নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ৪০ বছর বয়সী একজন সাধারণ পুরুষ মানুষ । আমি কোনদিন কোনো কাজে স্থীর হতে পারিনি তাই নিদৃষ্ট কোন কাজ আমি করছি না। আমি দুই সন্তানের জনক। দায়িত্ব বোধ প্রবল থাকা সত্বেও আমি তা এড়িয়ে চলি কারন দায়িত্ব পালনের জন্য অর্থ প্রয়োজন। আমি পাগলাটে স্বভাবের। জোর কর

অাসাদুজ্জামান লিটন

আসাদুজ্জামান লিটন, সাংবাদিকতা ভালোবাসি আর ভালোবাসা থেকে একটু শিখছি ও করার জন্য চেষ্টা করছি।

অাসাদুজ্জামান লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথম প্রেমের ডুবসাঁতার

২২ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫২


কালাচন্দ্র নারায়ন স্কুল জীবন থেকেই মনের ভিতরে প্রেমের অভাব ছিলনা।৬ষ্ঠ শেনীতে থাকতেই জিবনের প্রথম সহপাঠি একটি মেয়ে নন্দীনি ঘোস যার প্রেমে পুরপরি হাবুডুবু খাচ্ছিল তাও আবার মনে মনে।কালা চন্দ্রের মনের ভিতরে পেমের অভাব না থাকলেও সাহসের প্রচুর অভাব ছিল।নন্দীনি ঘোসকে কনদিনই বলেতে পারে নাই ভালবাসার কখা।প্রতিদিন স্কুলে সবার আগে পৌছে স্কুলের বারান্দায় দাড়িয়ে অপেক্ষা করত কালাচন্দ্র নন্দীনি ঘোসের আসার অপেক্ষায়।এভাবেই চলতে থাকে কালাচন্দ্রের প্রেমের ডুবসাতার।দেখতে দেখতে অনেকগুলি বসন্ত পার হয়ে যায় তবুও বলা হয়না কালার মনের গহীনে লুকান ভালবাসার কথা।অন্য দিকে ন্দীনি ঘোসের চুকিয়ে প্রেম চলছে অন্য এক ছেলের সাথে তাও আবার কালাচন্দ্রের সামনে।সাহসের অভাবে কিছুই বলার সাধ্য ছিলনা কালাচন্দ্রের কারন ছেলেটি ছিল একটু ভয়ংকর টাইপের সন্ত্রাসী যে কিনা স্কুলের শিক্ষকদের গায়ে হাত তুলতেও দিধা করে না।দেখতে দেখতে স্কুল জিবনের শেষ ঘন্টা বাজে অর্তাৎ মাধ্যমিক পরিক্ষার সময় চলে এসছে ।কালাচন্দ্রের পড়াশুনায় তো গুড়েবালি অন্য দিকে মনের অবস্থাও তেমন ভাল যাচ্ছিল না।কোন রকম ভাবে পরিক্ষা শেষে মোটা মুটি ভাবে পাশ করে স্কুল জিবন শেষ করে বেরিয়ে যায় কালা চন্দ্র ।এদিকে নন্দীনি ঘোস ভাল ফলাফল করে কোথায় যেন হারিয়ে যায় অনেক খুজেও ন্দীনি ঘোষের খোজ মেলেনা কালাচন্দ্রের।ওহ বলা হয় নাই কালাচন্দ্র সাহসী না হলেও হিটলারি চাল চালতে পারে ভালই ।একদিন স্কুল ফাকি দিয়ে নন্দীনি ঘোস ও তার প্রেমিক ডেটিংএ যায় বান্ধবির বাসায় এই খবরটা আবার কালাচন্দ্রের এক বন্ধু কালা চন্দ্রকে জানায় সুবর্ন্ সুযোগ হাত ছাড়া করা যাবেনা তাই কালা চন্দ্র স্কুলের সবচাইতে রাগী শিক্ষকের কাছে নন্দীনি ঘোসের গোপন কথা ফাসকরে দেয়।স্কুল শিক্ষক সাথে সাথে নন্দীনি ঘোসের পিতাকে খবর দিয়ে একসাথে নন্দীনি ঘোসের প্রেমের স্কুল অর্থাৎ ডেটিং স্পটে হাজির হয়ে হাতে নাতে দুই প্রেমিক প্রেমিকাকে ধরে ফেলে সাথে উত্তম মাধ্যমতো আছেই ।হয়ত বিষয়টি নন্দীনি ঘোষ টের পায় ফলে কালাচন্দ্রের সাথে সম্পূর্ন্ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় আবার এমনও হতে পারে নন্দীনি ঘোসের পরিবার নন্দীনিকে ঘর বন্দি করে রেখেছে ।যাই হোক কলেজে ভর্তি হবার সময় কোন কলেজে ভর্তি হবে কালা চন্দ্র সেই বিষয়ে ভাবনা চিন্তার মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছে কালাচন্দ্র রেজাল্টের যে অবস্থা ভালো কোন কলেজে ভর্তি হওয়ার কথা চিন্তা করাই ভুল ।কালা চন্দ্র বিভিন্ন কলেজের ভর্তি বিষয়ে খোজ খবর নিয়ে বর্মাি্নে খুব ব্যস্ত সময় পার করছে................(বাকিটুকু অন্য একদিন)
বিঃদ্রঃ-দাঁড়ি,কমা ও বানানের অনেক ভুল হয়ত পাবেন ধিক্কার না দিয়ে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

মোঃআসাদুজ্জামান লিটন
তারিখঃ২২শে-এপ্রিল-২০১৭ইং

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: :)
বানান গুলো ঠিকঠাক করলে আরো সুন্দর হবে।
আর ক্লাস সিক্সেি প্রেম
বাপরে

পোরের পর্বের অপেক্ক্ষায় থাকলাম

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

অাসাদুজ্জামান লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।আর লেখালিখির যোগ্যতা খুবই কম বানানের বিষয়ে দূর্বল তবুও ঠিকঠাক ভাবে লেখার চেষ্টা করব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.