![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি
বাংলাদেশের বর্তমান সরকার দেশটির গত দু’ দশকের অর্থনৈতিক ও গণতান্ত্রিক অর্জনকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়ে এক অজানা গন্তব্যের পথে হাঁটছে। বাংলাদেশ নিয়ে যথেষ্ট শংকিত হওয়ার কারণ রয়েছে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ছিল মারাত্মক ত্রুটিপূর্ণ, বিতর্কিত। এখানে গণতন্ত্র ও সুশাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠায় যতদ্রুত সম্ভব একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও বাংলাদেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য নতুন নির্বাচন প্রয়োজন। ৫ই জানুয়ারি যে নির্বাচন হয়েছে তা ছিল মারাত্মক ত্রুটিপূর্ণ। এতে প্রধান দু’ রাজনৈতিক দলের একটি অংশ নেয় নি। ফলে জাতীয় সংসদে ৩০০ আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়। বাকিরা নামমাত্র বিরোধিতা মোকাবিলা করেছেন। এ নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষের ইচ্ছার বিশ্বাসযোগ্য প্রকাশ ঘটেনি। এতে বাংলাদেশ ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতায় মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে। নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের হাতে সমপ্রতি বিচারবহির্ভুত হত্যাকাণ্ড ও গুমের যেসব রিপোর্ট পাওয়া যাচ্ছে তাতে আমরা উদ্বিগ্ন। অবিলম্বে এসব নির্যাতন অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। mzamin.com/details.php?mzamin
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আলোচিত ওয়েবসাইট উইকিলিকসের ফাঁস করা ওই বার্তাটি ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস থেকে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরে পাঠানো হয়।
মার্কিন দূতাবাস বলেছে,
“তারেকের দুর্নীতি যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করেছে।
“তার ব্যক্তিক্রমী কর্মকাণ্ডে সরকার এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের স্থিতিশীলতার প্রতি জনগণের ভরসা কমে গেছে। আইন লংঘনে তারেক যে দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে তা আইন সংশোধন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক সহায়তা লক্ষ্য অর্জন ঝুঁকির মুখে পড়েছে।”
“বাংলাদেশে ঘুষ, অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতির সংস্কৃতি গড়ে তোলা ও বজায় রাখার ক্ষেত্রে তারেক যা করেছেন তাতে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অনেক সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে। তিনি মিলিয়ন ডলার জনগণের অর্থ চুরি করায় মুসলিম প্রধান এ উদারপন্থী দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিঘ্নিত হয়েছে এবং একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগ ব্যাহত হয়েছে, যা কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই অঞ্চলে একটি অন্যতম প্রধান লক্ষ্য।”
“তারেকের বেপরোয়া দুর্নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্র মিশনের লক্ষ্যগুলোও ব্যাপকভাবে হুমকিতে পড়েছে। ঢাকা দূতাবাসের বাংলাদেশের জন্য তিনটি বিষয়ে অগ্রাধিকার রয়েছে। গণতন্ত্রায়ন, উন্নয়ন ও সন্ত্রাসীদের জায়গা না দেয়া। তারেকের দুর্নীতিতে তিনটি লক্ষ্য অর্জনই বিঘ্নিত হয়েছে। তার অর্থআত্মসাৎ, চাঁদাবাজি ও বিচার ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপের কারণে আইনের শাসন ব্যাহত হয়েছে এবং স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্যকে হুমকিতে ফেলেছে।”
“চূড়ান্তভাবে, আইনের শাসনের প্রতি তার চরম অবাধ্যতা বাংলাদেশে সন্ত্রাসীদের আস্তানা গাড়ার অনুকূল পরিবেশ তৈরিরে সুযোগ দেয়ার পাশাপাশি দারিদ্র্য বৃদ্ধি ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে দুর্বল করেছে।
সংক্ষেপে বলা হয়, বাংলাদেশে যা কিছু খারাপ তার বেশিরভাগের জন্যই তারেক ও তার সহযোগীদের দায়ী করা যায়।”
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১০
nurul amin বলেছেন: তখন আমেরিকা বাংলাদেশকে ভারতের চোখে দেখত। তখন শত কোটি, এখন হাজার কোটি টাকা কোন টাকাই না।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৩৫
nurul amin বলেছেন: মাকিঁন শুনানীতে বাংলাদেশ নিয়ে গভীর হতাশা ব্যক্ত করা হয়েছে।