নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনটা যদি তুষারের মতো...

আখেনাটেন

আমি আমাকে চিনব বলে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছি একা একা, পাই নি একটুও কূল-কিনারা কিংবা তার কেশমাত্র দেখা। এভাবেই না চিনতে চিনতেই কি মহাকালের পথে আঁচড় কাটবে শেষ রেখা?

আখেনাটেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিল্লী কড়চাঃ কিছু ঘটনার মুখোমুখী-২

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫




গল্পঃ কাউয়ালী দর্শন

নিজামদ্দিন আউলিয়ার মাজারশরীফ। প্রতিদিন শতশত ভক্তকূল তাদের শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যাচ্ছে। প্রতি বৃহঃস্পতিবার রাতে করে ভক্তদের জন্য কাওয়ালীর আসর বসে। সুফিবাদী এই সংগীতের প্রতি হালকা টান থাকাতে একদিন যাওয়ার জন্য মনস্থির করলাম।

সাথে এক ভারতীয় (অন্য ধর্মের হলেও সে নাকি এর আগেও গেছে সেখানে) বন্ধুকে নিয়ে গেলাম। উপমহাদেশের আর দশটা মাজারের মতোই এটিও। তবে বাংলাদেশেরগুলো থেকে কিছুটা পরিষ্কার আছে। কাওয়ালী মূর্ছনায় হারিয়ে গেলাম জাগতিক পেরেশানি থেকে। এরপর চারিদিকে একটু লক্ষ করে দেখলাম ধর্ম-বর্ণ-গোত্র এই জায়গায় এসে মিলে-মিশে একাকার।

মাজারে যা হয়। সন্ধ্যার সময় গাড়িচালককে যখন মাজারে যাওয়ার কথা জিজ্ঞেস করেছিলাম। তখন সে মুচকি হেসেছিল। তখন এর মাজেজা বুঝি নি। চারপাশের পরিবেশ দেখে বুঝে নিলাম কেন চালক হেসেছিল?

ভিতরের গল্পঃ মাজার একটি ব্যবসা কেন্দ্র। এখানে বহুরূপী মানুষ ধর্মের আড়ালে তাদের লোভের চুড়ান্ত পরাকাষ্ঠা দেখায়। উপমহাদেশের একই রূপ। বাতাসে কটূ গন্ধ।




গল্পঃ তুলনা

চানক্যপুরি। ফরেন অ্যাফেয়ার্স অফিস। লিফটে উঠেছি। লিফটের দরজা বন্ধ হওয়ার ঠিক আগ মূহুর্তে ছিলামাথার দুই পুলিশ অফিসার লিফট আটকিয়ে দিল। তৎকালীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদাম্বারাম ও কপিল সিবাল উপরে যাবেন। আমিসহ অন্যরা লিফট থেকে বের হতে গেলেই মন্ত্রীরা এসে থাকতে বললেন। আমাদেরটাই জায়গা না হওয়াতে অন্য আরেকটিতে মন্ত্রীর সঙ্গের লোকেরা উঠার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলেন। দশজনের মতো ধারণ ক্ষমতার লিফটে মন্ত্রীসহ সকলে উপরে উঠে আসলাম।

ভিতরের গল্পঃ ভারত-বাংলাদেশ খুব একটা পার্থক্য না থাকলেও রবার্ট ফ্রস্টের ভাষা একটু ঘুরিয়ে বলতে হয় ‘
The woods are lovely, dark and deep,
But we have promises to keep,
And miles to go before we sleep,
And miles to go before we sleep.





গল্পঃ রসনাবিলাস

চৈত্রমাসে গরু হারালে যেমন গ্রামীণ কৃষককুল মাথা গরম করে গরু খোঁজা শুরু করে, ঠিক তেমনি আমরাও সেন্টুর হোটেলে রুটিন খাবার খেতে খেতে রুচির আধামরা অবস্থা হোওয়াতে গরুর মাংসের সন্ধানে চিরুনি অভিযান শুরু করলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্য সম্ভাব্য সব উৎস থেকে নেগেটিভ ফল পেলাম। পরে হাল ছেড়ে দিয়ে কুরবানীর দিনেও দিল্লী জামে মসজিদে নামাজের পর মুরগী দিয়ে কুরবানী। সেন্টুরের বিস্বাদ খাসির মাংসের যমের অরুচি ধরেছে ইতোমধ্যে। এই খোঁজাখুঁজিতে একটি ভালো দিক হয়েছে দিল্লীর আনাচে-কানাচে খাবার পরখের মহড়া হয়েছে। বাটখারাতে মেপে যে ভাত-বিরিয়ানি খাওয়া হয় তা দিল্লীবাসীর ঐতিহ্য।

মহিপালপুরে এক চাচার রেস্তরাঁতে বাসুমতী চালের হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানি। ওফ, জিবে স্বাদটা এখনও লেগে আছে। নিজামের মাজারের কাছে হোটেল ইকবালে কাবাব ও আশেপাশের ছোট হোটেলগুলোর বিভিন্ন পদ। অসাম। দিল্লী জামে মসজিদের কাছে বিখ্যাত করিম’স সহ আশে পাশের বেশ কয়েকটি রেস্তরাঁ। নেহেরু প্যালেসের কাছে কোরেশী’র রুমালী রুটি ও চিকেন। সরোজিনীনগরের কিছু দক্ষিনী খাবার। জাফরানের ছোলা বাটুরে। আরো অনেক জায়গায় গিয়েছি খাবার পরখ করতে। তবে সবচেয়ে বেশি খেতে গিয়েছি জেএনইউ (জহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যাল) এর ভিতর ২৪/৭ রেস্টুরেণ্টে। দামে সস্তা। গুণেমানে টপ ক্লাস। প্রায় সারারাত দেশি-বিদেশি গ্রাহকে খোলামেলা চারপাশে জমজমাট। সেখানের বাটার চিকেন, বাটার নান, ফ্রাইড চিকেন মমোস ও স্বল্পমূল্যের বাটার স্কচ আইসক্রিম সহ নানা পদের খাবারের কোনো তুলনা হয় না। জোছনারাতে খোলা আকাশের নিচে বসে মাঝরাতে খাওয়া ও আড্ডা। ওফ, দারুণ। ভোলার নয়। যদিও হোটেলে ফিরতে ফিরতে অনেক দেরি হয়ে যেত।

ভিতরের গল্পঃ খাওয়ার ব্যাপারে কিপ্টামোতে কলকাতাকে ০-১০ গোলে পরাজিত করবে দিল্লীবাসি। দুই-তিনজন প্রফেসরকে দেখেছি আলুর দম ও ভেন্ডি(ঢেঁড়স)ভাজি আর পোড়া গমের রুটি দিয়ে দিনের পর দিন লাঞ্চ সারতে। তাই সস্তায় চমৎকার সব নন-ভেজ খাবারের জন্য একবার হলেও জেএনইউ যাবেন।


গল্পঃ ফারাক

হঠাৎ জানলাম ঢাকা থেকে এক মহিলা প্রফেসর দিল্লীর একটি ইউনিতে পড়াতে আসছে এক বছরের জন্য। সাথে ভারতীয় বন্ধুকে নিয়ে কয়েকজনে মিলে বাসা খুঁজতে বের হলাম। এক রুমের এপার্টমেন্ট দরকার। যে বাসায় যাই বাসা দেখানোর পর কে থাকবে এটা জানার পর আর রাজি হয় না। যদিও আমরা চলতি ভাড়ার চেয়ে বেশি দিতে রাজি। কারণটা নিশ্চয় এতক্ষণে অনুমান করতে পারছেন। বেশ কিছু বাসা দেখলাম। ভালো খারাপ মিলে। কোনো বাসার মালিকই রাজি না।

অবশেষে অনেক শর্তের বেড়াজালে একজন রাজি হল মতি মর্গের কাছে। এক রুম। এক বাথ। ছোট্ট একটি ডাইনিংসহ ড্রয়িং রুম। ভাড়া-৫০,০০০ রুপি প্রতি মাস। ছয়মাস অগ্রিম। দুর্দান্ত কিছু অভিজ্ঞতা পকেটে ভরলাম বাকি জীবন গল্প ফাঁদার জন্য।

ভিতরের গল্পঃ আর্যরা উপমহাদেশে এসে শুধু মানুষের মধ্যে শ্রেণিভাগই করে নি। এটি আমাদের জিনে বিল্ড ইন হয়ে এখন প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বাহিত হচ্ছে। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে এই অংশটুকু কেটে না ফেলা পর্যন্ত এটি মনে হয় বাহিত হতেই থাকবে।

দিল্লী কড়চাঃ কিছু ঘটনার মুখোমুখী-১



ছবি: লেখক। প্রথমটি কুতুবমিনারের। দ্বিতীয়টি কুরবানী ঈদে দিল্লী জামে মসজিদে তোলা। তৃতীয়টি লোটাস টেম্পল।

মন্তব্য ৯২ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৯২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

আটলান্টিক বলেছেন: প্রথম পর্বটা পড়ে ভাল লাগছিল ফারাও ভাইয়া।এটাও পড়ছি।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩

আখেনাটেন বলেছেন: ভালোলাগাটুকুতে ধন্য মোর লেখা।

আপনার নামের আগে 'একটি' কই হারালো?

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

আটলান্টিক বলেছেন: আটলান্টিক এর আগে 'একটি' লাগালে কেমন যেন ছোট ছোট মনে হয়।জানেনই তো আটলান্টিক মহাসাগর কত বড়।তাই কাল্পনিক ভাইয়ের হেল্প নিয়ে 'একটি' উঠিয়ে দিসি :)

ইন্ডিয়ানরা বাংলাদেশকে কেমন চোখে দেখে?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন: আটলান্টিক বলেছেন: আটলান্টিক এর আগে 'একটি' লাগালে কেমন যেন ছোট ছোট মনে হয়।জানেনই তো আটলান্টিক মহাসাগর কত বড়।তাই কাল্পনিক ভাইয়ের হেল্প নিয়ে 'একটি' উঠিয়ে দিসি :) -- আমিও তাই ভাবছিলুম। মহাসাগরের সামনে কিসের একটি, দুইটি?

ইন্ডিয়ানরা বাংলাদেশকে কেমন চোখে দেখে? -- যারা বাংলাদেশের মানুষের সাথে অাগে মিশেছে বা বাংলাদেশ সম্পর্কে ভালো জানে তারা বাংলাদেশকে শ্রদ্ধার চোখেই দেখে। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের কারণে এটি বেশি।

আর কিছু খচ্চর ভারতীয় আছে এদের কাছে আমারা ভিখিরি বাঙালী (সাথে পশ্চিমবঙ্গও)। এ নিয়ে কয়েক জনের সাথে আমার বাকযুদ্ধও হয়েছে। তাদের অমর্ত্য সেনসহ অনেকের ডেটা দিয়ে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছি বাংলাদেশ অনেক সামাজিক সূচকে ভারতের চেয়েও ভালো করছে।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: পড়ে মজা পেলাম। চলতে থাক.............................।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

আখেনাটেন বলেছেন: মজা পেয়েছেন জেনে ভালো লাগল।

ভালো থাকুন।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: এই রকম পোষ্ট পড়লেই- আমার সেসব জাগায় ঘুরে বেড়াতে মন চায়।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

আখেনাটেন বলেছেন: দিল্লী যাওয়া কিন্তু খুব একটা কঠিন কিছু না। চাইলেই যেতে পারেন আপনি ব্লগার রাজীব নুর।

৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: যাক অবশেষে একটি পোষ্ট দিয়েই ফেললেন!!
পুরো লেখাটিই অসাধারন লেগেছে।ছোট ছোট গল্প বলার ছলে অনেক মেসেজ দিয়ে দিলেন।
খুব ভাল লেগেছে।আপনার অসাধারন লেখনি থেকে ব্লাগারদের বঞ্চিত করবেন না আশা করি।
অনেক অনেক শুভ কামনা ভাইয়া।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

আখেনাটেন বলেছেন: যাক অবশেষে একটি পোষ্ট দিয়েই ফেললেন!! -- লেখাটা অনেক অাগে থেকেই ছিল। নানা কারণে দিতে ইচ্ছে করছিল না। সমস্যার সমাধান হয়েছে। অাশা করি এখন থেকে নিয়মিত পোস্টানো যেতে পারবেক।

আপনার মন্তব্য ভালো লাগল ব্লগার মোস্তফা সোহেল।

ভালো থাকুন নিরন্তর। ফাগুনের শুভেচ্ছা রইল।

৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এই উপমহা দেশে জাতে কত জনের যে ধর্ম গেছে তার ইয়াত্তা নেই। টুকরো টুকরো লেখা টুকরো টুকরো ভালো লাগা।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪

আখেনাটেন বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: এই উপমহা দেশে জাতে কত জনের যে ধর্ম গেছে তার ইয়াত্তা নেই। -- শুধু কি ধর্ম। নানা বর্ণ-গোত্র-জাতি ইত্যাদি ইত্যাদি।

রাজস্থানিরা মাছ খায় না তাই মেছো বাঙালীদের ওদের বাসায় জায়গা নেই। দক্ষিণীরা কালো কালো হোদল কুতকুত টাইপের তাই পাঞ্জাবীদের কাছে অচ্ছূুত। দক্ষিণ-পূর্ব ভারতীয়রা গোটা ভারতে তৃতীয় শ্রেণির মানুষ। নানা মত নানা কাহিনি।

লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ভালো থাকুন। ফাগুনের শুভেচ্ছা।

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

মাআইপা বলেছেন: ভাল লেগেছে পড়ে।
খাবারগুলো তো জিভে জল আসার মত

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩

আখেনাটেন বলেছেন: খাবারগুলো তো জিভে জল আসার মত -- দিল্লী-ফিল্লী গেলে জেএনইউ আর করিম'স খেতে ভুলবেন না।

ধন্যবাদ ব্লগার মাআইপা মন্তব্যের জন্য।

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

আটলান্টিক বলেছেন: চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছি বাংলাদেশ অনেক সামাজিক সূচকে ভারতের চেয়েও ভালো করছে।
তারপরেও ভাইয়া ভারত প্রতিবছর দুই লাখেরও বেশি স্টুডেন্ট শুধু আমেরিকাতেই পাঠাচ্ছে।আজ থেকে দশ বছর পরে তাদের কি পরিমাণ phd ওয়ালা তৈরি হবে তাহলে বুঝুন।আর বাংলাদেশ তো পারলে ছাত্রদের ডুবিয়ে দেয়।কনসালটেন্সি ফার্ম ধরে অনেক ছাত্রই শেষ হয়ে গেছে আমেরিকার নেশায়।তারা আজ থেকে ১০ বছরের মধ্যেই হলিউডের সাথে পাল্লা দিবে।ভারত অনেক এগিয়ে আছে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০

আখেনাটেন বলেছেন: তারপরেও ভাইয়া ভারত প্রতিবছর দুই লাখেরও বেশি স্টুডেন্ট শুধু আমেরিকাতেই পাঠাচ্ছে।আজ থেকে দশ বছর পরে তাদের কি পরিমাণ phd ওয়ালা তৈরি হবে তাহলে বুঝুন। -- শিক্ষাতে ভারতীয়রা (বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতীয়রা) বাংলাদেশ থেকে আলোকবর্ষ দূরে চলে গেছে। তারা মোটামুটি একটি কাঠামোর মধ্যে নিয়ে এসেছে উচ্চশিক্ষাটাকে।

গত পরশুই দেখলাম মোদী ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা মাসিক বেতনে পিএইচডি গবেষক নিয়োগ দেওয়ার প্লান করছে অাইআইটি ও এনআইটিগোতে। যাতে ব্রেইন ড্রেইন না হয়। আবার অনেক ভারতীয় পশ্চিমা দেশ থেকে ভারতে ফিরে আসছে অভিজ্ঞতাসহ। তারা হাজারও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে উচ্চবেতনে কাজ করছে।

আর আমাদের দেশে শিক্ষার যে হাল করেছে সরকারগুলো তা ভাবলে একবুক হতাশা ছাড়া কিছু নেই। শুভবুদ্ধির উদয় হোক দেশের হর্তাকর্তাদের।

৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি উপলক্ষে ভারত গিয়েছিেন?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০২

আখেনাটেন বলেছেন: চাণক্যনীতি বুঝতে!!!! :)

১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কাওয়ালী আমারও খুবই ভালোলাগে, তবে ইন্ডিয়ার কোন মাঝারে বসে শুনতে পারার সৌভাগ্য এখনো হয়ে উঠেনি। আমরা অন্তরদৃষ্টি খুবই প্রখর...........ভালোলাগা ষোল আনা।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২০

আখেনাটেন বলেছেন: কাওয়ালী আমারও খুবই ভালোলাগে, তবে ইন্ডিয়ার কোন মাঝারে বসে শুনতে পারার সৌভাগ্য এখনো হয়ে উঠেনি। -- নিজামদ্দিনের বৃহঃস্পতিবার রাতের কাওয়ালী খুবই বিখ্যাত। বিভিন্ন জায়গা থেকে লোকজন আসে শুনার জন্য। তবে শুনছি কাওয়ালী নাকি বন্ধ করে দিবে। জানি না এখন হয় কিনা?

ষোলআনা ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২১

আখেনাটেন বলেছেন:

ফাল্গুনী শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্যেও ব্লগার সাদা মনের মানুষ ভাই।

১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২০

কাতিআশা বলেছেন: মজা লাগলো পড়ে..এত দেশ ঘুরলাম, ইন্ডিয়া যাওয়া হলনা!..পরবর্তি পর্বের অপেক্ষায় রইলাম!

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৩

আখেনাটেন বলেছেন: ইন্ডিয়া বিচিত্র দেশ। নানা কিসিমের মানুষ। প্রাচীন সভ্যতার অন্যতম পীঠস্থান। আশা করি শীঘ্রই যাবেন সেখানে।

ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য ব্লগার কাতিআশা।

১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

শামচুল হক বলেছেন: ৫০ হাজার রুপিতে কি বাসা ভাড়া করেছিলেন?

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩১

আখেনাটেন বলেছেন: এত ছোট বাসার ভাড়া শুনে অাক্কেলগুড়ুম আমরাও হয়েছিলাম। কিন্তু কিছু করার ছিল না। প্রকৃত ভাড়া ছিল তিরিশ হাজারের মতো। কেন বেশি তা পোস্টে বলা হয়েছে? এটি ছিল ফুল ফার্নিশ স্টুডিও টাইপ অ্যাপার্টমেন্ট।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ব্লগার শামচুল হক।

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: দিল্লী যাওয়া কিন্তু খুব একটা কঠিন কিছু না। চাইলেই যেতে পারেন আপনি ব্লগার রাজীব নুর।

আমার কাছে একমাসে ষাট টা ব্লগ পোষ্ট লেখা সহজ। দিল্লী যাওয়া না।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

আখেনাটেন বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন:আমার কাছে একমাসে ষাট টা ব্লগ পোষ্ট লেখা সহজ। দিল্লী যাওয়া না। --- আমার ভুল না হলে আপনি মালয়েশিয়াতে গিয়েছেন বেড়াতে। তাহলে...।

১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪২

সোহানী বলেছেন: আমাদের জিনে বিল্ড ইন... প্রজন্মের পর প্রজন্ম বাহিত হচ্ছে.............হাহাহাহাহাহা খুব ভালো বলেছেন।

ভালো লাগলো দিল্লী কড়চা।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৬

আখেনাটেন বলেছেন: ধন্যবাদ সোহানীপা।

ভালো থাকুন। ফাগুনের শুভেচ্ছা রইল।

১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৪

প্রামানিক বলেছেন: ভালো লাগল দিল্লী কড়চা। ধন্যবাদ

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৭

আখেনাটেন বলেছেন: আমারও ভালো লাগল আপনি পড়েছেন জেনে।

ধন্যবাদ ব্লগার প্রামানিকদা।

১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো পর্যবেক্ষণ !!!
আমার পাশের শহরে ৭ বছর অভিজ্ঞতা ও অনেক টা এমন ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

আখেনাটেন বলেছেন: আমার পাশের শহরে ৭ বছর অভিজ্ঞতা ও অনেক টা এমন । -- অাশা করি শুনব কোন একদিন।

ধন্যবাদ মনিরাপা ব্লগটি পড়া ও মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য।

ফাগুনের হলুদিয়া শুভেচ্ছা রইল।

১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতকে বিশ্ব চেনে; তারা চাণক্যনীতি প্রয়োগের অবস্হানে আছে

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

আখেনাটেন বলেছেন: হুম; তারা উঠছে তরতর করে। চাণক্যনীতির প্রয়োগটা মনে হয় বাংলাদেশের উপরই বেশি কার্যকরী হচ্ছে ইদানিং। কী বলেন?

১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:১৪

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো, ভালোই হলো, জানবার সুযোগদানে মুগ্ধতা

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।


আপনাকে ফাগুনের শুভেচ্ছাসহ ধন্যবাদ ব্লগার নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন।

২০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৪৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ৩ নাম্বার বেশী ভাল লেগেছে। একদম ১০০ ভাগ সত্যি আমার জানা মতে। এখানেও এত এত বড় চাকরি করা ইন্ডিয়ান গুলি খাবারের ব্যাপারে আমাদের দেশের ফকিন্নিদেরও হার মানায় ।

খাবারের ব্যাপারে এক ডলার দুই ডলার হিসাব করে চলে । আসলেই ফকিরা স্বভাব।

আপনি বিশ্লেষণী লেখার ধাপ গুলো পড়তে খুব ভাল লাগলো ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন: এখানেও এত এত বড় চাকরি করা ইন্ডিয়ান গুলি খাবারের ব্যাপারে আমাদের দেশের ফকিন্নিদেরও হার মানায় ।
খাবারের ব্যাপারে এক ডলার দুই ডলার হিসাব করে চলে । আসলেই ফকিরা স্বভাব।
-- :P :P

সেভিংস এ ভারতীয়রা আমাদের থেকে অনেক বেশি হিসেবী। তবে মাঝে মাঝে এগুলো দৃষ্টিকটু মনে হয়।

তবে ভারতীয় কিছু বিয়েতে গিয়ে দেখেছি তাদের দুহাতে খরচ করতে। বেশ জঁমকালো বিয়ে।

ধন্যবাদ ব্লগার রাবেয়া রাহীম পড়া ও মন্তব্যের জন্য। ফাগুনের শুভেচ্ছা রইল।

২১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

ইমরান আশফাক বলেছেন: ইন্ডিয়ানরা আমাদের তুলনায় অনেক অনেক ভদ্র, এটা অবশ্য আমি সাউথে (বাংগালোর) কয়েকবার যেয়ে অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। কলকাতাও অন্তত আমাদের তুলনায় ভদ্র (আমি যতটুকু দেখেছি)। নর্থের কথা জানিনা (ছোটবেলায় মাত্র ২ বার গিয়েছি) তবে ওখানে টাউটের পরিমান অনেক বেশী। তবে ইন্ডিয়ায় খাবার নিয়ে খুবই সমস্যায় পড়েছি যেখানেই যাই না কেন।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

আখেনাটেন বলেছেন: ইন্ডিয়ানরা আমাদের তুলনায় অনেক অনেক ভদ্র, এটা অবশ্য আমি সাউথে (বাংগালোর) কয়েকবার যেয়ে অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। -- সঠিক। সাউথ ইন্ডিয়ানরা নর্থের চাইতে অনেক বেশি পোলাইট।

নর্থদের একটা নাক উঁচা স্বভাব আছে। তারাই ভারতবর্ষের দন্ডমুন্ড ভাবে।

ভালো লাগল আপনার মন্তব্য। ভালো থাকুন ব্লগার ইমরান অাশফাক।

ফাগুনের অাগুনলাগা শুভেচ্ছা থাকল আপনার ও আপনার অাশেপাশের মানুষের জন্য।

২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

রানার ব্লগ বলেছেন: ভারতে চাকুরি সূত্রে আমিও কিছুদিন ছিলাম, হিল্লি দিল্লি আমাকেও যেতে হয়েছে। মাঝে মাঝে কিছুটা হতাস হতাম ওদের আচারন দেখে কিন্তু সব মিলিয়ে বেশ লাগতো। আর খাওয়ার কথা নাই বা বললাম, ৮০ কেজি ওজন নিয়ে গিয়েছিলা ১১১ কেজি বানিয়ে এসেছি তাও মাত্র তিন বছরে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসুক ও কিছু ব্যাক্কল লোক ছাড়া ওখানকার আম জনতার কাছে বাংলাদেশ ও বাঙ্গালী উভয়ই সন্মানি। আমি অন্তত বাংলাদেশী পরিচয়ে কোথাও অপদস্ত বা প্রতিকুল পরিস্থিতিতে পরি নাই।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

আখেনাটেন বলেছেন: আর খাওয়ার কথা নাই বা বললাম, ৮০ কেজি ওজন নিয়ে গিয়েছিলা ১১১ কেজি বানিয়ে এসেছি তাও মাত্র তিন বছরে। -- ম্যারাথন খাওয়া দিয়েছেন মনে হচ্ছে। :D

কিছু খারাপ লোক সব জায়গাতেই বিরাজ করে।

ধন্যবাদ রানার ব্লগ মন্তব্যের জন্য।

২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: খাবারের ব্যপারে সুন্দর বিশ্লেষন।

কাউয়ালি দেখার আমার সখ আছে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

আখেনাটেন বলেছেন: কাউয়ালি দেখার আমার সখ আছে। -- তাহলে দিল্লী গেলে বৃহঃস্পতিবার রাত মাথায় রেখে যাবেন। আশা করি মনে রাখার মতো সময় পার করবেন।

২৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

করুণাধারা বলেছেন: ভাল লাগল পড়ে- যদিও এতদিন পর এই পর্ব দিয়েছেন যে ভুলে যাওয়া আগের পর্ব আবার নতুন করে পড়তে হল। পরের পর্বটা তাড়াতাড়ি দিয়ে ফেলুন!!! অপেক্ষায় রইলাম।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

আখেনাটেন বলেছেন: আগের লেখাটুকু আবার পড়েছেন জেনে খুশি হলাম। যদিও দুইটি লেখার মধ্যে কোন সংযোগ নেই। শুধু ঘটনাগুলোকে পুঁথির মতো সেজে সেজে গাঁথা।

আপনার উৎসাহ পেয়ে ভালো লাগল।

ভালো থাকুন ব্লগার করুণাধারাপা।

বাসন্তী শুভেচ্ছা নিতে ভুলবেন না।

২৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

রক বেনন বলেছেন: কলকাতা যাওয়া হয়েছে কিন্তু দিল্লী এখনও যাওয়া হয়নি। খুব ইচ্ছে আছে দিল্লীর কালকা হতে টয় ট্রেনে শিমলা যাওয়ার। ভ্রমণ কাহিনী ভালই লাগল।
একটা প্রশ্ন- দিল্লীতে কি লাড্ডু পাওয়া যায়? গেলে খেতে কেমন?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

আখেনাটেন বলেছেন: আপনার শিমলা যাওয়ার ইচ্ছে তাড়াতাড়িই পুরুন হোক। সুন্দর জায়গা।

একটা প্রশ্ন- দিল্লীতে কি লাড্ডু পাওয়া যায়? গেলে খেতে কেমন? -- হা হা হা। পাওয়া যায়। নানারূপে। রবীন্দ্রনাথের একটা কথা আছে না 'কাছের সুন্দরীর চেয়ে দূরেরটা বেশি অাকর্ষনীয়'। ;)

২৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ওটা তো বড় ভাই নিয়ে গিয়েছিল।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

আখেনাটেন বলেছেন: সেটা তো আমাকে জানান নি। :(

২৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০১

পার্থ তালুকদার বলেছেন: দিল্লীকা লাড্ডু'র কথা মনে করিয়ে দিলেন :)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা। দিল্লীকা লাড্ডু। খেলেও পস্তাবেন না খেলেও পস্তাবেন।

ফাগুনের শুভেচ্ছা রইল ব্লগার পার্থ তালুকদার।

২৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:
দিল্লী কড়চা ভালো লাগলো। খাবারের বর্ণনা, বাসস্থান এর করুণ বর্ননা এবং মাজারের বাতাসে কটূ গন্ধ ভালো লাগলো।

ইদানিং আমি শুধু খাই-খাই করছি। আপনার খাবারের পোষ্ট(যদিও এটা শুধু খাবার নিয়ে লেখা না) পড়ে মনে হচ্ছে একটু পরেই রেস্টুরেন্টে ঢুকে যাব।

এখন থেকে নিয়মিত পোষ্টাইবেন শুনিয়া ভালো লাগলো

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫০

আখেনাটেন বলেছেন: ইদানিং আমি শুধু খাই-খাই করছি। আপনার খাবারের পোষ্ট(যদিও এটা শুধু খাবার নিয়ে লেখা না) পড়ে মনে হচ্ছে একটু পরেই রেস্টুরেন্টে ঢুকে যাব। -- হা হা হা। খেয়ে দু কদম একটু বেশি হেঁটে নিবেন তাহলেই হল। শরীর নিয়ে চিন্তা থাকবে না।

ফাগুনের শুভেচ্ছা নিবেন ব্লগার জাহিদ অনিক।

২৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দিল্লি কড়চা বেশ লাগল! জানা হল অনেক কিছু!

:)

+++

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫২

আখেনাটেন বলেছেন: দিল্লী কড়চা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলুম।


ফাগুনীয়তে অাগুনীয় শুভেচ্ছা নিবেন ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু।

৩০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১১

দীপঙ্কর বেরা বলেছেন: অনেক কিছু জানা গেল।
ধন্যবাদ

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

আখেনাটেন বলেছেন: জানাতে পেরে ধন্য এ জন।

ভালো থাকুন ব্লগার দীপঙ্কর বেরা।

ফাগুনের বায়বীয় তোফা রইল এ অধমের কাছ থেকে।

৩১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার পোস্ট দেখে নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার না করে পারলাম না।মাজার হল একটি সর্ব ধর্ম সমন্বয়ের ক্ষেত্র।এ বিষয়টি যতটা গর্বের,ঠিক ততটা লজ্জার যখন সেই মাজার বা কোনো ধর্মস্থানকে কেন্দ্র করে একটা অসাধু চক্র গড়ে ওঠে।নুতন চাকুরী পেয়ে তিন অবিবাহিত বন্ধু মিলে উড়িষ্যার পুরীতে গেছিলাম।ধর্মীয় স্থান হিসাবে পুরী সারা বিশ্বে সমাদৃত। কিন্তু আমরা গেছিলাম কেবল ছুটি উপভোগ করতে।আমরা দেজ মেডিকেলের হলিডে হোমে ছিলাম।প্রত্যেকদিন সকাল,দুপুর,সন্ধ্যা কাটিয়ে আমরা রাতে হলডে হোমে ফিরতাম।কেয়ারটেকারের কাছে শুনতাম পান্ডা তাগাদা দিয়ে গেছে।এখানে নাকি পান্ডাদের এলাকা ভাগ করা থাকে। বাইরে থেকে যে কাজেই আসুক, পান্ডার টাকা দেওয়াটা দস্তুর, কাজেই আমার এক বন্ধু চাহিদা মত একশত টাকা দিলে,সেদিন সন্ধ্যাবেলায় হাসতে হাসতে পুজোর পার্সেল প্রসাদ নিয়ে পান্ডা হাজির।
ঠিক একই ভাবে পরেরদিন সকালে লোকাল অটো স্ট্যান্ডের লোকেরা আমাদের কাছে দুশো টাকা দাবি করলো।অপরাধ আমরা ওদের পাড়ায় উঠেছি, কিন্তু সাইট সিনের জন্য ওদের না নিয়ে অন্য এলাকার গাড়ি নিয়েছি।লিঙ্ক (পেন) কোম্পানির সেলসম্যান পরিচয় দিয়ে সে যাত্রায় আমরা রক্ষে পাই।
হলিডে হোমে উঠেছি,অথচ ভাজা মাছ খাবো না!কেয়ারটেকার আমাদের গ্যাসের ব্যবস্থা করে দিল।গরম গরম তিন চার রকম মাছভাজা দারণ তৃপ্তি সহ খেলাম।সিলিন্ডার ফেরৎ নেওয়ার সময়, দেখা যায় হিসাবে আমরা মাছের সমুগ্রিক দামের চেয়ে বেশি টাকার গ্যাস খেয়ে ফেলেছি।তাই বলে পুরীর সব খারাপ নয়।বেঙ্গলি বাজারের ছানাপোড়া অসাধারন।আজ এত বছরেও যেন জিহ্বাে তালেগে আছে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৪

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার অভিজ্ঞতার গল্প শুনলাম।

ভারত বড় দেশ। নানা মানুষ। নানা মত। নানা আচার। বৈচিত্রে ভরপুর একটি দেশ। তবে ইদানিং মনে হয় টলারেন্স লেভেলের অবস্থা সুখকর নয় মোদী জমানায়।

৩২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

সুমন কর বলেছেন: আপনার দিল্লী কড়চা'র সিরিজ ভালোই লাগছে। +।

কিছু অভিজ্ঞতা আমাদেরও (জানা) হচ্ছে

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫১

আখেনাটেন বলেছেন: সুমন কর বলেছেন: আপনার দিল্লী কড়চা'র সিরিজ ভালোই লাগছে। +।

কিছু অভিজ্ঞতা আমাদেরও (জানা) হচ্ছে
-- ভালো লাগল আপনার কথায়।


ফাগুনের ভেলেন্টাইন শুভেচ্ছা রইল।

৩৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: আখেনাটেন ,




পৃথিবীটা বড়ই বিচিত্র ।
যুগ যুগ থেকেই মাজার বিনে পুঁজিতে একটা ভালো ব্যাবসা ।
খাওয়ার ব্যাপারে কিপ্টেমীতে কলকাতা এক্কেবার ফার্স্ট । একশো'তে একশো দেয়া যায় তাদের ।

আর এটা ঠিক (ফ্রষ্টের সাথে মিলিয়ে বলি) মানুষ হতে হলে আমাদেরকে আরও অনেক অনেক পথ হেটে যেতে হবে ।

ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

আখেনাটেন বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন: পৃথিবীটা বড়ই বিচিত্র । -- ঠিক। আরো বিচিত্র মানুষের মন।

যুগ যুগ থেকেই মাজার বিনে পুঁজিতে একটা ভালো ব্যাবসা । -- অশিক্ষা-কুশিক্ষার মূলোৎপাটন যতদিন না হচ্ছে ততদিন এইসকল অনাচার চলতেই থাকবে।

খাওয়ার ব্যাপারে কিপ্টেমীতে কলকাতা এক্কেবার ফার্স্ট । একশো'তে একশো দেয়া যায় তাদের । -- :P

আর এটা ঠিক (ফ্রষ্টের সাথে মিলিয়ে বলি) মানুষ হতে হলে আমাদেরকে আরও অনেক অনেক পথ হেটে যেতে হবে । -- আমরা সকলেই কিছু না কিছু ভুলের মধ্যে থাকি। তবে শুদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করাটাই আমার কাছে বড় মনে হয়। চারপাশের পঙ্কিল পরিবেশে নিজেকে সঠিক পথে পরিচালনা করা বেশ কঠিন। ভুক্তভোগীরা এর মর্ম বেশ জানে।

আপনার কথার সাথেই বলতে চাই আমাদের এখনও অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে। শিক্ষার যে হাল হয়েছে দেশে, মনে তো হচ্ছে এ পথ আরোও কণ্টকাকীর্ণ হয়ে পড়ছে।

ভালো থাকুন ব্লগার আহমেদ জী এস ভাই।

৩৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

হাসান রাজু বলেছেন: দুর্দান্ত কিছু অভিজ্ঞতা পকেটে ভরলাম বাকি জীবন গল্প ফাঁদার জন্য। - দারুন বলেছেন । পড়ে ভালো লাগলো । কোন ক্লান্তি নাই, পড়তেই মজা ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

আখেনাটেন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

আমার ব্লগে স্বাগতম ব্লগার হাসান রাজু।

৩৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৬

কালীদাস বলেছেন: হা হা :D আপনার আগের পর্বটাতেও মনে হয় বলেছিলাম, দেশের বাইরে বলতে একমাত্র ভারতে যাওয়া বাংলাদেশিদের কল্যানে একরকম মিথ আছে সাধারণ মানুষের মাঝে: ভারত উন্নত দেশ হিসাবে আমেরিকার কাছাকাছি না হলেও কানাডার চেয়ে কম না :P খিক্সজ :D ভেগানদের জন্য দিল্লিতে অনেক অপশন আছে: জিনিষটা আমিও টের পাচ্ছিলাম, আপনি লেখায় শিওর হলাম!

পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম, যদি ব্লগে থাকা অবস্হায় পাই আরকি ;) দিল্লিতে বলতে গেলে আমি কিছুই দেখিনি, আপনার পোস্টের কল্যাণে যদি আরেকটু জানা যায় :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: :P :P

ভেগানরা উত্তর ভারতের রাজা। গমের রুটি আর ডাল কিংবা অালুর দম হলেই মাশাল্লা। :)

দক্ষিণ ভারতে আবার অন্য। কালু-কালু, মোডা-মোডা চেহারাতেই অনুমান করা যায় তাদের খাদ্যাভ্যাস। ;)

দিল্লী কসমোপলিটন সিটি। নানা জাত। নানা ভাষা। নানা কিসিমের লোকে ভর্তি। বিনুদুনের একশেষ। :P

৩৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: দিল্লির একরুমের ভাড়া জেনে টাস্কিত | কোনো রাজপ্রাসাদের অংশ নাকি ? থাকে কারা ওগুলোতে পরী টরি জাতীয় বা স্বর্গবাসী কেও ?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

আখেনাটেন বলেছেন: :P দিল্লীতে এমনিতেই ভাড়া অনেক বেশি অন্য শহরের তুলনায়। আর এটা ছিল ফুল ফার্নিশ স্টুডিও টাইপ অ্যাপার্টমেন্ট। প্রকৃত ভাড়া অনেক কম ছিল, কিন্তু বিশেষ কিছু কারণে প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া দিতে হয়েছে। পোস্টে তা ইঙ্গিতও করেছি।

ভালো থাকুন ব্লগার মলাসইলমুইনা।

৩৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ঈশপের গল্পের মত হয়েছে। চারটি অংশই চমৎকার লাগলো।

কাওয়ালী আমি খুব পছন্দ করি। সাবরী ব্রাদার্স খুব প্রিয়। শুনেছি নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রঃ) এ ধরণের গান পছন্দ করতেন। তবে, এই যুগে এসে তাতে ভেজাল মিশে গিয়েছে কিনা ঠিক শিওর নই। গানগুলোর অর্থের মাঝে কোন অস্বাভাবিক কিছু পেয়েছিলেন কি? জানার আগ্রহ থাকলো।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

আখেনাটেন বলেছেন: সাবরী ব্রাদার্স আমারও প্রিয়।

গানের কথায় কিছুটা বৈচিত্র এসেছে এখন। তবে সুফিবাদী গানের ধরণটাই এমন। ধর্মের চাইতে মানবিকতার টানটা বেশি। অনেকের কাছে তা ভালো না লাগতেও পারে।

আহমেদ জেহানজেব ও সাফকাত আমানতের এই সুফি গানটাও ভালো লাগবে নিশ্চয়।

৩৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আসমাউল হুসনা নিয়ে আল্লাহর প্রশংসা করে খুব সুন্দর গেয়েছেন আহমেদ জেহানজেব ও সাফকাত আমানত। শেয়ারের জন্যে অনেক ধন্যবাদ।

সৈয়দ নজরুলের এটিও বেশ -



ভালো থাকুন নিরন্তর।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১০

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার। অসমীয়া ভাষায় সুফি সং। ভালো লেগেছে।

শাইন জহুরের এই গানটাও শুনতে পারেন। ঢাকা ফোক ফেস্টেও গেয়েছিলেন।

৩৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: গানটার জন্যে অনেক ধন্যবাদ। অনেক দিন পর আবারো শুনতে পারলাম আপনার জন্যে। সুফি কবিতা শোনা হয় কি?

শেখ শামস তাবরিজি'র লেখাগুলোকে ভিত্তি করে এটি করা হয়েছে-

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০১

আখেনাটেন বলেছেন: অসাধারণ; অসাধারণ; অসাধারণ;

সুন্দর একটি জিনিস শেয়ার করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ব্লগার সত্যপথিক শাইয়্যান।

দালের মেহেন্দির এই সুফি ফিউশনটি শুনে দেখতে পারেন। আমার অন্যতম প্রিয়। দিল্লীতে নেহেরু পার্কে সরাসরি উনাকে শুনার অভিজ্ঞতা হয়েছিল। সে এক অপূর্ব অভিজ্ঞতা।

৪০| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে রাখলাম। নেক্সট দিল্লী ট্যুর এ খাবার দোকানগুলোতে ঢুঁ মারতে হবে। জামে মসজিদ এলাকার কিছু দোকান আর কারিম'স ছাড়া অন্যগুলোতে খাওয়া হয় নাই এখনো।

পোস্টে +++++

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৫৪

আখেনাটেন বলেছেন: নেক্সট দিল্লী ট্যুর এ খাবার দোকানগুলোতে ঢুঁ মারতে হবে। -- সময় থাকলে কোরেশী'র রুমালী রুটি ও চিকেনটা পরখ করবেন। সাথে একটা প্রচন্ড ঝালের পেঁয়াজ চাটনি দেয়। অসাম। অসাম। অসাম।

অথবা চিকেন চাউমিনের সাথে গোলমরিচের গুড়ার চাটনি চানক্যপুরিতে টেস্ট করতে পারেন যদি ঝাল খাওয়ার স্বাদ নিতে চান। :((

৪১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪

পুলক ঢালী বলেছেন: এই পর্ব পড়ে বেশ কিছু জ্ঞান অর্জিত হলো। জেএনউর খাবার ও পরিবেশ স্বপ্নীল। চাদনী চকে শুনেছিলাম গরুর শাহী কাবাব পাওয়া যায়। ক্যালকেশিয়ানদের তুলনায় দিল্লীবাসী তাহলে অনেক উদার। দিল্লীর পার্লামেন্ট ভবনকে কেন্দ্র করে সাইকেলের স্পোকের মত যে সব রাস্তা গেছে টপ ভিউতে ওটা আসলে গান্ধীজীর সুতাকাটা চরকাকৃতির। সুযোগ পেলে পরীক্ষা করে দেখবেন।
ভাল লাগলো আপনার দিল্লী করচা। ভাল থাকুন।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

আখেনাটেন বলেছেন: জেএনউর খাবার ও পরিবেশ স্বপ্নীল। -- সত্যিই অসাধারণ। মনে রাখার মতো।

চাদনী চকে শুনেছিলাম গরুর শাহী কাবাব পাওয়া যায়। -- না ভাই, আমরা খুঁজেছি কিন্তু পাই নি। আর এখন তো গরুর মাংসের প্রশ্নই অাসে না।

দিল্লীর পার্লামেন্ট ভবনকে কেন্দ্র করে সাইকেলের স্পোকের মত যে সব রাস্তা গেছে টপ ভিউতে ওটা আসলে গান্ধীজীর সুতাকাটা চরকাকৃতির। -- এটা তো আমি লক্ষ করে নি। দেখতে হবে।

দিল্লী কড়চাতে সাথে থাকার জন্য আপনাকে নিরন্তর শুভকামনা।

৪২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

শুভ_ঢাকা বলেছেন: পুলক ঢালী বলেছেন: চাদনী চকে শুনেছিলাম গরুর শাহী কাবাব পাওয়া যায়।

ওটা সম্ভবত বাফেলৌর মাংস। ওরা অবশ্য মহিষের মাংসকে বীফ মিট-ই বলে।

লেখক আখেনাটেন বিখ্যাত করিম'স রেস্তরাঁর কথা বলেছেন। করিম'স নামটা করিমউদ্দীনের শর্ট ফর্ম। এদের পূর্বপুরুষরা মোগল ডাইনাস্টির শেষ মোগলদের হেঁসেল সামলাতো।

দিল্লীর কড়চা পড়তে বেশ মজাই লাগে। :)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

আখেনাটেন বলেছেন: ওটা সম্ভবত বাফেলৌর মাংস। ওরা অবশ্য মহিষের মাংসকে বীফ মিট-ই বলে। -- হতে পারে। তবে আমরা বিস্বাদ দেড় মণী ওজনের খাসির মাংস বাদে আর কিছু খুঁজে পাই নি। অনেক জায়গায় গিয়েছি, অনেকের মাধ্যমে জানার চেষ্টা করেছি কিন্তু ফলাফল শুন্য। :(

করিম'স নামটা করিমউদ্দীনের শর্ট ফর্ম। এদের পূর্বপুরুষরা মোগল ডাইনাস্টির শেষ মোগলদের হেঁসেল সামলাতো। --নতুন একটি তথ্য জানলুম। সেজন্যই বুঝি এত বিখ্যাত।

দিল্লী কড়চা ভালো লাগে শুনে অাপ্লুত হলুম ব্লগার শুভ_ঢাকা। ভালো থাকুন নিরন্তর।

৪৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

শুভ_ঢাকা বলেছেন: আখেনাটেন সূফী গানের ভক্ত। আমার একটা প্রিয় পাঞ্জাবি সূফী গান আপনার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছা করলো।

বুল্লা শাহ্‌!

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার। চমৎকার। প্রথম শুনলাম।

অশেষ ধন্যবাদ গানটির জন্য।

শাইন জহুরের কণ্ঠে বুল্লা শাহ'র এই গানটি অামার অতি প্রিয়

৪৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:০১

পুকু বলেছেন: দোকান ও জায়গার নাম শুনে মনে হচ্ছে দিল্লীতে বেশ অনেকদিন থাকা হয়েছে।মন্তব্যগুলো অর্ধসত্য।সববিষয়ে একমত নই।করিমস্‌ এর নান কাবাব ও মাটন কোরমার তুলনা হয় না।নেহেরু প্লেস মেট্রোস্টেশনের নিচে ওদের একটা আউটলেট আছে।ট্রাই করতে পারেন ।চাঁদনীচকের দোকানের চাইতে হাইজেনিক পরিবেশ।মনে হয় দিল্লীর ভেজ খাবারের স্বাদ নেওয়া হয়নি ভালকরে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

আখেনাটেন বলেছেন: হ্যাঁ, বেশ কিছুদিন ছিলাম সেখানে। অনেক ভালো মানুষের সাথে বন্ধুত্ব হয়েছে। আমার অন্যতম পছন্দের একটি শহর।

আর আপনি ভারতীয়। সববিষয়ে একমত না হওয়ারই কথা। কিছু বিষয়ে একমত হয়েছেন জেনে খুশি হলুম। :D

করিমস্‌ এর নান কাবাব ও মাটন কোরমার তুলনা হয় না। -- দিল্লী গিয়ে এ জিনিস কেউ পরখ না করলে দিল্লী যাওয়ায় বৃথা।


মনে হয় দিল্লীর ভেজ খাবারের স্বাদ নেওয়া হয়নি ভালকরে। -- জাফরানে বেশ কয়েকবার খেয়েছি। আর আমাদের সেন্টুর হোটেলেও নানা পদের ভেজ খাবার থাকত। কিন্তু আমি কেন জানি ভেজ-এ তৃপ্তি পেতাম না। পনির আমার আবার বেশ অপছন্দের একটি খাবার।

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা থাকল আপনার জন্য।

৪৫| ২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: "কাউয়ালী দর্শন" এ যাবার আগে চালকের হাসির কারণটা আরেকটু ব্যাখ্যা করলে বোধহয় ভাল হতো।
"তুলনা" বোধকরি এ দেশে তুলনীয় নয়।
রোযার দিনে সকালে উঠে আপনার এই পুরনো পোস্ট, "দিল্লী কড়চা" খুলে বসলাম। প্রায় আট ঘন্টা আগে আমরা দুই বন্ধু সস্ত্রীক এবারে এই প্রথম ঘরের বাইরে গিয়ে একটি সামাজিক "সেহেরী নাইট" আয়োজন থেকে চমৎকার সেহেরী খেয়ে, একেবারে ফযরের নামায পড়ে একটা লম্বা ঘুম দিয়ে কেবল উঠেছি। তার পরেও, আপনার ৩ নং গল্প "রসনাবিলাস" পড়ে রোযা মাকরূহ হবার উপক্রম!
সপ্তাহ তিনেক আগেও দিল্লীতে ছিলাম। আপনার এ পোস্টটা পড়ে গেলে অবশ্যই জেএনইউ আর উল্লেখিত অন্যান্য রেস্তোরাঁ গুলোতে যেতাম। তবে, বাটখারা পাল্লায় মেপে ভাত বিক্রীর কথা জীবনে এই প্রথম শুনলাম! :)

১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১৩

আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা; আপনার মন্তব্য পড়ে মজা পেলুম।

"কাউয়ালী দর্শন" এ যাবার আগে চালকের হাসির কারণটা আরেকটু ব্যাখ্যা করলে বোধহয় ভাল হতো। --- উনি হেসেছিলেন কারণ হচ্ছে সন্ধ্যার পরে ওদিকে যারা যায় তাদের বেশির ভাগই গঞ্জিকা সেবনকারী। হয়ত মুসলিম ট্যাক্সিচালক ছিল কোনোভাবে ব্যাপারটা জানেন।

দিল্লী গেলে করিম'স-এ না খেলে চলে। বড় মিস করেছেন জনাব। :D

বাটখারা পাল্লায় মেপে ভাত বিক্রীর কথা জীবনে এই প্রথম শুনলাম! -- :P । আমরাও কম অবাক হয় নি।
তবে সুবিধাও আছে কে কতবড় খাদক সেটা পাকাপাকি জানা যায়। যেমন আমার সাথের একজন সর্বোচ্চ দেড় কেজিতে থেমেছিল। =p~


৪৬| ২৪ শে মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: জেএনইউ আর করিম'স পরবর্তী দিল্লী ভিজিটের জন্য তোলা থাকলো। বৃহস্পতিবার রাতে কাউয়ালি দেখার/শোনার ব্যাপারটাও মনে থাকবে।
দিল্লীতে চরম ভাল এবং চরম খারাপ, উভয় প্রকারের মানুষের দেখা পেয়েছি।
"ফারাক" এর তিক্ত অভিজ্ঞতার কথাটি জেনে খারাপ লাগলো। তবে, একেবারে শেষে যে কথাটি বলেছেন, সেটাই বোধহয় সত্য।
@রক বেনন,(২৫ ন অং মন্তব্য প্রসঙ্গে)- হ্যাঁ, দিল্লীতে লাড্ডু পাওয়া যায়, হলদিরাম'স এরটা বেস্ট!
পদাতিক চৌধুরি এর অভিজ্ঞতাটা খারাপ হলেও (৩১ নং মন্তব্য), একজন পাঠক হিসেবে নতুন একটা ধারণা পেলাম।



১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১৬

আখেনাটেন বলেছেন: জেএনইউ আর করিম'স পরবর্তী দিল্লী ভিজিটের জন্য তোলা থাকলো। বৃহস্পতিবার রাতে কাউয়ালি দেখার/শোনার ব্যাপারটাও মনে থাকবে। --- দিল্লীতে গেলে দুটোতেই অবশ্যই পদার্পণ করা উচিত। ওদের কালচারের কিছুটা স্মৃতি বহন করা যাবে সারাজীবন।

দিল্লীতে চরম ভাল এবং চরম খারাপ, উভয় প্রকারের মানুষের দেখা পেয়েছি। -- ঠিক তাই।

চমৎকার মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.