নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
করোনা ভাইরাস নিয়ে মিথ বনাম বিজ্ঞান
মিথ-৫: করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া মানে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হওয়া।
বিজ্ঞান: এই কথা মোটেও সত্য নয়। চীনের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশনেই প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় ৮১% লোকের মধ্যে খুব হালকা লক্ষণ দেখা যায়। প্রায় ১৩.৮% রুগী কিছু অসুস্থতার কথা জানায় অর্থাৎ তাদের শ্বাসকষ্ট হয় এবং অক্সিজেনের প্রয়োজন হয় এবং প্রায় ৪.৭% গুরুতর, যার অর্থ শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে না পারা, একই সাথে অনেকগুলি অঙ্গে অসুবিধা বা সেপটিক শক অর্থাৎ রক্তচাপ অনেক কমে যাওয়া, হাত-পা শীতল এবং ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া, শ্বাস প্রশ্বাস কমে যাওয়া, প্রস্রাব কমে যাওয়া, মানসিক বিভ্রান্তি ইত্যাদি।
এখন এই মুহূর্তে মৃত্যুর হার ৪.৪৪% কিন্তু পরে আরো বেশি সংখ্যক রুগী ভাল হয়ে গেলে মৃত্যুর হার ২% এ নেমে আসবে। বয়স্ক এবং আগে থেকেই নানান রোগে ভুগছেন তাদের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি বলে মনে করা হচ্ছে।
আতংকিত হওয়ার দরকার নাই। সতর্ক থাকুন, স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, সৃষ্টিকর্তার প্রশংসা করুন এবং তাঁর উপর ভরসা রাখুন।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪৬
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
"ভালো লাগলো লেখা।"
লেখা ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ।
"নিজে সচেতন হই। অন্যকে সচেতন করি।"
আপনার সাথে একমত।
কিন্তু কেউ কেউ সচেতন হওয়ার নামে ভুল তথ্য জানছে এবং কোন রকম যাচাই বাছাই না করে এই সব ভুল তথ্য ছড়িয়ে দিচ্ছে।
এমন কি অনেক ডাক্তার পর্যন্ত ভুল, মিথ্যা, মনগড়া, এবং অবৈজ্ঞানিক তথ্য প্রচার করছে।
সবার কাছে অনুরোধ কোন তথ্য যাচাই না করে পুনঃপ্রচার করবেন না।
তথ্য যাচাই করা এখন খুব সোজা।
যা জানতে চান, google সার্চ দেন। তবে সেখানেও অনেক ভুল তথ্য থাকতে পারে।
সেই ক্ষেত্রে অথেনটিক ওয়েবসাইট গুলিতে যাবেন। যেমন করোনা ভাইরাস সম্পর্কে জানতে চাইলে CDC, WHO লাইভ সাইন্স ইত্যাদি ওয়েবসাইটে যেতে পারেন।
২| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহর দোহাই লাগে আপনারা রাষ্ট্রীয় নীতিমালা গুলো মেনে চলুন। পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অত্যন্ত সদর্থক পদক্ষেপ নিয়ে এখনো পর্যন্ত অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেরেছেন। এই আধুনিক যুগে এসে দেশের প্রধান ব্যাক্তিকে দিতে হবে বৈজ্ঞানিক সমাধান, আসমানি সমাধান নয়।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫৬
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
রাষ্ট্রের উপর মানুষের আস্থা থাকলে মানুষ রাষ্ট্রের নীতিমালা মেনে চলবে।
বলতে হবে না।
কোন মানুষ যদি অসৎ হয় তাকে কেউ বিশ্বাস করে না।
কোন মানুষ যদি কিছু গোপন করতে চায় তাকে কেউ বিশ্বাস করে না।
মানুষ যখন বিশ্বাস করবে তখন বৈজ্ঞানিক বা আসমানি সবই বিশ্বাস করবে।
রাষ্ট্র এমন কাজ করুক যা নাগরিকরা বিশ্বাস করে।
রাষ্ট্র নাগরিকদের আস্থা অর্জন করুক নাগরিকরা সব কিছু মেনে চলবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:১৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভালো লাগলো লেখা। নিজে সচেতন হই। অন্যকে সচেতন করি।