নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমাকে চিনব বলে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছি একা একা, পাই নি একটুও কূল-কিনারা কিংবা তার কেশমাত্র দেখা। এভাবেই না চিনতে চিনতেই কি মহাকালের পথে আঁচড় কাটবে শেষ রেখা?
১
২০১১ সাল। দিল্লী এয়ারপোর্টের পাশের সরকারী ফাইভ স্টার হোটেল সেন্টুর। অবকাঠামো ও নামে ফাইভ স্টার হলেও সেবাতে টু স্টার। তো সেখানে রুমে ল্যাপটপের থ্রি-পিন, টু-পিন সমস্যায় পড়ে কোন সমাধান না পেয়ে পাশের কিলো দুই দূরের বাজারে গেলাম থ্রি-পিন কিনতে। সাথে বাংলাদেশের নামকরা পাবলিক ভার্সিটির শিক্ষক। চট্টগ্রামের ভদ্রলোক। উনাকে সাথে নেওয়া কারণ উনি নাকি হিন্দি কাজ চালিয়ে নেওয়ার মতো পারেন। আমি এই ভাষাটা কেন যেন এখনো ঠিক ঠাক আয়ত্ত করতে পারি নি।
যথারীতি একটি ইলেকট্রনিকের দোকান খুঁজে বের করলাম। তারপর উনাকে বললাম ‘বলেন আমরা কি কিনতে চাই?’ উনি ইতস্তত করতে করতে দোকানিকে জিজ্ঞেস করলেন ‘থ্রি-প্লাগ হ্যায়’। দোকানী ঠিক বুঝতে পারছে না আমরা কি কিনতে চাই।
‘আপ হামকো ন বুঝতে পারেঙ্গা’।– আমার সঙ্গীর মাথা ঝাঁকিয়ে, চোখ-মুখ বেঁকিয়ে প্রশ্ন।
এই চট্টলা-বাঙলা-হিন্দি ডায়লগ শুনে আমি তো আর হাসি থামাতে পারি না। দোকানীও মনে হয় কিছুটা ঘাবড়ে গেছে। পরে দোকানী আমাদের হিন্দির দৌড় বুঝতে পেরে শুদ্ধ ইংরেজিতে সমাধান দিলেন। এই শহরের আউটস্কার্ট জায়গায় বসে একজন সামান্য ইলেক্ট্রনিকের দোকানী চমৎকার ইংরেজি বলছে। আমরাও চমৎকৃত হলাম।
শানে নুযুলঃ ভারতীয়রা ইংরেজি ভাষাকে লিঙ্গুয়া ফ্রাংকা করে ফেলেছে। আর এই একটা কারণে বাঙ্গালীদের চেয়ে পশ্চিমা বিশ্বে তারা এক্সেপটান্স বেশি পাচ্ছে।
২
চানক্যপুরি। দিল্লীর এমব্যাসি এলাকা। হোটেল লীলা প্যালেস ও হাঙ্গেরি এমব্যাসির মাঝামাঝি একটি জায়গা। যেখানে দিল্লীতে বিভিন্ন রাজ্যের গেস্ট হাউস রয়েছে, সেখানে পেট্রল পাম্পের উপরে সুন্দর একটি কফিসপ আছে। ওই জায়গার রাস্তার পাশে ফুটপাতেও একজন চা ওয়ালা (আমার জীবনে খাওয়া অন্যতম সেরা চা; কি সব মসলা দিয়ে বানায়; আশেপাশের অফিস কর্তাদের প্রিয় চায়ের দোকান) ও একজন দক্ষিণ-পূর্ব ভারতের পাহাড়ি ছেলে সন্ধ্যার পরে চিকেন মোমো বিক্রি করে। শীতকালে তাদের ব্যবসা জমজমাট। ঐ তিন ধরণের দোকানেই প্রায়শই যাতায়াতে একদিন লক্ষ করতাম একজন ফুল বিক্রেতা বয়স্ক মহিলা ফুটপাতে সুন্দর সুন্দর ফুল নিয়ে বসে থাকত।
মাঝে মাঝে শ্যামলা করে একটি তিরিশ-পয়ত্রিশ বছরের একটি যুবককেও দেখতাম। একদিন এক গোছা ফুল কেনার উদ্দেশ্যে বুড়িমাকে বলেতেই, আমার গলার টন শুনেই প্রায় শুদ্ধ বাংলায় বলল ‘বাবা, তুমি কি বাংলাদেশ থেকে এসেছ’। আমি হ্যাঁ বলতেই; উনার ঢিলে হওয়া চামড়া কুঁচকানো মুখেও কিছুটা বেদনার ছাপ দেখতে পেলাম। পরে উনি জানালেন উনার বাড়ি নাকি নোয়াখালী।
১৯৬৫ সালে উনি ভারতে আসেন। এরপর এখানেই বিয়ে শাদি করে থিতু হয়েছেন। গত বিশ বছর ধরে এই চানক্যপুরিতে ফুল বিক্রি করছেন। আমাকে বাংলাদেশী জেনে উনার চোখমুখ চিকচিক করছে।
শানে নুযুলঃ দেশ ভাগের পরেও কিছু মানুষ এপার-ওপার থাকলেও আত্মিক সম্পর্কটা এখনো তীব্রই রয়েছে।
৩
দিল্লীতে বেশ কিছুদিন ধরেই থাকছি। একদিন পরিচিত একজন ফোন করে বলল সে এখন দিল্লীতে। পাহাড়গঞ্জে এক হোটেলে উঠেছে। বিদেশ যেতে চায়। প্যারাগুয়েতে। আমি একটু অবাকই হলাম। বাংলাদেশ থেকে মানুষ প্যারগুয়েতেও যায়।
তো উনাদেরকে কনোট প্লেস নামক একটি জায়গায় আসতে বললাম। সেখানে পাল্লিকা বাজার নামে একটি আন্ডারগ্রাউন্ড মার্কেট আছে। উপরে পার্ক। সেই পার্কে গেলাম। দেখি উনার সাথে আরেক ভদ্রলোক। সেই ভদ্রলোকের পরিচয় পেলাম। একটি ছোটখাট গার্মেন্টস আছে। ঢাবি থেকে অর্থনীতিতে পাশ দিয়েছে। সাথে কিছু লোককে বিদেশ যেতে সাহায্য করে। উনার নাকি প্যারাগুয়েও ব্যবসা আছে। ওখান থেকে সয়াবিন তেল আমদানি করে। তাই কিছু লোক ওখানে পাঠাচ্ছে। ব্যবসা দেখাশুনার কাজে। আমার পরিচিত জনও সেই সয়াবিনের ব্যবসাতেই যোগ দিবে। আমি তখনো উনার আসল পরিচয় জানতে পারি নি। উনার উত্তরাতে পাঁচতলা বাসা আসে। ছেলে এবার এইসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। ছেলেকে জার্মানিতে বিবিএ পড়াবে। আরো খুচরা কথা নন-স্টপ বলে যাচ্ছে। ভালো বলতে পারে।
এই গপ্প সেই গপ্প করতে করতে সন্ধ্যা পার হয়ে গেছে। পাশে কেএফসিতে ঠ্যাং চিবুনোর উদ্দেশ্যে উনাদেরকে নিয়ে গেলাম। কিন্তু উনি নাছোরবান্দার মতো আমাকে বিল দিতেই দিলো না। উনাদের আগামীকাল এমব্যাসি ফেস করতে হবে। বিদায় নিলাম।
তিনদিন পরে ফোন। আমার পরিচিত জন ফোনে বলল এমব্যাসিতে কি একটি কাজে আটকে গেছে। ওদের নিকট যা টাকা ছিল সব শেষ। এমব্যাসিতে আরো কিছু টাকা লাগবে ঐ দিনই। আমার কাছে থাকলে যেন আমি দেই। উনারা রাতেই বা পরেরদিন ফেরত দিবে।
উনারা নিজেরা এসে পনের হাজার রুপি নিয়ে গেল। দু দিন পরে ফোন দিয়ে আমার পরিচিতজনকে না পেয়ে ভদ্রলোককে ফোন দিলাম। জানালেন আমার পরিচিতজন দেশে ফেরত গেছে। আর উনি ভিসা নিয়ে দেশে ফিরবেন। আমি আর টাকার কথা তোলে নি।
পরেরদিন ভদ্রলোক আবার ফোন দিয়ে বলে আরো কিছু টাকা লাগত জরুরী ভিত্তিতে। আমার কেন জানি সন্দেহ হল। এরপরের কাহিনি আমাকে ভীষণ হতাশ করেছে। আমরা ভুলে যাই দেশের বাইরে আমরা আমার প্রিয় জন্মভূমির প্রতিনিধি। আমার প্রতিটা কর্মকাণ্ডে ব্যক্তির চাইতে দেশ বেশি জড়িত। ছোট অপরাধ করলেও ব্যক্তির চাইতে দেশের নাম আগে আসে। বাইরে নিজেকে কেউ গালি দিলে সহ্য করা যায়, কিন্তু মাতৃভূমি নিয়ে খারাপ কিছু বললে অসহ্য মনে হয়। যারা দেশের বাইরে এর ভিতর দিয়ে গেছেন তারা ভাল বুঝবেন।
শানে নুযুলঃ বিদেশের মাটিতেও এইসব দেশি দালালরা দেশের বারোটা বাজিয়ে লাভের গুড় ঘরে তুলছে। আর সাধারণদের কটূ কথা শুনতে হচ্ছে দেশ নিয়ে।
ছবি: সেন্টুর হোটেলের রুম থেকে তোলা একটি বিয়ের অায়োজনের ছবি।
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১১
আখেনাটেন বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠ করে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
দিল্লীসহ অাশেপাশের কিছু জায়গার কিছু টুকরো স্মৃতি লেখার ইচ্ছে আছে।
ভালো থাকবেন।
২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর লেখা। বিদেশে এরকম পরিচিতজন পরিত্যাজ্য। টাকা ধার দেয়া খুব খারাপ অভ্যেস।
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
আখেনাটেন বলেছেন: বিদেশে এরকম পরিচিতজন পরিত্যাজ্য-- ভাইজানও কি ঠ্যাক খাইছেন নাকি! তবে কথা মন্দ বলেন নাই। এরপর সাধু সাবধান হয়ে গেছে।
টাকা ধার দেওয়া ও নেওয়া দুটোই খুব ভালো কামের না। ঠেকে বুঝেছি।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ঢাকার রাজপথে নৌকা ভ্রমণের অামন্ত্রণ রইল।
৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫
চিটাগং এক্সপ্রেস বলেছেন: আপনি কি এখনও দিল্লিতে থাকেন?
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮
আখেনাটেন বলেছেন: নাহ্। কলিকালে থাকতাম।
ভালো থাকুন।
৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:০৬
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ‘আপ হামকো ন বুঝতে পারেঙ্গা’।– আমার সঙ্গীর মাথা ঝাঁকিয়ে, চোখ-মুখ বেঁকিয়ে প্রশ্ন।
ভারতে ভুলভাল হিন্দি বললে সমস্যা হয় না বিশেষ করে মেট্রো শহর গুলোতে --আমি নিজেই হামেশা বলি পশ্চিম বাংলার বাইরে দীর্ঘিদিন থাকার পরেও ! আমার হিন্দি শুনবেন ??
--ইয়ে ট্রেন কিধার জায়গা ? ( জায়গী )
--চায় খানা হ্যায় (পিনা) ?
মেরা বাত সমজ মে আয়া ? ( মেরী বাত )
ইঁহা সব চলতা হ্যায় ..তো নো চিন্তা ডু ফূর্তি !
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২২
আখেনাটেন বলেছেন: আপনাদের কণ্ঠের উল্টাপাল্টা হিন্দি তবুও মানানসই হবে। বাংলাদেশী টোনে হিন্দির উচ্চারণগত কিছু সমস্যা থাকে। বিশেষ করে যাদের হিন্দি ভাষাটার সাথে খুব একটা কানেকশন নেই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
পদ্মপুকুর বলেছেন: খুবই ভালো লিখেছেন। বিশেষ করে গল্পের সাথে শানে নুজুল।
তবে, এটা হয়ত শানে নুজুল না হয়ে 'মোরাল অব দ্য স্টোরি' হবে। শানে নুজুলটা আসলে কোন একটা ঘটনার প্রেক্ষাপট। আরো নির্দিষ্ট করে বললে কোরআনের বিভিন্ন আয়াত/সুরা নাজিল হওয়ার প্রেক্ষাপট।
ভালো থাকবেন।
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮
আখেনাটেন বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এত দিন ভুল জানতাম।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভকামনা রইল।
সাথে ঢাকার রাস্তায় নৌকা বাইচের অামন্ত্রণ।
৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২১
বাকরখানি বলেছেন: শানেনুজুলভালাচৈসে।
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
আখেনাটেন বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দিল্লীততে ৪জি পোলাপাইনের চাল চলন কেমন দেখলেন?
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৫
আখেনাটেন বলেছেন: মারাত্মক ক্যারিয়ার সচেতন। কোন মতে একবার অাম্রিকা ঢুকতে পারলেই হল। ইন্ডিয়ানদের মাঝে এখন অাম্রিকাপ্রীতি রোগে পরিণত হয়েছে। প্রচুর ছেলেমেয়ে রিসার্সে যুক্ত। দিন রাত খাটা খাটনি করছে।
৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: আমার স্বামী হিন্দী বলতে পারে না। কিন্ত তার পরও ইন্ডিয়া গেলে তার হিন্দী বলা চাই , আমি মোটামুটি ভালই পারি।
আমি বলি তুমি ইংরাজী বলো, তাও দয়া করে ভুলভাল হিন্দী বোলো না।
শিলং এর হোটেলে সে রুম সার্ভিসের লোকটার সাথে আবার সেই ভুল হাস্যকর হিন্দীতে কথা বলা শুরু করলো । আমার এমন রাগ হলো 'বললাম তুমি আবার হিন্দী বলতে গেছো কোন দুঃখে' ?
লোকটা মুচকি হেসে খাটি বাংলায় বলে উঠলো,
" ম্যাডাম বলতে দেন, উনি যখন এত সখ করে বলতে চাচ্ছে "
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৯
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা। এই কাজটা অাপনাতেই হয়ে যায়। হিন্দি বলয়ের কাছাকাছি থাকার কারণে মনে তো হয় হিন্দি ভাষা এমন কি!। বলতে গেলেই গিট্টু লেগে যায়। আমি সে কারণে উপায় না থাকলে বলতাম না। তবে দরকারে ভুল ভালেই পার করতাম।
ধন্যবাদ জুনাপু, আপনার এমন একটি সুন্দর ব্যক্তিগত ঘটনা শেয়ার করার জন্য।
৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: কাহিনীর সাথে শানেনুজুল পড়ে ভালই লাগল। । ধন্যবাদ
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১০
আখেনাটেন বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আম্রারো ভালো লাগল।
শুভকামনা প্রামানিক ভাই।
১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫৯
ওমেরা বলেছেন: আপনি এখন কোথায় থাকেন ভাইয়া ?
২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন: অাপাতত ঢাকাতে নৌকা বাইচ খেলছি।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৩৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমারও কথা সেটাই, শুধুমাত্র ইংরেজী না জানার কারনে এই মধ্যপ্রাচ্যেও আমদের সুনাম থাকা সত্বেও পিছিয়ে আছি যোযন দুরত্বে!!
নাড়ির টান বলে একটা কথা আছে।। এটাকে অগ্রাাহ্য করা যায় না।। তাই তো শত প্রাচুর্যের মাঝে থেকেও শেষ বেলায় একটু মাটি চাই দেশের।। প্রমানও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে।।
আর প্রতারক তথা দালালদের কথা বাহুল্য বলেই কিছু বললাম না!!
সব মিলিয়ে খুবই ভাল লাগলো লেখাটি, ধন্যবাদ।।
২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
আখেনাটেন বলেছেন: সত্যকথন। এয়ারপোর্টে এই ইংরেজি না জানার কারণে কতই না হেনস্তা হতে হচ্ছে প্রবাসী ভাইদের। সামান্য ফরম পূরণ করে দেওয়ার জন্য কতই না আকুতি। এসব দেখে খারাপ লাগে।
তবে ধীরে হলেও কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যাচ্ছে। মানুষ কিছুটা হলেও সচেতন হচ্ছে।
আর দালালদের কথা কি বলব? কিছু অসৎ এমব্যাসী কর্মকর্তার জন্যই এই লোকগুলো দৌরাত্ম্য লাগামছাড়া।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভকামনা রইল।
১২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্যারাগুয়েতে সয়াবিন, মংগলে হীরক ব্যবসা চালাচ্ছেন বাংগালীরা
২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: চাঁদে গিয়ে নীল অার্মস্ট্রম কি বাঙালীদের পেয়েছিল নাকি? বাংলাদেশী অনেককে চাঁদেও দেখা গিয়েছে অতীতে!
১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৪৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: দিল্লী কড়চা ভাল লাগল।
শানেনুযুলটা আরো অর্থবহ!
২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮
আখেনাটেন বলেছেন: ধন্যবাদ কড়চা পড়ে মন্তব্যের জন্য।
১৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৬
সামিয়া বলেছেন: দিল্লী কড়চায় সুপার লাইক।।
অভিজ্ঞতা এবং অভিজ্ঞতার মোরাল অসাধারণ।।
বিয়ের ডেকোরেশন খুবই সুন্দর।।++++++++
২৭ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫২
আখেনাটেন বলেছেন: ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
সেখানকার বিয়ের মালাবদলের একটি ছবি।
১৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
সোহানী বলেছেন: হা প্রতিটি বিষয়ই সহমত........ কিন্তু এ মান সন্মানের চিন্তা কি ধান্দাবাজদের আছে?
২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
আখেনাটেন বলেছেন: চারিদিকে যত অনাচার, সেসব দেখে দেখে মানুষ এখন অনাচারকেই অাচার মনে করছে। ভালো ও মন্দের মধ্যে ফারাক খুঁজে পাচ্ছে না।
শুভকামনা মন্তব্যের জন্য।
১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:২২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আকর্ষনীয় উপায়ে লেখা। সাথে কিছূ অভিজ্ঞতা শেয়ার ভাল লাগল।তবে যারা দালাল বা খারাপ তারা সকল দেশের বা মানুষের জন্য সকল স্থানেই খারাপ। অার জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্রের জন্য এটা দুর্ভোগের কারণ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫২
আখেনাটেন বলেছেন: দেশ তো পচিয়ে ফেলেছে এই দালাল ও এদের চামচারা। অাবার দেশের বাইরে গিয়েও দালালী।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৮
প্রতিভাবান অলস বলেছেন: ভারতীয়দের ইংরেজি বলার যে ব্যাপারটা বললেন এটা আসলেই প্রসংসনীয়! চেন্নাইতে একজন অটো ড্রাইভারের/ট্যাক্সি ড্রাইভারের ইংরেজি বলাও আমাকে মুগ্ধ করেছে
পোস্টের শানে নুযূলগুলো বেশ লেগেছে!
২৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩
আখেনাটেন বলেছেন: হুম, নিজেদের দেশ বহুমাত্রিক হওয়াতে তার ফায়দা ভালোভাবেই নিচ্ছে তারা।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০১
নীলপরি বলেছেন: দারুন লাগলো ।
৩০ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩
আখেনাটেন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে খুশি হলুম।
শুভকামনা রইল।
১৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব সুন্দর লেখেছেন ভাই। সুন্দর বিষয়ে গুরুত্ববাহী পোষ্টে মুগ্ধতা।
শুভকামনা আপনার জন্য
৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৭
আখেনাটেন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ৩০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দিল্লী করচা ভাল লাগল । সাথে থাকা শানে নযুল বেশ গুরুত্ব বহন করে ।
বছর পচিশেক আগে একটি শিক্ষা সফরে দিন কয়েক দিল্লিতে থাকার অভিজ্ঞতা হয়েছিল । তবে টীমে একজন ভিভিআইপি থাকায় প্রটোকল ও নিরাপত্তা বলয়ের নজরদারীর কারণে ইচ্ছে থাকলেও খুব বেশী গভীরে গিয়ে দেখতে পারিনি অনেক কিছুই । তবে ভাল লেগেছিল দিল্লীতে অনেক মনিববিহীন গরুকে সিসটেমেটিকেলী ট্রাফিক লাইট মেনে রাস্তা পেরোতে দেখে । সবুজ বাতী না জ্বলা পর্যন্ত কোন গরুকেই রাস্তা পাড় হতে দেখিনি । আর ভাল লেগেছিল রাস্তার বায়ে টার্ন নিয়ে গাড়ী চালালে কোন রকম ট্রাফিক সিগনালের জালে আটকা পড়তে হয়না । জানিনা এখনো এই ব্যবস্থাটি এখনো চালু অাছে কিনা ।
বিদেশে বসেও নীজের দেশের প্রতি শ্রদ্ধা বোধ ও তা সমুন্নত রাখার জন্য আপনার লেখাটিতে মুল্যবান কিছু দিক নির্দেশনা রয়েছে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন: অামার এই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা অাপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
ট্রাফিক ও গরু নিয়ে ঠিকই বলেছেন। দিল্লীর ট্রাফিক সিগনাল ও বেওয়ারিশ গরুর রাজকীয় চালচলন নিয়ে অালাদা একটি পোষ্ট দেওয়ার ইচ্ছে আছে।
শুভকামনা রইল আপনার মন্তব্যের জন্য।
২১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , দিল্লীর ট্রাফিক সিগনাল ও বেওয়ারিশ গরুর রাজকীয় চালচলন নিয়ে অালাদা একটি পোষ্ট দেওয়ার ইচ্ছের কথা শুনে খুশী হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০১ লা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:২৭
আখেনাটেন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রতিমন্তব্যের জন্য। শুভকামনা।
২২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বিদেশের মাটিতেও এইসব দেশি দালালরা দেশের বারোটা বাজিয়ে লাভের গুড় ঘরে তুলছে। আর সাধারণদের কটূ কথা শুনতে হচ্ছে দেশ নিয়ে।
বাংলাদেশে দু-একজন বিদেশীরা আসলে তাদের পিছুনে বা তাদের দিকে লোকে চেয়ে থাকে কিন্তু ভারতে ওদের কাছে এ সব এর টাইম নাই ।
কাহিনীর সাথে শানেনুজুল ভালো লাগল +
ধন্যবাদ ভাই,
ভালো থাকুন ।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫
আখেনাটেন বলেছেন: বাংলাদেশে দু-একজন বিদেশীরা আসলে তাদের পিছুনে বা তাদের দিকে লোকে চেয়ে থাকে কিন্তু ভারতে ওদের কাছে এ সব এর টাইম নাই । -- এটা বড় শহরগুলোর ক্ষেত্রে ঠিকই আছে। তবে অনেক ছোট শহরের পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে বিদেশী বিশেষ করে সাদা চামড়াদের নিয়ে উপমহাদেশের মানুষের অাগ্রহটা একই।
ধন্যবাদ পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
২৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরিচিত জায়গার গল্প এবং মোরাল ভালোলেগেছে ।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২
আখেনাটেন বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্যা ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
কালীদাস বলেছেন: ভাল লাগল আপনার দিল্লী কড়চা। সবগুলো মন্তব্য পড়িনি, নিজের কথাই বলি। ইন্ডিয়ানদের ইংলিশে একটা বাজে একসেন্ট আছে, তারপরও সাবকন্টিনেন্টে এরাই সবচেয়ে ফ্লুয়েন্ট। আমি দিল্লি যাওয়ার আগে সবাই বলেছিল যে আমাকে ভাষা নিয়ে কোন চিন্তাই করতে হবে না। কিসের কি? ইংরেজি পারে এরকম লোক তেমন চোখে পড়েনি। আমি হিন্দি কিছুই পারিনা। একেবারে ছোটবেলায় দেখা কিছু সিনামার রোমান্টিক ডায়লগ জানতাম কিন্তু মানে জানিনা। ইংরেজির সাথে ঐ খুচরা শব্দগুলো দিয়েই চলতে হয়েছে আমি কি বলেছি আর লোকজন কি বুঝেছে আল্লাহ জানে!
পাহাড়গন্জের এক হোটেলে আমিও উঠেছিলাম। আশেপাশের হোটেলগুলোতে আরও বাংলাদেশির উপস্হিতি টের পেতাম কিন্তু কোন হাই হ্যালো বা খাতিরে যেতাম না। দিল্লিতে আমার কাজ আশাতীত রকমের দ্রুত হয়ে যাওয়ায়, সাতদিন থাকার জায়গায় তিনদিন থেকেই চলে আসি, প্লেনে সিট খালি থাকায় লাকিলি সমস্যা হয়নি কিন্তু সবাই একরকম লাকি না, অনেককে দেখেছি দুই আড়াই মাস ধরেও বিভিন্ন এম্বেসির সামনে অপেক্ষায় থাকে ডিসিশনের।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন: ইন্ডিয়ানদের ইংলিশে একটা বাজে একসেন্ট আছে -- এই জিনিস এরা বেশির ভাগই মরার পরেও কবরে নিয়ে যায়।
বহুভাষাভাষীর দেশ হওয়াতে শিক্ষিত শ্রেণির মধ্যে ইংরেজির চলনটা বেশি।
পাহাড়গঞ্জে কিছু বাংলাদেশী বাটপাড় সবসময়ই থাকে। এদের কাজই হচ্ছে প্রতারণা।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ব্লগার কালীদাস।
২৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২২
মাআইপা বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইলটা সুন্দর। ভাল লেগেছে।
যে কটি বিষয় তুলে ধরেছেন তার মধ্যে শুধু একটি, এই দালাল বাটপার’রা যদি দেশের কথা ভাবতো তাহলে বহির্বিশ্বে আমাদের এই ছোট্ট দেশের ভাবমূর্তি/গ্রহনযোগ্যতা একটা স্থান করে নিত।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯
আখেনাটেন বলেছেন: মাআইপা বলেছেন:এই দালাল বাটপার’রা যদি দেশের কথা ভাবতো তাহলে বহির্বিশ্বে আমাদের এই ছোট্ট দেশের ভাবমূর্তি/গ্রহনযোগ্যতা একটা স্থান করে নিত।
ধন্যবাদ ব্লগার মাআইপা সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন।
২৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি আমার অনুসারিত লিস্টে আছেন!! আমি খুবই দুঃখিত যে, আপনার অনেকগুলো লেখা সঠিকভাবে মূল্যায়িত হয় নি। এই সমস্যাটি মিটে গেলে আশা করি সামনে তেমন সমস্যা হবে না।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩
আখেনাটেন বলেছেন: খুশি হলাম কাভা ভাই।
ভালো থাকুন।
২৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮
তারেক ফাহিম বলেছেন: অভিজ্ঞতাই হল মনে হচ্ছে।
বিশেষ করে বিদেশের মাটিতে স্বদেশের টাকার লেনদেনের ব্যপার
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
আখেনাটেন বলেছেন: বিশেষ করে বিদেশের মাটিতে স্বদেশের টাকার লেনদেনের ব্যপার --তা আর বলতে...
ধন্যবাদ ব্লগার তারেক ফাহিম।
২৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০০
সুমন কর বলেছেন: আপনার কড়চা এবং শানে নুযুল পড়ে দারুণ লাগল। আপনার উপলব্ধি যথার্থ। যারা খারাপ সব জায়গাতেই খারাপ......
দিল্লী কখনো যাওয়া হয়নি। পোস্টে ভালো লাগা রইলো।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
আখেনাটেন বলেছেন: যারা খারাপ সব জায়গাতেই খারাপ...... -- সহমত।
দিল্লী কখনো যাওয়া হয়নি। -- সময় সুযোগমত বেরিয়ে পড়ুন। বাড়ির পাশে ঐতিহাসিক শহর। পরতে পরতে ইতিহাস।
ভালো থাকুন ব্লগার সুমন কর।
২৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
হাসান রাজু বলেছেন: ভালো লাগলো । ভালো লাগলো । ভালো লাগলো । ভালো লাগলো ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩২
আখেনাটেন বলেছেন: খুশি হলাম। খুশি হলাম। খুশি হলাম। খুশি হলাম।
৩০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১১
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: এসব দালাল দেখি সব জায়াতেই আছে
১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
আখেনাটেন বলেছেন: শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: এসব দালাল দেখি সব জায়াতেই আছে --এরা এখন ছড়িয়ে পড়েছে গোটা বিশ্বে। কুশিক্ষিত এই শ্রেণিটা এখন বাংলাদেশের বিদেশী দূতাবাসের সাথে লিঁয়াজো করে চলে।
৩১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একদম দম নিয়ে পড়ে ফেললাম, তিনটা পর্ব, ভাল লিখেছেন।
আরো আরো লিখুন। জানুক সবাই।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
আখেনাটেন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে উদরাজী ভাই।
৩২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধান্দাবাজেরা দেশ, কাল, পাত্র'র ঊর্ধ্বে।
পোস্টে +++
৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৪৯
আখেনাটেন বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধান্দাবাজেরা দেশ, কাল, পাত্র'র ঊর্ধ্বে। -- মাথায় কেউ ছাতা ধরে থাকলে তো ঊর্ধ্বে থাকবেই ব্লাক শিপেরা...। এগুলোই এখন এদেশের মানুষের নিয়তি যেন!!!!
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৩৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
পুলক ঢালী বলেছেন: ভাল লাগলো এই পর্বও। হিন্দীর নমুনা দেখে হাসি চেপে রাখতে পারলাম না। হা হা হা। দালালের কাহিনী পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
আখেনাটেন বলেছেন: হিন্দীর নমুনা দেখে হাসি চেপে রাখতে পারলাম না। -- বুঝুন তাহলে আমার অবস্থাটা সেসময়। হা হা হা।
দালালের কাহিনী পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল। -- মালয়েশিয়া ও মিডল-ইস্টে এদের অবস্থা অারো ভয়াবহ। দূতাবাসের কিছু লোকের কারসাজিতে এরা রাজ চালিয়ে যাচ্ছে। দেখার কেউ নেই।
অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্ট পড়ে মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য ব্লগার পুলক ঢালী।
৩৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: দিল্লী কড়চার প্রথম পর্বটা পড়লাম। ভাল লেগেছে। + +
আমি কোন ভারতীয় লোকের সাথে কথা বলার সময় প্রথমে বাংলায় বলি, উনি না বুঝলে ইংরেজীতে কথাবার্তা শুরু করি। কখনোই তাদের সাথে কথা বলে হিন্দী ভাষার উপর আমার দখল পরখ করতে চাই না।
প্রথম শানে নুযুলটা পারফেক্ট বলেছেন। পরের দুটোও ভাল হয়েছে।
সেই ফুল বিক্রেতা বৃদ্ধার প্রতি কেন যেন একটা সমীহ এবং শ্রদ্ধা অনুভব করছি। পরদেশে থেকেও নাড়ীপোতা দেশের কথা তিনি ভুলতে পারেন নি, এজন্য হয়তো বা। আর তা ছাড়া জীবিকা অর্জনের জন্য একটি সুন্দর পেশাকে বেছে নিয়েছেন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
আখেনাটেন বলেছেন: আমি কোন ভারতীয় লোকের সাথে কথা বলার সময় প্রথমে বাংলায় বলি, উনি না বুঝলে ইংরেজীতে কথাবার্তা শুরু করি। -- আমার মনে হয় আমাদের সকলেরই তাই করা উচিত। আমি দেখেছি অনেক দক্ষিণ ভারতীয়ও হিন্দি না বলে ইংরেজি দিয়ে শুরু করে।
বৃদ্ধার সাথে এরপরও অনেকবার দেখা হয়েছে। বেটা বলে সম্মোধন করত। অাসলে মানুষের ভালোবাসা বড়ই বিচিত্র।
এতদিন পরে আপনার মন্তব্য পেয়ে ভীষণ আপ্লুত হলাম। ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখার সাথে শানে নুযুল ভালই লাগল।
দিল্লির ভ্রমন কাহিনিও তো লিখতে পারেন।
আশা করি সামনে আরও অনেক অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।
ভাল থাকুন।অনেক শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।