নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড়ির কাছে আরশিনগর সেথা পড়শি বসত করে, একঘর পড়শি বসত করে আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য

মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাসতে নাকি জানে না কেউ কে বলেছে, ভাই? এই দেখো না কত হাসির ছবি দিয়ে যাই।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০










মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার শেষ ছবি নিয়ে আমি আপত্তি তুলছি।
আপ্নি একটা পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ নিয়ে এভাবে জোক করতে পারেন না।
আমি যদি এখন গীতা বা রামায়ন নিয়ে এই ধরনের ছবি দেই আপ্নার কেমন লাগবে?
ব্লগ কমন জায়গা। লেখা দেবার সময় সচেতন হয়ে দেবেন।
ধন্যবাদ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তার ঠিক ওপরেরটা নিয়ে আপত্তি নেই?

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

নীল আকাশ বলেছেন: আমি ধর্মীয় কোন বিষয় নিয়েই জোক করা পছন্দ করি না।
পবিত্র কুরআন শরীফকে সর্ব্বোচ্চ সম্মান করা আমাদের ধর্মীয় অংশ। ভুল বুঝবেন না।
আমি আমার ধর্মীয় বিষয় নিয়ে কথা বলেছি, যতটুকু আমার জুরিসডিকশনের মধ্যে পরে।
ধন্যবাদ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ঠিক আছে। অত সিরিয়াসলি না নেওয়ার অনুরোধ করছি।

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রথম মন্তব্যকারীর মত ৬ নং ছবিতে আমারও আপত্তি আছে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এত কিছু ভেবে পোস্ট দেই নি। শুধুমাত্র মজা করার উদ্দেশ্যেই দেওয়া। সিরিয়াসলি নেওয়ার কিছু নেই।

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১১

রাজীব নুর বলেছেন: আমার কোনো আপত্তি নেই।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আমিও আপত্তির কিছু দেখি না। অথচ কয়েকজন দেখছি খুব মাইন্ড খেয়েছেন।

৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৩

নীল আকাশ বলেছেন: আপনাকে আমি শুধু এই ছবিটা সরিয়ে ফেলতে বলেছি।
এবং বলেছি এই বিষয়ে আমাকে সিরিয়াসলি নিতেই হবে।
এখনও এই ছবি নিয়ে আমি রির্পোট করি নি।
আমাকে প্লীজ বাধ্য করবেন না।
আমি পুরো পোস্ট নিয়ে রির্পোট করতে চাচ্ছি না।
ধন্যবাদ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ৬ নাম্বারটা সরালে তো ৫ নাম্বারটাও সরাতে হয়। খুব বিপদে ফেললেন, মশাই!

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৯

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: প্রথম ছবিগুলো দেখে হাসি পাচ্ছিলো ঠিক, কিন্তু আমিও একমত নীল আকাশ ভাই ও তারেক ফাহিম ভাই এর সাথে । এই বিষয় কোন ফান করার নয় ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: :( আচ্ছা।

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১২

আহা রুবন বলেছেন: হাসলাম। হেসে ক্ষুধা লেগেছে বিস্কুট দেন :P

০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এই নিন। আমার খুব প্রিয় বিস্কুট।

৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৪

মা.হাসান বলেছেন: আমার কাছে ছয় নম্বর ছবিটা ধর্মগ্রন্থের জন্য অবমাননাকর মনে হয় নি, এক শ্রেনির লোক আছে যারা মাদ্রাসা শিক্ষার বাইরের যে কোন শিক্ষাকেই অস্বীকার করে, এবং কোন বৈজ্ঞানিক আবিস্কারের কথা শুনলে বলে এটাতো ১৪০০ বছর আগে আমাদের নবী বলে গেছে। অথচ গত ১৪০০ বছরে বিজ্ঞানে এদের অবদান শূন্য না বরং নেগেটিভ (মুসলমানদের বিজ্ঞানে অনেক অবদান, বলা চলে ইউরোপকে শিক্ষিত করেছে মুসলমানরা, তবে এই শ্রেনির মুসলমানরা)।

একজন ভেজিটেরিয়ান হিসেবে প্রথম ছবিটা আমার কাছে নির্মম মনে হয়, তবে বাংলাদেশে এটা নিয়ে অভিযোগ করা অর্থহীন।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ঠিক এই কথাগুলোই বোঝাতে চেয়েছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৯

মা.হাসান বলেছেন: টাইপ করতে একটা শব্দ বাদ পড়েছে, ৮ নম্বর মন্তব্যে তবে এই শ্রেনির মুসলমানরা)। এর শেষে 'না' যোগ হয়ে তবে এই শ্রেনির মুসলমানরা না)। হবে। ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ঠিক আছে।

১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: প্রথম দুটো কমন তবে শেষের কয়টা আমার কাছে ইউনিক।

পোস্টে আহামরি কিছু নেই, আমার মনে হয়না এডিট করার কিছু আছে। বরং শেষের দুটোতে কিছু পজিটিভ মেসেজ আছে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: অথচ কারও কারও ধর্মানুভুতিতে আঘাত লেগেছে।

১১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমিও আপত্তির কিছু দেখি না। অথচ কয়েকজন দেখছি খুব মাইন্ড খেয়েছেন।

সমাজে এরকম লোক বহু আছে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ছবি দুটোকে পজিটিভলিও নেওয়া যায়।

১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: হ-হতে হাসলাম।
ভ-ভাল।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আচ্ছা।

১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি যে কমেন্ট করতাম মা.হাসান এর কমেন্টে সেটাই এসেছে।
আমার মনে হয় এই প্রথমবার মা.হাসানের সাথে একমত হইলাম।

আর ১ম ছবিটা এত বিভৎস যে এরপর বাকিগুলোতে আর হাসতে পারি নি।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কী বলব বুঝতে পারছি না। ছবিটা সত্যিই অমানবিক।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ছবিটা সরিয়ে ফেললাম।

১৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো-মন্দ মিশিয়ে খুব হাসি পায় নি। মা. হাসান ভাইয়ের মন্তব্যটি প্রণিধানযোগ্য। তবে যদি কিছু মনে না করেন শুধু কপি পেস্ট না করে রম্য লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত শ্রদ্ধেয় গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাইয়ের পোস্টগুলো দেখতে পারেন।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ব্যস্ততার কারণে লেখালেখি হয় না। হঠাৎই কী মনে করে জানি ছবিগুলো পোস্ট করলাম।

১৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: ৬ নম্বর ছবিতে আপত্তির কী আছে! এটা তো ধর্মগ্রন্থকে অবমামনা করা হয়নি। বরং তার অনুসারী মোল্লাদের কটাক্ষ করা হয়েছে। কিছু দিন আগে দেখলাম, এক আবাল মোল্লা বলছে, ফেসবুক নাকি কোরআনে আগে থেকেই ছিল। যারা এর বিরোধীতা করছে এদের মধ্যে সমস্যা আছে। এদেরকে প্রতিক্রিয়াশীল হিসেবে ব্লগে চিহ্ণিত করা হোক।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কাঠমোল্লার সংখ্যাই বেশি দেশে। সচেতন ধার্মিক কম।

১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাসিতো হারিয়ে গেল মন্তব্যে এসে ;)

যারা ৬ নং এ আপত্তি করছেন তাদের জন্য বলছি- ভায়া এটাকে এভাবে ভাবুন- যে কোরআনে আছে দাবী করে ঢেকুর তোলার কথা কিন্তু কোরআনে বলা নেই। বরং বলা আছে ইক্বরা! পাঠ, গবেষনা, অনুসন্ধান, ধ্যান, আবিষ্কার, অন্বেষন এরকম এর নূন্য ১৭ রকম অর্থ আছে। অথচ কথিত মুসলমানদের দিকে তাকিয়ে দেখুন- আল্লাহ তাদের অশেষ নেয়ামত দিলেন তেল সম্পদ। যা দিয়ে বিশ্বকে নিয়ন্ত্রন করা যায়!

তারা এর মালিক হয়ে কি করছে? পরাশক্তির গোলামী করছে। ????? বিজ্ঞান প্রযুক্তি বাদই দিলাম নূন্যতম মৌলিক জ্ঞান চর্চাটাও রুদ্ধ করে রেখেছে। মানিবকতা, ভ্রতৃত্ব বোধ শুন্যে! মুসলমানিত্বের মাঝে নকল পোষাকের আর লৌকিক আচারের চর্চা ছাড়া মানবতার কল্যােন কাজ কই?
গত ১৪০০ বছরের প্রথম ১/ ২ শত বছর বাদ দিন- বিগত ১৭ ১৮ উনিশ শতকে একটা যুগান্তকারী আবিষ্কার কি আছে? তাদের ঝুলিতে?
সত্য খুবই নির্মম। সত্য খুবই কঠিন। সত্যকে ভালবাসতে শিখুন তবেই হয়তো নতুন পথের সন্ধান মিললেও মিলতে পারে।
অন্যের আবিষ্কারে নিজের সত্যের মূল্যায়নের চেষ্টা হাস্যকরই নয় নিন্দনিয়ও বটে।
এখনো বহু বহু সত্য আছে অনাবিষ্কৃত। আসুন সে সবকে আবিষ্কারে গবেষনাগার খুলি।
তাদের পাশে বা পিছনে দাড়িয়ে না থেকে নিজেদের সমৃদ্ধ ল্যাব করি।
তবেই কোরআনের প্রতি প্রেম স্বার্থখ হবে। নচেত নয়।



০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যা বলার আপনিই বলে দিয়েছেন। আমার আর বলার কিছু নেই। একজন ধার্মিক এবং জ্ঞানীলোক আপনার মতো করেই ভাববে।এসব দাবী-টাবি নিয়ে বসে থাকবে না।
অথচ অবাক লাগে যে লোকগুলো এত এত দাবী তোলে তারা নিজেরা কি একটুও জ্ঞান-বিজ্ঞান নিয়ে চর্চা করে? তারা তো ফঁপর দালালিতেই মশগুল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.