নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ বিষ

১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:২৪

মেয়ের মতি গতি ভালো লাগে না জাহানারার। তাকে বহুবার সাবধান করেছেন তিনি। কিন্তু শারমিন অসম্ভব একরোখা। তার ধারণা, মা তার ব্যক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছে। মেয়ে কখন কোথায় যায়, কী করে এসব নিয়ে এ যুগের মায়েদের এত কৌতূহল থাকা উচিৎ নয়। এমন তো নয় যে, মেয়ে এখনো ছোট আছে! শারমিন এখন বিবিএর ছাত্রী। নিজের ভালো মন্দ বোঝার মতো যথেষ্ট বয়স হয়েছে তার।

কিন্তু মেয়ের এই বয়সটাই জাহানারার আতংকের কারণ। শারমিনের বাবা মারা গেছে ওর ছয় বছর বয়সের সময়। তারপর থেকে জাহানারা মেয়েকে নিয়ে প্রায় একা সংগ্রাম করে চলেছেন। আক্ষরিক অর্থেই একা। কাউকে পাশে পাননি তিনি। শ্বশুর শাশুড়ি, দেবর ননদ সবাই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। নিজের বাবা মা অনেক আগে দুনিয়া থেকে চলে গেছেন। একমাত্র ছোটভাই আফজাল মালয়েশিয়া থাকে। সে এখনো বিয়ে করেনি। ভগ্নিপতির মৃত্যুর পর সে প্রতি মাসে মালয়েশিয়া থেকে কিছু টাকা পাঠায়। সে না থাকলে যে কী হতো, ভাবলে গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে জাহানারার। কিন্তু ভাইয়েরও বয়স হয়েছে। বিয়ে-থা করে সংসার করার সময় হয়েছে তার। জাহানারা টাকা পাঠাতে নিষেধ করলেও সে শোনে না। আফজাল ভালো করেই জানে, তার ভগ্নিপতি মৃত্যুর সময় কী রেখে গেছে। ব্যাংকে সামান্য ক’টা টাকা আর কুমিল্লার গ্রামের বাড়িতে স্বার্থপর কিছু আত্মীয়স্বজন। শারমিনের পড়াশুনার জন্য তার বোনকে ঢাকায় বাসা ভাড়া করে থাকতে হয়। স্বামীর মৃত্যুর পর কিন্ডার গার্টেন স্কুলে শিক্ষকতা করে জাহানারা যে বেতন পান, তা’ বাসার ভাড়া দিতেই শেষ হয়ে যায়। ফোনে কথা বলার সময় আফজাল একটা কথাই শুধু বলে, ‘বুবু, তোমার মেয়ে লেখাপড়া শেষ করে যখন চাকরি করবে, তখন থেকে আর টাকা পাঠাবো না। তোমার ছেলে নাই তো কী হয়েছে? শারমিন তোমার ছেলের কাজ করবে, দেখো।’

জাহানারা শাড়ির আঁচলে চোখ মোছেন। ভাইটা বিদেশে থাকে। দেশে থাকা ভাগ্নির খবর সে জানে না। জাহানারা জানাতেও চান না। ক’দিন আগে ডাকযোগে একটা চিঠি পেয়েছেন তিনি। নাম ঠিকানাবিহীন কেউ একজন লিখেছে, “ আপনার মেয়ে মাদকাসক্ত। তার কিছু মাদকাসক্ত ছেলে বন্ধু আছে। তারা উত্তরার একটা বাসায় বসে একসাথে নেশা করে। এ ছাড়া, আপনি কিভাবে নেবেন জানিনা, আপনার মেয়ে নেশার টাকা জোগাড়ের জন্য আজকাল পর্ণো ভিডিও করছে। তার কিছু স্টিল পর্ণো ছবি আমি এই চিঠির সাথে পাঠাতে পারতাম। কিন্তু আপনি একজন মা বলে আপনার সম্মান রক্ষার্থে সেটা করলাম না। অতি দ্রুত আপনি যদি আপনার মেয়েকে মাদকের থাবা থেকে সরিয়ে আনতে না পারেন, তাহলে আপনার মান সম্মান এমনিতেই যাবে।”

চিঠিটা পাওয়ার পর থেকে জাহানারা একটা ঘোরের মধ্যে আছেন। সারা রাত ঘুম হয় না। এক কাজ দু’বার করে করেন, আবার জরুরী কাজের কথা ভুলে যান। কপালের দু’পাশ দপ দপ করে। স্কুলে এক সপ্তাহ ধরে যান না। ফোন করে জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি অসুস্থ। ঘরের দেয়ালে ঝোলানো স্বামীর হাস্যোজ্জল ছবির নিচে দাঁড়িয়ে তিনি নিঃশব্দে কাঁদেন।

মেয়ের খিটখিটে মেজাজের কারণে তার সাথে কথা বলতে জাহানারার ভয় হয়। তিনি মেয়ের অনুপস্থিতিতে চিঠিটা তার বিছানার ওপর রেখে এসেছেন। কিন্তু দু’দিন চলে গেলেও শারমিন চিঠির প্রসঙ্গে কিছু বলে না। তার আচরণ ও চলাফেরা আগের মতোই। সকালে বা দুপুরে বেরিয়ে যায় বাসা থেকে, ফেরে অনেক রাতে। যে বা যারা তাকে বাসার সামনে গাড়ি থেকে নামিয়ে দিয়ে যায়, তাদের একদিনও দেখতে পান না জাহানারা। তারা কেউ গাড়ি থেকে নামে না।

শারমিনের মোবাইল ফোন সারাদিন অফ থাকে। জাহানারা মেয়ের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন না। সম্ভবতঃ তার একাধিক সিম আছে, যা দিয়ে সে অন্যদের সাথে যোগাযোগ করে। রাতে শোবার ঘরের দরজা বন্ধ করে সে মোবাইল ফোনে অনর্গল কথা বলে। কোন কোন দিন সারা রাত কথা বলে। কখন ঘুমায় আর কখন ওঠে, সাত সকালে স্কুলে চলে যাওয়ার কারণে জাহানারা টের পান না। বুয়া জমিলা বলে, ‘আফা আইজ দশটায় উঠছে।’ কোনদিন বলে, ‘আমনে আওনের বিশ মিনিট আগে গ্যাছে গা। নাস্তা খায় নাই।’ জাহানারার হাতঘড়িতে তখন সাড়ে বারোটা বাজে।

এক সপ্তাহ স্কুলে না যাওয়ায় জাহানারা জমিলার কথার সত্যতা খুঁজে পান। কিন্তু মেয়েকে কিছু বলতে তাঁর ভয় লাগে। সাংঘাতিক চড়া মেজাজ তার। মাঝে মাঝে বাসা থেকে চলে যাওয়ার ভয় দেখায় সে। জাহানারা নিজে ওরকম নন। ওর বাবাও ওরকম ছিল না। রোড এ্যাকসিডেন্টে গুরুতর আহত হয়ে জ্ঞান হারানোর পর হাসপাতালে যখন তার জ্ঞান ফিরলো, তখন জাহানারাকে শিশুকন্যা কোলে নিয়ে পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে অত কষ্টের মধ্যেও তার মুখে মৃদু হাসি। সেই হাসি চিরতরে মিলিয়ে গেল কয়েক ঘণ্টার মধ্যে। আজও জাহানারার চোখের সামনে ভেসে ওঠে সেই দৃশ্য।

কিন্তু মেয়েটা এমন হলো কেন, কে জানে? তবে কী ওসব বিষ খেয়েই ওর এই অবস্থা? চিঠিতে আর যেসব কথা লেখা আছে, তা’ যদি সত্যি হয় তো...........! জাহানারার চিন্তাভাবনা ভোঁতা হয়ে যায়। কী করবেন এখন তিনি? কী করে বাঁচাবেন মেয়েকে? এসব লজ্জার কথা কারো সাথে শেয়ার করা যায় না। স্কুলের সহকর্মী শিক্ষিকারা ছাড়া শেয়ার করার মতো জাহানারার আছেই বা কে? কিন্তু তারা এসব জেনে ফেললে কী কেলেঙ্কারি হবে, কে জানে? এ ধরণের মুখরোচক কাহিনী বাতাসের আগে ছড়ায়।
দু’সপ্তাহ পর আবার একটা চিঠি এলো। “আপনি সম্ভবতঃ আমার প্রথম চিঠির কথাগুলো বিশ্বাস করেননি। তাই এবার আপনার মেয়ের কয়েকটা ছবি পাঠালাম। মনে হয়, এবার বিশ্বাস করবেন। ভয় নেই, ব্ল্যাকমেইল করার জন্য ছবিগুলো পাঠাইনি। কারণ আমি জানি, টাকা পয়সা দেওয়ার ক্ষমতা আপনার নাই। আমিও শারমিনের মতো মাদকাসক্ত। কিন্তু ওর মতো উন্মাদ নই। তাই যৎসামান্য বিবেকের তাড়নায় এই শেষ চিঠিটা পাঠালাম। আগে আমি শারমিনকে ভালবাসতাম, এখন ওকে ঘৃণা করি।”

জাহানারা তিন দিন ধরে উদভ্রান্তের মতো সিএনজি নিয়ে উত্তরার সবগুলো সেক্টর চষে বেড়াচ্ছেন। তাঁর নির্দিষ্ট কোন গন্তব্য নেই। সিএনজির ভেতর থেকে তিনি উত্তরার বিশাল বাড়িগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকেন। কখনো কখনো সিএনজি থেকে নেমে কোন বাড়ির গেটের সামনে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন। তারপর আবার গাড়িতে উঠে বলেন, ‘চলো।’
সিএনজি চালক মহা বিরক্ত। বলে, ‘খালাম্মা, কই যাইবেন ঠিক মতো কন না ক্যান?’
জাহানারা নিজেই তো জানেন না, তিনি কোথায় যাবেন? আজ তিন দিন হলো শারমিন বাসায় ফেরেনি। জাহানারা শুধু এটুকু জানেন যে, তিনি মেয়ের কাছে যেতে চান।
********************************************************************************************************************
রি-পোস্ট।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

সুমন কর বলেছেন: আজকালের মেয়েগুলো কি ওমন হয়ে যাচ্ছে !!!

ভালো লিখেছেন।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সমাজের ভেতরের অবস্থা বর্তমানে যতটা ভয়ঙ্কর, এই গল্পে তার ভগ্নাংশ পরিমাণও আমি তুলে ধরতে পারিনি।


ধন্যবাদ ভাই সুমন কর। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: সমাজের বাস্তব চিত্র গল্পের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি

১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তারেক ফাহিম।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:২৩

অগ্নি সারথি বলেছেন: একজন মানুষ বিশেষত নারী সম্ভবত পৃথিবীতে সব থেকে বেশি অসহায় তার সন্তানের নিকট। জাহানারার মা হওয়াটা যেন অভিশাপ!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: একজন মানুষ বিশেষত নারী সম্ভবত পৃথিবীতে সব থেকে বেশি অসহায় তার সন্তানের নিকট।


ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ অগ্নি সারথি। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ভালো লাগলো। বাস্তবতা নিয়ে গল্পটা লেখা হয়েছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ অতঃপর হৃদয়।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভয়ংকর বাস্তবতার প্রতিফলন। খুব ভয়ংকর অবস্থার ভিতর দিয়ে যাচ্ছি আমরা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খুব ভয়ংকর অবস্থার ভিতর দিয়ে যাচ্ছি আমরা।


সঠিক উপলব্ধি। আসলেই আমরা খুব ভয়াবহ সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ গল্প । মাদকাসক্তির ভয়াবহ পরিনতির বিষয় একটি করুন গল্প গাথায় সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন, এটা সমসাময়িক সমাজ ভাবনার একটি সময়োপযোগী প্রকাশ । সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন এই নেশায় আসক্তদের করুন পরিনতি দেখে বিপন্ন একজন মা এর জন্য দুঃখে কাতর হয়ে চোখের জল ফেলা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।

শারমীনের জীবনের ভয়াবহ পরিণতি আমাদেরকে চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিয়ে গেছে, মাদকতার বিষাক্ত ছোবল কতটা ভয়াবহ ।

বাংলাদেশের শহর জনপদের ধনী পরিবারের সন্তানদের মধ্যে সম্প্রতি মাদসক্তির যে প্রবনতা দেখা দিয়েছে তা সমগ্র জাতির জন্য এক ভয়াবহ পরিনতিরই ইঙ্গিতবাহি। এটা সেবনে একজন উদিয়মান প্রাণচাঞ্চল্যময় তরুন তরুনী এমনকি শারমীনের মত বিবিএ পড়ুয়া একজন পূর্ণ মানুষের অনুভূতিকে একে বারে ধংস করে দেয়, মাদকদ্রব্যের প্রতি আকর্ষণ এবং ব্যবহারের খারাপ ও ভয়াবহ পরিণতি কখনো কখনো তাকে বিচলিত, বিভ্রান্ত, ভীত করে থাকে, এর কুফল যে কোথায় গড়াতে পারে তা কেও বলতে পারেনা , জাহানারা যেমনটি খুঁজে ফিরছে তার মেয়েটিকে দ্বারে দ্বারে । তাই মনে হয় বর্তমান বিশ্বে যত জটিল ও মারাত্মক সমস্যা আছে তার মধ্যে মাদকাসক্তি সবার শীর্ষে । যুদ্ধ বিগ্রহের থেকেও এটা ভয়ংকর । বাংলাদেশ এখন মাদকতার হিংস্র ছোবলে আক্রান্ত এবং দেশটি দ্রুত একটি ভয়ংকর পরিনতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে । অথচ জাতির এখনো হুঁস হচ্ছেনা । অন্যভাবে বলা যায় আমাদের সমাজ এখন মাদক ক্যান্সারে আক্রান্ত । যার শেষ পরিনতি অনিবার্য মৃত্যু । সমাজকে মাদকমুক্ত করা সম্ভব না হলে জাতি ধ্বংসের অতল গহ্বরে নিমজ্জিত হবে ।

ধন্যবাদ সুন্দর মুল্যবান গল্পটির জন্য ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তাই মনে হয় বর্তমান বিশ্বে যত জটিল ও মারাত্মক সমস্যা আছে তার মধ্যে মাদকাসক্তি সবার শীর্ষে । যুদ্ধ বিগ্রহের থেকেও এটা ভয়ংকর । বাংলাদেশ এখন মাদকতার হিংস্র ছোবলে আক্রান্ত এবং দেশটি দ্রুত একটি ভয়ংকর পরিনতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ।

এই বাস্তব সমস্যার বিষয়ে হাজার হাজার উপদেশ বানী, প্রবন্ধ নিবন্ধ, টক শো ইত্যাদি কোন কিছুই কাজে আসছে না। মাদকের ভয়ঙ্কর থাবা ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। আমি চেষ্টা করেছি এই সমস্যার বিষয়ে গল্পের মাধ্যমে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে। হয়তো এই চেষ্টাও খুব অকিঞ্চিতকর। তবু যদি সামান্য হলেও যুব সমাজ সচেতন হয়, এই আশায় গল্পটি লেখা।

যথাযথ বিশ্লেষণের মাধ্যমে গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:০৬

ধ্রুবক আলো বলেছেন: মাদক কখনই ভালো জীবন দিতে পারেনা উল্টো জীবন কেড়ে নেয়!
আমাদের অভিভাবকদের আরও সচেতন হওয়া উচিত।
গল্প ভালো লাগলো।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মাদক কখনই ভালো জীবন দিতে পারেনা উল্টো জীবন কেড়ে নেয়!
আমাদের অভিভাবকদের আরও সচেতন হওয়া উচিত।


ঠিক। সকল অভিভাবকের আরও সচেতনতার প্রয়োজন আছে।

ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে ভাইয়া।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোস্তফা সোহেল।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৩১

রক বেনন বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গেল হেনা ভাই। নির্মম একটি সত্য তুলে ধরেছেন আপনি। :( :(

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রক বেনন।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৫

রায়হান চৌঃ বলেছেন: আশ্চার্য হওয়ার মতো বিষয় হলো যে, আমার দেশের মানুষ আজকাল গল্প এবং বাস্তবতার মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না। আর পারবেই বা কি করে.......? বেড়া যখন নিজেই ক্ষেত খাওয়া শুরু করে, তখন ঐ ক্ষেতের ফসল কি পরিমান হয় তা ভালো ভাবেই আনুমেয়।

ধন্যবাদ হেনা ভাই.... আপনার প্রায় সব লিখা ই আমার পড়া আছে..... তবে মন্তব্য করার মতো দুঃসাহস করে উঠতে পারিনা.... ভালো থাকবেন

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার প্রায় সব লিখা ই আমার পড়া আছে..... তবে মন্তব্য করার মতো দুঃসাহস করে উঠতে পারিনা..


কেন ভাই? আমার লেখায় মন্তব্য করার জন্য দুঃসাহসের দরকার কেন? এই তো চমৎকার মন্তব্য করেছেন। আগামীতেও আমার লেখা পড়ে আপনার যা অনুভূতি হবে, নির্দ্বিধায় তা' ব্যক্ত করবেন।

ধন্যবাদ ভাই রায়হান চৌঃ। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভালো লাগল লিখাটি হেনা ভাই। এইটি পড়া হয়নি আগে। ভাল থাকবেন গুরু জী।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুর রহমান সুজন।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের সমাজের হতাশা ও প্রতিযোগীতা, মাদকের বাজার, পরিবারগুলোর অস্হিতিশীলতা বিরাট সমস্যার জন্ম দিচ্ছে; আপনি সময়ের একটা ভয়ানক দিককে তুলে ধরেছেন

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা আপনাকেও। সকল ব্লগার বন্ধুকে নববর্ষের শুভেচ্ছা। ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।

১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বিশের পরে আশা কররছি একুশ নিয়া গল্প লেখবেন :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। মন্দ বলেননি। একুশের এক বেদনাময় ঘটনার কথা জানা আছে। লিখলে একটা ঐতিহাসিক গল্প হয়ে যায়। কিন্তু আমি আসলে সমসাময়িক বিষয়ের উপর গল্প লিখতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। ধন্যবাদ কামাল ভাই।

১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার গল্পে মাদকের ভয়াবহতার রূপ ফুটে উঠেছে, এটা পড়ে প্রথমেই আমার বাচ্চা মেয়ে ঐশীর কথাটা মনে পড়ল।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এরকম কত ঐশী যে আমাদের সমাজে আছে, আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। সমাজের ভেতরটা ঘুণে খাওয়া কাঠের মতো হয়ে গেছে।

১৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পান্তা দিলেন, কিন্তু ইলিশ কই? তাও সন্ধ্যা সাতটার পরে? খামু কী না ভাইবা দেখি। :(

১৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
নেন নববর্ষ উপলক্ষে একটা ইলিশ মাছ পাঠাইলাম

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হে হে হে। আট হাজার টাকা হালি। এই ইলিশ না পাঠাইয়া উপায় আছে? :-P

১৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:৫১

সোহানী বলেছেন: হাঁ সে পুলিশ সুপারের ময়ে ঐশী তার বাবা-মাকে খুন করার পর এ তরুন সমাজের সত্যিকারের অবস্থা চোখের সামনে আসে তারপর ও ঠিক হয়নি কিছুই। তরুন সমাজ ডুবে আছে নেশা আর ফেইসবুক নিয়ে, যারা চিন্তা করবে তারা ডুবে আছে ক্ষমতা আর টাকার নেশায়। সত্যিকারের চিত্র আরো অনেক অনেক ভয়াবহ। জানি না কি হবে, ভাবতে ও ভয় লাগে।

রি-পোস্ট হলেও অনেক প্রয়োজনীয় পোস্ট।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তরুন সমাজ ডুবে আছে নেশা আর ফেইসবুক নিয়ে, যারা চিন্তা করবে তারা ডুবে আছে ক্ষমতা আর টাকার নেশায়।


১০০% একমত। আমাদের সমাজে এখন এই পরিস্থিতিই চলছে। সত্যিই আমাদের যুব সমাজের অবস্থা ভয়াবহ।

ধন্যবাদ বোন সোহানী। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পান্তা দিলেন, কিন্তু ইলিশ কই? তাও সন্ধ্যা সাতটার পরে? খামু কী না ভাইবা দেখি.........ইলিশ তো একটা দেওয়া হয়েছিল, মনে হয় আপনার বাসার বিড়ালটাই বৈশাখ করে নিয়েছে =p~

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার বাসার বিড়ালটা ইলিশ মাছ খায় না। ওর এলার্জি আছে।

২০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পটা আরো বিস্তৃত হতে পারতো।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: একমত। ধন্যবাদ ভাই হাসান মাহবুব।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৮

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: গল্পটা খুবই বেদনাদায়ক। কেন যে একজন নিম্ন মধ্যবিত্ত বিধবা নারীর করুন কাহিনী তুলে ধরলেন বুজি না। ধনবান কোন আদরের ঘরের। দুলালী কে লিখতে পারতেন। মরে গেলে ও খারাপ লাগতো না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আবেগপ্রবণ মন্তব্য। ধন্যবাদ ভাই কলিমুদ্দি দফাদার। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

শুভ_ঢাকা বলেছেন: জাহানারা তিন দিন ধরে উদভ্রান্তের মতো সিএনজি নিয়ে উত্তরার সবগুলো সেক্টর চষে বেড়াচ্ছেন। তাঁর নির্দিষ্ট কোন গন্তব্য নেই। সিএনজির ভেতর থেকে তিনি উত্তরার বিশাল বাড়িগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকেন। কখনো কখনো সিএনজি থেকে নেমে কোন বাড়ির গেটের সামনে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন। তারপর আবার গাড়িতে উঠে বলেন, ‘চলো।’

আহা! একজন মা কত অসহায়।

সরকার জঙ্গি নির্মূল করার জন্য যতটা উদগ্রীব, ততটা গুরুত্ব কি দিচ্ছে মাদক মুক্ত দেশ করতে। প্রশাসন চাইলে কি না করতে পারে।

ধন্যবাদ হেনা ভাই।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সরকার জঙ্গি নির্মূল করার জন্য যতটা উদগ্রীব, ততটা গুরুত্ব কি দিচ্ছে মাদক মুক্ত দেশ করতে। প্রশাসন চাইলে কি না করতে পারে।

প্রশাসন এই কাজ করবে না। কারণ, তাতে প্রশাসনের লোকজনের অবৈধ আয়ের পথ বন্ধ হয়ে যাবে। তাদের মনোভাব অনেকটা এরকম যে মানুষ ওসব বিষ খায় কেন? ওরা না খেলেই পারে। আমরা কেন টু পাইস রোজগারের পথ বন্ধ করে দিয়ে নিজেদের পায়ে নিজেরা কুড়াল মারবো?

ধন্যবাদ ভাই শুভ। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: গল্পের মাধ্যমে বর্তমান সমাজের ভয়াবহ একটা দিক তুলে ধরেছেন। সত্যিই খুবই খারাপ অবস্থা, সামনে যে কি আছে আল্লাই জানে। শুভকামনা রইল, প্রিয় গল্পকার।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শান্তির দেবদূত।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:১৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: করুন এবং ভয়ংকর!



প্লাস!:)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বিলিয়ার রহমান।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২৫| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
এটা বিষ নয় চা, খেয়ে দেখতে পারেন ;)

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তলাবিহীন কাপ। সারাদিন চা ঢাললেও এক কাপ হবে না। চায়ের রঙ এত হালকা কেন? আর কাপ পিরিচ কেটলি সব কী ডাস্টবিন থেকে কুড়িয়ে এনেছেন? এই চা আমি খামু না।

২৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৩৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ভয়ংকর! এর থেকে পরিত্রান পাওয়ার উপায় কি রয়েছে?

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: উপায় একটাই। সচেতনতা।


ধন্যবাদ উম্মু আবদুল্লাহ। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

জুন বলেছেন: এসব ভাবলেও বুকটা ঢিপ ঢিপ করে ওঠে হেনা ভাই । আজকাল ঘরে ঘরে শুধু শারমিনের মত মেয়েই শুধু নয়, জাহানারার মত নিরুপায় মায়ের সংখ্যাও কম না । এত বাস্তব বড় সাংঘাতিক বাস্তব । আর মাদকাসক্ত হওয়ার নাকি কোন বয়সসীমা নেই । শুধু উঠতি বয়সীরাই নয় প্রাপ্ত বয়স্ক বুঝমান মানুষও নাকি এপথে পা বাড়িয়ে দিচ্ছে অহরহ ।
অনেক ভালোলাগা রইলো আপনার লেখনীতে ।
+

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আজকাল ঘরে ঘরে শুধু শারমিনের মত মেয়েই শুধু নয়, জাহানারার মত নিরুপায় মায়ের সংখ্যাও কম না । এত বাস্তব বড় সাংঘাতিক বাস্তব । আর মাদকাসক্ত হওয়ার নাকি কোন বয়সসীমা নেই । শুধু উঠতি বয়সীরাই নয় প্রাপ্ত বয়স্ক বুঝমান মানুষও নাকি এপথে পা বাড়িয়ে দিচ্ছে অহরহ ।


হাঁ বোন, আপনার কথা সত্য। আমি লেখালেখি করি বলে এই বিষয়ের ওপর খোঁজ খবর নিতে গিয়ে আপনার এই কথার সত্যতা পেয়েছি। অনেক বয়স্ক মানুষও মাদকের নেশায় আসক্ত।

ধন্যবাদ বোন জুন। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

কাবিল বলেছেন: ভাল লাগলো। ৫ম লাইক।





ভাল থাকুন সব সময়।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কাবিল।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:২৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভ শুক্কুর বার B-)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুভ শুক্কুর বার B-)


সকালের দিকে খুব ব্যস্ত থাকায় অনলাইনে অল্প সময় ছিলাম। আশা করি, দেরিতে উত্তর দেওয়ায় কিছু মনে করেননি।

৩০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কষ্টের গল্প। ভালো লাগলো।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: বেশ কয়েকদিনের বিরতির পর ব্লগে ঢুকে প্রথম কাজটাই ছিলো আপনার ব্লগে খোঁজ নেওয়া।গল্পটার মাঝামাঝি এসে কেন যেন মনে হয়েছিলো হয়তো শেষটা পজিটিভ কিছু হবে।যাই হোক কেমন আছেন?

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি ভালো আছি ভাই। আপনি ইতিবাচক মানসিকতার মানুষ বলেই হয়তো গল্পের শেষটা পজিটিভ হবে বলে আশা করেছিলেন। কিন্তু বাস্তবে মাদকাসক্তির পরিণতি তো অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পজিটিভ হয় না। আর আপনি নিশ্চয় জানেন যে, আমার প্রায় সব গল্পই রিয়েল লাইফ ওরিয়েন্টেড। তাই এই গল্পের শেষটা বাধ্য হয়ে নেগেটিভ দেখাতে হয়েছে।

যাই হোক, আমার লেখার প্রতি আপনার ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করেছে। ধন্যবাদ ভাই কল্পদ্রুম। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৩২| ১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১:৩৮

সিকান্দার আবু জাফর বলেছেন: বাস্তবিকতাকে লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন।

১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সিকান্দার আবু জাফর।


ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.