![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটি দেশের একটি বড় ওষুধ কোম্পানি
রেডি টু ফিল প্যরেন্টেরাল ড্রাগ তৈরির জন্য কাঁচামাল গ্লাস বোতলে এসে পড়েছে।
পরেরদিন
সকালবেলা ওয়ার্কার কাঁচামাল নিয়ে প্রোডাকশন এরিয়ায় আসছে,এমন সময় সে বোতলের মধ্যে অগণিত ফাইবার এবং সাদা পার্টিকেল দেখতে পায়।সে সাথে সাথে সবাইকে জানায় ব্যপারটা
১০ মিনিট পর
কোয়ালিটি,প্রোডাকশন এবং অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের ম্যনেজার থেকে শুরু করে সকল কর্মকর্তারা উপস্তিত।সবাই জিনিসগুলো দেখে একবাক্যে রিজেক্ট করতে রাজি এবং স্প্লায়ারকে ব্ল্যাক লিস্ট করতে রাজি।
২ঘন্টা পর
ফ্যক্টরি হেড বলল যে আমরা এটা ০.২ মাইক্রোন ফিল্টার দিয়ে ফিল্টার করে প্রডাকশনে যাই।এখানে উল্লেখ্য যে ফিলটার করলে এর গুনগত মান এবং কার্যকারিতা নিয়ে প্রচুর প্রশ্ন থেকে যায়,ফিল্টারে অনেক দরকারি জিনিস এবসরব হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।।কোন কোন ম্যনেজার নিমরাজি কিন্তু অধিকাংশ কর্মকর্তারা রাজি নয়
বিকেল ৩:৩০
এমডি,ডিরেক্টর লেভেলদের থেকে ফোন,ওটা ফিল্টার করে প্রোডাকশন এ চলে যাও।প্রডাক্ট শর্ট হলে কোম্পানির রেপুটেশনে এফেক্ট পড়বে।ব্যাস সবাই এখন একবাক্যে রাজি।
বিকেল ৩:৫০
যে ওয়ার্কার এটা সবাইকে জানাল সে বল্ল,"স্যার এই অন্যায় তো মেনে নেয়া যায় না"।
আমরা মনে মনে বললাম আরে শালা এজন্যই তো তুই ওয়ার্কার ।তোর বেতনের টাকা এমডি,ডিরেক্টর লেভেলদের পাছা মুছার টিস্যু কেনার যে খরচ তার চেয়েও কম।শালা ছোটলোকের মুখে বড় বড় কথা।
{বিঃদ্র এটা সম্পূর্ন কাল্পনিক লেখা।কেউ এর সাথে বাস্তবতার মিল খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন না }
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪০
আহমেদমিশুক বলেছেন: এটা সম্পূর্ন কাল্পনিক লেখা।কেউ এর সাথে বাস্তবতার মিল খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন না
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
মনে নাই বলেছেন: আমাদের দেশের অধিকাংশ ফার্মাতে এই কুকর্ম হয়। একজনের কাছে শুনেছিলাম স্যালাইন প্যাকেটজাত করার আগে ওরা নাকি ব্যাকটেরিরিয়ার কলোনি কাউন্ট টেস্ট করে, সেখানে একটা কলোনি পাওয়া গেলেও সেটা রিজেক্ট করার কথা, কিন্তু একাধিক কলোনি পাওয়া গেলেও ওদের ম্যানেজার সেটাকে পাস দিয়ে বাজারজাত করেছে।
আবার ভালো মানের ফার্মাতে সামান্যতম ব্যাতিক্রম পেলেও ঐটাকে রিজেক্ট করা হয়, কোন একটা ফার্মাতে প্রডাকশন রুমে সামান্য কটু গন্ধের জন্য পুরো প্রোডাকশন বন্ধ করে দিয়েছে।
ফার্মাতে কাজ না করলেও আমাদের কোম্পানীতে ইনসেপটার একটা আইটেম চেক করার কাজ করতে হয়েছিল বেশ কিছুদিন, এবং এই ব্যাপারে আমার ১০০% স্বাধীনতা ছিল, সামান্যতম ভেরিয়েশন দেখলেও ওটাকে আমি রিজেক্ট করে দিতাম।
তাই সবাইকে অনুরোধ করবো ঔষধ কেনার সময় আজে-বাজে কোম্পানীগুলোকে এড়িয়ে চলুন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
আহমেদমিশুক বলেছেন: আজে-বাজে কোম্পানীগুলোকে এড়িয়ে চলুন। কিন্তু যখন বড় ,নাম ডাক ওয়ালা কোম্পানি ভালো মানের এইকাজ করে তখন আর কিছু বলার নাই।যখন লসে পরিমান সামান্য না হয়ে কয়েক কোটি হয়ার সম্ভাবনা থাকে,তখন ভালো মানের কোম্পানিগুলাও এইকাজ করতে দ্বিধাবোধ করে না।
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
খালি খিদা লাগে বলেছেন: কি সর্বনাশের কথা .........
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪০
ছাইচাপা আগ্নেয়গিরি বলেছেন: বেশ সহজ সরল উপস্থাপনা । ভালো লাগলো পড়ে । তবে আপনি যে উদাহরণটি টেনেছেন সেটা যদি সত্যিকারে কোনো কোম্পানিতে হয়ে থাকে, তাহলে সত্যিই ভয়াবহ ব্যাপার । মাত্র কয়েক বছর আগে এক স্বনামধন্য কোম্পানির ইনফিউশনে ফাঙ্গাস পাওয়া গিয়েছিল, রেপুটেশন নিয়ে বেশ ঝামেলায় পড়েছিল কোম্পানিটি । এখনো তার রেশ টেনে যাচ্ছে কোম্পানিটি । তাই এসব ব্যাপারগুলোকে সিরিয়াসলি নেয়া উচিৎ মালিকপক্ষকে, তা না হলে এসব দেখে সাধারণ কর্মচারী (ফার্মাসিস্ট) হয়ে আমার বা আপনার কিছুই করার থাকেনা, শুধুমাত্র মনে মনে ঘৃণা প্রদর্শন করা ছাড়া।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
আহমেদমিশুক বলেছেন: সত্যিই ভয়াবহ ব্যাপার.......সত্যিই.
ঘৃণা প্রদর্শন করা ছাড়া আর কিছুই করার নাই।
যে স্বনামধন্য কোম্পানির ইনফিউশনে ফাঙ্গাস পাওয়া গিয়েছিল,তার চেয়েও অনেক নামী কোম্পানি এও টাইপের কাজ করে।নাম বলা উচিত হহবে না,শুধু ঘৃণা প্রদর্শন করা ছাড়া আর কিছুই করার নাই।
৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
বিদ্রোহী২০০৩ বলেছেন:
তোর বেতনের টাকা এমডি,ডিরেক্টর লেভেলদের পাছা মুছার টিস্যু কেনার যে খরচ তার চেয়েও কম।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
মদন বলেছেন: কেমুন কেমুন লাগতেছে। একটু ঝেড়ে কাশেন। কোন কোম্পানীর ঘটনা????????