নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ জাত নেই ( মা দিবস উপলক্ষে )

১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬

দুবলা পাতলা কল্পনা বিয়ের দু’বছরের মধ্যে মোটা হয়ে গেল। স্বামী সুশীল কুমার পাল হ্যাংলা একহারা গড়নের হওয়ায় শোবার চৌকিতে স্থান সংকুলানের তেমন সমস্যা ছিল না। কিন্তু আরও এক বছর পর চৌকির প্রস্থ আর কল্পনার দেহের প্রস্থ প্রায় এক হয়ে যাওয়ায় সমস্যা হলো। গোদের ওপর বিষফোঁড়া হয়ে দেখা দিল তিন মাসের শিশুকন্যা ইন্দ্রাণী। মা কল্পনা চৌকিতে কাত হয়ে না শুলে মেয়ে ইন্দ্রাণীর জায়গা হয় না।

অগত্যা কল্পনাকে বহু কষ্টে কাত হয়ে শুয়ে রাত পাড়ি দিতে হয়। আর সুশীলের জন্য বরাদ্দ ঘরের মেঝে। সেখানে মাদুরের ওপর কাঁথা বিছিয়ে শুয়ে সুশীল রাত কাটায়। নলের ছাউনি দেওয়া ছোট্ট এক চিলতে ঘর। অতিরিক্ত একখানা চৌকি রাখার জায়গা নেই। তা’ ছাড়া চৌকি কেনার সামর্থ্যও নেই সুশীলের। গঞ্জের হাটে ছোট পরিসরে তার মাটির হাঁড়ি পাতিলের দোকান। অল্প পুঁজির ব্যবসা। আয় রোজগারও কম। এদিকে বউয়ের রাক্ষুসে ক্ষুধা। ঘরে চাল থাকলে সে তিন বেলাই ভাত খায়। সুশীল ও তার মা গৌরীবালা দু’জন মিলে যা খায়, কল্পনা একা একবেলাতেই তা’ খেয়ে ফেলে। গৌরীবালা বিড় বিড় করে বউয়ের মুণ্ডপাত করে। হাভাতে ঘরের বেটি। এভাবে খেলে সংসার তো লক্ষ্মীছাড়া হবেই। বাস্তুভিটা ছাড়া সুশীলের এক কানি আবাদি জমি নেই। চাল কিনতে কিনতে তার ফকির হওয়ার দশা। কিন্তু উপায় কী? বউকে তো আর উপোষ রাখা যায়না।

আশেপাশে আরো দশ বারো ঘর কুমারের বাস। তারা সুশীলকে দেখলে অহেতুক দাঁত কেলিয়ে হাসে। নাদুস নুদুস বউয়ের পাটখড়ি স্বামী। সুশীল লজ্জা পায়। কিন্তু কিছু বলতে পারেনা। সে মাথা নিচু করে চলাফেরা করে। গ্রামের এই অংশটি অনাদিকাল থেকে পালপাড়া নামে পরিচিত। যদিও পালেরা এখন অনেকেই পৈতৃক ব্যবসা থেকে সরে গেছে। দিনরাত পশুর মতো খেটেও এ পেশায় ভাত জোটে না। এ্যালুমিনিয়াম, স্টীল, মেলামাইন, সিরামিক আর প্লাস্টিক এসে মাটির তৈরি হাঁড়ি পাতিল ও তৈজসপত্রের ব্যবসা কেড়ে নিয়েছে। গ্রামের মানুষরাও আজকাল আর মাটির হাঁড়ি পাতিল কিনতে চায় না। সাত পুরুষের ব্যবসা আঁকড়ে পড়ে থেকে লাভ কী? তাই পালদের অনেকেই এখন খালে বিলে মাছ ধরে আর ক্ষেতমজুরী করে। সুশীলের মতো দু’চারঘর পাল টিকে আছে কোনমতে। মাটির তৈরি হাঁড়ি পাতিল, কলস, সরাই, ঢাকনা, সানকি এসবের বিক্রি প্রায় নেই বললেই চলে। মাটির পুতুল, মাটির ব্যাংক, হাতি, ঘোড়া, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল এইসব বেঁচে কোনরকমে পেট চলে। গরমের সময় সরাই, কলস কিছু বিক্রি হয়। তবে দুর্গাপূজার সময় সুশীলের আয় রোজগার ভালো। পালপাড়ার কুমারদের মধ্যে সুশীলের হাতের কাজের সুনাম আছে। এই গাঁয়ের দুটো বারোয়ারী পূজার প্রতিমা তাকেই তৈরি করতে হয়। আশেপাশের গ্রাম গুলো থেকেও অর্ডার আসে। সুশীল তার মা আর বউকে নিয়ে তখন সারা দিন রাত কাজ করে। মোটা বউটা হাঁসফাঁস করতে করতে মাটিতে জল মিশিয়ে কাদা ছানে। বৃদ্ধা গৌরীবালা সুতো দিয়ে কানে ঝোলানো মোটা কাঁচের চশমা পরে প্রতিমার গায়ে আঁকিবুকি কাটে। ভুল হলে ছেলের কাছে ধমক খায়।

সুশীল ছোটবেলায় তার বাবার হাত ধরে কাজ শিখেছে। তখন এই গ্রামসহ আশেপাশের প্রায় এক কুড়ি গ্রাম ছিল হিন্দুপ্রধান। ছিল জমিদার লোকনাথ চৌধুরীরা তিন ভাই। সার্বজনীন পূজার পাশাপাশি জমিদার বাড়িতেও জাঁকজমকের সাথে পূজা হতো। আর শুধু কি দুর্গাপূজা? লক্ষ্মী, স্বরস্বতী, গনেশসহ সব রকম প্রতিমা তৈরির কাজ পেত সুশীলের বাবা। আশ্বিন মাসে জমিদার বাড়িতে তার ডাক পড়তো। প্রতিমা তৈরির বায়না বাবদ জমিদার পত্নীর কাছ থেকে একজোড়া ধূতি, একখানা গামছা, এক ভাঁড় রাবড়ি আর পাঁচ সিকে পয়সা পেয়ে সুশীলের বাবা আভূমি মাথা ঠেকিয়ে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করতো। বাবার দেখাদেখি আট দশ বছরের সুশীলও তাই করতো। সেসব দিন কোথায় গেল, কে জানে? জমিদারী উঠে গেল। লোকনাথ চৌধুরী মারা গেল। তার দুই ভাই বিশ্বনাথ ও ভোলানাথ চৌধুরী সপরিবারে হিন্দুস্তান চলে গেল। তাদের আগে পরে বাড়িঘর জায়গা জমি বেঁচে ও বিনিময় করে বহু হিন্দু পরিবার ওপারে চলে গেল। সুশীলদের মতো যাদের নেহাত কোথাও যাবার কোন উপায় নেই, শুধু তারাই কপালে সংখ্যালঘুর তকমা ঝুলিয়ে মাটি কামড়ে পড়ে রইল। সুশীলের বাবা ক্ষয়রোগে ভুগে দেশ স্বাধীন হবার আগেই মারা গেল। যুদ্ধের সময় সুশীলের যুবতী বোনটাকে গ্রামের রাজাকাররা ধরে নিয়ে গিয়ে আর্মি ক্যাম্পে দিয়ে এল। তাকে ফিরে পাওয়ার আশা ত্যাগ করে সুশীল মাকে নিয়ে পালিয়ে গেল ভারতে। সেখানে নয় মাস শরণার্থী শিবিরে কাটিয়ে দেশ স্বাধীন হবার পর আবার ফিরে এল গ্রামে। পোড়া ভিটায় কোনমতে একখানা ঘর তুলে আবার মাটি পুড়িয়ে শুরু হল তার পেটের জ্বালা মেটানোর সংগ্রাম।

সুশীলের অনেক বয়স হলো, অথচ সে বিয়ে করছে না দেখে নানা জনে নানা কথা বলে। মানুষের কথার অত্যাচারে শেষে বিয়ে করা হলো। কিন্তু বউটা মোটা হয়ে যাওয়ায় কথার অত্যাচার পিছু ছাড়ে না। চালের দাম বাড়ছে কেন, সুশীলের ঘরে গিয়ে ওর বউকে দেখো। মেঝের মাটি দেবে যাওয়ায় বানের জল সুশীলের ঘরে ঢোকে। শুধু নুন ভাত খেয়েই এই দশা, ব্যঞ্জন পেলে আরো না জানি কী হয়!

দেহ কমানোর জন্য যে যা বলে, কল্পনা তাই খায়। শেকড় বাকড়, তেলাকুচার পাতা, নিমের রস, তুলসী পাতার ছেঁচা। কিছুতেই কিছু হয় না। একবেলা না খেয়ে থাকলে অন্যবেলা হাঁড়িতে দু’মুঠো চাল বেশি নিতে হয়। উপোষ থাকা মানে কল্পনার অর্ধেক মরে যাওয়া। ঘর ঝাড়ু দিতে ওর কষ্ট হয়। বুকের ভেতরটা ধড়ফড় করে। দু’হাঁটুতে ভীষণ ব্যথা। একটানা দু’মিনিট দাঁড়িয়ে থাকলে পায়ে ঝিঁঝিঁ ধরে। বারো হাত শাড়িতেও শরীরটা ঠিকমতো ঢাকে না। অথচ এমন মায়ের বুকে দুধ নেই। মেয়েটার জন্মের পর মাসখানেক অল্প স্বল্প দুধ পেয়েছিল। তারপর আর নেই। কলমির শাক, শাপলার ডাঁটা, অনন্তমূল, নিশিন্দার পাতা এত কিছু খেয়েও কল্পনার বুকে দুধ আসেনা। ইন্দ্রাণী ক্ষিধের জ্বালায় কুন কুন করে কাঁদে আর বুড়ো আঙুল মুখে পুরে চুষতে থাকে। মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে কল্পনার ভারি কষ্ট হয়। মায়ের মন! নিজের শুকনো বুকে মেয়ের ক্ষুধার্ত মুখটা বার বার চেপে ধরে। কিন্তু ইন্দ্রাণী দুধ না পেয়ে মুখ সরিয়ে নেয়। চিৎকার করে কেঁদে ওঠে।

গোষ্ঠ পালের পাঁঠীটা বাচ্চা বিয়ানোর পর ওর বউ দু’একদিন পর পর মাটির খুরিতে করে যৎসামান্য দুধ দিয়ে যেতো। এখন সে দুধও বন্ধ হয়ে গেছে। পাঁঠী আর দুধ দেয় না। ইন্দ্রাণীর কান্না শুনে কল্পনা চোখে অন্ধকার দেখে। জল ঢেলে ভাতের মাড় পাতলা করে মেয়েটাকে খাওয়ানোর চেষ্টা করে সে। ইন্দ্রাণী খেতে চায় না। হাত পা ছুঁড়ে তারস্বরে চিৎকার করে।

সুশীলের বেচাকেনা নেই। সামান্য যা হয়, তা’ চাল কিনতেই শেষ। সেই চালে দু’বেলাও তিনটি পেট ভরে না। পূজা পার্বণ থাকলে মেয়েটার এত কষ্ট হতো না। গঞ্জের হাটে গরুর দুধ বিক্রি হয়। কিন্তু তারা বাঁকি দিতে চায় না। বাঁকিতে দুধ বেচলে নাকি গরুর দুধ দেওয়া কমে যায়। তাছাড়া ওদের ঘরেও অনেক গুলো মুখ হাঁ করে থাকে। দুধ বিক্রি হলে তবে ওদের অন্ন জোটে। বাঁকিতে দুধ দেবে কী করে? গাঁয়ে যাদের গরু আছে, তারা সুশীলের ছায়া মাড়াতে চায় না। পালপাড়ায় কারো গরু নেই। তাদের অবস্থা আরো করুণ। মুসলমানদের কাছে দুধ চাইতে সুশীলের লজ্জা করে, ভয়ও লাগে।

কল্পনার পেট পুরে খাওয়া জোটে না। মেয়ে ইন্দ্রাণীর মতো তারও ক্ষিধের কষ্ট। কিন্তু তার ঢবঢবে মোটা শরীর দেখে কে বলবে যে সে অর্ধাহারে অনাহারে আছে? সবাই শুধু ঠাট্টা করে। কল্পনা ঘরে বসে আঁচল দিয়ে চোখ মোছে। নিজের কষ্ট সহ্য হয়, কিন্তু তিন মাসের শিশুকন্যা ইন্দ্রাণীর কষ্ট যে তার সহ্য হয়না। মেয়েটার কান্না শুনতে শুনতে সুশীল অস্থির হয়ে যায়। বিরক্ত হয়ে সে অনেক রাত পর্যন্ত মেম্বার মতি মিয়ার বাঁশের ঝাড়ের পাশে পুকুর পাড়ে গিয়ে বসে থাকে। বাঁশের ঝাড়ের গা ঘেঁষে মতি মিয়ার কামলা মনসুরের একচালা ছনের ঘর। ক’দিন আগে তার বউয়েরও বাচ্চা হয়েছে। কিন্তু তার বাচ্চার কান্না শোনা যায়না। মনসুরের অবস্থা সুশীলের চেয়ে ভালো নয়। একমুঠো এনে আধামুঠো খাওয়া। তার বউটাও পেট ভরে খেতে পায় না। সুশীল রাতের আকাশে মিটমিটে তারাগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকে। হয়তো মনে মনে ভগবানকে খোঁজে সে। তার যে কিছু নালিশ আছে ভগবানের কাছে! তিনি ছাড়া তার নালিশ আর কে শুনবে?

ভগবান বোধহয় সত্যি সত্যিই একদিন তার নালিশ শুনলেন। সেদিন হাট থেকে ফিরতে সুশীলের বেশ রাত হয়ে গেল। বেচাকেনা একটু ভালো হওয়ায় সেদিন সে মাটির ভাঁড়ে ইন্দ্রাণীর জন্য দশ টাকার দুধ নিয়েছে। এক কেজি চাল আর আধা কেজি আলু কিনে গামছায় বেঁধে ঘাড়ে ফেলে দুধের ভাঁড় হাতে লম্বা লম্বা পা ফেলে সুশীল ঘরে ফিরলো। দেখলো চারদিক একেবারে শান্ত। ইন্দ্রাণীর কান্নার আওয়াজ নেই। অবশ্য ক’দিন থেকে ইন্দ্রাণী দিনের বেলা এক আধটু কাঁদলেও রাতে আর মোটেও কাঁদে না। কেন কাঁদে না, কে জানে? বৃদ্ধা গৌরীবালা মাটির বারান্দায় দড়ির খাটিয়ায় শুয়ে ঘুমোচ্ছে। কিন্তু ঘরে কল্পনা বা ইন্দ্রাণী কেউ নেই। ব্যাপার কী? ওরা গেল কোথায়?

মায়ের ঘুম ভেঙ্গে যাবে বলে সুশীল সাড়া শব্দ না করে গামছার পোঁটলা ও দুধের ভাঁড় ঘরের মেঝেতে নামিয়ে রেখে চিন্তিত মুখে ওদের সন্ধানে বের হলো। রাতের পালপাড়া নির্জন নিস্তব্ধ। কোন ঘরে কোন আলো নেই। আশেপাশে কোথাও ওদের খুঁজে না পেয়ে সুশীল ঘাবড়ে গেল। এমন তো কোনদিন হয় না! শুক্লপক্ষের চাঁদের আলোয় মতি মিয়ার বাঁশের ঝাড়ে মৃদুমন্দ বাতাসের ঢেউ। কী ভেবে সেদিকে খুঁজে দেখার সিদ্ধান্ত নিল সুশীল। ওর কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম। বাঁশের ঝাড় পেরিয়ে পুকুরের কাছাকাছি আসার পর চাঁদের আলোয় দু’জন নারীর অবয়ব চোখে পড়লো ওর। পুকুর পাড়ে একটা খেজুর গাছের পাশে বসে রয়েছে ওরা। কিন্তু ওরা কারা? এত রাতে কি করছে ওখানে? সুশীল ওদের পেছন থেকে নিঃশব্দে পা টিপে টিপে কাছে গিয়ে দেখলো, ওর বউ কল্পনা আর মনসুরের বউ সালেহা ঘাসের ওপর পাশাপাশি বসে ফিস ফিস করে কথা বলছে। সে অবাক হয়ে দেখলো, ইন্দ্রাণীকে বুকে নিয়ে সালেহা পরম মমতায় দুধ খাওয়াচ্ছে আর মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। চাঁদের আলোয় কল্পনার আধখানা মুখে তৃপ্তির হাসি। চারপাশে ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক। জোনাকিরা উড়ে উড়ে আলো ছড়াচ্ছে বাঁশ ঝাড়ে। কোথাও কেউ নেই। সুশীলের মনে হলো, শুধু ঈশ্বর আছেন এখানে, যিনি দৃশ্যমান না হয়েও সব জায়গায় থাকেন। এত সুন্দর দৃশ্য তিনি কী আর দেখছেন না?
*******************************************
এই গল্পটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমিরিটাস প্রফেসর ডঃ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী সম্পাদিত ত্রৈমাসিক পত্রিকা ‘নতুন দিগন্ত’ – এর ত্রয়োদশ বর্ষ এপ্রিল-জুন ২০১৫ সংখ্যায় প্রকাশিত। গল্পটি অনেক আগে সামু ব্লগেও প্রকাশিত হয়েছে। ব্লগার বন্ধুদের মধ্যে যারা এটি পড়েননি, তাদের জন্য গল্পটি পুনরায় পোস্ট দিলাম।

মন্তব্য ১০২ টি রেটিং +২৩/-০

মন্তব্য (১০২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

নাগরিক কবি বলেছেন: আমি ভাবতাম আপনি শুধু রম্য লিখেন। গল্পটিতে মন ছুঁয়ে গেলো। কল্পনার মত যেন সবার মুখে তৃপ্তির হাসি ফুটে উঠে।

১৪ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নাগরিক কবি।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬

মানবী বলেছেন: চমৎকার!
পড়ার সময় লেখার স্টাইল পশ্চিমবঙ্গের পেশাদার লেখকদের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে বারবার!

মন ছুঁয়ে যাওয়া সুন্দর গল্পের জন্য ধন্যবাদ আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম।

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন মানবী।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:২৮

শুভ_ঢাকা বলেছেন: আগেও পড়েছি। আবারও পড়লাম। সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই। এই কথাটি আবার মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য হেনা ভাইকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ। :)

এমিরিটাস প্রফেসর ডঃ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

ডঃ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রোফেসার ছিলেন বোধহয়। টেলিভিশনের উনার অনেক সাক্ষাৎকার শুনেছি। কখন এক বর্ণও ইংরেজি শব্দ ব্যবহার করতেন না। দেবতুল্য মানুষ।

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, উনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক এবং একাধিকবার চেয়ারম্যান ছিলেন। উনার পত্রিকায় লেখালেখির সূত্রে মাঝে মাঝে ফোনে কথাবার্তা হয়। উনাকে আমি কখনো বাংলা ছাড়া একটা শব্দও ইংরেজিতে বলতে শুনিনি। অতি নিরহংকার ও জ্ঞানী গুনী মানুষ। আমি তাঁকে শ্রদ্ধার সাথে 'স্যার' সম্বোধন করি।

ধন্যবাদ ভাই শুভ ঢাকা। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুশীল আর কল্পনার সীমাবদ্ধতা স্থান কালের উর্ধে !!


তবে যে পৃথিবীতে সালেহারা আছেন সে পৃথিবী অবশ্যই ঈশ্বর আছেন! আর সুশীলদের সমস্যার সমাধান আছে!:)


সুন্দর গল্প!! প্লাস!:)

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তবে যে পৃথিবীতে সালেহারা আছেন সে পৃথিবী অবশ্যই ঈশ্বর আছেন! আর সুশীলদের সমস্যার সমাধান আছে!:)



সালেহা ও কল্পনা স্নেহময়ী মায়ের দৃষ্টান্ত। মায়ের কোন জাত নেই। ধন্যবাদ ভাই বিলিয়ার রহমান। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৫| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: শুধু ঈশ্বর আছেন এখানে, যিনি দৃশ্যমান না হয়েও সব জায়গায় থাকেন।
ভাল লাগল। জীবনঘনিষ্ঠ গল্প।
অনেক ধন্যবাদ।

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমাদের জীবনে ঈশ্বর যা কিছু দান করেছেন, তার মধ্যে মায়ের তুল্য কিচ্ছু নাই।


ধন্যবাদ ভাই বি এম বরকতউল্লাহ। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৬| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খু্ব সুন্দর একটা কাজ করেছেন আবার পোষ্ট দিয়ে পড়ার সুযোগ করে দেয়ায়। গল্প পড়ে ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।


আসলে গরীবের ক্ষিধা নাকি মিটে না কখনো। প্রকৃতপক্ষে কিন্তু ব্যাপারটা অন্যরকম। গরীবের ক্ষুধা মেটানোর মতো পর্যাপ্ত খাদ্য থাকেনা। নুন আনতে পান্তা ফুঁড়ানো মানুষ গুলো কতটা কষ্ট সহ্য করে জীবন পার করে তার হিসবে ধনিরা বুঝতে পারবে না কখনওই। গরীব হওয়ার জ্বালা কেবল গরীবেই কিছুটা বুঝে। কিছুটা না, পুরোপুরিই অনুভব করতে পারে গরীব গরীবের কঠিন জীবন সংগ্রাম। তার মধ্যে যদি গায়ে গতরে নাদুসনুদুস একটু মুটকি হয় তো আপনার বর্ণান্তর কথাগুলো তো আছেই। হঠাৎ করে একমাত্র বৌকে বাড়িতে না পাওয়া আদরের টুকরো বাচ্চা সমেত, সে যে কতটা দুশ্চিন্তার তাও কেবল গরীবই বুঝতে, অনুভব করতে পারে যে ভেতরবাড়ি কতটা অসহায় হয়ে পড়ে, চিন্তার কোন কূল কিনারা তখন আর থাকেনা। আবার দুশ্চিন্তা মুক্ত হয়ে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়াটুকুও গরীবরাই যথাযথ করেন। গরিবি আমার অহংকার হয়েই থাকুক।

আপনার গল্পের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে যাচ্ছি।
শুভকামনা গুরুর জন্য সবসময়।
আপনার সকল প্রকাশনা সফলতা পাক প্রত্যাশায়

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন। তবে দারিদ্র্য খুব কষ্টের ভাই। দুনিয়ার সকল মানুষ এই কষ্ট থেকে মুক্তি পাক, এই কামনা করি।



ধন্যবাদ ভাই নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৭| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনাকেও ফিরতি ধন্যবাদ হেনা ভাই!:)

১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৮| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫

কাবিল বলেছেন: পড়া ছিলনা, ভাল লাগলো। শেয়ার ও রিপোস্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কাবিল।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৯| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮

জোকস বলেছেন:



কোন কথা হবে না
কথা একটাই
মায়ের কোন জাত নাই।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কোন কথা হবে না
কথা একটাই
মায়ের কোন জাত নাই।



হাঁ, অবশ্যই। মায়ের কোন জাত নেই।

ধন্যবাদ জোকস। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১০| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

কল্লোল পথিক বলেছেন:
বাহ চমৎকার!লিখেছেন।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কল্লোল পথিক।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১১| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪৩

সিফটিপিন বলেছেন: বস্তি থেকে রাজমহল, সব পরিবেশেই মায়ের ভালবাসা একই রকম মনে হয়।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বস্তি থেকে রাজমহল, সব পরিবেশেই মায়ের ভালবাসা একই রকম মনে হয়।


হাঁ ভাই, এটা ঠিক কথা। জাত, ধর্ম, বর্ণ ও ধনী গরীব নির্বিশেষে মায়ের ভালোবাসা একই রকম।


ধন্যবাদ সিফটিপিন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১২| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬

অচল অধম বলেছেন: গল্পের শেষে চোখে পানি ছল ছল করছিল।
ভাল লাগলো।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অচল অধম।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:২১

সত্যের ছায়া বলেছেন: মানুষের গল্প।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সত্যের ছায়া।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৪| ১৪ ই মে, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

সুমন কর বলেছেন: আপনার গল্প পড়লে প্রাসঙ্গিক অনেক কিছু জানা যায়।

শেষটা মন ছুয়ে গেল। +।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সুমন কর।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৫| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

করুণাধারা বলেছেন: আপনি মায়ের জাতকে ঠিক চিনেছেন!

ধন্যবাদ সুখপাঠ্য গল্পের জন্যে। গল্পে +

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ করুণাধারা।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ১৪ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

রক বেনন বলেছেন: শেষে একটা ধাক্কা খাব ভেবেছিলাম। ধাক্কাটা খেয়েছি কিন্তু অন্যভাবে! মন ছুঁয়ে গেল হেনা ভাই। সত্যিই খুব চমৎকার একটি গল্প! ভালো লাগলো! ++++++++

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধাক্কাটা খেয়েছি কিন্তু অন্যভাবে! মন ছুঁয়ে গেল হেনা ভাই।


গল্পটি আপনার মন ছুঁয়ে গেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ ভাই রক বেনন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৭| ১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার গল্প মানেই আলাদা স্বাদ, আলাদা তৃপ্তি, অন্য রকম কিছু একটা।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ফরিদ আহমদ চৌধুরী।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৮| ১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,




প্রথমেই "মা" দিবস উপলক্ষ্যে এমন অভাবিত চমৎকার একটি গল্পের জন্যে ধন্যবাদ জানিয়ে রাখছি ।

"সুশীল রাতের আকাশে মিটমিটে তারাগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকে। হয়তো মনে মনে ভগবানকে খোঁজে সে। তার যে কিছু নালিশ আছে ভগবানের কাছে! " এটুকুতেই সুশীলের মতো লাখো সুশীলদের নিত্যকার ফরিয়াদ ধ্বনিত হয়েছে ।

আর গল্পে " মোরা একই বৃন্তে দুইটি কুসুম, হিন্দু-মুসলমান " নজরুলের এই গানটির আবহ সবকিছু ছাপিয়ে গেছে ।

১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: "সুশীল রাতের আকাশে মিটমিটে তারাগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকে। হয়তো মনে মনে ভগবানকে খোঁজে সে। তার যে কিছু নালিশ আছে ভগবানের কাছে! " এটুকুতেই সুশীলের মতো লাখো সুশীলদের নিত্যকার ফরিয়াদ ধ্বনিত হয়েছে ।



হাঁ ভাই, সমাজের দরিদ্র ও প্রান্তিক শ্রেনির মানুষ আল্লাহর কাছে ছাড়া আর কার কাছে অভিযোগ করবে? তারা তো অসহায়।

ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৯| ১৪ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

জুন বলেছেন: মায়ের কোন জাত নেই হেনা ভাই , থাকতে হয়না । মা তো মাই । তারপর ও ইদানীং যখন শুনি বৃদ্ধ মাকে বাড়ী থেকে রাস্তায় ফেলে দিয়ে আসছে নিজের পেটের ছেলে । তখন খুব ভয় হয় ।
আপনার গল্পটি মা দিবসের কপালে এক উজ্জ্বল তারকার মত । অনেক ভালোলাগা রইলো ।
+

১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তারপর ও ইদানীং যখন শুনি বৃদ্ধ মাকে বাড়ী থেকে রাস্তায় ফেলে দিয়ে আসছে নিজের পেটের ছেলে । তখন খুব ভয় হয় ।

এরকম আজকাল হচ্ছে। মাকে বৃদ্ধাশ্রমেও রেখে আসছে। অভিসম্পাত এসব সন্তানদের প্রতি। আল্লাহ তায়ালা কখনো এদের ক্ষমা করবেন না।

ধন্যবাদ বোন জুন। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২০| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মা দিবসে চমৎকার আয়োজন । ভাল লাগলো ।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সেলিম আনোয়ার।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২১| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:৪০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গুরু এই গল্পটি আগে পড়া হয়নি। মা দিবেসে আপনার এই সুন্দর গল্পটি পড়তে সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সবসময়।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুর রহমান সুজন।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২২| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:৫২

উম্মে সায়মা বলেছেন: চমৎকার একটি গল্প! আসলেই মায়ের কোন জাত নেই। সুন্দর গল্পটি পোস্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ আবুহেনা ভাই।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আসলেই মায়ের কোন জাত নেই।


সঠিক উপলব্ধি। ধন্যবাদ বোন উম্মে সায়মা। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৩| ১৪ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:০৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: গল্পটি মন ছুঁয়ে গেলো মুগ্ধতায়, কি অসাধারণ লেখা।
খুব ভালো লাগলো +

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:১৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ধ্রুবক আলো।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৪| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:০৬

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মা দিবসের শ্রেষ্ঠ লেখা।। খুবই ভাল লাগলো।।
মাতো মা-ই।।। তা সে যে ধর্মেরই হোন না কেন।। শ্রদ্ধায় ভরা লেখাটির আবেশ ছড়িয়ে যাক সবার মাঝে, এই কামনায়।।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মাতো মা-ই।।। তা সে যে ধর্মেরই হোন না কেন।


অবশ্যই। জাত পাত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে মায়ের পরিচয় শুধুই মা। আল্লাহর শ্রেষ্ঠ দান।

ধন্যবাদ প্রিয় সচেতনহ্যাপী। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২৫| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ১:০৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: মা দিবসে নানা লেখা পড়ে বেড়িয়েছি। তবে আপনারটা বেস্ট হেনাভাই! ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ডিটেইল যোগ করে ভীষন যত্নের সাথে লিখেছেন। পড়ে অনেক তৃপ্ত হয়েছি।

আপনার জন্যে অনেক শুভকামনা রইল!

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ সামু পাগলা ০০৭।


ভালো থেকো। শুভকামনা রইল।

২৬| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ২:০৫

সাদাত সায়েম বলেছেন: সাধু সাধু
শুভ কামনা সালেহা দের জন্য

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সাদাত সায়েম।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২৭| ১৫ ই মে, ২০১৭ ভোর ৪:১৮

সোহানী বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো হেনা ভাই। আগে পড়িনি।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন সোহানী।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২৮| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মা দিবসে অসাধারণ একটি লেখা । এটা আগে পড়ার সৌভাগ্য হয় নাই ।
রি পোষ্ট না দিলে হয়তবা মনোমুগ্ধকর ও বিভিন্ন প্রসঙ্গের এমন সুসমম্বিত
কাহিনী পাঠের অপুর্ব সুযোগ হতে বঞ্চিত হতাম । লেখাটির অপুর্ব গঠনশেলী
ভাষা ও শব্দের প্রয়োগ ভাবনা ও চেতনাকে নিয়ে যায় অনেক গভীরে । স্নেহময়ি
মায়েদের প্রসঙ্গে ব্যক্ত ও অব্যক্ত কথামালার অাবহে অবচেতন মনেই গল্পের
প্রতিটি কথার সাথেই মন চলে যায় মাতৃস্নেহের কোমল সান্যিধ্য পাওয়ার আশে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও বিনম্র শ্রদ্ধা রইল লেখকের প্রতি ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: স্নেহময়ি
মায়েদের প্রসঙ্গে ব্যক্ত ও অব্যক্ত কথামালার অাবহে অবচেতন মনেই গল্পের
প্রতিটি কথার সাথেই মন চলে যায় মাতৃস্নেহের কোমল সান্যিধ্য পাওয়ার আশে


এই গল্পটি মা দিবস উপলক্ষেই রি-পোস্ট দেওয়া। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৯| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: গল্পটি প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ।
শুভেচ্ছা রইল

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রিয়তে নেওয়ায় কৃতজ্ঞতা জানাই।

৩০| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:১৯

নতুন নকিব বলেছেন:



গল্পে মুগ্ধতা অশেষ!

হেনা ভাই, আপনার মত দেখতে অবিকল আমার একজন কাছের মানুষ রয়েছেন। চেহারার গঠন, মাথার সামনের অংশের কেশহীন সফেদ শুভ্রতায় ঘেরা অঞ্চলসহ বিলকুল মিলে যায়।

অবশ্য তিনি আপনার মত এত বড় মাপের সাহিত্যিক-পন্ডিত নন।

দু'জনকে পাশাপাশি দাড় করাতে পারলে ভাল লাগত।

দু:খিত ভাই, পারসোনাল বিষয় নিয়ে কথা বললাম। কষ্ট পেলে আগাম ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। এবং কষ্টের কারন হয়ে থাকলে এই কমেন্টটিও মুছে দেয়ার অনুরোধ রাখছি।

ভাল থাকুন নিরন্তর।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে ছি ছি, এভাবে বলছেন কেন? আপনার মন্তব্য মুছে দেওয়ার প্রশ্নই উঠে না। আপনার পরিচিত কারো সাথে আমার চেহারার মিল পেয়েছেন, সেটা আমাকে জানানোর মধ্যে তো দোষের কিছু নাই।

গল্প ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ ভাই নতুন নকিব। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩১| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার উদারতা মহত্বতায় আবারও কৃতজ্ঞতা!

অনিশেষ ভাল থাকার দোআ আপনার জন্যও। সৃজনশীল, রুচিশীল, শিক্ষনীয়, অনুসরনীয় আদর্শগুলো আপনাদের কলমের পরিশীলিত আঁচড়ে বিমূর্ত হয়ে ফুটে উঠুক ক্রমশ:।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নতুন নকিব।

৩২| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



মা দিবসের উপহার, বলিষ্ঠ ভাবনা ।
প্রক্বতি নারীকে আলাদা কিছু গুণ দিয়েছেন

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রক্বতি নারীকে আলাদা কিছু গুণ দিয়েছেন


ঠিক। ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৩| ১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্পের প্রথমে সাদামাটা মনে হলেও শেষে এসে গল্পটি পূর্নতা পেল। একেই বলে মুনশিয়ানা। অনেক ধন্যবাদ হেনা ভাই সুন্দর একটি গল্পের জন্য।

১৫ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোস্তফা সোহেল।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৪| ১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্টটি পুনরায় দিয়ে ভাল করেছেন, আগে পড়া ছিল না।
ছাগির প্রতিশব্দ পাঁঠী এই প্রথম পড়লাম।

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আসলে পাঁঠা শব্দের বিপরীত লিঙ্গ হিসাবে পাঁঠী শব্দের ব্যবহার হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে বেশি প্রচলিত। শব্দটি অভিধানেও আছে। মুসলমানরা অবশ্য বকরি বা ছাগী শব্দটি ব্যবহার করলেও তাদের মধ্যে পাঁঠী শব্দের ব্যবহারও আছে। এই গল্পটি যেহেতু একটি দরিদ্র হিন্দু পরিবারকে কেন্দ্র করে লিখেছি, সেহেতু হিন্দু সম্প্রদায়ের চাল চলন, কথাবার্তা, প্রথা বা অভ্যাস ইত্যাদি বিষয়ের প্রতি আমাকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হয়েছে।

ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৫| ১৫ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: অ-সা-ধা-র-ণ !! আরো লিখুন ,রোজ লিখুন।

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বাবুরাম সাপুড়ে১।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৬| ১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮

জেন রসি বলেছেন: প্রাঞ্জল লেখা। গল্পের শেষে এসে কল্পনা এবং সালেহার বসে থাকা, সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠে মাতৃত্বকে উপভোগ করার দৃশ্যটা পাঠক হিসাবে নিজের ভেতর এক শান্তির জন্ম দিয়েছে। :)

১৫ ই মে, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পের শেষে এসে কল্পনা এবং সালেহার বসে থাকা, সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠে মাতৃত্বকে উপভোগ করার দৃশ্যটা পাঠক হিসাবে নিজের ভেতর এক শান্তির জন্ম দিয়েছে।


পাঠকের এমন অনুভূতিতে আমিও শান্তি পাচ্ছি। এই গল্প লেখার প্রধান উদ্দেশ্যই ছিল জাত ধর্ম নির্বিশেষে মাকে শুধু মা হিসাবেই চিত্রিত করা। মা শুধুই মা, অন্য কিছু নন। তিনি হিন্দু নন, মুসলিম নন, খৃস্টান বা ইহুদী নন। তিনি আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ নেয়ামত মা।

ধন্যবাদ ভাই জেন রসি। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৭| ১৫ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪২

বাহাউদ্দিন আবির বলেছেন: আল্লাহ আছেন, সব জায়গায় আছেন,দৃশ্যমান না হয়েও আছেন,সালেহারাই তার প্রমাণ। ভালো লেগেছে গল্পটি

১৫ ই মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ আছেন, সব জায়গায় আছেন,দৃশ্যমান না হয়েও আছেন,সালেহারাই তার প্রমাণ।


ধন্যবাদ ভাই বাহাউদ্দিন আবির। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩৮| ১৭ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:২২

ঢাকাবাসী বলেছেন: দেরীতে পড়লুম তারজন্য দুঃখীত, তবে পড়ে বুঝলুম দারুণ বেকটা গল্প মিস করছিলুম! হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া একটা চমৎকার সরল বাংলার গ্রামের গল্প, দারুণ লাগল। আমার কাছে গল্পটির কাল বিগত চল্লিশ পন্চাশের দশকের মনে হচ্ছে (ভাল অর্থে)। ধন্যবাদ।

১৭ ই মে, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পের বর্ণনা অনুযায়ী এটি সত্তরের দশকের ঘটনা। দেশ স্বাধীন হবার পর সুশীল তার মাকে নিয়ে ভারতের শরণার্থী শিবির থেকে দেশে ফিরে আসার পর তার অসহায় জীবনের কাহিনী।

ধন্যবাদ ভাই ঢাকাবাসী। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৯| ১৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মাত্র পাঁচ দিন, বলেন তো কি?? :D

১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মাত্র পাঁচ দিন মানে Only five days.

৪০| ১৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সুশীল রাতের আকাশে মিটমিটে তারাগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকে। হয়তো মনে মনে ভগবানকে খোঁজে সে। তার যে কিছু নালিশ আছে ভগবানের কাছে! তিনি ছাড়া তার নালিশ আর কে শুনবে?..........ভগবান এখন আর পাল পাড়ায় থাকেনা, জমিদার লোকনাথ চৌধুরীরা ওপারে যেহেতু চলে গেছে, ভগবান এখানে আর কি করবেন!

১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জি, গিয়ানী মানুষের কথা।

৪১| ১৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চারপাশে ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক। জোনাকিরা উড়ে উড়ে আলো ছড়াচ্ছে বাঁশ ঝাড়ে। কোথাও কেউ নেই। সুশীলের মনে হলো, শুধু ঈশ্বর আছেন এখানে.......এখানে সত্যিই তখন ইশ্বর বিরাজমান ছিলেন, আগের পড়া গল্প, অথচ মনে হলো আবার নতুন করে পড়া হলো।

১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কী করবেন? আবুহেনা নতুন পোস্ট দেয় না, তাই পুরনো গল্পই নতুনের মতো লাগে। হে হে হে। =p~

৪২| ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:০৩

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: একটু দেরীতে পড়লাম। সুন্দর একটি গল্প আবারো শেয়ার করার জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সত্যপথিক শাইয়্যান।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৪৩| ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:১৮

প্রামানিক বলেছেন: গল্পটি আগেও পড়া ছিল আবার পড়লাম। খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ হেনা ভাই।

২০ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:০৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। আপনার ছড়া পড়তে পারছি না। মাঝে মাঝে দু'একটা পোস্ট দিয়েন ভাই।

৪৪| ২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ৭:৩৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: লুকটায় কিছুই বুঝে না, পোষ্ট দেওয়ার পাঁচ দিন পর আমি দেখলাম :D

২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রি-পোস্ট দেওয়ার পাঁচদিন পরে দেখলেই বা কী, না দেখলেই বা কী? আসলে যারা আগে পড়েননি অথবা নতুন ব্লগার, তাদের জন্যই মুলত রি-পোস্ট দেওয়া। আপনি তো পড়েননি এমন কোন পোস্ট আমার নাই। আপনি বরং রি-পোস্টের কারণে বিরক্ত হতে পারেন। তাই না?

৪৫| ২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার পোষ্ট না পেলে আমি মনে কষ্ট পাই, তাই তো পুরোনো পোষ্ট হলেও আমি মন্তব্য করে যাই অবিরত

২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সেটা আপনার বদান্যতা। একসাথে দীর্ঘদিন ব্লগিং করছি বলে আমার প্রতি আপনার সহমর্মিতা সৃষ্টি হয়েছে। আমি কৃতজ্ঞ।

৪৬| ২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: চাঁদের আলোয় এত সুন্দর দৃশ্য - আসলেই খুঁজে পাওয়া ভার ।

২১ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শামছুল ইসলাম।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৪৭| ২২ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

২২ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কিছুক্ষন চাইয়া থাকলে মাথা ঘুরায়।

৪৮| ২৪ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৩

সামিয়া বলেছেন: ভাললাগা অনেক.।.।.।.।.।.।

২৪ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন ইতি সামিয়া।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৪৯| ২৫ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:০২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভ বেইন্নালা

২৫ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুভ বেইন্নালা

কপি পেস্ট। টাইপ করার সময় নাই।

৫০| ২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: এমন গল্প আরো লিখবেন।

২৫ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ ভাই হাসান মাহবুব।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৫১| ২৬ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

দীপঙ্কর বেরা বলেছেন: দারুণ

২৬ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই দীপঙ্কর বেরা। আপনি সম্ভবত প্রথম এলেন আমার ব্লগে। ঠিক বলছি কী?


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.