নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দুঃখের হাটে সুখ বেচি, শান্তি খুঁজি অশান্তির বাজারে। দাম দিয়ে কিনি যন্ত্রণা।

গেঁয়ো ভূত

ব্লগে নিজেকে একজন পাঠক হিসেবে পরিচয় দিতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। যা সঠিক মনে করি, অন্যায়ের বিরুদ্ধে, অবশ্যই দেশ ও দেশের মানুষের পক্ষে লিখতে চেষ্টা করি।

গেঁয়ো ভূত › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিষবৃক্ষের শিকড় কোথায় এবং শিকড় সহ বৃক্ষটিকে উৎপাটনের কায়দাটাই বা কি?

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫২


পুকুর চুরি, সাগর চুরি, চটকদার শব্দগুলো ব্যবহার করে আজকাল অনেকেই বেশ পুলক অনুভব করেন। কিন্তু বাস্তবে কি হয়? আমরা যারা মাঝরাতে টিভি টকশো তে কথা বলে বাহবা কুড়াই, রাজনীতির মাঠে-ময়দানে জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে মানুষের করতালির বন্যা বয়ে দিই, অথবা যারা পত্রিকায় কলাম লিখে দেশোদ্ধার করেন, তারা সবাই কি একেবারে ধোয়া তুলসী পাতা? মোটেই না। হ্যা, আপনি ঠিকই ধরেছেন, আমি দেশের দুর্নীতির কথাই বলছি। আমরা যারা সাধারণ আম পাবলিক, দুর্নীতির কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলি, তারাও কি দুর্নীতির ছোট্ট চারা গাছটির গোঁড়ায় জল-সার দিয়ে সেটাকে মহীরুহে পরিণত করতে কম যাই?

চায়ের আড্ডায় অথবা সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা যখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলি, তখন কিন্তু আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে এক একজন চির বিদ্রোহী! কিন্তু সেই আমরাই ব্যক্তিগত ভাবে সুযোগ পেলে, সুবিধা টা যখন নিজের দিকে যায় তখন কত সহজে সবকিছু হজম করে ফেলি! আমি যখন সুযোগের অভাবে সৎ তখন আমি আসলে কতটা সৎ? যার ক্ষমতা যত বেশি তার দুর্নীতির সাইজটাও ততো বড়! একজন সিএনজি বাইক চালক সুযোগ পেলেই কয়েক গুন বেশি ভাড়া নিতে কসুর করে না, তেমনি ভাবে একজন বাস কন্ডাক্টরকেও সুযোগ বুঝে যাত্রীসাধারণকে বেকায়দায় ফেলে ৫-৭ গুন পর্যন্ত ভাড়া আদায় করতে দেখতে পারেন যদি আপনার কপাল মন্দ হয়। এগুলো কি কম বড় দুর্নীতি? এঁদের হাতে যদি বড় ক্ষমতা দেওয়া যেত তাহলে বুঝতে পারা যেত কত গমে কত আটা!

বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক, অধ্যাপক এ বি এম আব্দুল্লাহ একজন সফল চিকিৎসক এবং অত্যন্ত ভালো মানুষ। উনি বর্তমান দায়িত্ব পাওয়ার আগে রোগী দেখে মাত্র তিন শো টাকা ফি নিতেন। অথচ অনেক লোককে আমি নিজ চোখে দেখেছি উনার রোগীর সিরিয়াল যিনি লেখেন তাকে আড়ালে ডেকে নিয়ে ২০০/১০০ টাকা দিয়ে সিরিয়াল ছাড়া আগে রোগী দেখিয়ে চলে যেতে! বেশ কয়েকবার দেখতে হয়েছে এমন ঘটনা! এটা ছোট্ট একটা উদাহরণ মাত্র, আমরা প্রত্যেকে এরকম স্রহস্য উদাহরণের প্রত্যক্ষ সাক্ষী হচ্ছি সর্বত্র সর্বক্ষণ! এসব ক্ষেত্রে কেউ কিন্তু আমাদের বাধ্য করে না, আমরা স্বেচ্ছায় স্বপ্রনোদিত হয়ে ছোট থেকে বড় দুর্নীতি গুলো করছি। এসব দুর্নীতি দুর্নীতির মিছিল কে বড় থেকে আরো বৃহত্তর করেছে। এরকম আরো অসংখ্য দুর্নীতির উদাহরণ আপনার প্রত্যেকেই দিতে পারবেন।

কারা বেশি দুর্নীতি করে? কারা বেশি ঘুষ খায়? এভাবে যদি প্রশ্ন তাহলে অনেকেই হয়তো সমস্বরে চিৎকার করে বলবেন পুলিশ! পুলিশ! ঘুষ চাওয়া, নেওয়া, খাওয়া অবশ্যই অপরাধ। আচ্ছা ঘুষ দেওয়া কি অপরাধ নয়? এই প্রশ্নটা কিন্তু আমরা সাধারণত করি না। আমাদের সমাজে শতকরা এমন কত ভাগ লোক আছেন যারা তাদের কোনো সন্তান অথবা আত্মীয় পরিজন দোষে কিম্বা বিনাদোষে গ্রেফতার হলে ঘুষ দিয়ে ছাড়াবার চেষ্টা করেন না? এগুলো কি অপরাধ নয়? অথচ এগুলো কিন্তু আমরা বেমালুম চেপে যাই! আবার অনেক ক্ষেত্র আছে যেখানে আমরা বাধ্য হই ঘুস দিতে, না দিয়ে অন্য কোনো উপায় ও থাকেনা।


যারা দুর্নীতিগ্রস্থ তারা কিন্তু অন্য কোনো গ্রহ থেকে আসে না, আসে না অন্য কোনো দেশ থেকেও। তারা আমাদেরই দেশের লোক। আমাদের পিতা, সন্তান, ভাই, বোন, মা, মামা, চাচা, খালা, খালু, ফুপা, ফুপু। আমাদেরই আত্মীয় স্বজন।আমরা কি কখনো তাদেরকে বলি এগুলো অন্যায়? এসব বাদ দিয়ে সৎ জীবন যাপন করুন। অথচ এই আমরাই চায়ের টেবিলে আর আড্ডায় হাতি-ঘোড়া মারি, এগুলো কি ভণ্ডামি নয়??

উপরের বর্ণনা গুলো খুবই ক্ষুদ্র পরিসরে, কিন্তু আপনারা এখানে অনেকেই আছেন এর চাইতে স্রহস্য-অযুত বেশি খবর রাখেন।

ব্যাক্তিগতভাবে আমি মনে করি আমাদের দেশের প্রায় অধিকাংশ সমস্যার জনক-জননী হলো দুর্নীতি। কিন্তু শিকড় সহ বিষবৃক্ষটিকে উৎপাটনের কায়দা টা কি আপনারা কেউ কি জানেন??

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই দেশ যখন ধনী দেশ হবে তখন দুর্নীতি কিছুটা কমতে পারে।এই দুর্নীতির সাথে শাসকদের সম্পর্ক আছে। ভালো শাসক না আসলে দুর্নীতি কমবে না। সুশাসন না আসলে দুর্নীতি থেকে যাবে। হয়তো কিছু কমতে পারে। এই দুর্নীতি বন্ধ করার জন্য একজন ভালো, সাহসী এবং যোগ্য শাসকই যথেষ্ট। বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দলগুলি এই দুর্নীতির ব্যাপারে তেমন কথা বলে না। কারণ ক্ষমতায় যাওয়ার ক্ষেত্রে এই দুর্নীতি অনেক ক্ষেত্রে তাদের সহায়ক । দুর্নীতির কোন কুফল এই সব বড় রাজনৈতিক দলের রাজনীতিকে বাধাগ্রস্ত করে না। ফলে দুর্নীতি জাতির ভাগ্যনিয়ন্তাদের জন্য কোন সমস্যা না। এই কারণে এটাকে তারা তেমন গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে না। বরং দুর্নীতি থাকলে ওনাদের সুবিধা। আমলাদেরও সুবিধা। আর সাধারণ মানুষের প্রতিবাদের দৌড় হল ফেইসবুক আর ব্লগ পর্যন্ত। শাসকরা সেটা বুঝে গেছে।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:২১

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


চমৎকার ও গভীর বিশ্লেষণপূর্ণ মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা মোটামোটিভাবে দুর্নীতির জন্য সকল দায় দেশের রাজনীতিকদের উপর দিয়ে দেই। আর দেশে প্রধান রাজনৈতিক শক্তি মূলত দুটি। এইখানে একটা দুষ্ট চক্র আছে যা থেকে বের হয়ে আসা একরকম অসম্ভব। আমরা বেশির ভাগ জনগণ নিজেদের অজান্তেই নিজের গায়ে নিজেই প্রধান দুই রাজনৈতিক শক্তির যেকোনো একটির ট্যাগ লাগিয়ে নিতে পছন্দ করি, ফলে কোনো রাজনৈতিক শক্তি যখন ক্ষমতায় থাকে তখন তারা ধরেই নেয় দেশের প্রায় অর্ধেক লোক আমাদের সমর্থন করে, এবং এই অন্ধ সমর্থন তাদেরকে আরো বেশি দুর্নীতিগ্রস্থ হবার লাইসেন্স দিয়ে দেয় বলে আমরা ধারণা।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: শুভকামনা, ভালো থাকবেন।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা টপিক নিয়ে লিখেছেন। আপনার লেখার সাথে একমত পোষণ করছি।

প্রথমত, দুর্নীতিকে আমরা অনেকেই দুর্নীতি মনে করি না, মনে করি উপরি আয় এবং সেটা বৈধ। সমস্যা শুরু হয় এখান থেকে। আবার অনেকে আছেন অন্ধ, কোথাও কোনো দুর্নীতি দেখেন না, সেটাও সমস্যা। এদের নিজেরাই আবার দুর্নীতিগ্রস্ত হওয়ায় দুর্নীতিকে দুর্নীতি বলে স্বীকৃতি দিতে চান না, চাউরও করতে চান না।

পরিবারের সন্তানরা আবার অন্য পরিবারের সন্তানদের সাথে তর্কে লিপ্ত হয় - কার বাবার ঘুষের টাকা কত বড়ো, বা উপরি আয় কত বেশি তা নিয়ে। অর্থাৎ, পরিবারের কর্তা যে ঘুষ খান, এটা পরিবার মেনে নিয়েছে; অনেক ক্ষেত্রে পরিবারের চাহিদা মেটাতেও তাকে উপরি আয়ের পথ হিসাবে ঘুষের দারস্থ হতে হয়।

অফিসে যারা চাকরি করেন, তারা মনে করেন আপনার প্রতিটা কাজের জন্যই তারা আপনার কাছ থেকে টাকা প্রাপ্য, যদিও সেই কাজটা তাদের রুটিন চার্টার অব ডিউটিজের আওতাভুক্ত।

একজন অপরাধী অ্যারেস্ট হওয়ামাত্র আমরা বিরাট অঙ্কের টাকা নিয়ে ছাড়িয়ে আনার জন্য তদবির শুরু করি। ঘুষ দেয়াও সমান অপরাধ। কিন্তু, আমরা জানি যে মোটা অংকের টাকা দিতে পারলে এই অপরাধীকে ছাড়িয়ে আনা যাবে, এজন্য এ পথে যাই। আবার অনেক নিরপরাধ ব্যক্তিও হয়রানির শিকার হোন। এ ক্ষেত্রে বাদী ও বিবাদী উভয় পক্ষই ফাঁসানোর জন্য ও ছাড়ানোর জন্য টাকা চালাচালি করেন। দুর্নীতির মূল উৎস হলো - যিনি ঘুষ নেন তিনি। তিনি যদি অনড় থাকতেন, ঘুষ নেবেন না, তাহলে অনেকাংশেই ঘুষ কমে যেত। অনেকে আবার হুমকির মুখে জীবন বাঁচানোর জন্যও মাঝে মাঝে ঘুষ নিতে বাধ্য হোন। দুর্নীতি যে শুধু ঘুষের মাধ্যমেই হয়, তা না, বাহুশক্তির মাধ্যমেও হয়। সেখানে ঘুষের টাকা ইকুয়াল টু বাহুবল।

আমার জীবনে আমি এমন কিছু ক্ষুদ্র কাজের জন্যও ঘুষের দৌরাত্ম্য দেখে আমি অবাক হয়ে গেছি - কীভাবে চলবে সাধারণ মানুষ?




২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


সাবলীল মন্ত্যব্য। ঘুষ-দুর্নীতি আমাদের জাতীয় জীবনকে একেবারে আস্টে-পৃষ্টে বেঁধে ফেলেছে। ঘুষ-দুর্নীতি আমাদের জাতীয় জীবনের প্রধান প্রতিপক্ষ এবং প্রধান সমস্যা, এই ইস্যুতে যতদিন আমরা একমত হতে পারবোনা ততদিন মনে হয় এই দানবের কবল থেকে মুক্তি নাই।

শুভকামনা, ভালো থাকবেন।

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫৭

বিটপি বলেছেন: এই দেশ ধনী হলেও দুর্নীতি কমবে না। দুর্নীতি যারা করে, তারা কেউ অভাবে পড়ে করেনা, করে স্বভাবে পড়ে। এই স্বভাব পরিবর্তনের জন্য দরকার উপযুক্ত শিক্ষা। সেই শিক্ষা আমাদের পাঠ্যপুস্তকে দেয়া হয়না। দেওয়া হয় বিসিএস ক্যাডারদের প্রশিক্ষণের সময় - যে সময়ে সেই শিক্ষা কোন কাজে আসেনা।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১৭

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


তাহলে বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে? তবে কি আমরা জনম জনম যে তিমিরে আছি সেই তিমিরেই রয়ে যাবো??

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৩

অপ্‌সরা বলেছেন: দায় তো সবার!!

যার যার মাথা থেকে উৎপাটন!!!!!!!

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪০

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


আমরা প্রত্যেকেই খুব আত্নকেন্দ্রিক তাই নিজের লাভটা খুউব বড় আমাদের কাছে, সবাই যখন এভাবে চিন্তা করি দুর্নীতির মিছিলটা তখনই আরো বড় হয়ে যায়!

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০৮

জুল ভার্ন বলেছেন: অত্যাধিক লোভের কারণে দুর্নীতি আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের, স্পেশালি ক্ষমতাসীনদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে হলেও ভালো মানুষের সংখ্যাও কম নয় বলেছে এখনো সমাজটা সম্পুর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়নি।

পোস্ট ভালো লেগেছে। +

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৪

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


আপনি সঠিক বলেছেন। সমাজে ভালো মানুষের সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়। কিন্তু আমাদের মতো ভালো মানুষদের নির্লিপ্ততা দূর্নীতিবাজদের সাহস বাড়াতে বেশ ভালোই ভূমিকা রাখে বৈকি ! পোস্ট আপনার ভালো লেগেছে জেনে প্রাণিত হলাম।

শুভকামনা, ভালো থাকবেন।

৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্যাক্তিগতভাবে আমি মনে করি আমাদের দেশের প্রায় অধিকাংশ সমস্যার জনক-জননী হলো দুর্নীতি। ''প্রায়'' না। সব সমস্যার পিছনেই এই দুর্নীতি। এই জন্য একটা বিপ্লব দরকার আর সত্যিকারের দেশপ্রেমিক একজন নেতা দরকার। তবে এই ব্যাপারে মহান সৃষ্টিকর্তা খাস দৃষ্টি না দিলে সেই নেতার দেখা পাওয়াও সুদূঢ় পরাহত। :(

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪২

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


অফুরন্ত ভালোলাগা! মনের কথাটি বলে দিয়েছেন। নেতৃত্বের একটা বন্ধ্যাত্ব সময় পার করছি আমরা। কিন্তু জনসমুদ্রে বান না ডাকলে কিন্তু নেতৃত্বেরও জন্ম হয়না। আমরা যেরকম একটা নির্লিপ্ত জাতিতে পরিণত হয়েছি, সৃষ্টিকর্তা চালায় বলেই তো দেশটা চলে।

শুভকামনা, ভালো থাকবেন।

৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই জিনিস আমাদের অতি নিচু স্তর থেকে সর্বচ্চো স্তর পর্যন্ত ছড়িয়ে গেছে।
শুধু মাত্র উঁচু স্তরের সর্বচ্চো ক্ষমতাধর ব্যক্তি ও ব্যক্তিবর্গ যদি চায় তখনই এটি দূর করার কথা চিন্তা করা যেতে পারে। কিন্তি তারা কখনোই সেটি চাইবে না।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০১

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:



শুধু মাত্র উঁচু স্তরের সর্বচ্চো ক্ষমতাধর ব্যক্তি ও ব্যক্তিবর্গ যদি চায় তখনই এটি দূর করার কথা চিন্তা করা যেতে পারে। কিন্তি তারা কখনোই সেটি চাইবে না।


তাহলে কি আমাদের চিরদিন এই বিষবৃক্ষের ফল খেয়ে বিষবৃক্ষের ছায়ায়ই বাস করতে হবে ??

৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সব চুরির রেকর্ড ভাঙ্গা শেষ

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০০

গেঁয়ো ভূত বলেছেন:


সবাই তো তার আগের জনের রেকর্ড ভাংগে, আরেকজন এসে আবার নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করবে? কিন্তু তারপর কি? এই দুষ্ট চক্র থেকে উত্তরণের কি কোনো উপায় আছে??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.