নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদীদের জয়যাত্রা অগ্রগামী হোক

fb.com/naminrng হাতে গোলাপফুল ধরলে তার কিছু গন্ধ লেগে থাকে।

nurul amin

আমি

nurul amin › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফাঁসি বিতর্ক

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

ফাঁসি বিতর্ক

স্ববিরোধী ট্রাইব্যুনালের বিচার কয়ভাগে বিতর্কিত? ট্রাইব্যুনালের রায়ে ফাঁসি হলে ঠিক, কারাদণ্ড হলে বেঠিক? আবার সব ক’টার ফাঁসি ছাড়া বেঠিক? সুতরাং রায়ে ফাঁসি না দিলে, আইন সংশোধন করে ফাঁসির ব্যবস্থা করতে হবে। কিন্তু রাষ্ট্রপ তো সব সময় বলছে ট্রাইব্যুনাল নিরপে আবার আইন সংশোধন করে বলছে, অনিরপে। সুতরাং সরকার কী চান পরিষ্কার করবেন কি?

এ দিকে আন্তর্জাতিক মহল বলছে বিচার রাজনৈতিক। বিরোধী দল সব সময় বলছে, বিচার প্রতিহিংসামূলক। ­ ওয়াটারগেটও ছিল বিরোধী দলকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র। স্কাইপ কেলেঙ্কারিতেও ছিল, ‘সরকারচায় একটা-দুইটা ফাঁসির রায়’। সুতরাং বিচারকের স্বীকারোক্তিমূল ­ক পদত্যাগের পর ট্রাইব্যুনালের কোনো অস্তিত্ব থাকারই কথা নয়।যেমন করে পদত্যাগের মাধ্যমে সব অপরাধ স্বীকারকরে নিয়েছিলেন ‘নিক্সন’। প্রতিহিংসার বিচার করতে গিয়ে বিশাল রোলার কোস্টারে সরকার পদে পদে বিধ্বস্ত। সংসদে বলছেন বিচার স্বচ্ছ কিন্তু ইমরানদের সাথেও একাত্মতা ঘোষণা করে কি স্বীকার করলেন না কাদের মোল্লার বিষয়ে জামায়াতের সাথে রাষ্ট্রের একটি গোপন সমঝোতা হয়েছিল?

সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী প্রজন্ম চত্বরকে ’৭১-এর সাথেও তুলনা করেছেন! প্রধানমন্ত্রী কখন যে কী বলেন, বোঝা মুশকিল। ফলে বিচার বিভাগ পর্যন্ত বারবার বিতর্কিত হচ্ছে। মানবাধিকার ুণœ হচ্ছে। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে আমরা দণি আমেরিকার কোনো সোস্যালিস্ট দেশের নাগরিক। অথচ পাকিস্তানিরাপর্যন্ত তাদের বিচার বিভাগ সম্পর্কে জোর গলায়কথা বলতে পারে। মঞ্চ না ট্রাইব্যুনাল, সরকার নিজেই পরিষ্কার নয়। সুতরাং সব বিচারিক কাজ বন্ধ করে আগে উচিত উদ্দেশ্য ঠিক করা অন্যথায় সামনে লিবিয়ার মতো অশনি সঙ্কেত। অন্যান্য কারণ ছাড়াও শুধু ট্রাইব্যুনালের জন্যই রাষ্ট্র পরিচালনায়অযোগ্যতা প্রমাণ হয়েছে, ফলে দেশটি দ্রুত গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বিদেশী রাষ্ট্রগুলো মধ্যপ্রাচ্যে এবং আফ্রিকায় কথায় কথায় নাক গলায় অথচ কী রহস্যজনক কারণে সহ্য করছেসরকারের ফ্যাসিবাদ। মাত্রদুই মাসে কয়েক শত নিরস্ত্র মানুষ খুন হয়েছে। সুতরাং সরকারকে চাপ দিতে মানবাধিকার ভঙ্গের অভিযোগে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার সঙ্কেত জারি করা উচিত।

নুরেমবার্গ ট্রায়ালে ৫০ শতাংশ অভিযুক্তের ফাঁসি হয়নি। পাঁচজন হয়েছে বেকসুর খালাস। পাঁচটি দেশের অংশগ্রহণে যে বিচার, রায়ের স্বচ্ছতা নিয়ে আজো প্রশ্ন মানবাধিকার কর্মীদের। কিন্তু সে জন্য কি মিত্রবাহিনীর সদস্য দেশগুলো বাইচান্স দেশপ্রেমিক ইমরান সরকারেরমতো মঞ্চ তৈরি করে ‘হেগ’ কোর্টের বিরুদ্ধে আন্দোলনকরেছিল?

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২২

nurul amin বলেছেন: একটি পুরাতন পোষ্ট শেয়ার করলাম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.