নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাজীব

মানুষ আমি আমার কেন পাখির মত মন....

রাজীব

যারে ঘর দিলা সংসার দিলা রে, তারে বৈরাগী মন কেন দিলা রে....

রাজীব › বিস্তারিত পোস্টঃ

কার গাইড (Car guide) -০৭

১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:০৩

(একটি গাড়ির শখ কার নেই? উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নবিত্ত সবাই গাড়ির সপ্ন দেখে। আমারও গাড়ির প্রতি অনেক আগ্রহ। একজন নেশাদার ড্রাইভার হিসেবে আমি যেসব গাড়ি চালিয়েছি বা যেসব গাড়ি সম্পর্কে জানি তা নিয়ে একটি সিরিজ পোস্ট শুরু করলাম। যাদের নতুন গাড়ি কেনার সামর্থ আছে তারা হয়ত হুট করে গাড়ি কিনে ফেলে, কিন্তু যাদের অঢেল অর্থ নেই তারা কম টাকায় সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনতে চায়। আমার এই পোস্ট তাদের কাজে লাগবে বলে আমার বিশ্বাস।)



আজকের পর্বঃ গাড়ির কমন সমস্যা - স্টার্ট না হওয়া।



যারা গাড়ি ব্যবহার করেন বিশেষ করে পুরোনো গাড়ি তাদের বেশীরভাগই যে সমস্যা ফেস করেছেন তা হচ্ছে গাড়ি স্টার্ট না হওয়া। চলুন দেখা যাক কী কী কারনে গাড়ি স্টার্ট হতে চায় না।



গাড়ি স্টার্ট না হওয়ার পিছনে যেসব কারন রয়েছে তার প্রধানগুলো নিম্নরূপঃ

১। ব্যাটারীর লাইনে সমস্যা

২। গাড়ির ব্যাটারীতে পর্যাপ্ত চার্জ না থাকা,

৩। স্টার্টারের পাওয়ার কানেকশন লুজ থাকা,

৪। তেলের লাইনে সমস্যা

৫। স্পার্গ প্লাগে সমস্যা



চলুন এবার সমাধান নিয়ে কথা বলিঃ

অনেকেই গাড়ি স্টার্ট না হলে ঘাবড়িয়ে যান, ভয় না পেয়ে ধীরে ধীরে চিন্তা করুন। প্রথমেই চিন্তা করুন স্টার্ট হবার সময় যে সাউন্ড (চিউ চিউ চিউ ভো......) হয় সেরকম স্বভাবিক সাউন্ড হচ্ছে কি? যদি স্টার্ট হবার মত কোন সাউন্ড না হয় বা বিলম্বত লম্বা সাউন্ড হয় (চি.....উ, চি......উ ......) তাহলে ধরে নেয়া যেতে পারে যে ব্যাটারীতে চার্জ কম। আবার আরেকটি সমস্যা আছে আমরা কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের সাপোর্ট দিতে যেয়ে প্রায়শঃই যেটি দেখি সেটি হচ্ছে

অনেকে অভিযোগ করে যে তার কম্পিউটারটি অন হচ্ছে না। কিন্তু আমরা যেয়ে দেখি যে কম্পিউটার ঠিকই অন হচ্ছে কিন্তু মনিটরের পাওয়ার লাইন(বিদ্যুতের তার) খোলা থাকায় বা মনিটর সুইচ অফ থাকায় মনিটরে কিছু দেখাচ্ছে না। সেক্ষেত্র মনিটরের পাওয়ার লাইন লাগিয়ে সুইচ অন করলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।



ঠিক সেরকমই, গাড়ি স্টার্ট না হলে প্রথমেই ব্যাটারীর লাইনটি চেক করুন। অনেক সময় ব্যাটারীর সাথে কানেকটেড তারগুলোতে কার্বন বা রাসায়নিক ময়লা জমার কারনে কানেকশন পায় না। সে ক্ষেত্রে প্লাস বা রেন্জ দিয়ে ব্যাটারীর তারগুলো খুলে পরিস্কার করা খুব কস্টকর, অত কস্ট না করে হালকা গরম পানি ব্যাটারী ও তারের কানাকশনের উপর ঢেলে দিলে ময়লা পরিস্কার হয়ে যাবে।



কানেকশান পরিস্কার হয়ে যাবার পর যদি দেখেন শ.শ করে আওয়াজ হচ্ছে কিন্তু স্টার্ট হচ্ছে না এমন কি স্টার্ট হবার মত সাউন্ডও হচ্ছে না, তখন গাড়ির হেড লাইট ও হর্ন চেক করুন। যদি দেখা যায় যে হেড লাইট হালকা আলো দিচ্ছে ও হর্ন কম সাউন্ড করছে তাহলে বুঝতে হবে ব্যাটারীতে চার্জ কমে গেছে। এক্ষেত্র ধাক্কা দিয়ে গাড়ি স্টার্ট করো যেতে পারে বা অন্য একটি গাড়ির ব্যাটারীর সাথে তার দিয়ে কানেকশন দিয়ে স্টার্ট করা যেতে পারে। আর যদি দেখা যায় যে লাইট-হর্ন ঠিক থাকার পরও স্টার্ট না হয় শো শো আওয়াজ করে তখন স্টার্টারটি দেখতে হবে। স্টার্টারের কানেকশন লুজ থাকলে স্টার্টার না ঘুরে এরকম আওয়াজ করতে পারে। স্টার্টারটি সাধারনত ইন্জিনের পিছন দিকে গিয়ার বক্সের উপরে থাকে। স্টার্টার-এর সাথে দুটি তারের কানেকশানক থাকে সেই তার দুটি ভালো মতো কানেকটেড আছে কিনা দেখতে হবে। সেখানে কার্বন বা ময়লা জমে থাকলে তা পরিস্কার করতে হবে।





আবার যদি স্টার্টের সময় স্বাভাবিক সাউন্ড হয়েও স্টার্ট না হয় তাহলে সেটি তেলের লাইনে সমস্যার জন্য হতে পারে। এক্ষেত্রে কার্বুরেটর বা ইন্জিনের ইএফআই ইউনিটের সাথে যুক্ত ছোট পাইপ যেটি দিয়ে ইন্জিনে তেল সরবোরাহ হয় সেটি চেক করতে হবে। সেই পাইপ খুলে ফেললেই সেটি থেকে তেল বের হবে। যদি তেল বের না হয়, পাইপ খোলো অবস্থায় স্টার্ট দেবের চেস্টা করলে পাইপ থেকে তেল বের হবে, যদি তাতেও তেল বের না হয় তাহলে বুঝতে হবে তেলের লাইনে কোন সমস্যা আছে। তেলের লাইনে মুখ লাগিয়ে টান দেবের চেস্টা করা যেতে পারে, ছোট কোন ময়লা জমে লাইন জ্যাম হয়ে থাকলে মুখ দিয়ে টান দিলে অনেক সময় লাইন ক্লিয়ার হয়ে যায়। তবে নিতান্ত বাধ্য না হলে এই কাজটি নিজে না করে কোন মেকানিককে দিয়ে করানো উচিৎ, কারন তেলের স্বাদ খুবই বিদখুটে এবং তেল পেটে চলে গেলে সমস্যা।



আবার গাড়ি স্টার্গ প্লাগে সমস্যা থাকলেও স্টার্টের সময় ভালো সাউন্ড হবে কিন্তু স্টার্ট হবে না। সেক্ষেত্রে একটি প্লাগ রেন্জ দিয়ে স্পার্গ প্লাগগুলো খুলে পরিস্কার করে আবার লাগিয়ে দিলে গাড়ি স্টার্ট হয়ে যাবে।



উল্লেখ্য যে, শুধুমাত্র ব্যাটারী বা স্টার্টার সমস্যার বেলায় ধাক্কা দিয়ে গাড়ি স্টার্ট করা যেতে পারে কিন্ত প্লাগ, তেলের লাইন বা অন্য কোন ম্যাকানিক্যাল সমস্যা থাকলে ধাক্কা দিয়েও গাড়ি স্টার্ট করা যাবে না।





এবার বলি ধাক্কা দিয়ে কিভাবে গাড়ি স্টার্ট করবেনঃ

প্রথেম হ্যান্ডব্রেক ছেড়ে দিন। ক্লাস চেপে গাড়ি সেকেন্ড গিয়ারে দিন ও ক্লাস চেপে ধরে রাখুন। এবার গাড়ি ধাক্কা দিতে বলুন। গাড়িটি একটু গতি পেলে ২ সেকেন্ডের জন্য ক্লাস ছেড়ে দিয়ে আবার চাপুন সেই সাথে এক্সেলেটর পাম্প করুন, দেখবেন গাড়ি স্টার্ট হয়ে গেছে। একবারে স্টার্ট না হলে আবার চেস্টা করুন। (তেলে চালিত গাড়ি অল্প ধাক্কতেই স্টার্ট হয়ে যায় কিন্তু গ্যাসে চালিত গাড়ি হলে একটু বেশী ধাক্কা দিতে হতে পারে। )

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। ভবিষ্যতে কাজে লাগবে

২| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

অলস ছেলে বলেছেন: সুন্দর। বৃষ্টির দিনে লাইট অন রেখে বহুত ধরা খেয়েছি। নিজের চুল নিজেই ছিড়তে ইচ্ছে করে পরে :) একটা জাম্পার কেবল বুটে রাখা আবশ্যকীয়।

১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৭

রাজীব বলেছেন: ধন্যবাদ। ঠিক বলেছেন।

প্রসংগতঃ জাম্পার কেবল হচ্ছে এক প্রকারের তার, গাড়ির ব্যাটারীতে পর্যাপ্ত চার্জ না থাকলে যা দিয়ে গাড়ির ব্যাটারীর সাথে অন্য একটি গাড়ির ব্যাটারীর সংযোগ দিয়ে গাড়ি স্টার্ট করা যায়।

৩| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:২৩

ন্যায় পথিক বলেছেন: খুবই কাজের এক পোস্ট। সরাসরি প্রিয়তে। আপনার কাছে গাড়ির ব্যবসা (পূরাণ ও নতুন গাড়ির) নি্যে এরকম ধারাবাহিক তথ্যবহুল পোস্ট-এর আশায় থাকলাম।

৪| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৪৮

ম্যাকানিক বলেছেন: খুবই ভালো লিখেছেন রাজীব ভাই
গাড়ী স্টার্ট না হলে সবার আগে দেখুন গাড়ীতে পেট্রল আছে কিনা।
অনেকেই আজকে নিচ্ছি কালকে নিচ্ছি করতে করতে ফুয়েল গেজের শেষ দাগে কাটা রেখে একসিলারেটর দাবান আর মনে মনে হিসাব করেন এইত সেদিন না পেট্রল ভরলাম।
ফলাফল রাস্তায় বেমক্কা যায়গায় গাড়ীর অক্কা পাওয়া।
আরেকটা জিনিস দেখে খুব ভালো লাগলো বাংলাদেশে গাড়ী মালিকরা একদা গাড়ী নিয়ে ভাবনা চিন্তা দুরের কথা বনেট খুলে ইঞ্জিনের দিকে তাকানোও ছোটলোক গাড়ী মেস্তরির কাজ মনে করত সেখান থেকে নিজের গাড়ী নিজে দেখভালের মানসিকতা সত্যিই প্রশংসনীয়।


১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০২

রাজীব বলেছেন: ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। আরো একটি ধন্যবাদ মন দিয়ে পড়ার জন্য।

৫| ১৩ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫১

আমি হনুমান বলেছেন: বহুত ধননবাদ
বাকি লেখার অপেকখায় থাকলাম
সপতায় ২দিন করে গত সপতা থেকে চালানো শিখছি

১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০২

রাজীব বলেছেন: চালিয়ে যান। কয়েকদিন পর রিপেয়ারিংও শিখে যাবেন।

৬| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৫

আমি হনুমান বলেছেন: ইনশাললাহ

৭| ১৩ ই মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩

নাফিস ইমতিয়াজ বলেছেন: vai, thanks again for nice writing. apnar leka porte amar khub valo lage.
faltoo subject nia blogging na koira apnar moto sobai important subject nia blogging korle amra ro onek kisu jante partam

১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১১:৪৪

রাজীব বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ১৪ ই মে, ২০১০ সকাল ৮:২৯

কালীদাস বলেছেন: ভাল টপিকস নিয়ে দিয়েছেন আজকেরটা। জাম্পার কেবল আজ থেকে অবশ্যই রাখব গাড়িতে।

অ.ট.: প্রিমিও করোনা নিয়ে কি লিখবেন? গাড়িটার ব্যাপারে আগ্রহ ছিল কিছুটা।

১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১০:৩৮

রাজীব বলেছেন: আসলে নতুন গাড়িতে তেমন কোন সমস্যা হয় না। আমার এক বন্ধু ৪ বছর হয় প্রিমিও ব্যবহার করছে কোন সমস্যা ছাড়াই। তাছড়া টয়োটার ইদানিংকার গাড়িগুলোর মধ্যে (যেগুলো আমাদের দেশে আসে) প্রিমিও সবচেয়ে ভালো গাড়ি।

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

অডি বলেছেন: গাড়ি কেনা বিষয়ক আপনার হালনাগাদ পরামর্শ/ লেখা পেলে উপকৃত হব।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৯

রাজীব বলেছেন: এখনতো গাড়ির দাম বেড়ে গেছে, আর কাজের চাপে খোজ খবর রাখার সময় পাই কম।
তারপরও চেস্টা করবো।

১০| ০৫ ই মে, ২০১২ রাত ৩:০৫

লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: ভাল লাগল জেনে। ড্রাইভারের যন্ত্রনায় জীবন অতীষ্ট। তারমধ্যে এই গরমে এসি কাজ করছে না। ৪/৫ লাখ টাকার মধ্যে এসি কাজ করে এখনকার বাজার দরে কি গাড়ি পেতে পারি।কেউ জানালে খুব উপকৃত হব।

০৫ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২১

রাজীব বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার এতদিন আগের একটি পোস্ট পড়ার জন্য।

এখনকার বাজারে টয়োটা করোল্লা ৯২ মডেল মানে ইই১০০ কিনতে পারেন।
এটির দাম ৫লাখ হতে পারে।

Click This Link

গাড়ি সম্পর্কে ভালো আইডিয়া থাকলে নিশান বা হোন্ড কিনতে পারেন।
নিশান সানি ৯৫-৯৬ মডেল পাবেন ৫লাখে। আর হোন্ডা একর্ড/ইন্টিগ্রা ৯২-৯৪ কিনতে পারবেন ৪ লাখে।

হোন্ডা গাড়ি ভালো এবং বেশী অপশন থাকে (যেমন, সানরুফ, ক্রুইজ কন্ট্রোল ইত্যাদি)। তবে বয়স হয়ে গেলে তেল/গ্যাস বেশী খায়। সাধারনত এসব গাড়ি ১৬০০ - ১৮০০ সিস হয়।

একটু দেখে কিনতে পারলে নিশান গাড়ি খুবই ভালো।

০৫ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৩

রাজীব বলেছেন: সেলবাজার থেকে কিছু লিংক শেয়ার করলাম শুধুমাত্র গাড়ির মডেল বুঝার জন্য

Click This Link

Click This Link

Click This Link

Click This Link

Click This Link

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৩৭

এস বাসার বলেছেন: আপনার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। আমি শখের ড্রাইভার। মাঝে মাঝে ড্রাইভ করি। আমার গাড়ী টয়োটা এলিয়েন ২০০৫। গাড়ীর টুকটাক সমস্যার সমাধানের জন্য বাজারে কি কোন বই আছে? বা অনলাইনে কোন বইয়ের লিংক দিতে পারবেন? এটলিস্ট ইন্জিন সম্পর্কিত বেসিক ধারনা পাবো এমন কোন বই।

১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৭

রাজীব বলেছেন: নীলক্ষেতের ফুটপাতে এসম্পর্কিত বই পাবেন। নেটে অনেক কিছু আছে। আমার কাছে বাংলায় লিখে দুটি বই ছিল। খুজতে হবে। যদি পাই নাম পাঠিয়ে দেব।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২২

ও ও ওলা বলেছেন: আমার মত যারা গাড়ির কিসুই বুজে না তাদের জন্য দারুন একটা পোস্ট। আপনাকে ধন্যবাদ।

ভাই। ঢাকার জন্য CORSA 92 , CORSA 95 , NISSAN 95 এই গাড়িগুলার মধ্যে কোনটা ভাল হবে? পেপার ঘেটে ৫ লাখের মধ্যে এই তিনটাই পাইলাম। দেখতে যাওয়ার আগে আপনার পরামর্শ চাই।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৫০

রাজীব বলেছেন: কোরসা একটা আছে ছোট সাইজের। সাইজের কারনে গাড়িটি আমার পছন্দ নয়। টয়োটা হিসেবে কোরসা ভালোই তবে ভিতরে জায়গা কম। নিশান ৯৫ হেব্বি গাড়ি। নিশ্চিন্তে কিনে ফেলতে পারেন। কম দামে ভালো হবে। চালিয়ে দেখে ও ইন্জিন, বডি ইত্যাদি দেখে নিবেন।

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫০

সাহস বলেছেন: ভাই আমাকে একটু ফেসবুকে এড করেন। রিফাত ইমতিয়াজ। ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছি

১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

পাথরের গল্পকার বলেছেন: রাজিব ভাই আমি কি আপনার ইমেইল টা পেতে পারি?? আমি আপনার ডিপার্টমেন্ট এই পড়ছি ঢাকা ভার্সিটি তে... আমার ইমেইল

[email protected]

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.