নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমাকে চিনব বলে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছি একা একা, পাই নি একটুও কূল-কিনারা কিংবা তার কেশমাত্র দেখা। এভাবেই না চিনতে চিনতেই কি মহাকালের পথে আঁচড় কাটবে শেষ রেখা?
এক গ্রামে নানা কিসিমের লোকের বাস। সেখানে ছোট একটি গ্রুপের মানুষের গায়ে ঘামাচি বেশ ভালোভাবেই জেঁকে বসেছে। আগে ঘামাচিগুলোর আকার বড় বড় ও অসহ্য যন্ত্রণাদায়ক হলেও এখন গ্রামের মোড়লের নানামুখি উদ্যোগে ঘামাচিগুলো আর আগের মতো তেমন একটা বেদনাদায়ক নেই।
এরমধ্যে এক ঘামাচিসমৃদ্ধ লোক গ্রামের অন্য সকল ঘামাচিমুক্ত লোকেদের দেখে বেশ ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়ল। যদিও সে জানত যে গ্রামে বড় গ্রুপের কিছু মানুষ জন্ডিস, আমাশায়, পাতলা পায়খানা, হেপাটাইটিস, এমনকি ক্যান্সারেও আক্রান্ত। কিন্তু সে এগুলোকে কর্ণপাত না করে এক হাতুড়ে ডাক্তারের কাছে গেল শরীর থেকে ঘামাচিকে চিরতরে বিদূরিত করার আশায়।
ডাক্তার হাতুড়ে হলেও বেশ ঘাগু ও এলেম ছিল এ ব্যাপারে। উনাকে অনেক বুঝালেন যে এই ঘামাচি সারানো তার পক্ষে কিছুতেই সম্ভব না। আপনি যে পরিবেশে থাকেন সেখানে এটি নিয়েই থাকতে হবে। এটাই আপনার ভবিতব্য। তবে পরিবেশ স্থিতিশীল থাকলে এই বিশ্রি রোগটিও স্থিতিশীল থাকবে। চুল্কানি কম হবে। আপনার শরীরের জন্য তেমন ক্ষতিকর হবে না। গোদরেজের ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল গায়ে মাখিয়ে কুল পরিবেশে বাস করতে থাকুন। আর চারপাশে দেখুন কত শত লোক পাছায় ইয়া বড় ফোঁড়া নিয়ে পশ্চাদদেশ ক্যাচলা কেচলি করছে। এতে আপনার কষ্ট কিছুটা লাঘব হবে। বরং আপনি আপনার কাজে মনোযোগ দিন। সেটাই ভালো।
কিন্তু লোকটি নাছোড়বান্দা। পিছলার ব্যাটা পিছলা। সে এই বিশ্রি জিনিস কিছুতেই বয়ে বেড়াবে না। তার এই অতি ছ্যাঁচড়ামির জন্য ডাক্তার বিরক্ত হয়ে উনার সহকারীকে বললেন, ‘ওহে গেদু, ৭নং শিশিটা নিয়ে আয় তো বাছা’।
লোকটি আঁতকে উঠে বললেন, ‘ডাক্তার সাব, ওটা তো গত সপ্তাহে গরুর খুরা রোগ সারার জন্য আমাকে দিয়েছিলেন’।
‘৭নং শিশির গুণ শুনলে রাত দিন কাবার হয়ে যাবে। এটি মহৌষধ। লাগিয়েই দ্যাখেন। ঘামাচির জেঠু মশাই পর্যন্ত লেজ তুলে পালাবে।’- হাতুড়ে ডাক্তার নিরাশক্ত গলায় বললেন।
এরপর উনাকে শিশিটি হাতে দিয়ে, ‘রাতে ঘুমানোর আগে পানি মিশিয়ে ঘামাচিযুক্ত এলাকায় দম ধরে মালিশ করবেন। বেশি কচলাবেন না। বেশি পাছড়াবেন না’। আর হাতে একটি চিরকুট দিয়ে বললেন, ‘কাল সকালে ঘুম থেকে উঠে এটা জোরে জোরে পড়ে অন্য ঘামাচিওয়ালাদের শুনাবেন’।
লোকটি ডাক্তারের পরামর্শ পালন করল অক্ষরে অক্ষরে। পরদিন ঘুম থেকে উঠে দেখে গোটা শরীর চপকা চপকা কালো ডোরাকাটা হয়ে গেছে। ঘামচি তো গেছেই, সাথে শরীরের চামড়াও...। কারণ ওটা ছিল...।
লোকটি তাড়াতাড়ি কাগজটি খুলে দেখল সেখানে লেখা আছে,’যা নিরাময়যোগ্য নয়, সেখানে চেষ্টা করুন কীভাবে রোগটি বশে রাখা যায়। তা না হলে বেশি ডলাডলিতে চামড়া পুড়ে যাবার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। বেয়াক্কেল কোনহানকার।’
*আমাদের আক্কেলের অভাবজনিত রোগে কিছু ওৎ পেতে থাকা শকুনদের আমরা নিজেরাই ডেকে আনি মাংস খুবলে খাওয়ার জন্য। শুভবোধের উদয় হোক ঘামাচিমুক্ত ও ঘামাচিযুক্ত আক্কেল আলীদের।
ছবি: লেখক। উঁইপোকার ঢিবি, আলতাদিঘী, নওগাঁ। ঢিবিগুলো ক্ষয়ে যাচ্ছে রোদ-বৃষ্টি-ঝড়ে। ঠিক আমাদের চিরাচরিত মূল্যবোধের মতো।
************************************************************************************************* ************************
আখেনাটেন/জুলাই-২০১৯
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন: বুঝলুম.......মহাশয় সাত সাগর পাড়ি দিয়ে উঁকি দিয়ে গেলেন। এবার কিছু গালগপ্প করুন আক্কেল আলীদের নিয়ে।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
গায়ের চামড়া চলে গেলে, ঘামাচি অবশ্যই সেরে গেছে।
এই রোগীটি ডাক্তারের উপদেশটি পড়তে পেরেছেন; আমাদের সব মানুষ পড়তে পারেন না, সেটাই আসল সমস্যা
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:০৪
আখেনাটেন বলেছেন: হুম; গায়ের ঘামাচি ঠিকই সেরেছে কিন্তু এর জন্য বড় একটি মূল্যও তাকে চুকাতে হয়েছে, যা প্রকারান্তরে মৃত্যুরই সামীল।
আমাদের সব মানুষ পড়তে পারেন না, সেটাই আসল সমস্যা -- সব মানুষ পড়তে পারে না সেটা তো বিরাট সমস্যা অবশ্যই। তবে এক্ষেত্রে আসল সমস্যা কিনা বলা মুশকিল। কারণ আমরা জানি যে ঈসরাইলের সব মানুষ পড়তে পারে কিন্তু...।
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩
তারেক ফাহিম বলেছেন: চিরতার রসের কি হল ভাই?
রম্য ভালো লাগছে অনেক।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:০৬
আখেনাটেন বলেছেন: তারেক মশাই বোধ হয় চিরতার রসের স্বাদ টের পায় নাই। আরো একবার পড়ুনতো ভাইজান চিরতার কিছু কি টের পান কিনা।
এট লিস্ট রম্য বোধগম্য হয়েছে জেনে আপ্লুত হলুম।
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রচন্ড দার্শনিকমূলক কথাবার্তা। এমন উচ্চ-মার্গীয় লেখা পড়ে বোঝার মতো মানুষ এই ব্লগে খুব বেশী নাই। বলাই বাহুল্য, এদের মধ্যে আমিও একজন!
সে যাই হোক, খাল কেটে কুমীর আনার প্রবাদ বাক্যটা সম্ভবতঃ এসব আক্কেল আলীদের জন্যই বলা হয়েছিল। তবে এই খাল এবং কুমীরের ব্যাপারটা আমাদের দেশ ও সমাজে এখন এতোটাই বিস্তৃত যে, এতো স্বল্প পরিসরে এই আলোচনা করা আসলেই খুব মুশকিল। বরং ইন জেনারেল, আক্কেল আলীদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক, এই কামনাই করি!
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১১
আখেনাটেন বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রচন্ড দার্শনিকমূলক কথাবার্তা। এমন উচ্চ-মার্গীয় লেখা পড়ে বোঝার মতো মানুষ এই ব্লগে খুব বেশী নাই। বলাই বাহুল্য, এদের মধ্যে আমিও একজন! -- ব্লগারদের আন্ডারপ্যান্ট এস্টিমেট থুক্কু আন্ডারস্টিমেট করবেন না ভুয়া মফিজ সাহেব। বেয়াক্কল পাকড়াও না মুশকিল হ্যায় না মুমকিন হ্যায়।
আক্কেল আলীদের শুভবোধের উদয় হোক।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হাসলাম ।
সুন্দর।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৩
আখেনাটেন বলেছেন: ঠিক আছে।
ধন্যবাদ।
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "আমাদের সব মানুষ পড়তে পারেন না, সেটাই আসল সমস্যা -- সব মানুষ পড়তে পারে না সেটা তো বিরাট সমস্যা অবশ্যই। তবে এক্ষেত্রে আসল সমস্যা কিনা বলা মুশকিল। কারণ আমরা জানি যে ঈসরাইলের সব মানুষ পড়তে পারে কিন্তু...। "
-ইহুদীরা মুসা (আ: ) নবীর যু থেকে পড়ালেখায় সামনে ছিলো, আজো আছে; এবং খুবই ভালো করছে; ওরা অশিক্ষিতদের চক্ষুশুলে পরিণত হয়েছে; চাপে থাকায়, তারা কিছু ভুলও করছে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২২
আখেনাটেন বলেছেন: খুবই ভালো করছে; ওরা অশিক্ষিতদের চক্ষুশুলে পরিণত হয়েছে; -- হুম; এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। হাজার বছর ধরেই তারা শিক্ষিত ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী। যার কারণে ইউরোপে ক্রিশ্চিয়ানদের চোখেও ইহুদিরা একসময় (এখনও কিছুটা) চরম ঘৃণার পাত্র ছিল। তার প্রতিফলন আমরা দেখতে পাই নানা ধরনের লেখা ও আর্টের মধ্যে। যেমন, শেক্সপীয়ার তৈরি করেন কালজয়ী চরিত্র শাইলক।
চাপে থাকায়, তারা কিছু ভুলও করছে। -- ঠিক; তবে তারা অতীতেও অনেক ভুল করেছে। অথচ অধিক শিক্ষিত হওয়ায় তাদের বর্তমান ভুলগুলোর সমাধান করা দরকার ছিল অতি জরূরী ভিত্তিতে। কিন্তু জিইয়ে রেখেছে বা আরো অবনতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে কিছু ভণ্ড মোল্লাদের সাথে নিয়ে।
৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমার রসকস কম। তাই রম্য গল্প আমাকে স্পর্শ করে না।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২৫
আখেনাটেন বলেছেন: রাজীব ভাই, এটি রম্য আমি কিন্তু কোথাও লিখি নি।
এটি একটি বেয়াক্কলদের গল্প।
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৬
মা.হাসান বলেছেন: গত বছর বর্ষায় মুর্শিদাবাদ গিয়েছিলাম। মীরজাফরের কবরও দেখা হল। মীর জাফরের বর্তমান বংশধর এখন কবরের গেটে দর্শনার্থীদের কাছে টিকিট বিক্রি করে আর দর্শকদের পাশে এসে খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, '৫০ টাকা দিয়ে একটা গাইড নিয়ে নিন ভালো করে সব ঘুরিয়ে দেখাবো'।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২৭
আখেনাটেন বলেছেন: শুভবোধের উদয় হোক সকল আক্কেল আলীদের।
বুঝুক কিসে ভালো হয়, কিসে মন্দ........।
৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "চাপে থাকায়, তারা কিছু ভুলও করছে। -- ঠিক; তবে তারা অতীতেও অনেক ভুল করেছে। অথচ অধিক শিক্ষিত হওয়ায় তাদের বর্তমান ভুলগুলোর সমাধান করা দরকার ছিল অতি জরূরী ভিত্তিতে। কিন্তু জিইয়ে রেখেছে বা আরো অবনতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে কিছু ভণ্ড মোল্লাদের সাথে নিয়ে। "
-১৯৯৩ সালে, বিশ্ব ওসলো চুক্তি করে, ইসরায়েল- ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান দিয়েছিলো; কিন্তু ইয়াসীর আরাফাত ও ফিলিস্তিনীরা সেটাকে কাজে লাগাতে পারেনি। ২০০১ সালে, প্রেসিডেন্ট ক্লিনটনের সময় শেষ হওয়ার ৩ দিন আগে, উনি ইসরায়েলের প্রাইম মিনিষ্টার জে: বারাক ও আরাফাতকে হোয়াইট হাউসে এনেছিলেন ফিলিস্তিনিের স্বাধীনতার কাগজে সাইন করতে; ইয়াসীর আরাফাত ২টি শর্ত না মানায় সাইন হয়নি; আরবেরা না বুঝে সুযোগ হারায়েছে। এখন উহা অন্য দিকে মোড় নিয়েছে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫২
আখেনাটেন বলেছেন: সমাধানটা ন্যায্য ছিল না; সেখানে ফিলিস্তিনিদের শুধু সামান্য টেরিটোরিয়াল অধিকার নিশ্চিত হত; সামাজিক, অর্থনৈতিক, বা রাজনৈতিক মুক্তির ব্যাপারে কোনো ক্লোজ ছিল না। ঈসরাইল সেই চুক্তির মাধ্যমে তাদের নিরাপত্তার ব্যাপারটাকেই গুরুত্ব দিয়েছিল বেশি। ফিলিস্তিনির স্বাধীনতায় নয়।
সে কারণে আরাফাত ঐ চুক্তির চুড়ান্তরূপে যান নি। ফিলিস্তিনিদের মাঝেও চুক্তির ব্যাপারে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ছিল। কারণ সেখানে ঈসরাইলী সেটলারদের ব্যাপারে কিছু বলা হয় নাই। জেরুজালেমকে তিনভাগ করে একভাগ ঈসরাইল, একভাগ ফিলিস্তিন আর একভাগ দুই পক্ষই নিয়ন্ত্রণ করবে এরকম উদ্ভট ব্যাপার-স্যাপারও জড়িত ছিল। এগুলো আরবদের জাত্যভিমানে অবশ্যই লেগেছে।
১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মরালটা চমৎকার !!
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন:
১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৩২
নিমো বলেছেন: আহা! স্বয়ং আখেনাতেনর এই গল্প খানা জানা থাকলে, হয়তো আটেনর ভূমিধস পরাজয় দেখতে হত না।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০০
আখেনাটেন বলেছেন: আখেনাতেনের পরাজয় হয়েছে কে বলল Nemo মশাই। তাহলে তো গোটা দুনিয়াতে যে ৩৫০ কোটি একেশ্বরবাদি রয়েছে তারা মিথ্যে হয়ে যাবে যে!।
১২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি লিখেছেন, "লেখক বলেছেন: সমাধানটা ন্যায্য ছিল না; সেখানে ফিলিস্তিনিদের শুধু সামান্য টেরিটোরিয়াল অধিকার নিশ্চিত হত; সামাজিক, অর্থনৈতিক, বা রাজনৈতিক মুক্তির ব্যাপারে কোনো ক্লোজ ছিল না। ঈসরাইল সেই চুক্তির মাধ্যমে তাদের নিরাপত্তার ব্যাপারটাকেই গুরুত্ব দিয়েছিল বেশি। ফিলিস্তিনির স্বাধীনতায় নয়। "
-কিসের কিসের (সামাজিক, অর্থনৈতিক, বা রাজনৈতিক) নিশ্চয়তা পাওয়ার পর, ইপিআর, বেংগল রেজিমেন্ট ও গ্রামের চাষীর ছেলেরা অস্ত্র ধরে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলেন?
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৬
আখেনাটেন বলেছেন: অবশ্যই তারা ঐ সব বিষয়ে মুক্তি পাবে বলেই অস্ত্র ধারণ করেছে। কারণ ভয়ঙ্কররকম বৈষম্যের জন্যই পাকিদের সাথে যুদ্ধ। যদি কখনও জানত যে যুদ্ধে জয়ী হয়েও কোনোভাবেই অর্থনৈতিক, সামাজিক বা রাজনৈতিক মুক্তি নেই পাকিদের থেকে, তাহলে কেহই যুদ্ধে জড়াত না। না ওরা না আপনি।
যেখানে প্রাপ্তি নেই, সেখানে জীবনের ঝুঁকি নিতে যাবে কেন মানুষ?
১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি লিখেছেন, "জেরুজালেমকে তিনভাগ করে একভাগ ঈসরাইল, একভাগ ফিলিস্তিন আর একভাগ দুই পক্ষই নিয়ন্ত্রণ করবে এরকম উদ্ভট ব্যাপার-স্যাপারও জড়িত ছিল "
-যেরুসালেম এখন ২ ভাগে বিভক্ত ও আরবদের অংশ প্রতিদনই ছোট হয়ে আসছে; ৩য় ভাগ চাওয়া হয়েছিলো বিশ্বের অন্য ধর্মাবল্বীদের জন্য; ইহা সঠি ছিল। যেরুসালেমের জন্য ২০০ বছর ক্রুসেইড হয়েছিল, ইহাকে ৩ ভাগ না করলে, ভাগগুলো দুর্বল হতো।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৬
আখেনাটেন বলেছেন: -যেরুসালেম এখন ২ ভাগে বিভক্ত ও আরবদের অংশ প্রতিদনই ছোট হয়ে আসছে; ৩য় ভাগ চাওয়া হয়েছিলো বিশ্বের অন্য ধর্মাবল্বীদের জন্য; ইহা সঠি ছিল। যেরুসালেমের জন্য ২০০ বছর ক্রুসেইড হয়েছিল, ইহাকে ৩ ভাগ না করলে, ভাগগুলো দুর্বল হতো। -- এটা আমাদের কাছে হয়ত সহজ ঠেকছে। ওদেরকে একভাগ ছেড়ে দিলে সমস্যা কোথায়। আমি নিজেও মনে করি এতে যদি সমস্যার চিরতরে সমাধান হয় তাতে মন্দ কি!
কিন্তু বিষয়টা এত সহজ হয়ত নয় আরবদের কাছে। ধরুন, আপনার বাড়ির আঙিনায় একজন এসে রাতারাতি ঘর তুলে বলল এখন থেকে আমি এখানে থাকব। আমাকে জায়গা দাও। অথচ আপনি জানেন যে ঐ ব্যক্তি যথেষ্ট সম্পদশালী। নিজে জায়গা কিনে অন্য কোথাও ঘর বানানো তার জন্য কঠিন কিছু না। এগুলোই আরবদের ঈসরাইলীদের ব্যাপারে ডিসটেন্স তৈরি করেছে। প্রতিনিয়ত এটি বাড়তে বাড়তে এখন আর কিউরেবল নেই।
১৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৩
নিমো বলেছেন: আখেনাতেনের পরাজয় হয়েছে কে বলল Nemo মশাই। তাহলে তো গোটা দুনিয়াতে যে ৩৫০ কোটি একেশ্বরবাদি রয়েছে তারা মিথ্যে হয়ে যাবে যে!। |-
আমি আখেনাতেনের পরাজয়ের কথাতো বলিনি, বলেছি আটেনর পরাজয়ের কথা। মুদ্রা থেকেই মুদ্রা, তাই বলে সবার মূল্যমানতো আর এক নয়।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৮
আখেনাটেন বলেছেন: ও তাই তো......। লক্ষ করি নাই।
মুদ্রা থেকেই মুদ্রা, তাই বলে সবার মূল্যমানতো আর এক নয়। -- তা ঠিক; কিন্তু যার যার কাছে যেটা থাকবে তার কাছে সেটাই মহামূল্যবান।
১৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনার পোস্টতো পুরাই নষ্ট করে দিচ্ছে ডোড পাখি অবান্তর সব কমেন্ট করে
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২২
আখেনাটেন বলেছেন:
১৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৬
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
আহা আখেরে (নামটা পড়তে দাঁত নড়ে) ভাই। আপনার পোস্টটা পড়েতো দিলখুশ।_____ আমিও আপনার একটা বাক্য কুট করে যায় আক্কেল আলীদের শুভবোধের উদয় হোক।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৯
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা;
হুম; আক্কেল আলীদের বেয়াক্কেল দাঁত পড়ে যাক।
১৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "আপনি লিখেছেন, "লেখক বলেছেন: সমাধানটা ন্যায্য ছিল না; সেখানে ফিলিস্তিনিদের শুধু সামান্য টেরিটোরিয়াল অধিকার নিশ্চিত হত; সামাজিক, অর্থনৈতিক, বা রাজনৈতিক মুক্তির ব্যাপারে কোনো ক্লোজ ছিল না। ঈসরাইল সেই চুক্তির মাধ্যমে তাদের নিরাপত্তার ব্যাপারটাকেই গুরুত্ব দিয়েছিল বেশি। ফিলিস্তিনির স্বাধীনতায় নয়। "
-ইসরায়েলের সাথে, ফিলিস্তিনীদের মুল সমস্যা হলো, টেরিটোরিয়াল! ফিলিস্তিনীদের সামাজিক, অর্থনৈতিক, বা রাজনৈতিক মুক্তির ইস্যুগুলো ইসরায়েলের হাতে থাকার কথা নয়।
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: এক সময় সেটা শুধু টেরিটোরিায়লই ছিল। কিন্তু এখন বহুমুখী হয়ে গেছে। আংশিক ভাঙাচুরা একটি টেরিটরি অফার করে বলছে নিজেদের কোনো পররাষ্ট্রনীতি থাকবে না। সামরিক বাহিনি থাকবে না। বিশ্ব বাণিজ্য কীভাবে করবে সেটাও তারা বাতলে দিবে। এমনকি নিজেরা স্বাধীনভাবে (পশ্চিম তীর ও গাজা) মিলতে চাইলেও ওদেরই দয়ার উপরই নির্ভর করতে হবে। তাই টেরিটরির চেয়ে এখন তাদের ঐ গুলোই বড় সমস্যা।
১৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টের কথা গুলি রম্য হলেও এর গম্য কিন্ত অতি বাস্তব ঘটনা ।
দেশে ঘামাচির প্রকোপ কমলো কোথায়, এতো বরং বিবিধভাবে বেড়েই চলেছে , গ্রাম হতে শুরু করে শহড়ে বন্দরে সবখানে ।
একেতো এখন চরিদিকে অনেক জ্বালা যন্ত্রনা , একদিকে গলাকাটা ছেলে ধরা, গনপিটুনী, আর দিকে সংখ্যালগু নির্যাতন কাহিণী নিয়ে সারা দেশে বিবিধ প্রকারের জ্বলুনী, সেখানে এই গরমে ঘামাচির জ্বালা হলেতো “মরার উপর খাড়ার ঘা”-এর মত অবস্থা। ঘামাচি হওয়ার কারণ বহুবিধ তবে গ্রীষ্মকালে স্বাভাবিকভাবেই অনেকের গায়ে ধূলোবালিও জমে বেশি পরিমাণে। ত্বকের মৃত কোষে ধূলোবালি জমে যখন ঘর্মগ্রন্থি থেকে স্বাভাবিকভাবে ঘাম নিঃসরণ হতে পারে না তখন স্টেফ এপিডারমাইডিস-এর সংস্পর্শে এসে ঘামাচির উৎপত্তি হয়। আমাদের গায়ের চামড়ার নীচের কোষ এখন শুধু মৃতই নয় উপরের অংশও মরে যাচ্ছে , চরিদিকের অমানবিক দৃশ্য কিংবা নির্যাতিতেতে কান্না এখন আর গায়ে জ্বালা ধরায় না । তবে আমাদের শরীরের চামরার নীচে আরো কতপদের যে জ্বালা যথা অশিক্ষা , কুসংস্কার ,মিথ্যা গুজবের যন্ত্রনা , বিচার হীনতার জ্বালা , কথা বলতে না পারার জ্বালা , আছে তা ঘামাচির জ্বালা হতেও অনেক অনেক বেশী । যাহোক, এসব জ্বালা নিবারনের জন্য হাতুরে ডাক্তারেও কোন অভাব নাই দেশে। সমাজপতি ও রাজনৈতিক নেতারা হাতুরে ডাক্তাতারের মত একের পর একেক দাওয়া্ই/মলম দিয়েই যাচ্ছেন , তাদের মুল মলমগুলি হলো একে অন্যকে দোষারোপ করা , এটাই মোক্ষম দাওয়াই , যে যত বেশী প্রয়োগ করতে পারবে তার গায়ের জ্বালা ও চুলকানী ততই কমবে, তবে এই মলম ব্যবহারে তাদের উভয়ের গায়ে্ই কিন্তু মিলেরিয়া রুব্রার মত ঘামাচি জন্ম নিচ্ছে, আর মিলিয়ারিয়া রুব্রাটিই (Miliaria Rubra) নাকি জ্বালায় বেশী , তাই করতে জ্বালা দুর জ্বালায় হয় তারা ভরপুর
যাহোক, ক্ষনিকের জন্য আমরা রম্যের জগত থেকে বাস্তবের জগতে ফিরে যেতেই পারি ।
যেভাবেই হোক ঘামাচি একটি যন্ত্রনাদায়ক চর্ম রোগ । এর জন্য চিকিৎসা বা নিরাময় ব্যবস্থা গ্রহন জরুরী ।বিশেষ করে শিশুদের হলেতো কথাই নেই । লতা পাতা দিয়েই ঘরুয়াভাবে প্রাথমিক পর্যায়েই এর প্রতিকার/ নিরাময় করা যায় ।
অনেকে অনেক পদ্ধতির কথাই বলেন , চিরতাও বাদ যায়না । তবে নিম পাতার পেস্ট শরীরে লাগিয়ে দিনে ৪-৫ বার ব্যবহার করতে পারলেই ঘামাচিকে বলা যাবে টা টা বাই বাই!
এলোভিয়েরার জুস পান বা এর জেলিও ব্যবহার করা যায় , এতে শরীর শিতল হয় , জ্বালাপুরা সহনশীলতার মধ্যে আসে।
ছোঠ সময়ে ঘামাচি হলে আমাদেরকে খালি গায়ে অরবরই গাছের পাতার উপর শুইতে দেয়া হত, শীতল অনুভুতি পাওয়ার জন্য , অআরো কিছু অআয়ুর্বেদিক তাতে থাকলেও থাকতে পারে । যাহোক তাতে বেশ উপকার পেতাম । অরবরই গাছের ফলটিও ছিল খুব মঝাদার । এই মঝাদার ফলজ গাছটি এখন গ্রামবাংলা হতে বিলুপ্তির পথে। সচরাচর চোখে পড়েনা । নীচে ছবি দেয়া হল ।
ঘরুয়া গাছ গাছান্তির চিকিৎসায় যারা অরুচী বোধ করেন এবং চুলকানী যাদের বেশী তারা এই পোষ্টের কথা মত পদ্ধতি ব্যাবহার করতেই পারেন । ব্যস্ত জীবনে সময়ের অভাবে ঘরোয়া টিপসগুলো যারা ব্যবহার করতে পারেন না বা অনিচ্ছুক তারা পোষ্টের হাতুরে বৈদ্যের বিধানমত ৭ নং কৌটার পাউডারকেই তাদের সহজ সমাধান হিসেবে বেছে নিতে পরেন । তবে জ্বালা যাদের আরো বেশী তারা হাতের কাছে রাখতে পারেন – বোরো প্লাস (Boro Plus Ice Cool), গোল্ড বন্ড পাউডার ও লোশন ( Gold Bond), ওয়াইল্ড স্টোন কুল ট্যাল্ক ( Wild Stone Cool Talk), ডুড বডি পাউডার ( Dude Body Powder) ইত্যাদি পণ্যসমূহ! তবে ভুল করেও যেন তারা নখ দিয়ে ঘামাচি না চুলকান, অহেতুক বেশী চুলকালে কোন পদ্ধতিই কাজে লাগবেনা, মাঝখান দিয়ে গায়ের চামড়াই উঠে যাবে
ধন্যবাদ অনেক কিছু চিন্তা করার মত কথামালা সমৃদ্ধ পোষ্টটির জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৫
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা; আপনার মন্তব্য পড়ে আমার হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাওয়ার দশা।
বোরো প্লাস (Boro Plus Ice Cool), গোল্ড বন্ড পাউডার ও লোশন ( Gold Bond), ওয়াইল্ড স্টোন কুল ট্যাল্ক ( Wild Stone Cool Talk), ডুড বডি পাউডার ( Dude Body Powder) -- এত এত কুল কুল আছে তা তো জানতাম না।
তবে আক্কেল আলীরা খাউজানি চুলকিয়ে চুলকিয়ে ঘা করে ফেললেও মনে এসব নীতিকথায় গা করবে না। তেনাদের চুলকানোতেই শান্তি।
সবাই আমরা ডুড বডি কুল কুল পাউডার মেখে মেজাজটাও কুল রাখি যাতে চারিদিকে শান্তি বিরাজ করে। আমিন।
সাথে আপনার এই ট্রেডমার্ক মন্তব্যের জন্যও ওয়ািল্ড স্টোন কুল কুল ট্যাল্কের শুভেচ্ছা।
১৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: আখেনাটেন,
আমাদের আক্কেলের অভাবজনিত রোগে কিছু ওৎ পেতে থাকা শকুনদের আমরা নিজেরাই ডেকে আনি মাংস খুবলে খাওয়ার জন্য।
ঢিবিগুলো ক্ষয়ে যাচ্ছে রোদ-বৃষ্টি-ঝড়ে। ঠিক আমাদের চিরাচরিত মূল্যবোধের মতো।
আমাদের চিরায়ত চরিত্র চিত্রন।
২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৩৫
আখেনাটেন বলেছেন: আমাদের চিরায়ত চরিত্র চিত্রন। --কবে আমাদের আক্কেল দাঁত উঠবে? নাকি আমরা ক্রমশই বেয়াক্কল জাতিতে পরিণত হচ্ছি।
২০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি লিখেছেন, "লেখক বলেছেন: এক সময় সেটা শুধু টেরিটোরিায়লই ছিল। কিন্তু এখন বহুমুখী হয়ে গেছে। আংশিক ভাঙাচুরা একটি টেরিটরি অফার করে বলছে নিজেদের কোনো পররাষ্ট্রনীতি থাকবে না। সামরিক বাহিনি থাকবে না। বিশ্ব বাণিজ্য কীভাবে করবে সেটাও তারা বাতলে দিবে। এমনকি নিজেরা স্বাধীনভাবে (পশ্চিম তীর ও গাজা) মিলতে চাইলেও ওদেরই দয়ার উপরই নির্ভর করতে হবে। তাই টেরিটরির চেয়ে এখন তাদের ঐ গুলোই বড় সমস্যা। "
-প্রথমত:, যদি ফিলিস্তিন হয়, সামরিক বাহিনী ওদের কেন দরকার হবে? আর ওদের পররাষ্ট্রনীতি বলতে কি থাকতে পারে? শুরুতে ওদের বিশ্ব বাণিজ্য হবে: ইউএন রিলিফ, রেডক্রসের হাসপাতাল ও আরব দেশ সমুহের রিলিফ ও ইরানের রাইফেল।
২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৪৩
আখেনাটেন বলেছেন: একটি দেশ স্বাধীন হলে ঐ সকল বিষয়ে স্বাধীনতা না থাকলে তাহলে কীসের স্বাধীন দেশ? এগুলো মেনে নেওয়ার মতো অবস্থায় নিশ্চয় ঈসরাইল ফিলিস্তিনিদের রাখে নি।
রেসিপ্রোসিটি একটি বড় বিষয়। একে অপরের প্রতি চরম অনাস্থা বিরাজ করলে এই ধরণের সমাধান কখনই কার্যকর হবে না।
২১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৩৩
রাকু হাসান বলেছেন:
হাহাহাহা মজা পেলাম । দারুণ বিজ্ঞাপন করে গেলেন আলী স্যার । আসলে তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন এমন হাস্যরসের পোস্টেও কিভোবে মূল্যবান মন্তব্য রাখা যায় । আমিও বলছি মরালটা চমৎকার । আরও রম্য পোস্ট আশা করছি ।
২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৫৬
আখেনাটেন বলেছেন:
রাকু হাসান, আপনারা সবাই এটাকে রম্য বলছেন দেখে আমার বোধগম্য লেভেল বিরাট অবনমন ঘটেছে।
আমার পোস্ট নিয়ে আমিই সন্দিহান হয়ে পড়েছি। আমি কিন্তু রম্য পোস্ট লিখি নি। এটি একটি তৃতীয় শ্রেণীর স্যাটায়ার পোস্ট।
আচ্ছা, একটু খোলাসা করে বলি: ঘামাচিযুক্ত = সংখ্যালঘু; ঘামাচিমুক্ত = সংখ্যাগরিষ্ঠ; মোড়ল = মাননীয় প্রধানমন্ত্রী; ঘামাচি = সংখ্যালঘু নির্যাতন; হাতুড়ে ডাক্তার = ডোনাল্ট ট্রাম্প; ঘামাচিযুক্ত ব্যক্তিটি = প্রিয়া সাহা; ওৎ পেতে থাকা শকুন = সংখ্যালঘু নির্যাতনকারী ব্যক্তি; জন্ডিস, আমাশায়, পাতলা পায়খানা, হেপাটাইটিস == সংখ্যাগরিষ্ঠের মধ্যে যারা নানাকারণে নির্যাতিত। ইত্যাদি ইত্যাদি।
এবার পোস্টটি পড়ুন তো প্রিয় রাকু হাসান। রম্য মনে হলে আমি মইচি।
২২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৩
নীল আকাশ বলেছেন: আমাদের আক্কেলের অভাবজনিত রোগে কিছু ওৎ পেতে থাকা শকুনদের আমরা নিজেরাই ডেকে আনি মাংস খুবলে খাওয়ার জন্য
অনেকদিন পরে আপনাকে পেলাম। কোথাও চলে গিয়েছিলেন নাকি? একদম উধাও!
দেশে এখন আক্কেল জনিত সমস্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে! অনেটাই যেন এক্সপোটেনশিয়াল হারে। এত ব্যাপক হাতে বাড়ছে যে স্বাভাবিক মানুষজনকেও পেতে এখন হাতে হারিকেন নিয়ে খুজতে হয়! দিন দিন আক্কেল হারিয়ে মানুষ জানোয়ারে পরিনত হয়ে যাচ্ছে। স্কাল বেলা পত্রিকা খুললে সভ্য দেশে আছি নাকি সেটা নিয়ে খুব সন্দেহ হয়! কিছু কিছু দৃশ্য আর ঘটনা মন কে এতই দুমড়ে মুচরে দেয় যে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
লেখা ভাল লেগেছে কিন্তু দেশের অবস্থা দেখে আর কিছুই ভাল লাগে না। তিন বছরের বাচ্চা মেয়েটার ছবি কিছুতেই ভুলতে পারছি না।
ভাল থাকুন আর আমাদের সাথেই থাকুন এখন থেকে!
২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:০১
আখেনাটেন বলেছেন: লেখা ভাল লেগেছে কিন্তু দেশের অবস্থা দেখে আর কিছুই ভাল লাগে না। তিন বছরের বাচ্চা মেয়েটার ছবি কিছুতেই ভুলতে পারছি না। -- এইসব অনাচার দেখতে কার ভালো লাগে।
শুভবোধের উদয় হোক আক্কেল আলীদের।
*ঘুরাঘুরি আমার হবি। আবার কিছুদিনের জন্য অফ থাকতে হবে মনে হয়।
২৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১২
আনমোনা বলেছেন: বুঝলামনা অসুখ কি এবং ওষুধ কি? পুরোই মাথার উপর দিয়ে চলে গেলো।
২৪ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:০২
আখেনাটেন বলেছেন:
আপনি তো আমাকেও আনমোনা করে দিলেন।
২৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:৪৩
ল বলেছেন: যেখানে প্রাপ্তি নেই, সেখানে জীবনের ঝুঁকি নিতে যাবে কেন মানুষ
?
যেখানে আক্কেল নাই সেখানে আহম্মক বলি কে সে??
যেখানে শরীর নেই সেখানে আক্রান্ত হবে কোথায় হে???
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪০
আখেনাটেন বলেছেন: যেখানে আক্কেল নাই সেখানে আহম্মক বলি কে সে?? --হুম; আমাদের আক্কেলের বড়ই অভাব দেখছি।
কি আর করা? এভাবেই এগুতে হবে।
২৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আখেনাটেনভাই,
একটু ছোট ও রম্য গল্প কিন্তু ব্যাপ্তিটা অনেক বড়। গল্প পড়ে বেশ মজা পেলাম। আমাদের আহাম্মকি বহু ক্ষেত্রে আমাদের পতন ডেকে আনে। শুভ বুদ্ধির উদয় হোক। আমাদের আক্কেল ফিরুক নইলে আক্কেলগুড়ুম হতে বাধ্য।
উপরের ছবিটা কোথাকার? আমি উড়িষ্যাতে এরকম উইপোকার ঢিবি দেখেছি। যার মধ্যে সাপ থাকাটাও অস্বাভাবিক নয়।
পোস্টে লাইক।
শুভকামনা জানবেন।
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৪
আখেনাটেন বলেছেন: আমাদের আহাম্মকি বহু ক্ষেত্রে আমাদের পতন ডেকে আনে। --- ব্লগে মনে হচ্ছে ঝড় উঠেছিল। কোনো বেয়াক্কলের আবার উইকেট পড়ল না তো?
ছবি আপনাদের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিন দিনাজপুরের সাথে লাগোয়া আলতাদিঘীর শালবনের ভিতরে তোলা।
২৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাজীব ভাই, এটি রম্য আমি কিন্তু কোথাও লিখি নি।
এটি একটি বেয়াক্কলদের গল্প।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।
ভালো থাকুন।
আমার বুঝতে ভুল হয়। অথবা বলা যায় আমি দেরীতে বুঝি।
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৬
আখেনাটেন বলেছেন: আমার বুঝতে ভুল হয়। অথবা বলা যায় আমি দেরীতে বুঝি। -- পোস্ট ভালো করে পড়লেই বুঝে যাবেন রাজীব নুর ভাই। একবারে না বুঝলে শতবার ট্রাই মারুন।
২৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
পদে পদেইতো একই খেলা!
সূখ থাকতে ভূতে কিলায় জেনেও
মানুষ চলে আত্মঘাতি পথে
চেতনায় ভরসার
কি নিদারুন মলম আজ জাতি গায়!
ভিক্ষা চাইনা কুত্তা সামলাও হালে পুরা জাতি!
বানররে লাই দিলে , মাথঅয় বসে কান টানবেই ভায়া
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: শুভবোধের উদয় হোক সকলের।
সুখে শান্তিতে বসবাস করুক বঙ্গ সন্তানেরা।
২৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৪০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম
সুন্দর লেখা
জ্ঞানী কথাবার্তা
বুঝলে অনেক কিছু
না বুঝলেই ভুগতে হয়
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৯
আখেনাটেন বলেছেন: বুঝলে অনেক কিছু
না বুঝলেই ভুগতে হয় --ঠিক; না বুঝার ভান করে আতলামী করেও কিন্তু অনেকে ধরা খায় যেমন ঐ ঘামাচিযুক্ত ব্যক্তি। এ জন্য আগপাছ ভেবেই সবকিছু করা উচিত।
২৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৪২
আরোগ্য বলেছেন: সাটায়ার কিভাবে রম্য হয় তা মন্তব্যগুলোই বলে দেয়।
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫০
আখেনাটেন বলেছেন: আরোগ্য বলেছেন: সাটায়ার কিভাবে রম্য হয় তা মন্তব্যগুলোই বলে দেয়। -- হা হা হা;
৩০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:০৯
জুন বলেছেন: আখেনাটেন লেখার মর্ম নিয়ে কি আর বলবো এইসব ঘামাচি এখন আমাদের গা সওয়া ।
অনেক আগে নদী থেকে সাগরে নামে একটি উপন্যাস পড়েছিলাম । সেখানে এক চরিত্র বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছে । বন্ধুরা জিজ্ঞেশ করলো ক্যানো রে তোর ইলার সাথে বিচ্ছেদ হয়ে গেলো ? তখন সে বল্লো "সে এক বিরাট কাহিনী বুঝলি, ইলা নামটি ভাবতেই মনে আসে ইলা, ইলু, ইলি , ইলিশ মাছ তারপরেই মনে পরে পদ্মা নদী , সেই নদী থেকে ঢাকা, ঢাকা থেকেই ঢোল আর ঢোল এর কথা মনে হলেই মনে পরে বিখ্যাত ঢোল কোম্পানীর দাদের মলম, সাথে সাথে আমার হাত চলে যায় দাদের উপর , ঘ্যাষ ঘ্যাষ করে ইলার সামনেই চুলকাতে থাকি বাহ্যজ্ঞ্যানশুন্য হয়ে । এবার তোরাই বল ইলার সাথে কি করে আমার প্রেম টিকে থাকবে" !
তবে ঘামাচিও যে এত ভয়ংকর তা আলী ভাইয়ের ছবি দেখে ভয় পাইলাম কথা সত্য ।
ঘামাচিযুক্ত লেখায় +
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা; বেশ মজার গল্প তো ;
সকলের শুভবোধের উদয় হোক। এর চেয়ে আর কি-ই-বা বলতে পারি আমরা।
৩১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: স্যাটায়ার ঠিক আছে...
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন:
৩২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
জাহিদ হাসান বলেছেন: ব্লগে আবার ফিরিয়া আসিয়াছি।
ব্লগ বন্ধ থাকার দিনগুলিতে কি করিয়া কাটাইতেন এ নিয়া একখানি রম্য লিখিবেন আমার আরজু !
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫৬
আখেনাটেন বলেছেন: হুম; ভেটকি মাছের মতো হাসি দেইখা তো মনে হচ্ছে সুখেই আচুন।
তা আপনার মিশর নিয়ে গবেষণার কদ্দুর কি হল?
৩৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৪
হাসান রাজু বলেছেন: স্কুলে মা'কে মেরে ফেলা হল ছেলেধরা সন্দেহে।
সামাজিক আর অসামাজিক মাধ্যমে সচেতনদের (!) মন্তব্য এল "এই পিশাচদের ধরে ধরে ক্রসফায়ারে দেয়া উচিৎ। " " জনসম্মুখে ফাঁসি দেয়া উচিৎ। " ব্লা ব্লা ..... ।
সেইতো একই কথা । যারা সেই মহিলাকে মেরেছে তারাতো একজন ছেলে ধরাকেই মেরেছে।
আমরা কোন বিবেচনায় যাব না, একবার সময় নিয়ে যাচাই করব না শুধু নৃশংস হব। আমাদের সময় নাই । আমরা কিলিয়ে ভূত ছাড়াবো। আমরা জানি ই না, আমাদের ভূতে আছর করেছে।
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫৭
আখেনাটেন বলেছেন: সব বেয়াক্কলেরা একজোট হয়েছে। তাই জাতি আক্কেলগুড়ুম।
৩৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হুম। চিরতার রস বলে কথা।
২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫৭
আখেনাটেন বলেছেন: বেশ তিতা মনে হচ্ছে।
৩৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮
মিথী_মারজান বলেছেন: ডাক্তার সাহেবের কীর্তিকলাপে খুব করে হাসলাম।
হাসিটা মিইয়ে গেল শেষের লাইনগুলোতে এসে।
শুভবোধের উদয় হোক।
২৬ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৩০
আখেনাটেন বলেছেন:
শুভবোধের উদয় হোক আমাদের।
*অনেকদিন পর ব্লগে আপনাকে দেখলাম মনে হচ্ছে।
৩৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৫৮
সুমন কর বলেছেন: আহা............দারুণ। লেখার ধরনটাই বেশ। +।
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৩
আখেনাটেন বলেছেন:
সুখী হোক জগতের সকল মানব।
*কবিকে অনেক দিন পর দেখলাম মনে হচ্ছে সামু পাড়াতে।
৩৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার স্যাটায়ার পড়ে মুগ্ধ হ'লাম। + +
আমাদের আক্কেলের অভাবজনিত রোগে কিছু ওৎ পেতে থাকা শকুনদের আমরা নিজেরাই ডেকে আনি মাংস খুবলে খাওয়ার জন্য ঢিবিগুলো ক্ষয়ে যাচ্ছে রোদ-বৃষ্টি-ঝড়ে। ঠিক আমাদের চিরাচরিত মূল্যবোধের মতো। - বাস্তব অবস্থার অসাধারণ এই চিত্রায়নের জন্য ধন্যবাদ।
জুন এর গল্পটাও দারুণ হয়েছে!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৩৪
আখেনাটেন বলেছেন: খুশি হলুম ভালো লেগেছে জেনে।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
৩৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৫০
সুমন কর বলেছেন: হুম, খুব প্যারাময় জীবন যাচ্ছে.......সময় পাচ্ছি না !!!
০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬
আখেনাটেন বলেছেন: বুঝায় যাচ্ছে। সে জন্য ইদানিং ব্লগে দেখি না।
ভালো থাকুন। প্যারামুক্ত জীবন ফিরে আসুক এই কামনা।
৩৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
মাহের ইসলাম বলেছেন: উইপোকার ঢিবি এতো বড় !!
৮ নম্বর শিশিতে কিসের ঔষুধ রেখেছেন ?
০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫৩
আখেনাটেন বলেছেন: মাহের ইসলাম বলেছেন: উইপোকার ঢিবি এতো বড় !! -- আশ্চর্য হলেও সত্যি। এত বড়ই।
৮ নম্বর শিশিতে কিসের ঔষুধ রেখেছেন ?-- হা হা; ভালো জিনিস লক্ষ করেছেন। সেটা তো হাতুড়ে ডাক্তারই বলার কথা। নিশ্চয় আরো ভয়ঙ্কর কিছু রয়েছে।
৪০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৮
শায়মা বলেছেন: এই লেখা পড়ে আমার শকুনদৃষ্ট ভাইয়াকে মনে পড়ে গেলো!
কোথায় হারিয়ে গেলো ভাইয়াটা!
০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৫
আখেনাটেন বলেছেন: অনেক নিয়মিত ভালো লিখিয়ে ব্লগারকেই আর দেখছি না। হয়ত স্বাভাবিকভাবে ব্লগে প্রবেশ করতে পারছে না।
আপনিও ইদানিং ব্লগে মন্তব্য-টন্তব্য কম করছেন দেখছি। ব্লগের এই অবস্থায় হতাশ বুঝা যাচ্ছে।
৪১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:৪০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ভিপিএন দিয়ে ঢুকতে হয় । তারপর একটা মন্তব্য লেখার এক ঘন্টা মাথা ঘোরার পরে আবার দেখতে পাই!
১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩১
আখেনাটেন বলেছেন: আমি কিছুদিন আগে থেকেই ভিপিএন ছাড়ায় ঢুকতে পারছি।
এরকম কেন? কেউ খাবে কেউ খাবে না? তা হবে না। তা হবে না।
৪২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৩
ইসিয়াক বলেছেন:
১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩২
আখেনাটেন বলেছেন: আপনাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন ঈদের শুভেচ্ছা জানানোয়।
আপনাকেও দেরীতে হলেও ঈদের শুভেচ্ছা রইল।
ভালো থাকুন ব্লগার ইসিয়াক।
৪৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪১
শায়মা বলেছেন: তুমি কি বাংলাদেশে থাকো?
আমিও পেরেছিলাম একদিন। তারপর আবার কি যে হলো!!!!!
১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৫১
আখেনাটেন বলেছেন: এখন দেশে থেকেই ঢুকতে পারছি।
এবং আপনার বাসা থেকে খুব একটা দূরেও নয়।
হয়ত আমার আইএসপি ভিন্ন।
৪৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৩৪
শায়মা বলেছেন: দেখি তো আমিও পারি কিনা! ট্রাই করে....
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবাই প্রথম জায়গার বুকিং দেয়......আমিও দিলাম!!