![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ওয়েক ফরেস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যযুগীয় জার্মান সাহিত্যের সহকারী অধ্যাপক টিনা মেরি বযয়ার মনে করেন, দানবগুলি সাংস্কৃতিক
দৈন্যতা থেকে উদ্ভূত হয়নি বরং তাদের সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিকে দানবে ঐতিহ্য রয়েছে।প্রাচীন গ্রীক এবং রোমানদের ধর্মীয় প্রেক্ষাপটে দানবকে ঈশ্বরের অভিশাপ হিসাবে মনে করা হতো এবং দানবকে তারা বিশেষভাবে কোনো অশুভ কারণে জন্মগত ত্রুটি বলে মনে করতেন।
তা সত্ত্বেও দানব অকাট্টভাবে ঘৃণীত নয়। উদাহরণস্বরূপ যেটা দেখা যায়, রোমান ইতিহাসবিদ সুইটনিয়াস পা বিহীন সাপের বা পাখির বিকটাকৃতির হয়ে উড়ে যাওয়ার ক্ষমতাকে বর্ণনা করেছেন,তার মতে উভয়ই ”প্রাকৃতিকভাবে অস্বাভাবিক”। তবে তাদের শব্দগুলো এক নয়।
এতদ সত্ত্বেও হাইড্রা এবং মেডুসার মতো পৌরানিক দানবরা প্রকৃতির প্রাণী নয়, ঐশ্বরিক সত্ত্বা। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় এটি প্রটো-ইন্দো-ইউরোপিয়ান ধর্মসমূহ এবং অন্যান্য ধর্ম বিশ্বাসে দানব নিয়ে তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়না। যেমন আত্মা ও দানব,এবং দেবতা
এই বিষয় এক নয়।
আসলে দানব বা দৈত্য হলো এক ধরনের বিচিত্র জীব যার চেহারা ভয়ঙ্কর এবং যার ধ্বংসাত্মক ক্ষমতা মানব বিশ্বের সামাজিক বা নৈতিকতার জন্য মারাক্তক হুমকি স্বরূপ।একটি দানব বা দৈত্য মানুষও হতে পারে কিন্তু লোককাহিনীগুলোতে সাধারণত এটিকে নীচুশ্রেণীর, রূপান্তরিত, বিকৃত, অতিপ্রাকৃত এবং পারলৌকিক হিসেবে হিসেবে বেশি বর্ণনা করা হয়।
দানব পশু নৈতিক আদেশের বাইরে, কিন্তু কখনও কখনও তাদের নৈতিক নিয়মের মানবিক লঙ্ঘন ঘটে,যেমন, গ্রীক পৌরানিক কাহিনীতে বর্ণীত আছে, ক্রিটের রাজা মিনোস সমুদ্র দেবতা সাদা ষাড় পসেইডনকে বলিদান না করায় মিনোসকে ইশ্বরের কাছে পাঠান। ফলস্বরূপ, পসেইডন মিনোসের স্ত্রী পাসিফাইকে শাস্তি দেন। পাসিফাই ষাড়ের প্রতি প্রেমাসক্ত হয়ে পড়েন এবং তিনি পশুর সাথে যৌন মিলনে লিপ্ত হন এবং পসিফাই ষাড়ের মাথাওয়ালা মানব সন্তান মাইনোটোর জন্ম দেন।
মানব দানব হলো যারা কখনই সম্পূর্ণ মানব হিসেবে জন্ম নেয়নি যেমন,মেডুসা এবং তার বোন, অথবা যারা কিছুটা অতিপ্রাকৃতিক বা অস্বাভাবিক কারণে তাদের মানবিকতা হারিয়েছে এবং যারা মানব সমাজের নিয়মনীতি মেনে চলতে পারেনা।
দানবদের নিয়ে প্রাচীন ইতিহাস এবং দানবদের সম্বন্ধে সমাজের ভিতরে বিশেষ সাংস্কৃতিক বিশ্বাস নিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক গবেষণা মনস্ট্রোফি হিসেবে পরিচিত।সাহিত্যে, পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে দানবের উপস্থিতি আছে। উপন্যাসের সুপরিচিত দানবগুলোর মধ্যে কাউন্ট ড্রাকুলা, ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য, ওয়্যারওলভস, মমি এবং জম্বি বিখ্যাত।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
২২ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:০৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মুটামুটি আছে ।
২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোন প্রফেসর, কোন ইউনিভার্সিটি কি বলেছেন, ব্লগার নুরু সাহেব কি লিখেছেন, এগুলো দরকারী ব্যাপার না; আপনি কি ভাবছেন, সেটা আমরা জানতে চাই, বুঝতে চাই!
২২ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমি একটু ব্যস্ত সময় পার করছি ওস্তাদ নুরু আঙ্কেলের লেখাটা পড়ার সৌভাগ্য আমার হয়নি । তার পরেও পড়ে আমি জানাচ্ছি ।
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: দানব নিয়ে লিখেছেন এবার দানবী নিয়ে লিখবেন।
২২ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সময় করে লিখতে হবে ।
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: রুপকথা।
২২ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: পৃথিবী জুড়ে এসব কিচ্ছার শেষ নেই ।
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২২
সুপারডুপার বলেছেন:
হাসু মামা একটা MCQ
১। আপনার মতে পৃথিবীতে দাজ্জাল কি রূপে আগমন করবে?
ক) মানুষ
খ) দানব
গ) জ্বীন
ঘ) ফেরেশতা
২২ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: (ক) মানুষ ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলা সাহিত্যে দাবন টানবদের প্রভাব কেমন?