নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদীদের জয়যাত্রা অগ্রগামী হোক

fb.com/naminrng হাতে গোলাপফুল ধরলে তার কিছু গন্ধ লেগে থাকে।

nurul amin

আমি

nurul amin › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা লিঙ্কের দরে ফাসি,
আহা.... ফাঁসির বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

বাংলা লিঙ্কের দরে ফাসি_আহা ক্ষমতাসীনদের সে কি হাসি_ফাসি ও হাসির এই খেলা বেলা শেষে বাড়াবে জ্বালা_

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

nurul amin বলেছেন: আফসোস ধর্ষনে সেন্সুরীকারীদের কিছুই হয় না, লাশ ১১টুকরাকরী সাধারণ ক্ষমা পায়।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

পাতি মাস্তান বলেছেন: বাংলাদেশে ফাঁসি এখন কমন বেপার হয়ে গেছে !

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯

nurul amin বলেছেন: খুনের মামলায় যাবজ্জীবন অস্র আইনে ফাঁসি একদিন দুই রায়

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

ফিলিংস বলেছেন: এদিকে থানায় আটক থাকা পাঁচ উলফাকে এলাকা ছাড়ার সুযোগ দেওয়ার পর আবদুল্লাহেল বাকি ঘাটের পাঁচ শ্রমিককে গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য ওসি আহাদুর রহমানকে নির্দেশ দেন। নির্দেশ পেয়ে ওসি আহাদ স্থানীয় ঘাট থেকে পাঁচ নিরীহ শ্রমিককে কাজের কথা বলে ডেকে আনেন। এঁদেরই পরে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়। এঁরা হলেন প্রদীপ কুমার দাশ (২০), মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম (২১), নূরন্নবী (২০), হেলাল উদ্দীন (২০) ও বাবুল মিয়া (২২)। তদন্তে এ ঘটনায় এঁদের সম্পৃক্ততার প্রমাণ পাওয়া যায়নি বলে জানা যায়। পরে তাঁরা জামিনে মুক্তি পান।
অবশ্য আবদুল্লাহেল বাকি উলফা সদস্যদের আটক ও ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন। ২০০৯ সালে সিআইডির সদর দপ্তরে প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেছিলেন, ‘১০ ট্রাক অস্ত্র আটক ঘটনা অনেক দিন আগের, অনেক কিছু এখন মনে পড়ছে না।’ খালাসের কাজে জড়িত পাঁচ উলফা সদস্যকে ছেড়ে দিয়ে নিজের গাড়িতে করে পালানোর সুযোগ করে দেওয়া প্রসঙ্গে আবদুল্লাহেল বাকি বলেন, ‘কেউ আপনাকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে। আমরা তো পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছি।’ তিনি বলেন, ‘তাঁদের ছেড়ে দেব কেন? অস্ত্র আটক করেই তো আমি পুলিশের পিপিএম পদক পেয়েছি।’
একপর্যায়ে আবদুল্লাহেল বাকি বলেন, ‘অস্ত্রগুলো যেন কার কার ছিল? এ ধরনের অস্ত্র আনতে কি টাকা দিতে হয়?’ উলফার জন্য এসব অস্ত্র আনার বিষয়টি সবার জানা থাকার কথা স্মরণ করিয়ে দিলে জনাব বাকি বলেন, ‘তাই নাকি, উলফারা এ অস্ত্র এনেছে! জানলে আমরা তো তাদের মজা করে ধরতাম।’
বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে আবদুল্লাহেল বাকি ও মো. মাহমুদুর রহমানকে পদোন্নতি, ভালো জায়গায় নিয়োগ ছাড়াও পুলিশের মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদকে (পিপিএম) ভূষিত করা হয়।
একাধিক সূত্রে দাবি করা হয়, সার্জেন্ট আলাউদ্দীন ও হেলালের কারণে এই বিশাল অস্ত্রের চালানটি আটক হলেও তাঁরা পুরস্কৃত হননি। বরং এ দুজনকে সাজানো অস্ত্র মামলায় গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠানো হয়। মামলা নিষ্পত্তির আগেই তাঁদের চাকরিচ্যুত করা হয়। জানা গেছে, গ্রেপ্তার অবস্থায় শারীরিক নির্যাতনে সার্জেন্ট হেলালের বাঁ পা ভেঙে যায়।


বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা কইরেন না ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০

nurul amin বলেছেন: বিরোধিতা করছি না। দক্ষিণ পশ্চিমের চরমপন্থি এবং পার্বত্য এলাকার বিদ্রোহী উপজাতিরা তো অস্র বানাতে পারে না। এটা একটু চিন্তাকরা দরকার। পার্বত্য এলাকার অখন্ডতা রক্ষায় এই জেনারেলদের অবদান সবচেয়ে বেশি।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

ফিলিংস বলেছেন: শাস্তি টা কি হলে আপনি খুশি হতেন----------------??????????

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২০

অন্য কথা বলেছেন: শুনেছি সার্জেন্ট আলাউদ্দীন ও হেলালের পরিবারের সদস্যরা সমাজে হেয়-প্রতিপন্ন হচ্ছেন..... জীবনের শেষ বয়সে এসে আলাউদ্দীনের ৫৮ বছর বয়সী স্কুল শিক্ষিকা মাকে শুনতে হয়েছে লোকজনের নানা মন্দ কথা...... সামাজিক জীবনে তাদের পরিবারের সদস্যরা মানুষের কাছে ঘৃণা ছাড়া আর কিছুই পাননি .......

- দেশপ্রেমিক হলে সমাজে হেয়-প্রতিপন্ন হবেন কেন, শুনতে হবে কেন লোকজনের নানা মন্দ কথা !! তাহলে সমাজ এবং লোকজনের কাছে গ্রহনযোগ্য কোনটা ছিলো ??? ভাবনার বিষয় । দেশের লোকজন দেখি সব দেশোদ্রহী হয়ে যাচ্ছে !!!! এ রায়ে লাভবান কে হোল ? ভাবনার বিষয়।

দেশপ্রেমিক হলে এ সরকারের উচিত এদের পুরস্কৃত করা ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

nurul amin বলেছেন: সহমত

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

এটাকে সুধু মামুলি চোরাচালান মামলা বলা যাবেনা।
এটা অস্ত্র চোরাচালান। এই অস্ত্র কারো কাছে ১ টা পাইলেই জাবৎজীবন জেল।
এরা তো সরকারি অবকাঠামো ব্যাবহার করে এই ভয়াবহ অস্ত্র আনতো। এই পর্বে আনছে ১০ ট্রাক!
মৃত্য দন্ড ছাড়া আর কোন দন্ড দেয়া যায়নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.