫।

লক্ষ্যণীয় বিষয়ঃ এখানে উদাসীন বলতে যারা নামায পড়ে, কিন্তু দেরী কড়ে পড়ে তাদেরকে বুঝানো হয়েছে। যেই ব্যক্তি নামায পড়ে কিন্তু দেরী করে পড়ে, তাকেই যদি জাহান্নামের ওয়াইল নামক স্থানে (জাহান্নামের একটি চূড়াতে) যেতে হয়, তাহলে যেই ব্যক্তি নামায পড়েই না তার জাহান্নামের কোন কঠিন ও ভয়াবহ স্থানে যেতে হবে...?

কেউ যদি সত্যিই বিশ্বাস করে জাহান্নামের আগুনে পুড়তে হবে - আর মৃত্যুর পরের জীবন দুনিয়ার জীবনের মতোই আরেকটা জীবন, বরং সময়ের দিক থেকে সেটাতো অনন্ত - তাহলে অবশ্যই সে যত যাই থাকুক অন্তত ফরয নামাযটা হলেও আদায় করার চেষ্টা করবে...

আর যার ঈমান শুধু মুখে, অন্তরে নাই - সে বলবেঃ এই পড়বো, পড়া দরকার, কাপড় খারাপ হাজার রকম অজুহাত এনে দাড় করাবে। কিন্তু পড়ার জন্য যে উদ্যোগ ও চেষ্টা করা দরকার সেটা কোনোদিন করবেনা।
আল্লাহ আমাদেরকে পূর্ণ ৫ ওয়াক্ত নামাযী হিসেবেই মৃত্যু দান করুন, আমীন।

আপনার এই লেখাটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে। তাই এই লেখাটার জন্য একটা ছবি যোগার করে দিলাম। ভালো লাগলে আপনি এটা এই পোস্টের জন্য ব্যবহার করতে পারেন।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সীরাতুল মুস্তাকীমে পথে চলার তৌফীক দান করুন, আমীন।

০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫

ahmadullahlaksam বলেছেন: chobi dilam kintu i want share brother

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

123456789happy বলেছেন: জাজাকাল্লাহ্...........গুরুত্বপূর্ণ ও মর্মস্পর্ষী আলোচনা। অনুমতি করলে আলোচনটুকু ভিডিও আকারে প্রকাশ করতাম, অবশ্যই সূত্র উল্লেখ করে।

০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৪৩

ahmadullahlaksam বলেছেন: দিয়ে দিন

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১

ahmadullahlaksam বলেছেন: ভিডিও কই? লিঙ্ক দিন ভাই

৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:৩৯

ahmadullahlaksam বলেছেন: শেয়ার করুন

৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪

নীল আকাশ বলেছেন: এই ধরনের ধর্মীয় বিষয় গুলি নিয়ে আরও লিখুন। আমি খুব খুশি হব। আর কেউ না পড়ুক আমি অন্তত: এসে পড়ে যাব কথা দিয়ে গেলাম, ইনসাল্লাহ।
ধন্যবাদ।

০৩ রা মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪২

ahmadullahlaksam বলেছেন: খুশি হলাম

৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখা চলুক।মানবজাতির হেদায়েতের দরকার আছে ভাই।

আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১

ahmadullahlaksam বলেছেন: শেয়ার করুন ভাই। আর দ্বীনের দাওয়াত দিন বাস্তবে ময়দানে অনুরোধ। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ রাত ১:৩২

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: নামাজ,নামাজ,নামাজ অন্তিম শয়ানে প্রিয় রাসুলের(সা:) আকুতি ! জাযা"ক আল্লাহ খায়েরান ,অতীব জরুরী
পোস্টের জন্য !

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৯

ahmadullahlaksam বলেছেন: শেয়ার করুন ভাই। আর দ্বীনের দাওয়াত দিন বাস্তবে ময়দানে অনুরোধ

৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৩৩

ahmadullahlaksam বলেছেন: আল্লাহ্‌ এর কাছে আমার জন্য দোয়া করেন যাতে আল্লাহ্‌ আমাকে দুনিয়া ও আখেরাতে কল্যাণ দান করেন।

৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:৪৪

ahmadullahlaksam বলেছেন: আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করার অনুরোধ রইল https://tllnn.blogspot.com/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.