![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ড.আকতার বানু আলপনা,সহযোগী অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী
মানুষ নিজেকে বেশী ভালবাসে, নাকি সন্তানকে? এই প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য একটি শিম্পাঞ্জীকে তার শিশুসহ খাঁচায় আটকে রেখে খাঁচার নীচে তাপ দেয়া হল। তাপ যত বাড়ে, শিম্পাঞ্জী তত অস্থির হয়ে তার হাতে, কোলে, ঘাড়ে, মাথায় নিয়ে বাচ্চাটাকে বাঁচাবার চেষ্টা করে। এভাবে তাপ যখন সহ্যসীমা ছাড়িয়ে গেল, খাঁচার তলায় লোহার শিকে অতিরিক্ত তাপের কারণে আর পা রাখা সম্ভব হচ্ছিলনা, তখন বাচ্চাটাকে খাঁচার নীচে রেখে বাচ্চার উপর উঠে দাঁড়িয়ে শিম্পাঞ্জী নিজেকে তাপ থেকে বাঁচালো। তখন সাথে সাথে তাপ বন্ধ করে দেয়া হলো এবং বাচ্চাটাকে ও শিম্পাঞ্জীকে বের করে এনে বাঁচানো হলো।
মানুষ এমন করেনা। কখনও কখনও মা সন্তানের জন্য জীবন দেয় (কারেন্টের তারে জড়িয়ে ছেলে মারা যাচ্ছে দেখে মা ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে নিজেও মারা গেছে। এক্ষেত্রে মা মারা যাবে, এটা নিশ্চিত জানতো না। যদি জানতো, দুজনেই মারা যাবে বা বাঁচাতে পারবে না, তাহলে কি যেত?), হাজার কষ্ট বুক পেতে নেবে বা নেয় - এমনটাই আমাদের বিশ্বাস। আসলেই তাই কি? আমার ধারণা, মানুষের বেলাতেও এরকম পরিস্থিতিতে শিম্পাঞ্জীর মত একই ফল আসবে। কারণ মানুষ নিজেকে ভালবাসে সবচেয়ে বেশী। তার প্রমাণও আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের চারপাশে পাই। বাবা বা মা যখন পরকীয়ায় জড়ায়, তখন সন্তানদের ত্যাগ করে, কখনও কখনও সন্তানদের খুনও করে। বাবা বা মা দ্বিতীয় বিয়ে করলেও বেশীরভাগ ক্ষেত্রে সন্তানকে ছেড়ে চলে যায়। আবার পানিতে ডুবলে মা বা বাবা সন্তানকে বাঁচানোর চেষ্টা করে। কিন্তু যখন দেখে, সে নিজেই ডুবে যাচ্ছে, তখন সন্তানের হাত ছেড়ে দিয়ে নিজেকে বাঁচায়। আইয়ামে জাহিলিয়ার যুগে কন্যা সন্তানকে জ্যান্ত কবর দিত বাবামা, এখনও ভারতে কন্যা শিশু ভ্রুণ হত্যা করা হয় ব্যাপকহারে, এমনকি জ্যান্ত শিশুকে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়। আমাদের দেশেও শিশু ভ্রুণ হত্যা কম হয়না। সন্তান বিক্রি, ত্যাগ করা, অবৈধ সন্তানকে কখনও হত্যার পর, কখনও জ্যান্তই ফেলে রাখা হয় ডাস্টবিনে। মা এবং সন্তান যেকোন একজনকে বাঁচানো সম্ভব হবে - এমন অবস্থায় প্রতিবার মাকে বাঁচানোর কথা বলা হয় (কুছ কুছ হোতা হ্যায় ছবিতে ছাড়া)। ভারতে সন্তান বলি দিলে সম্পদ লাভ হবে, গুরুর এমন কথায় বাবা নিজের ছেলেকে বলি দিয়েছে, এমন ঘটনাও জানা যায়। শুনতে খারাপ লাগলেও এগুলো ঘটে, ঘটছে।
কোরবানির আসল মহাত্ম হলো, নিজের মনের সব কলুষতা যেমন - লোভ, হিংসা, পাপ, অন্যায়, মিথ্যা, জুলুম, সুদ, ঘুষ,.... ইত্যাদি কে আল্লাহর ভয়ে ভীত হয়ে কুরবানি করা ও গরীবদের সাহায্য করা (মাংস খাওয়া, টাকার গরম দেখানো, প্রতিযোগিতা করা,... ইত্যাদি নয়)। আমরা কি তাই করি?
সুদ, ঘুষ, অবৈধ আয় দিয়ে কেনা পশুর কুরবানি হবেনা। আমাদের দেশের কতজন মানুষের আয় এসবের বাইরে? যাদের সাথে ভাগে কুরবানি দেবেন, তাদের আয়ও বৈধ হতে হবে। নাহলে কুরবানি হবেনা। সবার আয়ের উৎস কি আমরা জানি? অবৈধ জেনেও কি তাদের সাথে কুরবানি দেইনা?
কুরবানি দেবার পর ঘুষখোর কি ঘুষ খাওয়া ছেড়ে দেবে? যারা অন্যের সম্পদ হরণ করে, অন্যায় করে, জুলুম,খুন,ডাকাতি করে, মিথ্যা বলে,...... ইত্যাদি নানা পাপ কাজ করে, নিরীহ পশু কুরবানি করার পর তারা কি এসব ছেড়ে দেবে?
নিরীহ পশু কুরবানি করা খুবই সহজ। নিজের ছেলেকে কুরবানি (হত্যা) করাও তেমন কঠিণ কাজ নয়। কঠিণ হলো নিজেকে কুরবানি করা, নিজেকে বদলানো, নিজের বদ স্বভাবকে ত্যাগ করা, নিজের লোভকে ত্যাগ করা।
নিজের পশুত্বকে কোরবানি দিন। কুরবানির নামে শুধুই নিরীহ পশুহত্যা করবেন না।
সকলকে ঈদ মোবারক।
বিঃ দ্রঃ শিশুদের সামনে পশু জবাই করবেন না।
(এটি আমার শততম পোস্ট)।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
আলপনা তালুকদার বলেছেন: অবশ্যই। এই নিরীহ জীবদের কোরবানি করার সময় প্রতিজ্ঞা করতে হবে, আজ থেকে সব পাপকাজ ছেড়ে দিয়ে নিজেও নিরীহ হয়ে গেলাম (আল্লাহর ভয়ে, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য)। এটাই কোরবানির মূল উদ্দেশ্য।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: ঈদ মোবারক।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঈদ মোবারক দাদা।
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩০
বিষাদ সময় বলেছেন: শিম্পাঞ্জীর এ ঘটনা দ্বারা আমার মনে হয়না এটি প্রমাণ হয় যে শিম্পাঞ্জীটি তার সন্তানের চেয়ে নিজেকে বেশি ভালবাসে। আসলে আমাদের দেশের অনেক মা'ই তার সন্তানের জন্য নিজের জীবন দিতে পারেন এটা আমি বিশ্বাস করি। কিন্তু শিম্পাঞ্জীকে যে ভাবে পরীক্ষা করা হয়েছিল এভাবে তিল তিল করে অবর্ণনীয় কষ্ট দিয়ে কেউই অন্য কারও জন্য নিজের জীবন দিতে পারবে না। কষ্ট যখন সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যায় তখন সব প্রাণিরই মষ্তিষ্ক প্রসূত সাধারণ চিন্তা ভাবনা লোপ পায় এবং জিনগত নিজের কষ্ট লাঘবের প্রক্রিয়া দ্বারা তাড়িত হয়। এ কারণে এ পরীক্ষাটির ফলাফল আমার কাছে সব সময়ই ক্রটিপূর্ণ মনে হয়েছে।
সে যাহোক হারাম পরিত্যাগ বা ফরয পালনের চেয়ে ওয়াজিবের জন্য যখন মানুষের অধিক মাতামাতি দেখি তখন সন্দেহ হয় এটা কি শুধু ধর্মীয় না অন্য কোন তাড়না!!
দুঃখিত অনেক বেশি কথা বলে ফেললাম।
ঈদ মুবারক, ভাল থাকুন সব সময়।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮
আলপনা তালুকদার বলেছেন: মষ্তিষ্ক প্রসূত সাধারণ চিন্তা ভাবনা লোপ বা জিনগত নিজের কষ্ট লাঘবের প্রক্রিয়া - যাই বলুন না কেন, নিজের জীবন বাঁচানোর তাগিদ সব প্রাণীর সহজাত প্রবৃত্তি। দীর্ঘদিন অভুক্ত থেকে বাচ্চা ফোটার পর সাপ নিজের সন্তান খেয়ে ক্ষুধা মেটায়। বাঘ, সিংহও নিজের বাচ্চা খায়। প্রকৃতিতে এমন অনেক উদাহরণ আছে। যাইহোক। আপনাকেও ঈদ মোবারক। ভাল থাকুন।
৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শততম পোস্টে অভিনন্দন। কুরবানি হোক ষড়রিপুর। ইদ মুবারক।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনাকেও ঈদ মোবারক। ভাল থাকুন।
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪১
মিঃ আতিক বলেছেন: আমার বাবা মা আমাকে তাদের জীবনের চেয়ে ভালবাসে এমন একটা ধারনা নিয়েই বাঁচতে চাই। নিজেও তাদেরকে নিজের প্রানপ্রিয় ভাববো। সবার জীবন ভালবাসায় পরিপূর্ণ হোক।
ঈদ মোবারক।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫০
আলপনা তালুকদার বলেছেন: নিশ্চয়। আপনি ভাবতেই পারেন। ধন্যবাদ। আপনাকেও জানাই ঈদ মোবারক।
৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৩
মোঃ কামরুল ইসলাম ৯৬৬ বলেছেন:
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৮
আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু বাড়ীর ঠিকানা তো দেননি। যাব কিভাবে???
৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৭
মোঃ কামরুল ইসলাম ৯৬৬ বলেছেন: বরিশাল ঝালকাঠী নালছিটি খাজুরিয়া .........। বুজছেন ?
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৭
আলপনা তালুকদার বলেছেন: জ্বি, বুঝেছি। ধন্যবাদ। একটা বোরাক ভাড়া করে চলে যাব। যানজটে পড়বনা, সময় কম লাগবে।
৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: ঈদ মোবারক বোন।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৭
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঈদ মোবারক। আনন্দে কাটুক ঈদ। ভাল থাকুন।
৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৩
মোঃ কামরুল ইসলাম ৯৬৬ বলেছেন: ধন্যবাদ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৩৫
আলপনা তালুকদার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১২
মোঃ কামরুল ইসলাম ৯৬৬ বলেছেন:
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৩৫
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ইহা কিহা???
১১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শততম পোস্টের জন্য অভিনন্দন।
রিপুকে কেউ জবাই করে না। সবাই গরুছাগল নিয়েই বেশী ব্যস্ত।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০৩
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঠিক। ধন্যবাদ। ঈদ মোবারক। ভাল থাকুন। আনন্দে কাটুক ঈদ।
১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত কিন্তু শিরোনাম কেমন বিভ্রান্তিকর লেগেছে। মনে হচ্ছে আপনি কোরবানির বিরুদ্ধে। ব্যাক্তিগত মতামত।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৬
আলপনা তালুকদার বলেছেন: একমত হবার জন্য ধন্যবাদ। না, আমি বিরুদ্ধে নই। ভাল থাকুন। ঈদ মোবারক।
১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৪
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: আপনাকেও ঈদ মুবারক।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩২
মোঃ কামরুল ইসলাম ৯৬৬ বলেছেন: *** ঈদ মোবারক কেমন আছেন আপু ****
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
আলপনা তালুকদার বলেছেন: ঈদ মোবারক। ভাল আছি। ধন্যবাদ।
১৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: লেখিকা অতিরিক্ত বিশ্বাসপ্রবণ এবং বিশেষ কোনো ঘটনাকে তড়িঘড়ি সাধারণীকরণ করে ব্যাপক উপসংহার টেনে ফেলেন।
প্রথমত, শিম্পাঞ্জীর পরীক্ষাটির কোনো প্রমাণ নেই, এটি একটি উপন্যাসের কথোপকথনের অংশ, লেখিকার এই ব্লগটির মতো।
দ্বিতীয়ত, কাল্পনিক এই পরীক্ষা দিয়ে সন্তানের প্রতি মানুষের ভালোবাসার সীমারেখার প্রমাণ করা হাস্যকর। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের কথাই ধরা যাক। মুক্তিযুদ্ধে রাজাকার যেমন ছিল, তেমনি আছেন আমাদের বীরশ্রেষ্ঠগণ, যারা সঙ্গী মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য নিজেদের বুক পেতে দিয়েছেন হানাদারদের প্রতিরোধে। লেখিকার চটকদার উপসংহার সত্য হলে স্বাধীন বাংলাদেশ আর পাওয়া লাগত না। যেকোনো বিষয় গভীরভাবে পর্যালোচনা করতে হয়, দুম করে উপসংহার টেনে ফেলা হাস্যকর।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১
আলপনা তালুকদার বলেছেন: হা হা হা! ভাল বলেছেন। আমি শিম্পাঞ্জীর পরীক্ষাটির মত আমার এই ব্লগটির কোনো প্রমাণ নেই! তাহলে আপনি কমেন্ট করলেন কিভাবে?
আমি শুধু কাল্পনিক পরীক্ষা দিয়ে সন্তানের প্রতি মানুষের ভালোবাসার সীমারেখার প্রমাণ করিনি। আমি আরো কিছু বাস্তব ঘটনার উদাহরণ দিয়ে আমার অনুমানের কথা বলেছি মাত্র। আর অনুমান সবসময় ঠিক হতেও পারে, নাও পারে। তবে ঘটনাগুলো প্রতিটাই ঠিক। আর এটি এমন একটি বিষয়, যার উপর অনুমান ও বাস্তব উদাহরণ ছাড়া বৈজ্ঞানিক গবেষণা সম্ভব নয়।
আর মুক্তিযুদ্ধের বিষয়টি সম্পূর্ণ আলাদা। ওটা এমন একটা সময়, যখন প্রতিটা মানুষের জীবনই সমান সংকটময় এবং যৌথ প্রচেষ্টা ছাড়া শত্রুর মোকাবেলা সম্ভব নয়।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এজন্য যে আপনি ভীষণ গভীরভাবে আমার ব্লগ ও আমার লেখা পর্যালোচনা করে মন্তব্য করেছেন। এজন্য আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ভাল থাকুন। ঈদ মোবারক।
১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২১
শুভবাদী রোদ বলেছেন: আপনার শালীন প্রতিক্রিয়া খুব ভালো লাগলো।
-আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এজন্য যে আপনি ভীষণ গভীরভাবে আমার ব্লগ ও আমার লেখা পর্যালোচনা করে মন্তব্য করেছেন। এজন্য আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ভাল থাকুন। ঈদ মোবারক।-
আপনার কাছ থেকে ব্লগারদের শেখার আছে। ভাল থাকুন।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৮
আলপনা তালুকদার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
বিজন রয় বলেছেন: সেটা কিভাবে সম্ভব?
গরু বা ছাগল দুটোই তো নিরীহ!!