![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ড.আকতার বানু আলপনা,সহযোগী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী
আবার নির্মম, বর্বরোচিত ধর্ষণ ও খুন! রূপাদের সংখ্যা বাড়ছেই!! শুধু বাড়ছেনা রূপাদের কাছে আমাদের লজ্জা, অন্যায় বা পাপবোধ!!! বাড়ছেনা অপরাধীদের প্রতি ঘৃণা, অপরাধের প্রতিবাদ ও প্রতিকারও!!!! যেকোন ধর্ষনের ঘটনার পর মানুষের মধ্যে সাধারণত তিন রকমের প্রতিক্রিয়া হয়। যথাঃ
১। অল্প কিছু মানুষ ধর্ষণের প্রতিবাদ করবে, ধর্ষকের শাস্তি চাইবে।
২। কিছু মানুষ ধর্ষণের জন্য ধর্ষিতার পোশাক, পর্দা না করা, উগ্র চলাফেরা বা রাতে একা চলাফেরাকে দায়ী করবে।
৩। কিছু মানুষ আর দশটা স্বাভাবিক ঘটনার মত এটাকেও মেনে নেবে এবং ঘটনা ভুলে গিয়ে নিজের কাজে ব্যস্ত হয়ে যাবে।
যেকোন ঘটনা বা বিষয়ের প্রতি মানুষের ইতিবাচক বা নেতিবাচক মনোভাব তৈরী হয় কিভাবে? আসুন জানি।
মানুষ ছোটবেলা থেকে তার পরিবার, সমাজ, পারিপার্শ্বিকতায় যাকিছু দেখে, তা থেকে বিভিন্ন বিষয়, ঘটনা সম্পর্কে তার ধারণা, মূল্যবোধ, বিশ্বাস এগুলো তৈরী হয় যা তার সারাজীবনের আচরণের মূল চাবিকাঠি। ধর্মীয় মূল্যবোধ, সামাজিকতা, সততা, উদারতা, পরিশ্রমী মানসিকতা, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, ইত্যাদি গুণগুলো এভাবেই শিশুরা অর্জন করে তার চারপাশের মানুষকে অনুকরণ করে। একইভাবে চুরি করা, মিথ্যে বলা, মারামারি করা, প্রতারণা করা, কাউকে নির্যাতন করা, ইত্যাদিও শিশুরা শেখে পরিবারের ও আশেপাশের লোকেদের আচরণ অনুকরণ করেই। যেমন যেসব পরিবারে বাবা মাকে শারীরিক বা মানসিক নির্যাতন করে, সেসব পরিবারের শিশুরা এগুলোকে স্বাভাবিক ঘটনা মনে করে এবং বড় হয়ে তারাও এসব আচরণ করে। মন্দ কাজের জন্য পরিবার থেকে শাস্তি বা বাধা দেয়া না হলে সেগুলো তার আচরণে থেকে যায় যা নিয়ে শিশুরা স্কুলে আসে । স্কুলে আসার পর শিশুরা পরিবার থেকে ভুল কিছু শিখে আসলেও শিক্ষকরা শিশুদের ভুল বা অন্যায়ের পরিবর্তে ঠিক ও ন্যায় শেখানোর চেষ্টা করেন। যেমন- ধরা যাক কোন শিশু বাড়ীতে ছোটখাট চুরি করলেও বাবামা বাধা বা শাস্তি দেননি। ফলে ঐ শিশুর কাছে চুরি করা অন্যায় নয়। তাই ঐ শিশু স্কুলে এসেও চুরি করবে। তখন শিক্ষক তাকে শেখাবেন, চুরি করা অন্যায়। এভাবে শিশুদের মধ্যে ধীরে ধীরে ন্যায়-অন্যায় বোধ বা বিবেকবোধ জেগে ওঠে (শিক্ষক শেখালেও সবাই সবকিছু শেখেনা। ব্যক্তির নিজস্ব চাহিদা, আগ্রহ, মনোভাব,.... এসবের উপর কোনকিছু শেখা বা না শেখা নির্ভর করে)। একারণেই একজন অশিক্ষিত মানুষ যে কাজ খুব সহজে করে ফেলে, একজন প্রকৃত শিক্ষিত (নামমাত্র শিক্ষিত বা জ্ঞানপাপী নয়) মানুষ তা পারেনা। শিক্ষার মূল ভূমিকা এখানেই। মানুষের আচরণের কাঙ্খিত ও তুলনামূলকভাবে স্হায়ী পরিবর্তন আনে শিক্ষা । আচরণের এই কাঙ্খিত ও তুলনামূলকভাবে স্হায়ী পরিবর্তন আসে তার অনুশীলন (বার বার চেষ্টা ও ভুল করতে করতে মানুষ সঠিকভাবে কোনকিছু করতে শেখে। যেমন - পড়ালেখা, কাজ, ছবি আঁকা, ইত্যাদি) ও অভিজ্ঞতা থেকে। মানুষের অভিজ্ঞতা আসে দুভাবেঃ
১। একই সমাজ, দেশ বা পরিবেশে বসবাসকারী সব মানুষের অভিন্ন অভিজ্ঞতা থেকে। যেমন - বাংলাদেশের আবহাওয়া, পরিবেশ, মানুষের জীবনযাপন প্রণালী, খাবার, পোশাক, ভাষা, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি,... ইত্যাদি সব বাঙ্গালীদের অভিন্ন অভিজ্ঞতা।
২। প্রত্যেক ব্যক্তির জীবনে ঘটে যাওয়া ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা যা সবার একরকম হবেনা। যেমন - কোন ব্যক্তির ছোটবেলায় বাবা বা মায়ের মৃত্যু, যুদ্ধে সব হারানো, চোখের সামনে প্রিয়জনকে খুন হতে দেখা, হিন্দু বা মুসলিম সংস্কৃতি, বিদেশে গিয়ে ভিনদেশী কোনকিছু জানা,.... ইত্যাদি অভিজ্ঞতা সবার হবেনা। (বাবামার আদরে বড় হওয়া শিশুর অভিজ্ঞতা আর এতিম শিশুর অভিজ্ঞতা এক নয়। পরিবারে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা, সততা, নির্যাতন না করা,..এসব না শেখালে শিশু বড় হয়ে অন্যায় মেনে নিতে শিখবে।)
এই দুই ধরণের অভিজ্ঞতার প্রভাবে একই ঘটনাকে ( যেমন - রেপ) সব মানুষ একইভাবে দেখবেনা বা প্রতিক্রিয়া করবেনা। তাই রেপের প্রতি আমাদের একেক জনের মনোভাব এক এক রকম। একারণেই কিছু মানুষ ধর্ষণের জন্য ধর্ষিতার পোশাক, পর্দা না করা, উগ্র চলাফেরা বা রাতে একা চলাফেরাকে দায়ী করে। কেউ রেপের প্রতিবাদ করে, কেউ করেনা বা মেনে নেয়।
ভারতীয় কোন মেয়েকে রাস্তায় জিন্স আর গেন্জি পরে হাঁটতে দেখলে, উপজাতি মেয়েরা বা উন্নত বিশ্বের মেয়েদের খোলামেলা পোশাকে চলাফেরা করতে দেখলেও কেউ তাদের দিকে কৌতুহল নিয়ে তাকাবে না। কারণ ছোটবেলা থেকে তারা মা-বোনকে বা আশপাশের মেয়েদেরকে ওরকম পোশাকেই দেখে অভ্যস্ত বলে ওটা তাদের কাছে স্বাভাবিক অভিন্ন অভিজ্ঞতা (ওরা অবাক হবে কোন মেয়েকে বেশী পোশাকে পুলে নামতে দেখলে)। আমাদের দেশের মানুষরা নারীদের ওরকম পোশাকে দেখেনা বলেই নির্যাতনের জন্য নারীর পোশাককে দায়ী করে। কারণ ভিনদেশীয় পোশাককে তারা স্বাভাবিকভাবে মন থেকে মেনে নিতে পারেনা। ভিনদেশীয় সংস্কৃতিকে আমরা একারণেই অপছন্দ করি বা পছন্দ করলেও ( যেমন - হিন্দী গান বা বিদেশী অনুষ্ঠান) আপন ভাবতে পারিনা। সম্প্রতি ঢাবির সুফিয়া কামাল হলে মেয়েদের সালোয়ারের উপর গেন্জি পরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে একই কারণে।
আমাদের ধর্মীয় মূল্যবোধ হলো, মেয়েরা পর্দা করবে, খোলামেলা পোশাকে বা রাতে একা চলাফেরা করবে না। আমাদের ধর্মীয়, পারিবারিক ও সামাজিক মূল্যবোধ হলো, মেয়েরা পুরুষের অধীনস্ত। তাই তারা পুরুষদের দ্বারা শাসিত হবেই। প্রয়োজনে পুরুষ নারীকে নির্যাতন ও করার অধিকার রাখে, যেহেতু নারীরা পুরুষের উপর নির্ভরশীল।
আমাদের সমাজের প্রায় সব নারী-পুরুষ তাদের মেয়েরা স্বামীর দ্বারা নির্যাতিত হলে বলবে, "মেনে নাও, কপালের দোষ, বাচ্চার কথা ভাবো, একা কিভাবে বাঁচবে, লোকে মন্দ বলবে, ধৈর্য্য ধর,..... ইত্যাদি।" মানে মেয়েরা নির্যাতিত হবে, হতেই পারে - এটাই আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ। একারণেই অনেক পুরুষ মনে করে, যেহেতু মেয়েরা এসব মূল্যবোধ মানছে না, তাই তার শাস্তি হিসেবে তারা ধর্ষিত হতেই পারে, হওয়াটাই স্বাভাবিক। যেসব পুরুষ এরকম ভাবে, তারা সুযোগ পেলেই মেয়েদের রেপ করে। কারণ তারা এটাকে অন্যায় মনে করেনা। তাই তারা নিজেকে সংযত করেনা। তাদের ভাব এমন যে, "আমার ইচ্ছা হয়েছে, করেছি। এতে দোষের কি আছে? মেয়েদের সাথে ছেলেরা এমন করতেই পারে।" আমিন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলেকে পুলিশ ধরলে বাবা ও ছেলে এরকম মনোভাব প্রকাশ করেছিল। এদেশে টাকা বা ক্ষমতা থাকলে অপরাধ করে পার পাওয়া যায়। তাই শাস্তির ভয় থাকেনা বলেই লোকে নির্ভয়ে যেকোন অপরাধ করে। এসব কারণে এদেশে রেপ থামবেনা।
যারা রেপ করার সুযোগ পায়না বা শাস্তির ভয় করে, তারা রেপ করেনা। কিন্তু সুযোগ পেলে করবেনা, এমন কিন্তু নয়। এরাই মেয়েদের দোষ খোঁজে (পোশাক, উশৃংখল চলাফেরা, পর্দা না করা,... ইত্যাদি )। এসব অজুহাতে তারা ধর্ষককে উস্কানি দেয়। তারা ধর্ষণকে সমর্থন করে বা এটাকে অন্যায় বা পাপ মনে করেনা। দূর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি যে, আমাদের দেশে মেয়েদের দিকে কুনজরে তাকায়না, অত্যন্ত শালীন পোশাকের মেয়ে দেখেও তাদের মুখে লালা ঝড়েনা - এমন পুরুষের সংখ্যা অতি নগন্য। মেয়েদেরকে বিশ্রী লোভী চোখে দেখার, ছোঁয়ার, কটু কথা বলার, নির্যাতন করার লোকের সংখ্যাই বেশী। এরা সবাই সুযোগের অভাবে সাধু পুরুষ। অনেক নারীরাও রেপের জন্য মেয়েদেরকেই দায়ী করে। তাই এদেশে রেপ হবেই।
বিদেশে মা বুক খুলে শিশুকে দুধ খাওয়াছে, বিকিনি পরে বীচে বা পুলে সাঁতার কাটছে, হাঁটছে, বসে আছে, স্বল্প পোশাকে জনাকীর্ণ এলাকায় ঘুরছে,... এরকম দৃশ্য খুবই কমন। পোশাকই রেপের কারণ হলে উন্নত বিশ্বের দুধ খাওয়াচ্ছে এমন মায়েদের বা খোলামেলা পোশাকের প্রতিটা নারীর প্রতিনিয়ত রেপ হবার, তাদের শরীরে হাত দেবার, তাদেরকে কুনজরে দেখার কথা। তা হয়না। বিকিনি পরা মেয়েদের দিকেও কেউ সেভাবে তাকায়না, তাদেরকে রেপ করেনা। বিদেশে বেশীরভাগ রেপ হয় মাতাল অবস্থায়, যখন তাদের স্বাভাবিক বোধ থাকেনা বা যারা মানসিক বিকারগ্রস্ত। আমরা করি জেনে, বুঝে, স্বাভাবিক জ্ঞান থাকা অবস্থায়। তাই এদেশে রেপ বন্ধ হবেনা।
ধর্ম সব মানুষের মনে বিবেকবোধ জাগাতে পারলে বা পাপবোধ তৈরী করতে পারলে ধার্মিকরা পাপ করতো না। ভারতের ধর্মগুরুরা, সারা বিশ্বের ধার্মিক লোকেরা, হাফেজ হুজুররা পাপ করতো না। সৌদি আরবের বা ধনী মুসলিম দেশগুলোর লোকেরা সীমাহীন অপচয়, বিলাসিতা, কাজের মেয়েকে রেপ, মদ-জুয়া, সমকামীতা, বহুগামিতা, অবোধ শিশুকে উটের জকি হিসেবে ব্যবহার,... এসব করতোনা।
যারা প্রকৃত শিক্ষিত (পরিবার ও শিক্ষকদের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণের ফলে বিবেকবোধসম্পন্ন), তারা মনে করে, কারো প্রতি জোর-জুমুম করা অনুচিত। তারা নিজেদেরকে সংযত করে। তারা মেয়েদের বা যেকোন মানুষকে নির্যাতন করা অন্যায় মনে করে। তাই প্রকৃত শিক্ষায় (মূলত পারিবারিক শিক্ষায়) শিক্ষিত করে তুলতে পারলে মানুষের মধ্যে বিবেকবোধ জাগানো সম্ভব যার ফলে নারী নির্যাতনসহ যেকোন অপরাধ কমানো সম্ভব।
আর রেপসহ যেকোন অপরাধ কমানোর সবচেয়ে শক্তিশালী উপায় হলো, আইনের কঠোর ও দ্রুত প্রয়োগের মাধ্যমে অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। এটি করার মত আমাদের দেশের তথা সরকারের যে নৈতিক ভিত্তি ও সামর্থ নেই, সেটা বহুবার বহুভাবে প্রমাণিত হয়েছে যা বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষ জানে। যে দেশে দিনের বেলা প্রকাশ্যে, অনেক লোকের সামনে কুপিয়ে মানুষ খুন হয় এবং সে খুনের দৃশ্যের ভিডিও থাকার পরেও আসামীরা ফাঁসির রায় থেকে খালাস পায়, সে দেশের..........!!!!!!!
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০২
আলপনা তালুকদার বলেছেন: অতি নিষ্ঠুর সত্যি কথা বলেছেন। আমরাও এদেরই শ্রেণীভুক্ত!!! অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:১৯
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: আপনার চমৎকার বিশ্লেষণের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩২
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন। ঈদ মোবারক।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:২০
চুলবুল পান্ডে বলেছেন: শেষের ছবিটার মাজেজা কী ? পরিচয় কী উদ্ঘাটিত হয়েছে ? এর যথার্থ্যতা কি করা যাচাই হয়েছে ? কোথায় , কখন ? শিশু মলেস্টেশন হলে ছবি দিয়েই কালপ্রিটকে ধরা যায়। ব্লগার কী বিস্তারিত জানাবেন ? এরকম হাজার হাজার ছবি নেটে পাওয়া যায়, যা ডক্টরড্ ও ফটোসপড্।ব্লগার চাইলে এরকম ছবি তকে কেন্দ্র করেও ক্রিমিনালরা বানিয়ে দিতে পারে।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
আলপনা তালুকদার বলেছেন: এই ছবিটা নিয়ে ব্লগে ও ফেসবুকে অনেক লেখালেখি হয়েছে। শেষ অবধি জেনেছিলাম, লোকটি ঢাকার একটি মসজিদের কেউ। তবে তার বিষয়ে শেষ পর্যন্ত কি হয়েছিল, জানিনা। পাঠকরা ভাল বলতে পারবেন। ধন্যবাদ।
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:২৭
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: যে দেশে রেপিস্ট ছেলেকে রক্ষায় পিতা-মাতা আত্মীয়-স্বজন জোট বাঁধে, টাকা খাওয়ার আগে ডাক্তার বলে- রেপের আলামত পাওয়া গেছে। টাকা পাওয়ার পর সেই একই ডাক্তার যখন বলে- কোনো আলামত পাওয়া যায় নাই, একজন ইয়াসমিন, তনু যখন বছরের পর বছর বিচার পায় না, কন্যার রেপের বিচার না পেয়ে কন্যা সমেত বাবা আত্মহত্যা করে, যেই দেশে ত্বকি আর সাগর-রুনিদের খুনের তদন্ত শামুকের চেয়েও ধীর গতিতে চলে, টাকা খেয়ে একই সঙ্গে সাতজন মানুষকে খুন করে ফেলে, শত-শত মানুষ গুম আর খুন হয়ে যাবার জন্য কোনো জবাবদিহি নেই, ৭১'এর ঘাতক-দালালদের পক্ষে আইনজীবীরা নির্লজ্জের মতো কোর্টে দাঁড়ায়। যেই দেশে হাজার হাজার বন্যার্তদের অভুক্ত রেখে কোটি টাকা খেলোয়াড়দের পুরস্কার দেয়( বলছি না পুরস্কার দেয়া ঠিক হয়নি। পরিস্থিতি বিচার করে টাকাটা বন্যার্তদের জন্য ঘোষণা দিয়েই খরচ কর যেতো না), এত এত ধনী মানুষের দেশ বাংলাদেশ, সেই দেশে ভিখারীরা যখন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে বাধ্য হয়, সেই দেশে, তেমন একটি দেশে কী আর আশা করতে পারেন আপনি? পুরো দেশের পুরুষ যে রেপিস্ট হয়ে যায়নি- তার জন্য কি আমরা গর্ব করতে পারি না- শোক দিবসে বিরানি খাওয়ার মতো আর রঙিন পোশাকে সেজেগুজে শোক-অনুষ্ঠানে জড়ো হবার মতন?
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৮
আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার এই কথাগুলো পোস্টের শেষে লিখতে চেয়ে লিখিনি। খুব ভাল বলেছেন। ভাল থাকুন। ঈদ মোবারক।
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৩
ইরিবাসের রাত বলেছেন: বুকে আঘাত করল নির্মম সত্যিগুলো। এই দেশে আসলেই ডিপ্লোমাসি কিংবা ফর্মালিটি না, দরকার বুলেট এর আর ফায়ারিং স্কোয়াড।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৪
আলপনা তালুকদার বলেছেন: সহমত। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রামরহিমকে থাবড়ানো উচিৎ। তারলিঙ্গ কর্তন করে কুকুর দিয়ে খাইয়ে দেয়া উচিৎ। সেটির ভিডিও করে লাইভ কর্তন কর্মসূচী টেলিকাস্ট করা উচিৎ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৫
আলপনা তালুকদার বলেছেন: হা হা হা! ধন্যবাদ। আর বাংলাদেশী গুলাকে কি করা উচিত?
৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
দেশের নয় দুষ্কৃতিকারীদের দোষ। দেশ অনেক বড় একটা ব্যাপার....
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৭
আলপনা তালুকদার বলেছেন: দুষ্কৃতিকারীদের শায়েস্তা করা তো দেশেরই কাজ। নয় কি? ধন্যবাদ।
৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৫
মেটাফেজ বলেছেন: এরকম রাম রহিম হাজার হাজার। কয়টারে থামাইবেন? এই জন্যই বলি ধরা পড়লে সংগে সংগে জানে মাইরা ফালানো উচিত।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১৭
আলপনা তালুকদার বলেছেন: সহমত। ধন্যবাদ।
৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০২
ANIKAT KAMAL বলেছেন: ঘটনাবহুল পৃথিবীতে কত ঘটনাই না ঘটছে প্রতিনিয়ত, কত রটনাই না অামাদেরকে অণুপ্রাণিত করছে, করছে বিভ্রান্ত। কিন্তু কিছু ঘটনা অামাদেরকে অান্দোলিত , ব্যথিত, মর্মাহত, রাগান্বিত, প্রতিবাদী করলেও অানেক অনেক ঘটনা অামাদের দৃষ্টির অাড়ালেই রয়ে যায়। গত কয়েক বছর ধরে ধর্ষণের যেনো মহামারী বা মহোৎসব চলছে। ধর্ষণ নিয়ে মাতামাতিই হয় বেশি কিন্তু হরহামেশেই চলছে এরুপ ঘটনা। বিদ্যুৎ গতিকে হার মানিয়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠলেও ক'দিন পর কর্পুরের মতো সব বাতাসে মিলিয়ে যায়। কেনো এমন হয়!! কেনো সোনার বাংলায় সোনার মানুেষর এমন অধঃপতন? অামার মতে, ফ্রি সেক্সের বৈধ অাইন পাশ হলে অার ধর্ষণ হবে না। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে যে, পর্যবেক্ষনের দৃষ্টি দিয়ে দেখুন ধর্ষণকে হার মানিয়েছে গোপন যৌনাচার ও পরোকিয়া। অতিবিত্তই ধর্ষণের প্রধান কারণ না হলেও অন্যতম প্রধান কারণ এতে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই।অাসুন না বেশি কথা না বলে ধর্ষণ রোধে কি করা যায় ভেবে দেখি!!!!!!
১। ধর্ষণ কারীদের দৃষ্টান্ত মুলক কঠোর শাস্তির নজীর স্থাপন করতে হবে
২। অামরা জানি এক হাতে তালি বাজে না । অামার মতে, ১০০ ভাগের মধ্যে ধর্ষকের অপরাধ ৭০ ভাগ, ধর্ষণীর অপরাধ ২০ ভাগ অার পরিবেশগত অপরাধ ১০ ভাগ
৩। অশ্লীলতা পরিহার করতে হবে
৪। লজ্জা শরমের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে
৫। পোশাক পরিচ্ছদে শ্লালীনতা অানতে হবে
৬। যৌন শুরশুড়ি মার্কা ম্যাগাজিন বই পত্র সিনেমা নাটোক বন্ধ করতে হবে
৭। ভিডিও সেক্সুয়াল ছবি সিনেমা গান নৃত্য পরিহার করতে হবে
৮। পর্ণোগ্রফি চটি গল্প মোবাইল সেক্স বর্জন করতে হবে
৯। বয়স নির্ধারণে সহ শিক্ষা বন্ধ করতে হবে
১০। ধর্মীয় বিধানের প্রতি কঠোরতা অারোপ করতে হবে
১১। স্যাটেলাইট চ্যানেল গুলো অাপত্তিকর অনুষ্ঠান প্রচারে বিধি নিষেধ থাকতে হবে
১২। প্রত্যেক জেলায় বৈধভাবে পতিতা নগর এবং গ্রামাঞ্চলে প্রয়োজনে পতিতা পল্লী স্থাপন করতে হবে
১৩। অাপনার ইজ্জতের মালিক অাপনি নিজে, এর হেফাজতের মালিক অাপনি নিজেই। এটা বৈধভাবে উপহার দেওয়া অার গ্রহণ করা উভয়ের ব্যতীত অন্যকারো নয় । তাহলে কেনো ইজ্জত হারানোর পূর্ব প্রদর্শনী হিসেবে পোশাক অার রুপের পসরা সাজানো হয়ে থাকে!!
১৪। সেক্সুয়াল চিন্তাচেতনা বর্জন করে ধর্মীয় গঠন মুলক চিন্তা চেতনায় মগ্ন থাকতে হবে
১৫। ধর্মীয় মূল্যবোধের অাদর্শে অণুপ্রাণিত হতে হবে
১৬। ঘর থেকে বের হলে বৈধ সঙ্গী অথবা ধর্মীয়ভাবে স্বীকৃত গার্ডিয়ানের সাথে রেব হতে হবে তবুও বিশেষ প্রয়োজনে
১৭। হিজাব পরার বাধ্য বাধকতা থাকতে হবে
১৮। পারিবারিক নজরদারী বাড়াতে হবে। স্বাধীনতা দিতে হবে কিন্তু তা যেনো বিশৃঙ্খল পর্যায়ে না যায়
১৯। হোটেল অাবাসিক ব্যবসার প্রতি ধর্মীয় ও রাষ্টীয় ভাবে কঠোর অাইন পাশ ও তার যথাযথো প্রয়োগ করতে হবে
২০। পারিবারিক বন্ধন ও অাত্নীয়তার বন্ধন ধর্মীয় নিয়ম নীতির মধ্যে থাকতে হবে
২১। সরকারী বেসরকারী ভাবে পরিকল্পিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে
২২। ব্যক্তি পরিবার সমাজ রাষ্ট্র তথা সর্ব মহলের সমন্বিত উদ্যোগ ও সচেতনতা গ্রহণ করতে হবে
সর্বোপরি প্রত্যেকেই অাপন সচেতনতার মধ্য দিয়ে অভিযাত্রা শুরু করি, দেখি না কি হয়!!!!
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২০
আলপনা তালুকদার বলেছেন: সহমত নই। ২ নং বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।
১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৬
ANIKAT KAMAL বলেছেন: ঘটনাবহুল পৃথিবীতে কত ঘটনাই না ঘটছে প্রতিনিয়ত, কত রটনাই না অামাদেরকে অণুপ্রাণিত করছে, করছে বিভ্রান্ত। কিন্তু কিছু ঘটনা অামাদেরকে অান্দোলিত , ব্যথিত, মর্মাহত, রাগান্বিত, প্রতিবাদী করলেও অানেক অনেক ঘটনা অামাদের দৃষ্টির অাড়ালেই রয়ে যায়। গত কয়েক বছর ধরে ধর্ষণের যেনো মহামারী বা মহোৎসব চলছে। ধর্ষণ নিয়ে মাতামাতিই হয় বেশি কিন্তু হরহামেশেই চলছে এরুপ ঘটনা। বিদ্যুৎ গতিকে হার মানিয়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠলেও ক'দিন পর কর্পুরের মতো সব বাতাসে মিলিয়ে যায়। কেনো এমন হয়!! কেনো সোনার বাংলায় সোনার মানুেষর এমন অধঃপতন? অামার মতে, ফ্রি সেক্সের বৈধ অাইন পাশ হলে অার ধর্ষণ হবে না। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে যে, পর্যবেক্ষনের দৃষ্টি দিয়ে দেখুন ধর্ষণকে হার মানিয়েছে গোপন যৌনাচার ও পরোকিয়া। অতিবিত্তই ধর্ষণের প্রধান কারণ না হলেও অন্যতম প্রধান কারণ এতে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই।অাসুন না বেশি কথা না বলে ধর্ষণ রোধে কি করা যায় ভেবে দেখি!!!!!!
১। ধর্ষণ কারীদের দৃষ্টান্ত মুলক কঠোর শাস্তির নজীর স্থাপন করতে হবে
২। অামরা জানি এক হাতে তালি বাজে না । অামার মতে, ১০০ ভাগের মধ্যে ধর্ষকের অপরাধ ৭০ ভাগ, ধর্ষণীর অপরাধ ২০ ভাগ অার পরিবেশগত অপরাধ ১০ ভাগ
৩। অশ্লীলতা পরিহার করতে হবে
৪। লজ্জা শরমের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে
৫। পোশাক পরিচ্ছদে শ্লালীনতা অানতে হবে
৬। যৌন শুরশুড়ি মার্কা ম্যাগাজিন বই পত্র সিনেমা নাটোক বন্ধ করতে হবে
৭। ভিডিও সেক্সুয়াল ছবি সিনেমা গান নৃত্য পরিহার করতে হবে
৮। পর্ণোগ্রফি চটি গল্প মোবাইল সেক্স বর্জন করতে হবে
৯। বয়স নির্ধারণে সহ শিক্ষা বন্ধ করতে হবে
১০। ধর্মীয় বিধানের প্রতি কঠোরতা অারোপ করতে হবে
১১। স্যাটেলাইট চ্যানেল গুলো অাপত্তিকর অনুষ্ঠান প্রচারে বিধি নিষেধ থাকতে হবে
১২। প্রত্যেক জেলায় বৈধভাবে পতিতা নগর এবং গ্রামাঞ্চলে প্রয়োজনে পতিতা পল্লী স্থাপন করতে হবে
১৩। অাপনার ইজ্জতের মালিক অাপনি নিজে, এর হেফাজতের মালিক অাপনি নিজেই। এটা বৈধভাবে উপহার দেওয়া অার গ্রহণ করা উভয়ের ব্যতীত অন্যকারো নয় । তাহলে কেনো ইজ্জত হারানোর পূর্ব প্রদর্শনী হিসেবে পোশাক অার রুপের পসরা সাজানো হয়ে থাকে!!
১৪। সেক্সুয়াল চিন্তাচেতনা বর্জন করে ধর্মীয় গঠন মুলক চিন্তা চেতনায় মগ্ন থাকতে হবে
১৫। ধর্মীয় মূল্যবোধের অাদর্শে অণুপ্রাণিত হতে হবে
১৬। ঘর থেকে বের হলে বৈধ সঙ্গী অথবা ধর্মীয়ভাবে স্বীকৃত গার্ডিয়ানের সাথে রেব হতে হবে তবুও বিশেষ প্রয়োজনে
১৭। হিজাব পরার বাধ্য বাধকতা থাকতে হবে
১৮। পারিবারিক নজরদারী বাড়াতে হবে। স্বাধীনতা দিতে হবে কিন্তু তা যেনো বিশৃঙ্খল পর্যায়ে না যায়
১৯। হোটেল অাবাসিক ব্যবসার প্রতি ধর্মীয় ও রাষ্টীয় ভাবে কঠোর অাইন পাশ ও তার যথাযথো প্রয়োগ করতে হবে
২০। পারিবারিক বন্ধন ও অাত্নীয়তার বন্ধন ধর্মীয় নিয়ম নীতির মধ্যে থাকতে হবে
২১। সরকারী বেসরকারী ভাবে পরিকল্পিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে
২২। ব্যক্তি পরিবার সমাজ রাষ্ট্র তথা সর্ব মহলের সমন্বিত উদ্যোগ ও সচেতনতা গ্রহণ করতে হবে
সর্বোপরি প্রত্যেকেই অাপন সচেতনতার মধ্য দিয়ে অভিযাত্রা শুরু করি, দেখি না কি হয়!!!!
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:২০
আলপনা তালুকদার বলেছেন: সহমত নই। ২ নং বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।
১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:২৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: ANIKAT KAMAL পোষ্ট পড়ে বুঝে নাই।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮
আলপনা তালুকদার বলেছেন: অভিজ্ঞতার ঘাটতি আছে। ধন্যবাদ।
১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল ভাষায় সুন্দর লিখেছেন।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন। ঈদ মোবারক।
১৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
সেয়ানা পাগল বলেছেন: সহমত।
ধর্ষকের শাস্তি হিসেবে নপুংসক করে দেয়া হোক।
মৃত্যুদণ্ড অনেক কম শাস্তি। এছাড়া মৃত্যুদণ্ডের ভয়ে ধর্ষক ভিকটিমকে মেরেও ফেলতে পারে প্রমাণ গায়েব করার জন্য।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৯
আলপনা তালুকদার বলেছেন: এখনও সুযোগ পেলে তাই করে। রূপার বেলায়ও তাই হয়েছে। ধন্যবাদ।
১৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০০
সেয়ানা পাগল বলেছেন: @ "অনিকেত কামাল "
আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে, আপনি একজন পটেনশিয়াল ধর্ষক। আপনার আশেপাশের মেয়েদের আপনার থেকে সাবধান থাকা উচিত !
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬
আলপনা তালুকদার বলেছেন: হা হা হা! চরম সত্য! অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৯
বিজন রয় বলেছেন: একটু আগে অনিকেত কামাল একটি পোস্ট দিয়েছেন। ইসলামের ইতিহাস নিয়ে। সেই পোস্টে একটি মেয়েে ছবি দিয়েছে।
পোস্টের সাথে যার কোন সম্পর্ক নেই।
সেই অনিকেত কামাল এখানে কিছু পয়েন্ট দিলেন যার অধিকাংশই ভ্রান্ত।
আমাদের সমাজ এখন দলিত ও গলিত।
চাই দূর্বার সামাজিক আন্দোলন। এটার কোন বিকল্প নেই।
শাস্তি দিয়ে এটা কমানো যাবে না।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১
আলপনা তালুকদার বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন দাদা। কিন্তু সেই আন্দোলনটা কিভাবে হবে? শুধু লেখালেখি বা মানববন্ধন দিয়ে কি খুব বেশী লাভ হয়? লোকে যদি পড়েও উল্টা মত দেয়, তাহলে লিখেও তো মানসিকতা বদলানো যায়না। রাষ্ট্রও কঠোর অবস্থান নেয় না। আমার হতাশ লাগে খুব!!!!
১৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: পৃথিবীতে ভালো মানুষদের মধ্যে ৪০ ভাগ মানুষ সুযোগের অভাবে ভালো।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫২
আলপনা তালুকদার বলেছেন: হা হা হা! অনেক ধন্যবাদ এই কঠিণ সত্যি কথাটা বলার জন্য। ভাল থাকুন।
১৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যতই অমানবিক, অমানবিক করে চিৎকার করা হোক না কেন, ধর্ষকদেরকে আসলেই জনসমক্ষে কঠিন, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া উচিত। দরকার হলে আইন সংশোধন করা দরকার, না হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাবে। সরকারকে বাধ্য করার জন্য সামাজিক আন্দোলনের বিকল্প নাই। বুঝি না, সরকার কেন কঠিন পদক্ষেপ নিচ্ছে না..... ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো বলেছেন। সরকার নিচ্ছে না কারণ তার পায়ের তলার মাটি শক্ত নয়। ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
করুণাধারা বলেছেন: সাম্প্রতিক নানা জাতের যে ধর্ষণে দেশ ছেয়ে যাচ্ছে তার চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন পোস্টটিতে। অজস্র ধন্যবাদ এমন পোস্টের জন্য।
যে দেশে দিনের বেলা প্রকাশ্যে, অনেক লোকের সামনে কুপিয়ে মানুষ খুন হয় এবং সে খুনের দৃশ্যের ভিডিও থাকার পরেও আসামীরা ফাঁসির রায় থেকে খালাস পায়, সে দেশের..........!!!!!!!
সে দেশের ধর্ষকরা প্রমানের অভাবে খালাস পেয়ে যায়, সুযোগ খোঁজে আবার কাউকে ধর্ষণ করার। অতএব এ অবস্থা বদলাবে এমন আশা করা দুরাশা মাত্র।
আপনার পোস্টের ধর্ষকদের ছবিগুলো দেখে নতুন করে অনেক কিছু মনে পড়ল। তবে সবশেষেরর ছবিটি খুব অস্বস্তিকর - এই জঘন্য লোকটি আর আমি যে একই মনুষ্য শ্রেণীভুক্ত তা এই ছবি দেখলে মনে পড়ছে আর হীনতাবোধে মন কুঁকড়ে যাচ্ছে।