নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড়ির কাছে আরশিনগর সেথা পড়শি বসত করে, একঘর পড়শি বসত করে আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য

মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদ্যানন্দ নিয়ে কার কী অভিমত?

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:৪১


বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন নামে একটি সামাজিক সংগঠন এবার রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেয়েছে। দীর্ঘদিন ধরেই জনকল্যাণে কাজ করে আসছে সংগঠনটি। বিশেষ করে অনাহারী লোকেদের মুখে ক্রমাগত হাসি ফুটিয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিনই বহু মানুষের অন্নসংস্থান করে যাচ্ছে। অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াচ্ছে।

এসবের বাইরেও, যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে সংগঠনটি সর্বাগ্রে এগিয়ে আসছে।

স্মরণকালের সবচেয়ে বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় রাজধানীর বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়েছে। সংগঠনটির আহ্বানে সাড়া দিয়ে মিডিয়া অঙ্গনসহ সর্বস্তরের মানুষ উচ্চ দরে পোড়া কাপড় কিনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াচ্ছে।

ইদানীং যাকাতের অর্থ সংগ্রহ করার উদ্যোগ নিয়েছে তারা। কিন্তু বেঁকে বসেছে একশ্রেণির মানুষ। বলা হচ্ছে, ইসলামের সুষ্পষ্ট বিধানের একটি যাকাত। কোনো ভিন্ন ধর্মীয় লোকের মাধ্যমে এটা আদায় হবে না।

এই শ্রেণিটা যাকাত তো বটেই, যে কোনো প্রকার অনুদান বিদ্যানন্দে দিতে নিষেধ করছে। বলছে, সংগঠনটি ধর্মীয় লক্ষ্য বাস্তবায়ে গোপনে কাজ করে যাচ্ছে।

সংগঠনটি সম্পর্কে কুৎসা রটিয়ে যাচ্ছে অনেকেই।

ইসলাম আসলে এ ব্যাপারে কী বলে? যদ্দুর জানি, সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা কিশোর কুমার দাস হিন্দু হলেও প্রতিষ্ঠানটির অনুদান যারা দেয়, বেশিরভাগই মুসলমান। স্বেচ্ছাসেবকরাও মুসলমান। উপকারভোগীরাও মুসলমান। তাহলে সমস্যা কি কেবল প্রতিষ্ঠাতা হিন্দু বলেই।

যাকাতের কথা আপাতত উহ্য রাখলাম, অন্যান্য সময়ের সহায়তার ব্যাপারে যারা নিরুৎসাহিত করেন, তারা আসলে কী বলতে চান? সংগঠনটি বন্ধ হয়ে যাক? তাহলে প্রতিদিন এত এত মানুষ যে উপকার পাচ্ছে, তাদের কী হবে? অন্য কোনো সংগঠন তো এভাবে এগিয়ে আসতে পারছে না।

সত্যি বলতে, সমাজে সমালোচকদের অভাব নেই। তারা নিজেরা কখনো কাউকে সহযোগিতা করে না অথচ অন্য কেউ করলে তার সমালোচনা করে। তাতে যে কারও লাভ হয় না; এটা বোঝার মতো মানসিক অবস্থা এদের নেই।

বিদ্যানন্দের সব কাজ যে পছন্দের, তা কিন্তু না। অলস খাবার বিতরণের চেয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিলে ভালো হতো। জাপানি প্রবাদের মতো, মাছ ধরে না দিয়ে বরং শেখানো উচিত কীভাবে মাছ ধরতে হয়। যদিও তারা কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাও করছে অনেক। আরও বৃহৎ পরিসরে অগ্রসর হওয়া উচিত।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:৫৭

আহলান বলেছেন: কথা একটাই- যাকে খুশি যেখানে খুশি যে কোন ভাবে মানবিক কারণে ডোনেট করুন। আপত্তি সেখানেই যেখানে 'যাকাত' অর্থাৎ ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ন আমাল যার দ্বারা একজন মুসলিমের আয় পরিশুদ্ধ হয়। কারা যকাতের হক দ্বার, সেটা শরীয়া কর্তৃক নির্ধারন করে দেয়া আছে, সুতরাং সেটাকে সন্দেহজনক পাত্রে কেন একজন মুসলিম এনগেইজ হবে? একজন মুসলিম ভাবছে এখানে যাকাত দিলে আমার যাকাতটা আদায় হবে, কিন্তু বস্তুত শরীয়া অনুযায়ী তা না হবার সম্ভাবনা আছে, তো সেখানে অন্য অর্থ দান করা যায়, যাকাতটা সঠিক জায়গা বুঝেই দান করা উচিৎ। সন্দেহ জনক জায়গায় নয়।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৩১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: শরীয়া অনুযায়ী না হওয়ার সম্ভাবনা আছে কীভাবে বুঝলেন? ভুক্তভোগীরা তো মুসলিমই, তাছাড়া টাকা-পয়সা তো গরিবদের কাছেই যায়। ওরা যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমেই টাকা দেয়।

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:০৬

নাহল তরকারি বলেছেন: যাকাত ৭ শ্রেনীর লোকদের দিতে হয়। বিদ্যানন্দ সংগঠন এই ৭ শ্রেনীর মধ্যে পড়ে না। যদি অনুদান, বা আর্থিক সহায়ত লাগে তাহলে যাকাতের টাকার বাহিরে আর্থিক অনুদান দিবো। এখানে এইটা নিয়ে তো আলোচনা সমালোচনার কারন দেখছি না।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৩২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কোন ৭ শ্রেণির লোকদের দিতে হয়?

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:০৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিদ্যানন্দ তো জাকাত ভোগ করছে না। এটা কোন ব্যক্তি না, একটা প্রতিষ্ঠান যারা মাধ্যম হিসাবে কাজ করে। যদি তাদের প্রতিষ্ঠানে জাকাত বণ্টনের জন্য আলাদা ব্যবস্থা থাকে এবং ইসলামি স্কলারদের পরামর্শে জাকাতের নিয়ম মেনে দেয়া হয় সেই ক্ষেত্রে সমস্যা হওয়ার কথা না। জাকাত সঠিক লোকের হাতে যাচ্ছে কি না এটাই বড় কথা। তারা যদি স্বচ্ছতার সাথে জাকাত বিলি করতে পারে সেক্ষেত্রে সমস্যা দেখি না।

প্রমাণ ছাড়া শুধু মাত্র সন্দেহের কারণে এদের কার্যক্রমকে চ্যালেঞ্জ করা ঠিক না। কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে সেটা প্রমাণ সহ সামনে আনতে হবে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যতদূর দেখি এরা অনেক যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে টাকা বা সহযোগিতা দান করে। হুটহাট কাউকে না।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:১২

শেরজা তপন বলেছেন: ভুয়া মফিজের লিংকে পিনাকির যে কথাগুলো কালকে শুনলাম তাতে আমি একটু দ্বিধান্বিত!

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: রোহিঙ্গা সংকট তৈরি হওয়ার পর এক শ্রেণির মানুষ বলছিল দেশের জন্য ভালোই হলো। অনুদান আসছে। আসলেই কি ভালো হয়েছে? বিদ্যানন্দ কী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে, এটা চিন্তা করে লোকজন সমালোচনা করছে। দেখছে না এদের দ্বারা কত মানুষ উপকৃত হচ্ছে। এরা কার্যক্রম বাদ দিলে ছিন্নমূল এসব মানুষদের কী হবে ভেবেছেন? পিনাকী গংরা কি কখনো এদের সহায়তা করে? সে নিজেই ওষুধ কেলেঙ্কারির দায় মাথায় নিয়ে দেশ ছাড়া। নিজে নাস্তিক হওয়া সত্ত্বেও বেকুবদের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাচ্ছে অথচ ধর্মান্ধরা তাকে নবি হিসেবে মেনে নিচ্ছে।

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:২৬

আমি সাজিদ বলেছেন: বিদ্যানন্দের ব্যাখ্যা আমার কাছে গ্রহনযোগ্য মনে হয়েছে৷বিধর্মী প্রতিষ্ঠাতার কথা বলে এভয়েড করলে তো অনেক কিছুই আমাদের মুসলমানদের এভয়েড করতে হবে। এই মুহুর্তের উদাহরণ দিলে সবার আগে মার্টিন কুপারের আবিষ্কার করা মোবাইল ফোন বর্জন করতে হবে, জন বেকার যেহেতু প্রথম পার্সোনাল কম্পিউটার আবিষ্কার করেছে, তাও এভয়েড করতে হবে, বের্নারস লি ইন্টারনেট আবিষ্কার করেছে, তাই ইন্টারনেটও বর্জন করতে হবে। পেইজ ও ব্রিন, গেটস ও এলেন, চ্যান ও চ্যাড ( জাওয়াদ করিম ছাড়াও ইউটিউবের বাকি দুই ফাউন্ডার) - এর কারনে গুগল, মাইক্রোসফট, ইউটিউব বর্জন করতে হবে। অনেক ওষুধ, রোগ নির্ণয় পদ্ধতি বা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান, প্রকৌশল বইগুলোর লেখকও অমুসলিম, শুধু এই কারনে তাদেরও বর্জন করতে হবে। আসলে, খোঁজা শুরু করলেই বর্জনের লিস্টই বড় হবে মনে হচ্ছে। এখন যে কারণে একজন মানুষকে উপরের কিছুই বর্জন করতে হবে না, একই কারণ বিদ্যানন্দের জন্যও প্রযোজ্য আমি মনে করি। এর উপরে বিদ্যানন্দ স্কলারদেরও এই বিষয়ে ইনভলভ করেছে, আর কি চাওয়া থাকতে পারে? একটি বৈষম্যবিহীন সমাজ গড়ে তোলতে এগিয়ে আসা সব প্রতিষ্ঠানকেই সম্মান করা উচিত, সমর্থন দেওয়া উচিত। তর্ক করে সময় নষ্টের মানেই হয় না, অনেক কাজ পড়ে আছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: জনকল্যাণ করলেও লোকজন কেমনে খুঁত ধরে; এটাই আমার মাথায় আসে না। ফেসবুকে ঢুঁ মারলেই দেখা যায় হাজার হাজার মানুষের মুখে হাসি ফোটাচ্ছে বিদ্যানন্দ; তা সত্ত্বেও লোকজন কেমনে পিছে লেগে থাকে। তাও বাদ দিলাম। নিজেরা এমন একটা সংগঠন তৈরি করুক, তাতে অন্তত সান্ত্বনা পাওয়া যাবে এটা ভেবে যে লোকজন উপকৃত হচ্ছে। নিজেরা কিছু করতে পারে না অথচ আছে কী উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছে এইসেই।

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১৩

কিরকুট বলেছেন: মাদ্রাসার ফ্রী খোর ময়লানা ও তাদের খয়ের খা চামচা ছাড়া বাংলার আপামর জনগনের বিদ্যানন্দ নিয়ে কোন নেগেটিভ মতামত নাই

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যৌক্তিক সমালোচনা করা যেতে পারে, তাই বলে সমাজে এমন বিভাজন তৈরি করলে তো সমস্যা।

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

কিরকুট বলেছেন: সমালোচা কোনদিন যৌক্তিক হওয়া সম্ভব না। কারন যা আপনার কাছে যৌক্তিক তা আমার কাছে নাও হতে পারে। আমার যাকাত আমি সমাজের অসহায় মানুষ কে দেব। সেটা একটা সংস্থার মাধ্যমে দেব যাতে সুষ্ঠ বন্ঠন হয়। তো আমার এই যাকাত দেয়া নিয়ে আমার উপরে উল্লেখিত ময়লানা ও তাদের চামচাদের এত্ত সমস্যা কেনো? কারন একটাই তাহার আহার কমে যাচ্ছে। এটা কিন্তু কেবল ময়লানাদের সমস্যা না সকল ধর্মের পুরহিতদের কমন সমস্যা। এরা মাগনা খেতে চায় না পেলেই এদের ধর্মীয় বানী জাগ্রত হয়।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আমার উপরে উল্লেখিত ময়লানা ও তাদের চামচাদের এত্ত সমস্যা কেনো? কারন একটাই তাহার আহার কমে যাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। প্রত্যেকটা মানুষের বিচার-বিবেচনা আছে। তারা কেন বিভ্রান্ত হয়?

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫

বিটপি বলেছেন: মুসলমানের ইবাদত যাকাতের দিকে অনেকেরই দেখি চোখ পড়েছে। জামায়াত-শিবির ইসলাম প্রচারের কথা বলে ৬ নং খাতে যাকাতের আবদার করে। আইসিডিডিআরবি এবং ইউনিসেফের মত প্রতিষ্ঠানও যাকাতের আশায় লিফ্লেট বিলি করছে। মাদ্রাসাগুলো তো ঝাঁপিয়ে পড়েছে মানুষের পকেট খালি করতে। কেন বাবা? খালি যাকাতের দিকে দৃষ্টি কেন?

আমি মনে করি, কোন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে যাকাত দেয়া যায়েজ নেই। কেন নেই সেটা আমি পরে বুঝিয়ে বলছি।

আপনার যাকাত আপনার হাতে অসহায় গরিব মানুষকে দান করুন। আপনার নিশ্চয়ই অনেক গরীব আত্মীয় স্বজন আছে - সবাইকে অন্তত ৫ হাজার টাকা করে দিন। একটা ইয়াতীমখানায় এক সপ্তাহের খাবার টাকা নিজ হাতে দিয়ে আসুন। গরীব প্রতিবেশীদের দান করুন। এসব বিদ্যানন্দ ফিদ্যানদের দরকারটা কি?

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সহমত। নিজেদের আশপাশে তো গরিব লোকের অভাব নেই। গরিব আআত্মীয়স্বজনও তো আছে। ওদেরকে দিলেও তো হয়।

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমার যাজাক আমি দেবো, যাকে খুশি তাকে দিবো।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যার মাধ্যমেই দেন, গরিবরা যেন পায়।

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৯

বিটপি বলেছেন: @রাজীব নুর, আপনার সম্পদ আপনি যাকে খুশী তাকে দিতে পারেন, কিন্তু যাকাত আপনার সম্পদ নয়। কোরআনে বর্ণীত ৮ টি খাতের বাইরে আপনি কাউকে সেই সম্পদ দিতে পারবেন না।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ঠিক আছে।

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:০২

নাহল তরকারি বলেছেন: কোন ৭ শ্রেনীকে দিতে হয়? সেটা না হয় আপনি ইউটুব থেকে দেখে নিতে পারেন। বা আপনার এলাকার মসজিদের ইমামের কাছ থেকে জেনে নিতে পারেন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তাতে গরিবদের উপকার হবে?

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বিদ্যানন্দ , পড়বো খেলবো শিখবো । আর কী.....

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ইদানীং দরিদ্রদের সহযোগিতাও করছে।

১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪০

আমি নই বলেছেন: আমার আম্মা প্রতিবার একটা লিস্ট করেন, তাতে আশে-পাশের গরিব, এতিম তাদের আগে দেয়া হয়, তারপর আরো কিছু থাকলে সেটা গরিব আত্বীয়দের দেয়া হয়। যাকাতের জন্য নিজের এলাকাকেই আগে গুরুত্ব দেয়া উচিৎ, বিদ্যানন্দ বা অন্য যেকোনো প্রতিষ্টানকে দিলেতো আমার এলাকার যোগ্যরা বঞ্চিত হবে। তাদের বঞ্চিত করার অধিকারতো আমার নাই, সুতরাং যাকাতের জন্য বিদ্যানন্দ বা অন্য যেকোনো প্রতিষ্টানের প্রয়োজন নাই।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনার মায়ের চিন্তা-ভাবনাই সঠিক। এভাবে দিতে পারলেই ভালো। অনেকে আবার এসব ঝামেলায় যেতে চায় না। তারা সংগঠনের মাধ্যমেও দিতে পারে। মোট কথা সাহায্যটা যেন সঠিক মানুষেরাই পায়।

১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭

নাহল তরকারি বলেছেন: গরিব যাতে উপকৃত হয় সেই ভাবে দিতে হবে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ও আচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.