নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভুল নির্দেশনাকেই এই দুর্ঘটনার জন্য দায়ী করা হচ্ছে

১৪ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২


সংবাদ পত্রে পড়লাম ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিধ্বস্ত উড়োজাহাজের পাইলটকে অবতরণের ভুল নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল নাকি ত্রিভুবন বিমানবন্দরের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম থেকে। আর এটা বিধ্বস্ত হওয়ার আগ মুহূর্তে উড়োজাহাজের পাইলটের সঙ্গে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল রুমের সর্বশেষ কথোপকথনে এমনই আভাস মিলেছে।আর অন্যদিকে ইউএস-বাংলা কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে অভিযোগ করে জানিয়েছেন আমরা প্রথম থেকেই সন্দেহের কথা বলছি। আমরা চাই আন্তর্জাতিক তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত বিষয় বের হয়ে এসে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন হোক।তবে এই তদন্তের জন্য কতদিন লাগতে পারে তা বলা যাচ্ছে না।অন্যদিকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছয় কর্মকর্তাকে নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ারের কার্যালয় থেকে বদলি করা হয়েছে। দুর্ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এই ছয় কর্মকর্তার মানসিক আঘাত প্রশমনে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। মঙ্গলবার দেশটির ইংরেজি দৈনিক মাই রিপাব্লিকা এক প্রতিবেদনের মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তবে বিমান বিশেষজ্ঞরা বলছেন ককপিটের তথ্য ছাড়া প্রকৃত ঘটনা নিশ্চিত হওয়ার কোনো উপায় নেই। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের জিএম কামরুল ইসলাম জানিয়েছেন ৩৬ বাংলাদেশি আরোহীর মধ্যে ২৬ জনেরই মৃত্যু হয়েছে। ইউএস-বাংলার সিইও এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিমানমন্ত্রীসহ এভিয়েশনকর্তারা, যাত্রীদের স্বজন গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে কাঠমান্ডুতে পৌঁছেছেন এবং সেখানে তারা তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনায় সহযোগিতা করছেন।
উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নেপালের ইংরেজি দৈনিক নেপালি টাইমস কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে পাইলটের সর্বশেষ কথোপকথনের একটি অডিও রেকর্ডও হাতে পেয়েছেন। নেপালি এই দৈনিক বলছেন কন্ট্রোল রুম থেকে ভুল বার্তা দেয়ার কারণেই ককপিটে দ্বিধায় পড়ে যান পাইলট।অডিও রেকর্ডের শুরুতে শোনা যায়; কন্ট্রোল রুম থেকে উড়োজাহাজের পাইলটকে বিমানবন্দরের ডানদিকের দুই নম্বর রানওয়েতে অবতরণের নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। পরে পাইলট বলেন; ঠিক আছে স্যার। নির্দেশনা অনুযায়ী পাইলট বিমানটি বিমানবন্দরের ডানদিকে নিয়ে যাওয়ার কথা জানান কন্ট্রোল রুমকে।
কিন্তু ডানদিকে রানওয়ে ফ্রি না থাকায় তিনি আবারো কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সে সময় তাকে ভিন্ন বার্তা দেওয়া হয়। এবারে প্রশ্ন করা হয় আপনি কি বর্তমান অবস্থানে থাকতে পারবেন?সে সময় পাইলট দুই নম্বর রানওয়ে ফ্রি করার জন্য কন্ট্রোল রুমের কাছে অনুরোধ জানান। কিন্তু তাকে আবারো ভিন্ন বার্তা দেওয়া হয়। এর কিছুক্ষণ পর পাইলট বলেন; স্যার আমি আবারো অনুরোধ করছি রানওয়ে ফ্রি করুন। তার পরপরই বিমানটি বিকট শব্দ করতে শুরু করে। কিছুক্ষণ পরই বিমানটি ত্রিভুবন বিমানবন্দরের পাশের একটি ফুটবল মাঠে আঁছড়ে পড়ে।আর তাই উড়োজাহাজ তদন্তকারীদের মতে, ভৌগলিক অবস্থান ছাড়াও নিচু দিয়ে ওড়া, মেঘ এবং ঝুঁকিপূর্ণ রানওয়ে এসব বিমান দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ।
সূত্রঃ ইন্টারনেট।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: দুর্ঘটনা দুর্ঘটনাই। কপালে ছিল...

১৪ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সতর্ক অবল্মবন না করে রাস্তায় গাড়ির সামনে দাঁড়াইয়া থাইকেন তার পর কইয়েন এটা দূর্ঘটণা, টবএ আমআর মনে হয় সেটা কউনের সময়ও পাইবেন কি না মাবুদেই জানেন ।

২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভুল হোক, মুল হোক, যে নির্দেশনাই দেক না কেন, রানওয়েতে "কলিশন" হয়নি তো? এসব ম্যাঁওপ্যাঁও বলে, কারা কারা বেকুব সাজছে? আপনিও আছেন বেকুবদের দলে?

রানওয়ে ফ্রি ছিল

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সব থেকে বড় কথা হলো এ বিষয়টা কঠিন তদন্তের প্রয়োজন।

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৫

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: চাঁদগাজী বিমানকে ভ্যানগাড়ী ভাবছে নাকি??

কন্ট্রোল রুমের সাথে পাইলটের কথোপকথন শুনেছি।
কন্ট্রোল রুমের কনফিউজড বার্তাই (০২/২০)এর জন্য দায়ি।

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সব থেকে বড় কথা হলো এ বিষয়টা কঠিন তদন্তের প্রয়োজন। কারন সব গুলোই মুটামটি দেশের মাথা ছিল ।

৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


@মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল ,

পাইলট কনফিউসড হয়ে রানওয়ের উপর নেমেছে, নাকি বাইরে নেমেছে?

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মনে হয় বিমান আকাশে উড়ানোর আগে ভালো করে,বিমানের কোথাও কোন ত্রুটি আছে কিনা চেক করা হয় নাই ।
সে জন্যই এমন ঘটনা ঘটেছে ।

৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:১৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: চাঁদগাজী বলার আগ থেকেই আমারও এই প্রশ্ন। নির্দেশনা ভুল হলেও তো ল্যান্ডিং করা যায় যে কোন রানওয়েতে, তখন যদি অন্য বিমানের সাথে সংঘর্ষ হত, তাহলে বোঝা যেত বিধ্বস্তের কারণ। কিন্তু ল্যান্ঢিং করতে গিয়ে(রানওয়ে হোক বা মাঠ হোক) এভাবে বিধ্বস্ত হওয়া মনে হয় মাটির উপরে থাকতেই কিছু একটা হয়ে যায়!

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সেটাই বড় ভাববার বিষয় এখন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.