নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের মন, ভাবনা, অনুভূতি ও ভালবাসা বৈচিত্র্যময় বলেই পৃথিবীটা এত সুন্দর!https://www.facebook.com/akterbanu.alpona

আলপনা তালুকদার

ড.আকতার বানু আলপনা,সহযোগী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী

আলপনা তালুকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারীর আর্থিক স্বাধীনতা ও আমাদের করণীয়

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০২





বাঙ্গালী নারীদের সুনাম সারা দুনিয়ায়। বধূ-মাতা-ভগ্নি-কন্যা ইত্যাদি সব রূপেই সে সমান দীপ্যমান। কিন্তু এদেশের ধর্মীয় ও আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে তারা কতটা শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতিত তার প্রমাণ আমরা প্রতিনিয়ত পাই নানা গণমাধ্যমে ও গবেষণায়। এদেশে ৬৪% নারী নিজ ঘরে অতি আপন জন দ্বারা নির্যাতিত। বাইরে নারীর প্রতি নানা সহিংসতা প্রমাণ করে তারা সমাজে কতটা অনিরাপদ। আমি আজ লিখব নারীর আর্থিক স্বাধীনতা নিয়ে।

আমরা জানি আর্থিক স্বাবলম্বিতা নারীকে পরনির্ভরশীলতা থেকে বাঁচায়। নারী আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হলে পরিবারে-সমাজে সে নিজেকে অনেকটাই নিরাপদ করতে পারে, শারীরিক-মানসিক নির্যাতন থেকে বাঁচাতে পারে। কারণ বেশীরভাগ ক্ষেত্রে নারীরা তাদের প্রতি সহিংসতা-নির্যাতন মেনে নেয় তাদের আর্থ-সামাজিক, মূলত আর্থিক নিরাপত্তাহীনতার কারণে। কিন্তু নারীকে বেশীরভাগ পুরুষ আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে দেয়না। যেমনঃ মোহরানা, স্ত্রীধন, স্বামী ও বাবার সম্পত্তিতে অংশ, তালকের পর খোরপোষ - বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এসব দেয়া হ্য়না। সব মানুষের নিজস্ব কিছু প্রয়োজন থাকে। অনেক শিক্ষিত-স্বচ্ছল পরিবারে বেকার স্ত্রীদের হাতখরচ দেয়া হয়না। ফলে তারা সংসার খরচের টাকা থেকে চুরি করে, স্বামীকে মিথ্যে বলে সঞ্চয় করে বা নিজের প্রয়োজন মেটায়।

কিছু স্বামী স্ত্রীদের টাকা দেয় বটে, তবে তার পাই-পয়সা হিসাব নেয়। মেয়েদের এমন কিছু প্রয়োজন থাকে যার জন্য স্বামীর কাছে টাকা চাওয়া মোটেই সম্মানজনক নয়। নিঃসন্দেহে স্বামীরা সংসার চালানোর জন্য পরিশ্রম করে টাকা আয় করে। সংসারে একজন স্ত্রী রোজ যে কাজগুলো করে, তা অর্থের বিনিময়ে করালে স্বামীরা বুঝতে পারতো প্রতি মাসে স্ত্রীকে কত টাকা দেয়া ন্যায্য।

নিম্নবিত্তঘরের মেয়েদের অবস্থা সবচেয়ে শোচনীয়। নিম্নবিত্ত পরিবারে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকেরা নানাভাবে স্ত্রীদের নির্যাতন করে যৌতুকের কারণে। এসব স্বামীরা স্ত্রীর হাতে টাকা দেয়না। বাপের দেয়া অর্থ-সম্পদও কেড়ে নেয়। বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পদ বা আয় নিজের মনে করে এবং নিজের করায়ত্তে রাখে জোর করে।স্ত্রীর উপার্জনে স্বামীর কোন হক নেই বা স্ত্রী স্বেচ্ছায় না দিলে সেটা সে নিতে পারেনা, এটা তারা মানেনা। ফলে উপার্জনক্ষম নারীরাও নিজের আয় ইচ্ছামত ব্যয় করতে পারে না। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর নীলুফার সুলতানার এক গবেষণায় পাওয়া গেছে, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, তাঁর বেতন তিনি নিজে তুলতে পারেন না। চেক সই করে দেন, তাঁর স্বামী টাকা তোলেন। তাঁর একাউন্টে কত টাকা আছে তা তিনি জানেন না। টাকা দিতে না চাইলে...। এবার নিজেকে প্রশ্ন করুন, আমরা কোথায় আছি???

এর বিপরীত চিত্রও আছে। অনেক রাজনীতিবিদ, ঘুষখোর অফিসার-কর্মকর্তা -কর্মচারী , পুলিশ, ব্যবসায়ীরা নানা কারণে স্ত্রীদের নামে টাকা-সম্পদ দেন। অনেক অসাধারণ স্বামী আছে যারা বাড়ী-গাড়ী, টাকা স্ত্রীর নামে রাখে। তবে বেশীরভাগ পুরুষ স্ত্রীর টাকা-সম্পদকে নিজের মনে করে করায়ত্ব করতে চায়। স্ত্রীকে তার সম্পদ-অর্থ স্বামীর হাতে তুলে দিতে বাধ্য করে। ফলে মেয়েরা সারাজীবন থেকে যায় পরনির্ভরশীল। বাবা, স্বামী, ভাই বা ছেলেদের উপর। পরহস্তে ধন যে কোন কাজে লাগেনা তা আমরা সবাই জানি। অর্থ না থাকলে কেমন লাগে তা মাসের শেষদিকে সব পুরুষই টের পায়। তবু স্ত্রীদের হাতে টাকা দেয়ার প্রয়োজন বোধ করেনা, অপচয় মনে করে।

তাই বলছি, স্বামীরা স্ত্রীদের বিশ্বাস করুন। তাদের অসুবিধা অনুভব করুন। আপনার সাধ্য অনুযায়ী কিছু টাকা প্রতিমাসে আপনার স্ত্রীকে দিন এবং এ টাকার হিসেব কখনও চাইবেননা।

আর উপার্জনকারী নারীদের বলছি, সঞ্চয় করুন, কোনমতেই আপনার কষ্টার্জিত টাকা স্বামীকে দেবেন না, কারণ স্ত্রীর আয়ে স্বামীর কোন হক নেই এবং আপনি জানেন না ভবিষ্যতে আপনার অবস্থা কি হবে। আর ভাগ্যবতী মেয়েরা (যাদের স্বামীরা আপনার আয় নেননা বা বেকার স্ত্রীদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য পর্যাপ্ত টাকা দেন) তারাও সঞ্চয় করুন। কারণ কে বলতে পারে, হয়ত ভবিষ্যতে আপনার সঞ্চয় ই আপনার স্বামীর কাজে লাগতে পারে। কিছুদিন আগে ফেসবুকে পড়লাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষক এখন বৃদ্ধাশ্রমে।
হায়রে জীবন.................................

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমরা পৈশিক নৈয়রাজ্য বসবাস করছি বোন। আপনার এই লিখাটিও আমি পড়েছি। অাপনার প্রতিটি পয়েন্ট -ই নারীদের সমসামাজিক হালচাল। এ এই জগৎ ভুলে যায় নারী সেতো আমার মা, সেই আমার প্রিয় বোনটি , আত্নার অধিক প্রিয়তমার। এরপরেও ওদের সম্মান করতে দ্বিদা কেন! এল আমার মতে সু-শিক্ষার অভাব, সামাজিক অবক্ষয়।এবার ও অনেক ভাল লিখেছেন।
কেমন আছেন ?মন ভাল হয়েছে। একটি গানের লিংক দিলাম ।
মাঝে মাঝে তব দেখা পাই চীরদিন কেন পাইনা - রবীন্দ্র সংগীত

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।

না। মন ভাল হয়নি। সেদিন হবে যেদিন দেখব আমার লেখাও প্রথম পাতায় এবং আপনাদের মত গুণী পাঠকরা আমার লেখা পড়ে নিজের চিন্তা আর অনুভূতির সাথে আমার লেখার বক্তব্য মিলিয়ে দেখবেন, নতুন করে ভাববেন।

আপনার সহানুভূতি দেখে আমি অভিভূত। আমার মন ভাল করার জন্য গানের লিংক পাঠিয়েছেন - আজকাল অপরিচিত কারো জন্য কেউ কি এতটা ভাবে?

ভাল থাকুন সবসময়। আবারো ধন্যবাদ...

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২২

ভাবুক কবি বলেছেন: সুজন ভাইয়ের কথার সাথে একমত হয়ে বলব আমাদের সু-শিক্ষার অভাব, সামজিক অবক্ষয়। খুব ভাল লিখেছেন আপ্পি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। মন খারাপ করে, হতাশ হয়ে ব্লগ ছেড়ে চলে যাব ভাবছিলাম। আপনাদের কমেন্ট পড়ে ভাল লাগছে। মনে হচ্ছে আমার লেখাও অনেকের মনে ছাপ ফেলবে। নতুন কিছু ভাবতে উৎসাহিত করবে।

আবারো ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকবেন সবসময়...

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর লেখনি!:)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন সবসময়।

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এই যে আপনি বললেন অপরিচিত , এই দরায় কেহ পরিচয় নিয়ে আসেনা চারপার্শ্বে দেখে পরে চিনে নেয় আপনজনকে।আপনার লিখনির আবেশ হয়তো সুতোর বন্ধন তৈরী করতে পারে।যারা সমাজ সচেতন তারা গুরু। আপনার লিখাতে কিছু ইংগিত পাওয়া যায় আপনি সমাজ নিয়ে ভাবেন। অন্যকে নিয়ে ভাবেন , গবেষনা করেন। এখন এই যুগে কয়জন আছে নিজের বাহিরে অন্যর জন্য সময় ব্যায় করবে!
তাহলে ছোট্ট একটি গল্প বলি গত ২০১৫ তে যখন ছুট্টিতে দেশে গেলাম। হঠাৎ এক আত্নীয় অসুস্হ হলে তাকে নিয়ে এপুলোতে গেয়েছিলাম ।হসপিটাল এমন একটা যায়গা ওখানে ভাল মন খারাপ হয়ে যায়। কত রকমের মানুষের কষ্ট দেখতে হয়।অপেক্ষার বাঁধ বাঙ্গলে আমি ঘুরতে ডানমন্ডি লেকে যাই ওখানে গিয়ে দেখলাম লেকের পার্শ্বে সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের একটি স্কুল ওখানে ৩০/৩৫ জনকে কয়েকজন হৃদয়বান ইউনিভারসিটি পড়ুয়া ছেলে-মেয়ে পড়াচ্ছে। তাদের একটি মিশন সুবিধা বঞ্চিত পথ শিশুদের শিক্ষা দান। আমার কাছে এত ভাল লেগেছিল ওদের এমন কর্ম। আমি বাচ্ছাদের কিছু চকলেট দিলে এগুলো ওরা এত সাদরে গ্রহন করে আমি অবিভুত। পড়ে বিকাশ নাম্বার নিয়ে এসেছিলাম, কিছু অর্থ ও প্রেরণ করেছিলাম। তাই বলেছি কিছু মানুষ আছে যারা আসলেই সেলুট পাওয়ার যোগ্য।

আপনাকে আমার এমন কেহ মনে হয়েছে আপনি সু্ন্দর সমাজ গড়ার চিন্তা করেন। সাথে থাকব।রাগ করবেন না মূল্যবান সময় নষ্ট করায়। আর ব্লগে থাকুন। অনেক ভাল প্লাটফর্ম লেখকদের ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৮

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক বলেছেন। পৃথিবীতে বহূ মহান মানুষ আছেন যাঁরা পরের জন্য নিবেদিত। আমাদের সবার উচিত যার যার অবস্থান ও সুযোগ থেকে সাধ্যমত অন্যদের জন্য সামান্য হলেও কিছু করা। আমি আমার অবস্থান থেকে চেষ্টা করি। কারো জন্য কিছু করতে পারলে ভাল লাগে।

আমি মনোবিজ্ঞানের ছাত্রী ও শিক্ষক হিসেবে মানুষের মানসিকতার উন্নতি, নিজে ভাল থাকার ও অন্যকে ভাল রাখার চেষ্টা করি। আমি লেখালেখির পাশাপাশি কাউন্সেলিংও করি বিনা পয়সায়।

আপনার কথা শুনে খুব ভাল লাগছে। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: যেনে খুশি হলাম আপনি মনোবিজ্ঞানের শিক্ষক ।আরো খুশি হয়েছি আপনি ফ্রীতে কাউন্সেলিং করেন।
আমি আমার আরো দিন গেলে আমি অামার লাইফের কিছু শিয়ার করবো, শুধু হিন্স দিয়ে রাখি। আমি যখন খুবি ছোট্ট আমার বাবা খুন হয়। তখন আমার এইজ ছিল ১৮ কি ১৯ মাস মায়ের কাছ থেকে শুনি।
বড় হওয়ার সাথে সাথে এই দরুন ১২/১৩ বছর এইজে নানান কথা শুনতে শুনতে শুনতে কান জালা পুরা হয়ে যেত। আমি যা শুনতাম বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু আরো বড় হওয়ার পর ঠিকি এক কথা শুনি। আমার বাবা খুন হয়েছিল। এই খুন আর কেহ করে নাই তার জন্মদাত্রী মা লোক দিয়ে করিয়েছে। তাও আমি বিশ্বাস করতে পারিনি। এমন হয় কি করে, এমন হতে পারে!!!!এর পর আজোবোদি ৩৯ এসে ও আমার এই চরম একটি সত্যকে উপেক্ষা করতে হয়। মাঝে মধ্যে অামি অনেক কষ্ট পাই। কাউকে বলতে পারি না । এমন কি আমার লাইফ পার্টনারকেও আমি বলতে পারি না। কোন বন্ধুর সাথেও বলিনা কেননা । নিজেকে অনেক ছোট্ট মনে হয়। এইটুকু আজ বললাম।
মনের কথা পড়েন আপনি । তাই মনথেকে কিছু কথা বলে গেলাম। আপনি নিশ্চয় শুনবেন আমার লাইফ হিস্টুরীটা ।
ছোট করে ব্যাক্ষা দিবেন ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

আলপনা তালুকদার বলেছেন: কাউন্সেলিং-এর প্রধান শর্ত হলো গোপনীয়তা। কারো ব্যক্তিগত সমস্যা জনসমক্ষে প্রকাশ বা আলোচনা না করা। পত্রিকা বা টিভিতে ব্যাক্তি চাইলে ছদ্মনাম বা পরিচয় গোপন করে সমাধান চাইতে পারেন। সেটাই উচিত। নাহলে সমস্যাগ্রস্ত ব্যাক্তি বিব্রতবোধ করতে পারেন।

যাঁরা আমার পরামর্শ নেন, তাঁরা সরাসরি দেখা করে, কখনো ফোনে কথা বলে নেন। আপনার বেলায় ইমেইল বা ফেসবুক ব্যবহার করা যেতে পারে যেহেতু ব্লগে যোগাযোগের সুযোগটা সীমিত।

আপনার সমস্যাটা নিঃসন্দেহে যণ্ত্রনাদায়ক। তবে এর সমাধান সম্ভব। পরে এ বিষয়ে নিশ্চয় কথা হবে। ভাল থাকবেন। আবারো ধন্যবাদ।

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার ইমেইল আমাকে দিবেন প্লীজ। আর আমার ফেইস বুক আইডি দিলাম আপনি এ্যাড করলে আমি ইনবক্স করতে পারবো।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩৯

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ওকে।ধন্যবাদ।

৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: খুব ভালো লাগল

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২১

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: মিস করছি আপি, তাই আবার হাজির হলাম

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৩২

আলপনা তালুকদার বলেছেন: আমার সৌভাগ্য।ধন্যবাদ।ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.