![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনার জীবনের জন্য আপনি একটি মৌলনীতি (Principal of Law) প্রণয়ন করুন এবং সেটি আপনি নিজেই মেনে চলুন। অবশ্যই এমন একটি মৌলনীতি তৈরি করুন, যা খুবই সহজবোধ্য, তবে যেন তা একেবারে ১০০% প্রাকৃতিক প্রবৃত্তির উপর নির্ভরশীল না হয়। কিছুদিন পর আপনি নিজেই লক্ষ্য করবেন—বা কখনো কখনো—আপনি সেই নীতিটি মানতে পারছেন না।
আমরা কী পারি বা পারি না—তা অনেক সময় আমরা নিজেরাও জানি না। অতএব, আমাদের জীবনে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা, তা নিজের দ্বারা ঘটুক বা অন্য কারও প্রভাবে ঘটুক, সেটি চূড়ান্তভাবে কখনোই একমাত্র খারাপ বা একমাত্র ভালো নয়।
সুতরাং, জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে উন্নতি বা অবনতির মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা না করে, জীবনের যাত্রাপথের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে বিবেচনা করে তার সাথে মানিয়ে নেওয়া কিংবা অভিযোজিত হওয়াই হচ্ছে প্রকৃত প্রজ্ঞার পরিচয়।
জীবনের আর্থিক ক্রমোন্নয়নকে সাফল্য, সুখ বা সম্মানের একমাত্র মাপকাঠি হিসেবে বিবেচনা না করাই শ্রেয়।
আমার কাছে দার্শনিক চিন্তায় মানুষ সবসময়ই পরিস্থিতির পুতুল কিংবা সিমুলেশনের চরিত্র হিসেবে মনে হয়। আমরা হয়তো প্রকৃতপক্ষে তা নই, যা আমরা নিজেদের ভাবি বা বিশ্বাস করি। আমরা হয়তো অন্য কিছুর দ্বারা বা নিজের মধ্যে নিহিত থাকা অপরিচিত কোন শক্তি দ্বারা পরিচালিত হই।
সুতরাং, জীবনের ব্যক্তিগত কিংবা পেশাগত ঘটনাগুলোকে ‘জার্নির একেকটি বাঁক’ হিসেবে বিবেচনা করা উচিত, যা আমাদের সামনে নতুন পথের সন্ধান করে দেয়।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৫২
প্রগতি বিশ্বাস বলেছেন: এ বিষয় নিয়ে সরাসরি আপনার সাথে আমি একদিন আলোচনা করতে চাই, হতে আপনার অফিসের পাশের কোন কফি শপে
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: রাইট।