নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘুড়ি ইতিহাস

২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১৩


বিশেষজ্ঞদের ধারনা মতে প্রায় ২৮০০ বছর পূর্বে চীন দেশে ঘুড়ির সর্বপ্রথম উৎপত্তি ঘটে।আর সেখান থেকে পরবর্তীকালে এটি এশিয়ার অন্যান্য দেশ যেমন বাংলাদেশ, ভারত, জাপান এবং কোরিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। তাছাড়াও, ইউরোপে ঘুড়ি খেলাটির প্রচলন ঘটে প্রায় ১৬০০ বছর পূর্বে। প্রথমদিকে ঘুড়ি কাগজ অথবা হাল্কা তন্তুজাতীয় সিল্কের কাপড় দিয়ে উড়ানো হত। ব্যবহৃত অন্যান্য উপাদানের অংশ হিসেবে ঘুড়িতে বাঁশের কঞ্চি কিংবা অন্যান্য শক্ত অথচ নমনীয় কাঠ দিয়ে তৈরী করা হয়। তাছাড়াও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে সুতা কিংবা পাতলা দড়ি ব্যবহার করা হয়।আধুনিককালের ঘুড়িগুলোয় সিনথেটিকজাতীয় পদার্থের প্রচলন রয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নানান ধরনের ঘুড়ি প্রচলন দেখা যায়। কোনটি আকারে খুব বড় ও দেখতে নয়ন মনোহর। আবার কোনটি আকারে খুবই ছোট যা দ্রুত উড়তে কিংবা প্রতিযোগিতায় ব্যবহার করা হয়।২০১১ সালে অনুষ্ঠিত ব্রিষ্টল ঘুড়ি উৎসব শেষে সবচেয়ে বড় ঘুড়িটি প্রায় ২০ মিনিট আকাশে অবস্থান করে। এটি ভূমির প্রায় ১০৯৭১ বর্গফুট জায়গা দখল করেছিল।

এখনো বাংলাদেশের অনেক অঞ্চলে এবং কোলকাতার অনেক অঞ্চলে পৌষ সংক্রান্তির দিন দেখা যায় বাঙালিরা সারাদিনব্যাপি ঘুড়ি উড়ায়। সেইদিন ঘুড়ি উড়ানোর জন্য তারা আগে থেকে ঘুড়ি বানিয়ে এবং সুতায় মাঞ্জা দিয়ে প্রস্তুতি নিয়ে রাখেন। ঘুড়ি উৎসব বাংলাদেশের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী একটি উৎসব। মুঘল আমল থেকে এই উৎসব পালিত হয়ে আসছে। এই উৎসবে প্রচুর লোক সমাগম ঘটে। পুরোন ঢাকার অধিবাসীদের কাছে এটি অত্যন্ত উৎসবমুখর দিন যা সাধারণত শীতকালে পালিত হয়।

ঘুড়ি উৎসবের ছবি

এটা কক্সবাজারের বালিয়াড়ি সমুদ্র সৈকতে ২০১৯ সালে ১ই ফেব্রোয়ারি এবং ২রা ফেব্রোয়ারি দুই দিনব্যাপী চলাকালিন বর্ণিল ঘুড়ি উৎসবের ছবি।সেইদিন পড়ন্ত বিকেলের সোনালী রোদে সৈকতে উড়ছিল নানা রঙের ঘুড়ি।সেইদিন সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে এসে
পর্যটকরা উপভোগ করছেন রঙ-বেরঙের ঘুড়ির খেলা। পুরো সৈকতের আকাশ যেন ঘুড়ির মিছিলে ছেয়ে ছিল।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান প্রভৃতি দেশে ঘুড়ি উড়ানো একটি বিনোদনমূলক খেলা। বাংলাদেশে, বিশেষ করে পুরনো ঢাকায় পৌষ মাসের শেষ দিন অর্থাৎ পৌষ সংক্রান্তিতে ঘুড়ি উড়ানোর উৎসব পালন করা হয়।যা অনেকের কাছে সাকরাইন উৎসব নামেও পরিচিত।
আহমেদাবাদে ৩০তম আন্তর্জাতিক ঘুড়ি উৎসবের কিছু ছবি পত্রিকা থেকে সংগ্রহ করেছি
আহমেদাবাদ শহরে ৩০তম আন্তর্জাতিক ঘুড়ি উৎসবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কয়েকশ মানুষ সেখানে জড়ো হয়ে উৎসবে অংশ গ্রহন করেছিলেন।



পস্টটির ছবি এবং তথ্য ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা।
কিন্তু পোস্টটি কেন দিলাম সেটা সম্পূর্ণ অর্থহীন। ;)

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: করোনার কারণে ঘুড়ির সুদিন আবার এসেছে ঢাকাতে। ঘুড়ি উড়ানো খুব আনন্দের একটা খেলা সব বয়সের মানুষের জন্য। আপনার পোস্ট থেকে জানলাম বিভিন্ন ধরনের ঘুড়ি সম্পর্কে।

২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আর এখন দেশের আকাশসীমায় অনুমতি ছাড়া সেই ঘুড়ি উড়ানো সম্ভব নয়।

২| ২১ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্ট।

১৫ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:২৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ গুরুভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.