নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

রম্যগল্পঃ জামাই বিষে কাহিল

১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৭



সড়কপথে একবার নাটোর থেকে প্রসাদপুর যাওয়ার পথে আমাদের নসিমন উল্টে গেল। এই রাস্তাটা এত জঘন্য যে একমাত্র রিক্সাভ্যান ও নসিমন করিমন ছাড়া অন্য কিছু চলে না। আগে দু’একটা লক্কর ঝক্কর বাস চলতো। কিন্তু ঘন ঘন বাস উল্টে প্রাণহানি ঘটায় বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।

নসিমনের বারো জন যাত্রীর সবাই কম বেশি আহত। আমার থুঁতনি ও কপাল কেটে গেছে। বাঁ হাতে কোন অনুভূতি নেই। শার্টের দুটো বোতাম উধাও। কালো রঙের প্যান্টের পশ্চাদ্দেশ ফেটে সাদা জাঙ্গিয়া উঁকি দিচ্ছে। সবচে’ মর্মপীড়ার ব্যাপার হলো, আমার চশমা চোখ থেকে পড়ে হারিয়ে গেছে। চশমা ছাড়া আমি ফিফটি পারসেন্ট আন্ধা। এ অবস্থায় আমি ব্যথার যন্ত্রণা ভুলে চশমা খুঁজতে লাগলাম।

রাস্তার পাশে অগভীর শুকনো খালে চশমার মতো কিছু একটা পড়ে থাকতে দেখে আমি হামাগুড়ি দিয়ে সেটা কুড়িয়ে এনে চোখে দিয়ে দেখি সেটা আমারই চশমা বটে, তবে ওটারও ফিফটি পারসেন্ট নাই। মানে দুটো কাঁচের মধ্যে একটা গায়েব। নাই চশমার চেয়ে কানা চশমা ভালো। বাঁ হাতে একটু একটু করে সাড়া পাচ্ছি। ডান হাত দিয়ে ওটাকে টানাটানি করে বুঝলাম, হাড় গোড় ভাঙ্গেনি। আঘাত পেয়ে অবশ হয়ে গেছে। প্যান্টের পকেট থেকে মোবাইল ফোন বের করে দেখি ওটা ঠিক আছে। চশমার এক কাঁচ দিয়ে নিজের শরীরের দিকে তাকিয়ে আরও কিছু পরিবর্তন দেখতে পেলাম। শার্টের পকেট ছিঁড়ে ঝুলে আছে। পায়ের জুতা জোড়া লালি গুড়ে মাখামাখি। নসিমনের এক যাত্রীর মাটির হাঁড়ি ভেঙ্গে লালি গুড় ছড়িয়ে গেছে।

নাটোর থেকে আসার সময় আমার শ্বশুর বাড়ির একজন কাজের লোক সাথে নিয়েছিলাম। বলতে ভুলে গেছি, আমাদের প্রসাদপুর যাত্রা কোরবানির গরু কেনার জন্য। এই হাটে নাকি প্রচুর গরু ছাগল ওঠে এবং দামও শস্তা। আমার ঠিকাদার শ্যালক এই তথ্য সরবরাহ করায় রাজশাহী থেকে চলে এসেছি গরু কেনার জন্য। কাজের লোক রহমত হাট থেকে হাঁটিয়ে গরু নিয়ে আসবে নাটোরে, তারপর সেই গরু শ্যালকের বালু পরিবহনের ট্রাকে তুলে পাঠিয়ে দেওয়া হবে রাজশাহী। আমার বাড়ি পর্যন্ত গরু পৌঁছানোর কোন খরচ নাই। শ্যালকের এমন লোভনীয় প্রস্তাবে না করা যায় না। আমার সাথে শ্যালকেরও হাটে আসার কথা ছিল। কিন্তু ঈদের আগে ঠিকাদারি কাজের বিল তোলার জন্য অফিসে ছুটাছুটির ব্যস্ততায় তার আসা হয়নি।

যাই হোক, লুঙ্গি ছিঁড়ে যাওয়া ছাড়া রহমতের তেমন কোন ক্ষতি হয়নি। সে লুঙ্গির ছেঁড়া দিকটা ঘুরিয়ে পরে আব্রু রক্ষা করেছে। এখন আমাকে নিয়ে তার হলো সমস্যা। এই অবস্থায় হাটে যাওয়া আমার জন্য ঠিক হবে কি না সে বুঝতে পারছে না। আমি ব্যথায় দাঁত কিড়মিড় করে বললাম, ‘যাবো না। চল্, বাড়ি ফিরে যাই।’

রহমত একটা রিক্সাভ্যান নিয়ে এলো। তার কাঁধে ভর দিয়ে আমি খোঁড়া ভিখিরির মতো নানা কসরত করে ভ্যানে উঠে বসলাম। রহমত বললো, ‘হুত্ পাড়েন, জামাই।’ বুঝলাম, সে আমাকে শুয়ে পড়তে বলছে। কিন্তু তার এই জামাই ডাকটা আমার পছন্দ নয়। আমার অর্ধেক বয়সী ছোকরা আমাকে জামাই ডাকবে, কেমন যেন লাগে। মনে হয়, শ্বশুর বাড়ির কাজের লোকও আমার শ্বশুর হয়ে গেছে। তবে এখন আমার যে অবস্থা, তাতে ওসব ভাবার সময় নাই। আমি ভ্যানের ওপর হুত্ পেড়ে চুপচাপ পড়ে রইলাম। রহমত আমার মাথার কাছে বসে ভ্যানওয়ালাকে বললো, ‘ডবল করো মিয়া। একদম দিরম করবা না। জামাই বিষে কাহিল।’
আমি বললাম, ‘না, না, ধীরে চালাও। রহমত, তুই চুপ থাক।’

ভাঙ্গাচোরা এই রাস্তায় যদি ভ্যান আবার উল্টে যায় তো লাশের ওপর দা’য়ের কোপ। দরকার নেই জোরে যাওয়ার। কিন্তু কে শোনে কার কথা! ‘জামাই বিষে কাহিল’-এই কথা ভ্যান চালকের মাথায় সুপার গ্লু দিয়ে আটকে দিয়েছে রহমত। ভ্যান ছুটছে পংখীরাজের মতো। আর ভাঙ্গা রাস্তায় ঝাঁকি খেতে খেতে আমার হাড় হাড্ডি মাংস থেকে ছুটে যাওয়ার দশা। ‘আস্তে চালাও’ বললে ভ্যান চালক তার ভ্যানের গতি একটু কমায়, তারপর সম্ভবতঃ ‘জামাই বিষে কাহিল’ এ কথা মনে হলে আবার সে ডবল করে ফেলে।

ফলে যা হবার তাই হলো। গর্তে চাকা পড়ে ভ্যান কাত হয়ে গেল। আমি ভ্যানের কাঠের পাটাতন আষ্টেপৃষ্ঠে আঁকড়ে ধরে কোনমতে পতনের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করলাম। কিন্তু রহমত ভ্যান থেকে ছিটকে পড়ে ডিগবাজি খেয়ে পাশের ইলেকট্রিক পোলের সাথে ধাক্কা খেল। এবার রহমত বিষে কাহিল। সে কোঁকাতে কোঁকাতে উঠে এসে ভ্যান চালকের সাথে হাত লাগিয়ে ভ্যান সোজা করার পর তার দিকে এমন ভাবে তাকালো যে, আমি না থাকলে তাকে সে নির্দয়ভাবে ডবল ধোলাই দিত। আর ঠিক এই সময় আমার মোবাইলে শ্যালকের কল, ‘দুলাভাই, গরু কেনা হয়ে গেছে?’ আমি ওর সাথে কথা না বলে মোবাইল অফ করে পকেটে রেখে দিলাম। মনে মনে বললাম, শালা থাম। আমি আগে আসি। তারপর কোরবানির গরু ছিলার মতো করে তোর চামড়া ছিলবো।

শ্বশুরবাড়ি পৌঁছে দেখি, আমার জুতায় পিঁপড়া লেগেছে। তারা লালি গুড় খেতে খেতে আরো গুড়ের সন্ধানে জুতার ভেতর ঢুকে যাচ্ছে। পিঁপড়ার কামড়ে অতিষ্ঠ হয়ে আমি শাশুড়ির সামনে দাঁড়িয়ে দুই পা ঘষটা ঘষটি করছি। আমার অবস্থা দেখে শাশুড়ি কেঁদে কেটে অস্থির। ‘কী হয়েছে বাবা, কী হয়েছে’ বলতে বলতে তিনি আমার শ্যালককে ফোন দিয়ে হৃদয় বিদারক ভাষায় কথা বলতে লাগলেন। আমার শ্বশুর প্রায় অমরত্বের কাছাকাছি চলে যাওয়া অতিশয় বৃদ্ধ মানুষ। খালি চোখে তিনি প্রায় কিছুই দেখেন না। তিনি লাঠি হাতে কুঁজো হয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘গরু কই?’
আমি বললাম, ‘গরু কেনা হয়নি।’
শ্বশুর কানেও খুব কম শোনেন। তিনি ফোকলা দাঁতে ফস ফস করে বললেন, ‘এঁড়ে না বকন?’

শ্যালকের বউ (শ্যালকের মামাতো বোন, সেই সূত্রে আমার শ্যালিকাও) দোতলার ছাদে শুকাতে দেওয়া কাপড় চোপড় তুলে সিঁড়ি ভেঙ্গে নিচে নেমে আমার অবস্থা দেখে বেকুব। আতংকিত স্বরে সে বললো, ‘ইয়া আল্লাহ, আপনার কি হয়েছে দুলাভাই? এ্যাকসিডেন্ট নাকি?’
আমি দু’হাতে প্যান্টের পেছন দিকটা ঢেকে রেখে ওকে বললাম, ‘আমাকে একটা লুঙ্গি দে। কুইক।’ শ্বশুর আবার জিজ্ঞেস করলেন, ‘কী গরু কিনলে বাবা? এঁড়ে না বকন?’

সাফ সুতরো হয়ে লুঙ্গি পরে একটা প্যারাসিটামল খেয়ে আমি সোফার ওপর বসে আছি আর অপেক্ষা করছি শ্যলকের জন্য। আমার থুঁতনি ও কপালে ব্যান্ড এইড লাগানো। চোখে এক কাঁচওয়ালা চশমা। শ্যলকের বউ পিঁপড়ার কামড়ের জ্বালা দূর করার জন্য আমার দু’পায়ের পাতায় ঠাণ্ডা তেল মালিশ করছে আর মুখ লুকিয়ে ফিক ফিক করে হাসছে। মাত্র তিন মাস আগে তার বিয়ে হয়েছে। এখন তার ফিক ফিক করে হাসারই বয়স। আমি তাই কিছু মনে করছি না। আমার সামনে টেবিলে চা-নাস্তা। আমি সেসব ছুঁয়েও দেখছি না। শ্যালকের একটা উপযুক্ত ব্যবস্থা না করে শ্বশুরবাড়ির দানা পানি ছোঁব না। ইতিমধ্যে রাজশাহী থেকে আমার স্ত্রী দু’বার ফোন করেছে। গরু কেনা হয়নি শুনে তার মন খারাপ। তাকে আমার অবস্থার কথা জানানো হয়নি। তবে আমার শ্যালক তার মা ও বউয়ের কাছ থেকে ফোনে সব জেনে গেছে। আমিও ফোন অন করে তাকে গম্ভীর গলায় বলেছি, ‘তাড়াতাড়ি আয়। তোর সাথে আমার কথা আছে।’
কিন্তু শালা বহুত ঘড়েল। ‘আসছি’ ‘আসছি’ করে সন্ধ্যে সাতটার দিকে সে এলো, তবে সাথে একজন ডাক্তার নিয়ে। ডাক্তারের সামনে তাকে বিশেষ কিছু বলা গেল না। আমাকে দেখে ‘কিচ্ছু হয়নি’ বলে ডাক্তার খস খস করে একটা প্রেসক্রিপশন লিখে শ্যালকের হাতে ধরিয়ে দিলে সে আমার চোখ থেকে চশমা খুলে নিয়ে জিজ্ঞেস করলো, ‘আপনার দু’চোখে তো একই পাওয়ার, তাই না দুলাভাই?’
আমি বললাম, ‘হাঁ, কেন?’
‘আমি আপনার ওষুধ আর চশমার কাঁচ লাগিয়ে নিয়ে এক ঘণ্টার মধ্যে আসছি।’
আমার পিত্তি জ্বলে গেল। বললাম, ‘চশমার দোকান কী তোর শ্বশুরের যে এক ঘণ্টার মধ্যে কাঁচ লাগিয়ে দেবে?’
‘শোনেন দুলাভাই।’ শ্যালক মাছি তাড়ানোর মতো করে হাত নেড়ে বললো, ‘আমি কী ব্যবসা করি, বলেন তো?’
‘কেন, ঠিকাদারি। রড সিমেন্ট চুরির ব্যবসা।’
‘এই ব্যবসা করতে হলে হোন্ডা গুন্ডা পুষতে হয়, তা’ জানেন?’
‘হাঁ, জানি।’
‘তাহলে আপনি নিশ্চিন্তে এক ঘণ্টা আপনার শালীর সাথে বসে গল্প সল্প করেন। দেখেন আমি পারি কী না! শালা চশমার দোকানদারকে আজ আমার শ্বশুর না বানিয়েছি তো.....!’
শ্যালকের বউ মুখ ঝামটা দিয়ে বললো, ‘ছিঃ ছিঃ, এর মুখে কিছু বাধে না। দুলাভাই আপনি এসেছেন,ভালো হয়েছে। এবার আপনার শালার একটা ব্যবস্থা করে যাবেন তো! নিজেদের মধ্যে বিয়ে হয়েছে বলে কী বলে জানেন? বলে, ঘরের মুরগি ডাল বরাবর। কী নোংরা!’

শ্যালক তার মোটর সাইকেলের পেছনে ডাক্তারকে তুলে নিয়ে তড়িঘড়ি চলে গেল। ফিরে এলো রাত সাড়ে আটটায়। সঙ্গে শপিং ব্যাগে ওষুধ, কমলা, আঙ্গুর আর নাটোরের বিখ্যাত কাঁচাগোল্লা। পকেট থেকে একই মাপের নতুন ফ্রেমের ঝকঝকে একটা চশমা বের করে সে আমার চোখে পরিয়ে দিয়ে আমার গাল দুটো এপাশ ওপাশ ঘুরিয়ে দেখে আনন্দের সাথে বললো, ‘ফ্যান্টাসটিক! দুলাভাইয়ের বয়স দশ বছর কমে গেছে।’
শ্যালকের বউ ফিক করে হেসে বললো, ‘ওমা, তাই তো!’
আমি শপিং ব্যাগের দিকে তাকিয়ে বললাম, ‘কাঁচাগোল্লা নাকি?’
‘হাঁ হাঁ, দুলাভাই। এলাচের গুঁড়া দিয়ে বানানো। অরিজিনাল মাল। এই, দুলাভাইকে কাঁচাগোল্লা দাও। তাড়াতাড়ি।’ কাঁচাগোল্লার প্যাকেট খুলে শ্যালক আমার নাকের কাছে ধরে বললো, ‘একদম টাটকা, দুলাভাই।’
কাঁচাগোল্লা খাওয়ার পর মিষ্টিমুখে আর তেতো কথা বলা গেল না। শালা বেঁচে গেল। নইলে সেদিন ওর খবর ছিল।
*******************************************************************************************************************
ছবিঃ নেট।
রি-পোস্ট।

মন্তব্য ৬১ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৭

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: গল্পটা আগে পড়েছি, আবারো পড়লাম। নিত্য দিনের কিছু ঘটনা চমৎকার ভাবে রম্য করে তুলেছেন।

১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুনরায় পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই কলিমুদ্দি দফাদার।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:১৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রথমে যে রাগ দেখলাম! কিন্তু কাঁচাগোল্লা খাওয়ার পর সব কমে গেল!!
নতুন ঔষধ জানলাম, কাজে লাগবে মনে হচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা গুরুর রাগ যে কাঁচাগোল্লা দেখে শেষ হয় তাও জানা থাকলো, এটাও কাজে লাগবে।

অনেক মজার ঘটনাবহ, হাসতে হাসতে কাম শেষ

১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নাটোরের কাঁচাগোল্লা আর আগের মতো নেই। ধন্যবাদ ভাই নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৮

শূন্যনীড় বলেছেন: আমি নসিমনে উঠিনা ভয়ে। ভালই করি।

সুন্দর মজাদার গল্প। ভালো লাগলো।

১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমিও তো ওই ঘটনার পর থেকে আর কখনো নসিমন করিমনে উঠি না।


ধন্যবাদ শূন্যনীড়। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৪| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,




হা.........হা..........হা............. এই যদি হয় মধুরেণ সমাপয়েৎ তবে তো আমাদেরও একবার "জামাই বিষে কাহিল" অবস্থায় পড়তে হয় .......... #:-S শ্বাশুড়ীর হাউমাউ কান্না, শ্যালকের দেয়া কাঁচাগোল্লা, শালা বউয়ের আদর, পাইতে মুঞ্চায় ...... :P

১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শ্বাশুড়ীর হাউমাউ কান্না, শ্যালকের দেয়া কাঁচাগোল্লা, শালা বউয়ের আদর, পাইতে মুঞ্চায় ...... :P


বিনিময়ে চশমার কাঁচ ভাঙ্গবে, প্যান্টের মোক্ষম জায়গা ছিঁড়ে যাবে, হাড় হাড্ডি ব্যথায় জর্জরিত হবে, পায়ে পিঁপড়ের কামড় সহ্য করতে হবে। এখন ভেবে দেখুন, কোনটা চান? হাঃ হাঃ হাঃ।

ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৫| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০২

জাহিদ অনিক বলেছেন: ‘জামাই বিষে কাহিল’

হা হা হা হা আবু হেনা ভাই। আপনার সব গল্পগুলোই দারুণ হয় । রম্য গুলো এত রম্য হয় যে হাসতে হাসতে মুখ বিষে কাহিল হয়ে যায়, আর দুঃখের গল্পগুলো বেশ মন খারাপ করা হয় ।

আপনার শালার বুদ্ধি বেশ ভালো, ঠিকাদার বলে কথা !

শুভেচ্ছা জনাব

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, আমার শ্যালক সাংঘাতিক চালাক। বিরূপ পরিস্থিতি খুব দক্ষতার সাথে সামলে নিতে পারে।


ধন্যবাদ ভাই জাহিদ অনিক। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৬| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ,




অসুবিধা নাই । চলতে ফিরতে চশমা লাগেনা । দুইটা প্যান্টু পড়ুম নাইলে বগলে আর একটা নিমু। আগেই হাড্ডি ব্যথার ঔষধ খামু। পায়ে মাখাইয়া নিমু কেরসিন ত্যাল । এইগুলা হইলে চলতো না ? :-P
এ্যাহোন তড়িকা কন । ;)

আপনিও ভালো থাকুন এবং রসে থাকুন টৈ-টুম্বুর ।

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ভালো বলেছেন।


ধন্যবাদ ভাই আহমেদ জী এস।

৭| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:১১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহা দারুন !

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন মনিরা সুলতানা।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৮| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:৪৬

সুমন কর বলেছেন: গল্পটা আগেই পড়েছিলাম।

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জি ভাই, এটা রি-পোস্ট। আপনি নিয়মিত আমার লেখা পড়েন বিধায় নিশ্চয় আগে পড়েছেন।


ধন্যবাদ ভাই সুমন কর। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

৯| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

উম্মে সায়মা বলেছেন: ইয়াল্লাহ হেনা ভাই আপনার সেন্স অব হিউমার এত ভালো কেন? =p~ আমি হাসতে হাসতে শেষ। অন্যের দুঃখে খুব কমই এত হাসি পেয়েছে B-) ++++++

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অন্যের দুঃখে খুব কমই এত হাসি পেয়েছে


ভাইয়ের দুঃখে বোনেরা হাসতে হাসতে সমবেদনা জানায়। হাঃ হাঃ হাঃ। ধন্যবাদ বোন উম্মে সায়মা। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১০| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: আবার পড়লাম, খুবই মজার গল্প।

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুনরায় পড়ার জন্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১১| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ঐ এলাকার করিমন, নছিমন ড্রাইবারেরা আপনাকে চিনতে পারলে ভ্যানে না নেয়ার সম্ভাবনা আছে; আসতে যেতে ভ্যানের অবস্হা খারাপ, যাত্রীর সমস্যা আছে।

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি আর ঐ এলাকায় যাইই না ভাই।

ধন্যবাদ ভাই চাঁদগাজী। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১২| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রম্য ভাল লাগল হেনা ভাই।

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মোস্তফা সোহেল।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৩| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

রক বেনন বলেছেন: হা হা হা হা হেনা ভাই। সপ্তাহের শুরুটাই করলাম হাসতে হাসতে। অসাধারণ রম্য হয়েছে হেনা ভাই। বিশেষ করেঃ কালো রঙের প্যান্টের পশ্চাদ্দেশ ফেটে সাদা জাঙ্গিয়া উঁকি দিচ্ছে আর ‘জামাই বিষে কাহিল’!!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।


ধন্যবাদ ভাই রক বেনন। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৪| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২০

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ ভাল লাগল রম্য গল্পটি। রাস্তার কারণে দুর্ভোগের ব্যাপারটি এদেশের রাস্তা ঘাটের উন্নতির প্রতি সরকারী চরম অবহেলার প্রকাশ। ঘুষের পরিমান কমিশনের পরিমান কম হওয়াতে এসব ছোট রাস্তার প্রতি সরকারী নজর কম!

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রাস্তার কারণে দুর্ভোগের ব্যাপারটি এদেশের রাস্তা ঘাটের উন্নতির প্রতি সরকারী চরম অবহেলার প্রকাশ। ঘুষের পরিমান কমিশনের পরিমান কম হওয়াতে এসব ছোট রাস্তার প্রতি সরকারী নজর কম!

একদম সঠিক বলেছেন। হাইওয়ে গুলো কিছুটা ভালো হলেও এসব ছোট রাস্তাগুলোর অবস্থা খুবই খারাপ।

ধন্যবাদ ভাই ঢাকাবাসী। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৫| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

নাগরিক কবি বলেছেন: কেউ আমারে বোতা দাও দিয়া কাইট্টা ফেলান =p~

১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কেউ আমারে বোতা দাও দিয়া কাইট্টা ফেলান =p~


হাঃ হাঃ হাঃ। ধন্যবাদ ভাই নাগরিক কবি। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:০০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কাঁচাগোল্লা খাওয়ার পর মিষ্টিমুখে আর তেতো কথা বলা গেল না........মানে হলো আপনাকে ঘুষ দিয়ে সে বেঁচে গেলো।

১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনেকটা সেইরকমই। আপনার খবর কী? ব্লগে দেখা যাচ্ছে না।

১৭| ১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:২১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কাঁচাগোল্লা খাওয়ার পর মিষ্টিমুখে আর তেতো কথা বলা গেল না। শালা বেঁচে গেল। নইলে সেদিন ওর খবর ছিল। কাঁচা হলেও কাাঁচা গোল্লা আপনার গল্পের মতই অসাধারণ।

১৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ভালো বলেছেন।


ধন্যবাদ ভাই ফরিদ আহমদ চৌধুরী। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৮| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:২২

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: নাহ,বুঝতে পারছি।এবার থেকে যেকোন জায়গায় যাওয়ার আগে,দুইটা প্যান্ট নিয়ে বাহির হইতে হবে।
আর কেউ রাগ করলে অবশ্যই কাঁচাগোল্লা পারফেক্ট হবে।(তবে,কুমিল্লায় কাঁচাগোল্লার চলন কম মাতৃভান্ডারের রসমলাই এ কাজ সারতে হবে B-))
রম্য বরাবরের মতই রম্য হয়েছে।তবে,বউয়ের উদ্দিগ্ন্য হওয়া,শ্বাশুড়ির কান্না,শ্যালকের দৌড়াদৌড়ি,আর শ্যালিকার সেবা এসকল কিছু পেলে এমন দুর্ঘটনা তেমন কিছুনা।তবে শশুরকে গরু কিনে দেয়াই ঝামেলা।
অফটপিক:পড়ে মনে হচ্ছে,সত্যি কাহিনী।তাই কি???

১৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঁ, এই রম্যগল্প সত্য ঘটনা অবলম্বনেই লেখা। তবে মূল ঘটনা অর্থাৎ কোরবানির গরু কিনতে গিয়ে নসিমন উল্টে আহত হবার পর যা যা ঘটেছিল, তার সবটাই গল্পে লেখা ঘটনাগুলোর হুবহু অনুরূপ নয়। একটা ঘটনাকে রম্যগল্পে রূপ দিতে হলে লেখককে ঘটনার সাথে কিছু সংযোজন, বিয়োজন, পরিমার্জন ইত্যাদি করতে হয়। এই গল্পের ক্ষেত্রে আমিও সেটা করেছি। অন্যথায় লেখাটি রম্যগল্পের বৈশিষ্ট্য অর্জন করতে পারে না। বিশেষত এই গল্পের মূল কাহিনী তো রসাত্মক নয়, বরং কষ্টের।

ধন্যবাদ দ্যা ফয়েজ ভাই। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১৯| ১৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৭:২৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তার মানে হলো আপনি ঘুষ খোর !!! =p~

১৮ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কাঁচাগোল্লা ঘুষ খেলে পাপ হয় না। এটা তো শেষ পর্যন্ত বর্জ্য হয়ে শরীর থেকে বেরিয়েই যাবে।

২০| ১৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫০

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: ভারি মজার গল্প!
পড়ে খুব আনন্দ পেলাম। আরো লিখুন।
ভাল থাকবেন।
শুভেচ্ছা রইল।

১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বি এম বরকতউল্লাহ।


ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২১| ১৮ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: কাঁচাগোল্লা! :-/

১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি এই গল্প আগে পড়েছেন হা মা ভাই।


পুনঃপাঠের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

২২| ১৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৭

মিঃ আতিক বলেছেন: মজার গল্প।

১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ মিঃ আতিক।


ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২৩| ১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কালো রঙের প্যান্টের পশ্চাদ্দেশ ফেটে সাদা জাঙ্গিয়া উঁকি দিচ্ছে।...........লইজ্জা লইজ্জা =p~

১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনিও লইজ্জা পাইছেন?

২৪| ১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নাই চশমার চেয়ে কানা চশমা ভালো.........ধরা কাইছেন এটা নকল করে লেখা ;)

১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জি, এটা নকল করে লেখা। আসলটা হলো 'নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো'। আপনারে ফেসবুকে কোহিনূর ভাইয়ের স্ট্যাটাসে কমেন্ট করতে দেখি। কিন্তু নিজে কোন স্ট্যাটাস দেন না। ব্যাপার কী?

২৫| ১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ফেজবুকে কিছু লেখতে আমার শরম লাগে :``>>

১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার শরম লাগে? আমার লইজ্জা লাগে।

২৬| ১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওখানে বেশীর ভাগ গেয়ানী লুকেরাই লেখে, আমি খালি ভাবী, কখনো যদি গেয়ানী হই্তে পার্তাম!!! :(

১৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গেয়ানী হওনের কাম নাই। যা আছেন, তাই থাকেন। গেয়ানী লুকের মাথায় অনেক গেয়ান, কিন্তু পেটে ভাত নাই।

২৭| ২১ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৩

পুলক ঢালী বলেছেন: নিজের কষ্টের এমন রম্য বর্ননা আপনার পক্ষেই সম্ভব :)
শ্যালকের বুদ্ধিটা চমৎকার হইছে। নাটরের সেই কাঁচাগোল্লা এখন আর নেই। পোড়াবাড়ীর চমচমেরও একই অবস্থা ঐতিহ্যগুলি নকল হতে হতে আসলই হারিয়ে যায় অসংখ্য মাতৃভান্ডরের ভীড়ে কুমিল্লার আসল মাতৃভান্ডারের রসমালাই খুঁজে পাওয়া ভার। ভাল থাকুন প্রিয় হেনাভাই। :)

২২ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পুলক ঢালী।


ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২৮| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নসিমন জাতীয় অত্যাধুনিক এই সব যানবাহন দ্রুত বন্ধ করা দরকার।

২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন।

ধন্যবাদ ভাই মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০২

কল্পদ্রুম বলেছেন: 'দিরম করবা না।জামাই বিষে কাহিল।' এই লাইনটা বেস্ট।হোস্টেলে আমার রুমমেট নাটোরের।প্রথমবার তার মুখে 'হুত পাড়' কথাটা শুনে বুঝতে বেগ পেতে হয়েছিলো।ভালো থাকবেন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কল্পদ্রুম।


ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কোরবানির গরু কিনতে গিয়ে নসিমন উল্টে আহত হবার খুব সুন্দর করে রম্য আকারে গল্পটিতে উঠে এসেছে । গল্পের কথা যে হুবহু সত্য কোন ঘটনার সাথে মিলে যাবে তাতো নয়, ঘটনাকে রম্যগল্পে রূপ দিতে হলে যা যা করনিয় লেখক তা সুন্দরভাবে গল্পে সন্নিবেশ করতে পেরেছেন দেখে ভাল লাগল । তবে গল্পের মূল কাহিনী তো রসাত্মক বোধকে ছাপিয়ে অনেকটা কষ্টের অনুভুতিকেই নাড়া দিয়ে গেছে । নছিমন ওয়ালারা মনে হয় খুবই নছিব ওয়ালা লোক , তা না হলে দেশের আইন কানুন ও রাস্তায় যানবাহন চলাচলের উপরে এত এত সরকারী বিধি নিষেধ ও আইন শৃংখলা নিয়ন্ত্রনকারী কতৃপক্ষ ও লোকজন থাকার পরেও কিভাবে তারা এমন মরণঘাতি ও সহজে দুর্ঘটনা ঘটানোর সহজ উপাদান হিসাবে রাস্তায় চলাচল করে তা ভাবতে গেলেও কষ্ট লাগে । সরকার সচেতন হলে মানুষের জন্য নিরাপদ সড়ক ও যানবাহনের ব্যবস্থা সহজেই করতে পারে । যাহোক, সে আলোচনা করতে গেলে লেখা অনেক লম্বা হয়ে যাবে ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: নছিমন ওয়ালারা মনে হয় খুবই নছিব ওয়ালা লোক , তা না হলে দেশের আইন কানুন ও রাস্তায় যানবাহন চলাচলের উপরে এত এত সরকারী বিধি নিষেধ ও আইন শৃংখলা নিয়ন্ত্রনকারী কতৃপক্ষ ও লোকজন থাকার পরেও কিভাবে তারা এমন মরণঘাতি ও সহজে দুর্ঘটনা ঘটানোর সহজ উপাদান হিসাবে রাস্তায় চলাচল করে তা ভাবতে গেলেও কষ্ট লাগে ।


একদম সঠিক কথা বলেছেন। আমাদের দেশেই এরকম আইন অমান্য ও বিশৃঙ্খলা চলছে। পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এত অরাজকতা আছে বলে মনে হয় না।

ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.