নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

রম্যগল্পঃ বাদশা আকবরের সাথে ডিনার

২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০২

‘হাকিম’ আর ‘হেকিম’ এই দুটো শব্দের অর্থ আমি অনেক বড় হয়েও মাঝে মধ্যে গুলিয়ে ফেলতাম। হল্যান্ড আর নেদারল্যান্ডস যে একই দেশ সেটা জানা না থাকায় একবার স্কুলে ইংরেজি স্যারের কাছে ভীষণ উত্তম মধ্যম খেয়েছি। আবার কী ব্যাড লাক দেখুন, ডাচরা যে সেই হল্যান্ডেরই লোক তাও জানতাম না। এ জন্য ভারতবর্ষে ইংরেজ শাসনের ইতিহাস পড়াতে গিয়ে ইতিহাসের স্যার ক্লাস নাইনে আমাকে নিল ডাউন করিয়ে রেখেছিলেন। লজ্জায় মাথা কাটা যাবার মতো অবস্থা।

অংকে যাচ্ছে তাই ছিলাম বলে অংক টিচার যাচ্ছে তাই ভাষায় আমাকে গালি গালাজ করতেন। সবগুলো গালি বলা যাবে না, তবে দু’চারটা বলি। দু’চোখ দিয়ে পড়ে দু’কান দিয়ে বের করে দেবেন। যেমন- ‘খবিশ’, ‘গাধা’, ‘খচ্চর’, ‘পাঁঠা’ ইত্যাদি ইত্যাদি। সবগুলোই ইতর শ্রেণীর প্রাণী। হাতের লেখা সামান্য সাফ–সুতরো ছিল বলে বাংলা স্যারের কাছে অতটা হেস্ত নেস্ত হতে হয়নি, তবে মাইকেলের মেঘনাদ বধ কাব্য বুঝতে না পেরে একবার কাব্যটিকে ‘জঘন্য’ বলায় স্যারের কাছে মৃদু কানমলা খেতে হয়েছে।

১৯৭০ সালে এস,এস,সিতে আমার উর্দু ছিল। অন্য সব বিষয়ে ধস্তাধস্তি করে ষাট বাষট্টি পেলেও উর্দুতে পেয়ে গেলাম আঠাত্তর। দুই কম লেটার মার্ক। মাতৃভাষায় বাষট্টি, আর উর্দুতে আঠাত্তর? সবাই অবাক এবং বেকুব। কিন্তু তারা তো জানেনা, আবুহেনা বাজারের পয়সা চুরি করে কতোগুলো উর্দু সিনেমা দেখেছে? উর্দু ছবি ও নায়ক নায়িকাদের নাম তার মুখস্থ। এমনি এমনি উর্দুতে আঠাত্তর পাওয়া যায় না।

তবে আমাদের ক্লাসে আমার চেয়েও রদ্দিপচা মাল আরো একটি ছিল। তার নাম আকবর। আজকের গল্প সেই আকবরনামা থেকে।
আকবরের বাবা শহরের নাম করা ব্যবসায়ী। টাকা পয়সা তার হাতের ময়লা। কিন্তু পড়ালেখায় ক-অক্ষর গোমাংস। এমন লোকের ছেলে যে মাঝে মাঝে ফেল করবে, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নাই। আমি যখন ক্লাস এইটে উঠে আকবরকে ধরে ফেললাম, তখন নিচের ক্লাসগুলোতে তার তিন চারবার ফেল করা হয়ে গেছে। ক্লাস এইটেও সে সেকেন্ড হ্যান্ড মাল। ফলে তার পাঁচ ফুট ছয় ইঞ্চি দেহের পাশে আমরা চার ফুট দশ এগারো মাপের সহপাঠীরা নেহাতই বেমানান।

এই আকবরের সাথে কিভাবে যে আমার বটের আঠার মতো গাঢ় বন্ধুত্ব হয়ে গেল, সে রহস্য আজও রহস্যই থেকে গেছে। হয়তো রতনে রতন চেনে, শুয়োরে চেনে কচু-এ জাতীয় কোন শানে নজুল আছে। আকবরের পকেটে অঢেল টাকা। আর সেই টাকা সে খই মুড়ির মতো ওড়ায় (আজকাল অবশ্য খই মুড়ি আর অত ফালতু জিনিষ নয়। ভুট্টার খই তো পপ কর্ণ নাম ধারণ করে রীতিমতো জাতে উঠে গেছে)। আকবরের রাজকীয় খাই-খরচা দেখে সহপাঠীরা তাকে বাদশা আকবর বলে ডাকে। এই ডাক শুনে আকবর খুশিই হয়। তার কথাবার্তা তখন রাজা বাদশাদের মতো হয়ে যায়।

যাই হোক, জিন্নাহর ছবিওয়ালা একশো টাকার নোট আকবরের কাছেই আমি প্রথম দেখি। আমার জীবনে যা কিছু প্রথম, তার অনেকগুলোই আকবরের কাছে দেখা ও শেখা। যেমন, দুপুরবেলা টিফিন আওয়ারে ক্লাস থেকে পালিয়ে সিনেমা হলে ম্যাটিনী শো দেখতে যাওয়া, স্কুলের পেছনে সীমানা প্রাচীরের আড়ালে বসে লুকিয়ে লুকিয়ে সিগারেট ফোঁকা, রাস্তায় স্কুল ফেরত মেয়েদের দেখলে টিজ করা (যদিও ঐ বয়সে আমি টিজ করার মধ্যে আনন্দের কিছু পাইনি। এই কুকর্মটি আকবরের দেখাদেখি করা)।
এসব করতে গিয়ে ধরা পড়লে আকবরের বিশেষ কিছু হতো না, কিন্তু আমার যা হতো তা’ কহতব্য না। স্কুলে স্যারদের হাতে বেত্রাঘাত, বাসায় মায়ের হাতে চপোটাঘাত, এমনকি টিজের শিকার হওয়া এক দুঃসাহসী মেয়ের চপ্পলাঘাত পর্যন্ত সবই কপালে জুটেছে। ঘটনার সময় আকবর তার লম্বা লম্বা পায়ে দৌড়ে পালিয়ে যায়। চিৎকার করে বলে, ‘হেনা, পালা রে, পালা।’ কিন্তু আমি মেয়েটির পা থেকে স্যান্ডেল খোলা দেখেও বোকার মতো দাঁড়িয়ে থাকি। আকবর দূর থেকে মেয়েটিকে উদ্দেশ্য করে ভাঙ্গা গলায় দুঃখের গান গায়, “ আমি কেন পাগল হইলাম না, মনের মতো পাগলি পাইলাম না।” মেয়েটি তার দিকে স্যান্ডেল তাক করে দাঁতে দাঁত পিষে বলে, ‘এদিকে আয়, কুকুর!’
পরে দেখা হলে আমি আকবরকে বলি, ‘আমাকে রেখে তুই নিমক হারামের মতো পালিয়ে গেলি কেন?’ আকবর খ্যাক খ্যাক করে হেসে বলে, ‘পালাবো না কার ভয়ে? তুই ব্যাটা আহাম্মক নাকি? কলাগাছের মতো দাঁড়িয়ে ছিলি! তোকে পালাতে বললাম না!’

ক্লাস এইটের বার্ষিক পরীক্ষায় পাস করে আমরা সবাই নাইনে উঠে গেলাম। আকবর যথারীতি ফেল করে এইটেই থেকে গেল। আমার কপাল ভালো যে সে ফেল করেছিল। তা’ না হলে আমার জিন্দেগি ফানা ফিল্লা হয়ে যেতো। আকবরের বন্ধু বদল হল। আমার মতো আর একটি রত্ন জুটিয়ে নিয়ে সে চুটিয়ে তার কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে লাগলো। রত্নটির নাম আবার রতন। আকবর আর রতনকে প্রায়ই দেখা যেত স্কুলের মাঠে ঠা ঠা রোদের মধ্যে দুই কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে। স্কুলের এই এক নিয়ম। গুরুতর অপরাধ করলে হেডমাস্টার স্বয়ং এই শাস্তির ব্যবস্থা করতেন। মাঠের তিন দিকের ক্লাসরুম গুলো থেকে স্কুলের সব ছাত্র এই শাস্তি দেখে যেন সতর্ক হয়ে যায় এবং শাস্তি পাওয়া ছাত্রটিও লজ্জা পেয়ে যাতে ভবিষ্যতে আর অমন কুকর্ম না করে, সে জন্য হেড স্যারের এই ব্যবস্থা। বদমাশ ছাত্রকে লজ্জা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থাটি মন্দ না। তবে আকবর লজ্জা পেলে তো! তাকে লজ্জা দেওয়া এত সহজ না। তার বাবাকে স্কুলে ডেকে নিয়ে তার হাতে ছেলের পকেট থেকে উদ্ধার করা সিগারেটের প্যাকেট ও দিয়াশলাই তুলে দেওয়া হলে বাবার চড় থাপড় খেয়ে আকবর টিচার্স রুমের বাইরে এসে খ্যাক খ্যাক করে হাসে। বলে, ‘আমার বাবা একটা রামছাগল। দোকানে কী ঐ এক প্যাকেট সিগারেটই ছিল? কী রে রতন, কোম্পানি কী ঐ এক প্যাকেট সিগারেটই বানিয়েছে?’ রতন বলে, ‘নো, মানে না। এক প্যাকেট বানিয়ে কোম্পানির পেটে ভাত হবে না।’ তারপর দু’জনের সে কী হাসি! খ্যাক খ্যাক খ্যাক, হা হা হা, ঠা ঠা ঠা!
তো সেই আকবরের সাথে আমাদের চিরতরে সম্পর্কচ্ছেদ হল আরও একবছর পর। আমরা তখন ক্লাস টেনে। আর আকবর হাঁচরে পাঁচরে কোন রকমে ক্লাস নাইনে ওঠার পর এক গুরুতর অপরাধে (বলতে লজ্জা হচ্ছে) স্কুল কর্তৃপক্ষ তাকে ফোর্স টি, সি দিয়ে স্কুল থেকে তাড়িয়ে দিল। আকবরের লেখাপড়ার সেখানেই ইতি।

এরপর অনেকদিন তার সাথে আর কোন যোগাযোগ ছিলনা। কালে ভদ্রে দেখা হতো। বাবার মৃত্যুর পর সে তার পৈতৃক ব্যবসার হাল ধরেছিল এটুকু জানতাম। আমি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে চাকরি জীবনে প্রবেশ করার পর প্রায় কুড়ি বছর তার সাথে মোটেও দেখা হয়নি। তারপর একদিন দেখা হল। সেটা ২০০০ সালের কথা। পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত ঝোলানো সাদা জোব্বা, মাথায় টুপি, মুখে কাঁচাপাকা লম্বা দাড়ি এসবের আড়ালে আকবরকে চেনাই যায়না। কিন্তু সে আমাকে ঠিকই চিনে ফেলেছে।
‘কী রে হেনা, কেমন আছিস?’
আমি অনেকক্ষণ তার মুখের দিকে তাকিয়ে থেকে শেষে চিনতে পেরে বললাম, ‘আরে আকবর, তুই? কেমন আছিস?’
কথায় বলে, বাঁদর বুড়ো হলেও গাছে ওঠে। আকবর বললো, ‘আমার আর থাকা! তোরা হলি অবিচার (অফিসার) মানুষ, আমাদের মতো দুই কানদার (দোকানদার) লোকেরা কী আর তোদের মতো ভালো থাকতে পারে? এই আছি জোড়াতালি দিয়ে আর কী!’ তারপর সে আমাকে একরকম জোর করে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে নিয়ে গিয়ে বসালো। দেখলাম, জোড়াতালির কথা বললেও আসলে তার ব্যবসা রমরমা। বিভিন্ন কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটরশিপ ও ডিলারশিপের মহাযজ্ঞ। ট্রাকের পর ট্রাক মাল আসছে আর যাচ্ছে। গোডাউন আর শো রুমে শতাধিক কর্মচারী দিন রাত ব্যস্ত। এই যদি হয় জোড়াতালি দিয়ে চলা তো তাহলে ভালোভাবে চলা কাকে বলে কে জানে?
যাই হোক, আকবর তার কর্মচারীদের হুকুম করে আমার জন্য শিঙ্গাড়া, মাংসের চপ, মিষ্টি, দু’তিন রকম ফল, এসপ্রেসো কফি, কোক আর এক প্যাকেট বেনসন আনিয়ে দিল। আমি বললাম, ‘তোর সেই ধুম ধাড়াক্কা খরচের অভ্যাস এখনো যায়নি দেখছি।’ আকবর দুঃখের সাথে বললো, ‘খরচ আর করতে পারছি কই দোস্ত? ব্যাংক লোণে ডুবে আছি। সেই দুধ দিয়ে কুলি করার দিন আর নাই।’
খেতে খেতে গল্প গুজব হল। আকবরের এক মেয়ে, দুই ছেলে। মেয়েটির বিয়ে হয়েছে ঢাকায়। আকবরের মতোই ধনাঢ্য ব্যবসায়ী পরিবারে। জামাই-মেয়েকে বারিধারায় প্রায় এক কোটি টাকা দিয়ে এক আলিশান ফ্ল্যাট কিনে দিয়েছে আকবর। দুই ছেলের বড়টি অস্ট্রেলিয়ায় পি এইচ ডি করছে। আর ছোটটি বুয়েটে পড়ে। কর্মচারীরা যাতে শুনতে না পায়, সে জন্য আকবর আমার দিকে ঝুঁকে পড়ে ফিস ফিস করে বললো, ‘আমার দুই ছেলের কেউ ব্যবসা করতে চায়না। তারা অনেক লেখাপড়া করে তোদের মতো অবিচার (অফিসার) হতে চায়। কিন্তু আমার মতো লেখাপড়ায় ডাব্বা মারা লোকের ছেলেদের এই ঘোড়ারোগ হলো কিভাবে বুঝতে পারছি না। এ তো ডুমুর গাছে আঙুর ধরার মতো ব্যাপার! আচ্ছা দোস্ত, ওরা সত্যিই আমার ছেলে তো? আমার কিন্তু সন্দেহ হয়।’
আমি আলগোছে আকবরকে একটা ঘুষি মেরে বললাম, ‘ছি ছি, তোর সেই খাসলত আর গেলনা! তোর মুখে নারকেলের ছোবা ঘষে দেয়া দরকার। আলেমের ঘরে জালেম আর জালেমের ঘরে আলেম কী জন্মায় না? খুব জন্মায়। তুই এখন মৌলবি মুন্সি মানুষ। তোর মুখে এসব কী কথা? এমন কথা আর কখনো বলবি না আকবর।’
মসজিদে জোহরের আজান শুনে আকবর উঠে পড়লো। বললো, ‘চল্ দোস্ত, নামাজ পড়ে আসি। তারপর দু’জন মিলে ডিনার খেতে যাবো, ঠিক আছে?’
আমি বললাম, ‘না, ঠিক নাই। ওটা ডিনার হবে না, লাঞ্চ।’
‘ওই হলো। চল্ ওঠ।’
বাদশা আকবরের সাথে সেদিন আর আমার দুপুরবেলা ডিনার (?) খাওয়া হয়নি। জরুরী কাজ থাকায় চলে এসেছিলাম।
**********************************************************************************************************************
রি-পোস্ট।

মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রি পোষ্ট পড়মু না নতুন লেখা চাই নতুন লেখা চাই।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। নতুন লেখা নিশ্চয় দেব।

ধন্যবাদ ভাই মোস্তফা সোহেল।

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

ওমেরা বলেছেন: সব কিছু মিলিয়ে লেখাটা খুব ভাল লেগেছে । ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ওমেরা।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল লাগল। আপনার লেখার স্টাইলটা খুব সুন্দর। 'ক অক্ষর গোমাংশ' 'চপ্পলাঘাত' 'খাসলত' 'নারকেলের ছোবা' বাক্যগুলো আজকাল ব্যাবহার হয় না মনে হয়, অনেকে জানেইনা!

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। বিশেষ করে 'ক অক্ষর গো মাংস' কথাটির অর্থ অনেকেই জানেন না।


ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার গল্পের পল্ট ভালো লাগল,তবে পড়ে বেশ হাসতে হয়েছে আমাকে♬

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মামুন ইসলাম।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার গল্পের পল্ট ভালো লাগল,তবে পড়ে বেশ হাসতে হয়েছে আমাকে♬

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রম্যগল্প পড়ে না হাসলে লেখকের পরিশ্রমই বৃথা। হাঃ হাঃ হাঃ।

৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২৪

সুমন কর বলেছেন: তেমন রম্য নয়, তবে গল্প ভালো লেগেছে।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬

শব্দ অর্থ বলেছেন: খুবই সুন্দর। আপনার লেখার জন্য অপেক্ষায় থাকি। ভালো থাকবেন।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ শব্দ অর্থ।

আপনিও ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০২

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো লাগল নয়া অাকবরনামা পড়ে। এখনতো যত্রতত্র নয় অাকবরদের দেখা যায়।

২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মন্দ বলেননি। ধন্যবাদ আখেনাটেন।


শুভেচ্ছা রইল।

৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬

রক বেনন বলেছেন: চপ্পলাঘাত!! হা হা হা!!! :) :) :) মজা পেলুম হেনা ভাই! :) :)

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রক বেনন।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ;) ভালো হয়েছে ;)

২০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ হাসু মামা।


ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

১১| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ফরিদ আহমদ চৌধুরী।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১২| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৯

সারাফাত রাজ বলেছেন: হা হা হা
ভাই মজা পাইলাম।

আপনার বন্ধু কি পুরানো ঢাকার?

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: না, না ভাই। এটা রাজশাহী শহরের ঘটনা। আমি রাজশাহীতে জন্মেছি এবং এখানে লেখাপড়া করেছি। আকবরের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এখানেই।

আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
ক-অক্ষর গোমাংস........জিনিসটা কি!!!

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। আমি বলবো না। বাসায় বাংলা গ্রামার বই থাকলে প্রবচন অংশটি খুলে দেখুন।

১৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাংলা বই পড়ার সময় নাই এখন, ব্যবসা বানিজ্য নিয়া ব্যস্ত আছি।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাংলা বই পড়ার সময় নাই এখন


ইংরেজি বই পড়েন।

১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
এমনকি টিজের শিকার হওয়া এক দুঃসাহসী মেয়ের চপ্পলাঘাত পর্যন্ত সবই কপালে জুটেছে। =p~


আমি কিছু শুনি নাই =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিপদের সময় আপনি তো কিছু শুনবেন না, দেখবেনও না। শুধু জিহ্বা বের করে হাসবেন।

১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

পান্হপাদপ বলেছেন: পরলাম।ভাল লাগলো

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ পান্থপাদপ।


ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

ফারিয়া আলম বলেছেন: মজা পেলাম পড়ে....হাহাহা।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন ফারিয়া আলম।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

আমিই মিসির আলী বলেছেন: বেশ মজা পেলাম ভাই!!

রম্য গল্প লেখায় আপনার হাত বেশ ভালো।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমিই মিসির আলী।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

শামছুল ইসলাম বলেছেন: আকবর নামা বেশ মজার হয়েছে !!!

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শামছুল ইসলাম।


ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২০| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা।
অনেক অনেক ভাল লিখেছেন।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আরন্যক রাখাল।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আকবর কিন্তু সত্যি একজন আকবর!!!!!:)




গল্পে প্লাস!:)

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিলিয়ার রহমান।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

মনে পড়ে গেলো: এই গল্পটি পড়েই আপনার ফ্যান অর্থাৎ পাঙ্খা হয়েছিলাম...
আহা দিন কত তাড়াহুড়া কইরা চইলা যায় :(

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি আমার পাঙ্খা হয়েছিলেন ভাবতেই গর্ব অনুভব করি। এটি রি-পোস্ট বুঝতেই পারছেন। এর আগের তিন/চারটা নতুন গল্প ( পাঁচ লাখের টোপ, ময়ুর সিংহাসন, ফাতেমার প্রেম, কুদ্দুসনামা ) পড়তে পারেন।


ধন্যবাদ মইনুল ভাই। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
আকবর আর রতনকে প্রায়ই দেখা যেত স্কুলের মাঠে ঠা ঠা রোদের মধ্যে দুই কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে। স্কুলের এই এক নিয়ম। গুরুতর অপরাধ করলে হেডমাস্টার স্বয়ং এই শাস্তির ব্যবস্থা করতেন।
..........নিজের বিষয়টা অন্যের উপর দিয়ে চালিয়ে দেওয়াটা কি ঠিক হলো? =p~

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হে হে হে। গল্প লেখার এই এক সুবিধা। নিজের কথা অন্যের উপর দিয়া চালাইয়া দেওয়া যায়।

২৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: উদ্ধার করা সিগারেটের প্যাকেট ও দিয়াশলাই তুলে দেওয়া হলে বাবার চড় থাপড় খেয়ে আকবর টিচার্স রুমের বাইরে এসে খ্যাক খ্যাক করে হাসে। বলে, ‘আমার বাবা একটা রামছাগল। দোকানে কী ঐ এক প্যাকেট সিগারেটই ছিল?.........আকবর ব্যাটা রসিক ছিল বটে :-B

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাদশা আকবর বলে কথা। তার মহাসভায় বীরবল নামে একজন রসিক উজির ছিল, জানেন নিশ্চয়। আকবর ব্যাটা রসিক তো হবেই।

২৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আচ্ছা দোস্ত, ওরা সত্যিই আমার ছেলে তো? আমার কিন্তু সন্দেহ হয়।’.......খিক খিক খিক =p~ =p~ =p~

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রাজা বাদশাদের জেনানা মহলে কত সুন্দরী থাকে। বাদশার খাঁটি পোলা কোনডা কে জানে? পোলার পরিচয় তো বাপে কইতে পারে না। হে হে হে। =p~

২৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আকবর তার কর্মচারীদের হুকুম করে আমার জন্য শিঙ্গাড়া, মাংসের চপ, মিষ্টি, দু’তিন রকম ফল, এসপ্রেসো কফি, কোক আর এক প্যাকেট বেনসন আনিয়ে দিল।........ভবিষ্যতে রাজশাহিতে গেলে আকবরের ঠিকানাটা আমায় দিয়েন তো :-B

২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। শুধু ঠিকানা দেব না, সাথে করে নিয়েই যাবো। :-P

২৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

জুন বলেছেন: আপনার লেখা আকবর নামা পড়ে খুব মজা পেলাম হেনা ভাই ।
এমন আকবর বোধহয় সব কালে সব স্কুলেই একজন করে থাকে :)
শেষ পর্যন্ত তার ছেলেমেয়েগুলো মানুষ হয়েছে জেনে ভালোলাগলো ।
তা লাঞ্চে কি খাওয়ালো আকবর বাদশা তার কথাতো বললেন না !
অনেক ভালোলাগলো ।
+

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাদশা আকবরের সাথে সেদিন আর আমার দুপুরবেলা ডিনার (?) খাওয়া হয়নি। জরুরী কাজ থাকায় চলে এসেছিলাম।

গল্পের শেষ বাক্যে উত্তর আছে। ধন্যবাদ বোন জুন। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

জুন বলেছেন: ওহ লিখেছেন ডিনারতো করেন নি :``>>

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জি, পরে খেয়াল করেছেন দেখে ধন্যবাদ জানাই।

২৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দুপুর বেলা ডিনার খাওয়ার মজাই আলাদা, হে হে হে ;)

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জি, একদিন দুপুর বেলা ডিনার খেয়ে দেখবেন আশা করি। =p~

৩০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: তাকে সমকামীতার কারণে স্কুল থেকে বহিস্কৃত করা হয়। ঠিক না?

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন।


ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৩১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভ হাইঞ্জালা :)

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুভ হাইঞ্জালা


আপনার হাইঞ্জালাই বোল্ড করি দিলাম। শুধু ইমো দিলাম না।

৩২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমি অফলাইনে পড়েছিলাম লেখাটী , মন্তব্য করতে এলাম।
আপনার গল্প বলার ধরন এবং সাবলিলতায় সবসময় মুগ্ধ আমি । এই গল্পটাও পড়তে আমার অনেক ভাল লাগল হেনা ভাই ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল , ভাল থাকুন ।

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।


ধন্যবাদ ভাই কাছের-মানুষ। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
শুভ সকাল

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুভ সকাল।


পান্তা ভাত ছাড়া কী আমার কপালে গরম ভাত নাই? সামনে পয়লা বৈশাখ। পান্তা ভাত পয়লা বৈশাখের জন্য রেখে দিলাম। এর মধ্যে টাটকা জাটকা পেলে দু'এক পিস পাঠাইয়া দিয়েন।

৩৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পান্তা খেয়ে চুলার উপর বইসা পরেন, ভাত গরম হইয়া যাইবো =p~

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই সিস্টেমে মানুষ মারার বুদ্ধি কই পাইছেন?

৩৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চুলায় আগুন দিতে আপনাকে কে বলছে? B-)

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আগুন না দিলে পান্তা ভাত গরম হইব ক্যামনে? ও বুঝছি, লাকড়ির চুলার আগুন নিভাইয়া দিয়া কয়লার উপরে বসতে হবে।

৩৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার বাদশা আকবরের কান্ডকারখানা দারুণ মজার। সে কি-না সন্দেহ করে নিজের ছেলে কি-না!!!!!!!!!!! :-B :-B

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। স্কুল জীবনে পেয়েছিলাম একজনকে।


ধন্যবাদ ভাই গেম চেঞ্জার। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
নেন, আপনি তো এখন আবার চোরের ভয়ে কলা পাতায় খাওয়া শুরু করছেন B-)

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। চোরকে কলা দেখিয়ে কলাপাতায় খাওয়া মন্দ না। তবে এত জায়গা থাকতে গোয়াল ঘরের মেঝেতে খাবার দিলেন কেন? আমি খাওয়ার আগে তো গরু খেয়ে ফেলবে।

৩৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: গোয়াল ঘর হইলে গরু কই?

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গরুর দুধ দুয়াইতে বাইরে নিছে।

৩৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

২৬ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চায়ের কাপে তিতা পানি?


বুদ্ধি ভালোই। ফ্লাস্ক থেকে হুইস্কি ঢালা হচ্ছে চায়ের কাপে। লোকে ভাববে হেনা মিয়া চা খাচ্ছে। হে হে হে।


৪০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বড় হইলে আপনি গেয়ানী হবেন নিশ্চিৎ :D

২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বড় হইলে, না বুড়া হইলে?

৪১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বুড়া তো হয়েই আছেন, এখন বড় হওয়ার চেষ্টা করেন =p~

২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রিং-এ ঝুইলা দেখছি কাম হয় নাই। সাইজ যা ছিল, তাই আছে।

৪২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

সাঈদ মুহাম্মাদ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: 'আকবর নামা' পড়ার আগেই বাংলা, উরদু, ইংরেজীর যে বয়ান দিলেন স্যার, সেটাই তো আসল মজার জিনিস! যাই হোক, আকবর নামা ইতিপূর্বেও পড়েছি, এখন মনে হচ্ছে যেন নতুন গল্পই পড়লাম। বিশেষ করে 'বেত্রাঘাত' আর 'চপেটাঘাত'-এর সাথে 'চপ্পলাঘাত' দারুণ লেগেছে ! আর দুপুর বেলা বাদশা আকবরের ডিনার (!) তো মিসই করে ফেললেন !! পরিশেষে আবারো মহান আল্লাহ তা'আলার দরবারে আপনার সুস্থতা এবং দীর্ঘ হায়াতের জন্য প্রাণভরে দোয়া করছি।

২৭ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুনরায় পড়ার জন্য ধন্যবাদ সাঈদ। যৌক্তিক কারণে নতুন লেখা আপাতত ব্লগে দিচ্ছি না। তবে পরে ভেবে দেখবো।


ভালো থেক। শুভকামনা রইল।

৪৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: হেনা ভাই ভ্ক্তরা কত উদাত্ত আহবানে আপনাকে কাছে টানে। আর আপনি চান তাদের কাছ থেকে লোকচুরি খেলতে। চুরের ভয়ে নতুন লেখা থেকে বঞ্চিত করা কি ঠিক? যাই হোক আপনার লিখা মানেই অসাধারণ।
কামাল ভাই অনেক খাবার দিল । ভালই ভোজন হইছে। আকবর ডিস থেকে বঞ্চিত হেলেও কামাল ডিস খেতেই হবে।

২৭ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, কামাল ভাইয়ের কাছে সব সময়ই অঢেল খানাপিনা থাকে। আমার কোন চিন্তা নাই।


ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুর রহমান সুজন। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৪৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন , ভাল লাগল পাঠে ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৪৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আগে পড়িনি, তাই রিপোস্ট হইলেও ভাল লেগেছে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.