নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।
২০১২ সাল থেকে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করা হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবারও আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে ৩,৯৫০ মেট্রিকটন রপ্তানি করার কথা। ইতোমধ্যে দুটো চালানও চলে গেছে। এর মধ্যে হইচই শুরু হয়ে গিয়েছে, যেখানে দেশের অধিকাংশ মানুষ ইলিশ খেতে পারে না, সেখানে ভারতে রপ্তানি কেন?
ভারত থেকে প্রতি বছর পেঁয়াজ থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আমদানি করা হয়। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ ভারতে চিকিৎসা নিতে যায়। ইদ মৌসুমে বাংলাদেশের ক্রেতাদের পদচারণায় মুখর থাকে কলকাতার মার্কেট। এসব নিয়ে কথা হয় না, কথা উঠল কেবল ইলিশ রপ্তানি করা নিয়ে।
এখন প্রশ্ন হলো, বাংলাদেশ তো গরু-ছাগলে স্বয়ংসম্পূর্ণ। ভারত বা অন্য কোনো দেশ থেকে আমদানির প্রয়োজন হয় না। তাও কেন এসবের দাম কমে না? কত শতাংশ মানুষ গরু-খাসির মাংস খাওয়ার ক্ষমতা রাখে?
ভোক্তা অধিকারের ডিজি সেদিন বললেন, পেঁয়াজ পঁচে তাও ব্যবসায়ীরা কম দামে বেচে না৷ আমাদের সিন্ডিকেট এত শক্তিশালী যে, এর ভিত খোদ সরকারও নড়াতে পারে না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ধর্মোৎসবে জিনিসপত্রের দাম কমে অথচ আমাদের এখানে হু হু করে বাড়ে। এসব নিয়ে হৈচৈ হয় না। হৈচৈ হয় না সৌদিতে নারীশ্রমিক পাঠানো নিয়ে। কেন হয় না কে জানে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:১৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: রাজধানীতে যারা থাকে (মধ্যবিত্ত শ্রেণি) তাদের খরচের বেশিরভাগ থাকা-খাওয়ার পেছনেই চলে যায়। সঞ্চয় তেমন থাকে না।
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫৯
শার্দূল ২২ বলেছেন: চমৎকার জবাব। কিছু জ্ঞানপাপি আছে যারা খুব সুকৌশলে মানুষের মনের মধ্যে হিংসা বিবেধ সৃষ্টি করে। ভারত আমাদের মত এক টাকার জিনিশ ১০ টাকায় বিক্রি করেনা। শুধু ভারত না, পৃথিবীর কোথাওনা, একমাত্র বাংলাদেশের মানুষ সুযোগ পেলেই ঘাড়ে রাম দা বসায়, আমরা দেখি সারা দুনিয়াতে যে কোনো ধর্মীয় উৎসবে এত কম দামে ছেড়ে দেয় আনন্দ ভাগাভাগি করে পারলে ফ্রি দিয়ে দেয়, যারা বাইরে আছে তারা জানে, এক মাত্র আমাদের দেশে ঈদ রোজায় নোংরামি করে। একজনের একটা গাড়ি বাড়ি দিয়ে হয়না, সেই দেশের ইলিশ মানে আকাশ ছোয়া কেন মহাবিশ্ব ছোয়া হলেও অবাক হইনা,
আর রপ্তানি মানে বুঝে তারা? রপ্তানি মানে ১০ টাকার জিনিশ ভুর্তকি দিয়ে ২ টাকা দিলে ঐ ২ টাকাই আমাদের ফান্ড। ওটা দিয়ে আমাদের খাবার আসবে বিদেশ থেকে।ইলিশ দিয়ে আমাদের পেট ভরে থাকেনা ২৪ ঘনটা, ঐ পোষ্ট আমি পড়েছি, এত ইনিবিয়ে বিনিয়ে বোকামি ছড়ানো পোষ্ট পড়তেই বিরিক্ত লেগেছে, মন্তব্য কি করবো?
ধন্যবাদ
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:১৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হিংসা-বিদ্বেষ ছড়াছড়ি করে আসলে লাভ হয় না। সুষ্ঠুভাবে বাণিজ্য করাটাই আসল।
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০৯
বিষাদ সময় বলেছেন: আব্বা আম্মার কবর জিয়ারত করতে প্রায় প্রতি শুক্রবার কবরস্হানে যাই। সেখানে এক স্বাভাব দরিদ্রকে (পরে বৃঝেছি) সামান্য কিছু বাজার সদাই করে দিতাম। প্রতিদিনই তার বড় বড় আবদার থাকতো। সে সব এড়িয়ে যেতাম। একদিন তাকে বাজারে নিয়ে যাচ্ছি আর পেছন পেছন সে আমাকে শুনিয়ে বিড় বিড় করছে -স্যার আইজ আমারে দুইটা ইলিশ কিনা দিবো। তখন ইলিশের যা দাম আমিই নিজের জন্যই কিনি না। সেদিন তাকে বাজার থেকে কিছু চাল ডাল কিনে দিয়ে বললাম- আপনাকে এর পর আমি আর কিছু কিনে দিবো না কারণ আপনি গরীব এবং অত্যন্ত লোভী।
এ রকম গরীবের লোভের পালে কিছু মানুষ হাওয়া দেন, যা তাদের আরো নীচে নামায়, হা হুতাশ বাড়ায়। ইলিশ ভারতে রাপ্তানী না হলেই বা বংলাদেশে এখন ইলিশের দাম এমন কি কমে। সেরা ইলিশ খাওয়া যাদের অভ্যাস তারা ২০০০টাকা কেজি হলেও ইলিশ খাবেন ৫০০০ টাকা হলেও খাবেন শুধু কিছু হা হুতাশ উপহার দিবেন। খাওয়ার খরচ তাদের নিত্যদিনের বিলাসিতার খরচের খুব সামান্য অংশ।
একটা ইলিশ রপ্তানী করে যদি ভারত থেকে ১০০ ডিম বা বিশ কেজি পেয়াজ আনা যায় তাতে অসুবিধা কোথায়। বরং শতকরা ৯০ ভাগ মানুষের উপকার হবে। ইলিশ কোন ওষুধ নয় যে না খেলে কেউ অসুস্থ হবে বা মরে যাবে।
আর এ১ মানের ইলিশ যাদের পছন্দ তারা ৫০০০ টাকায়ও ইলিশ কিনে খেতে পারেন এমনকি ইচ্ছে হলে পরিবার নিয়ে ভারত ভ্রমণ এবং ইলিশ ভোজনও করে আসতে পারেন । কাজেই ইলিশ নিয়ে তাদের এ ধরনের হা হুতাশ এক ধরনের ইলিশ বিলাশ বলা যায়।
কিন্তু সমস্যাটা অন্য জাগায়, প্রশ্নটা আসে ইলিশের রপ্তানী মূল্য ও রপ্তানীর প্রতিদানের প্রত্যাশার ধরণ নিয়ে। যদি এ দুটো পরিষ্কার না হয় তবে নানা জনে নানা কথা বলতেই পারে। তাদের কেউ বলে যুক্তিতে কেউ বলে বিদ্বেষে। ধন্যবাদ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একটা ইলিশ রপ্তানি করে যদি ভারত থেকে ১০০ ডিম বা বিশ কেজি পেয়াজ আনা যায় তাতে অসুবিধা কোথায়? বরং শতকরা ৯০ ভাগ মানুষের উপকার হবে। ইলিশ কোনো ওষুধ নয় যে না খেলে কেউ অসুস্থ হবে বা মরে যাবে। আর এ ১ মানের ইলিশ যাদের পছন্দ তারা ৫০০০ টাকায়ও ইলিশ কিনে খেতে পারেন; এমনকি ইচ্ছে হলে পরিবার নিয়ে ভারত ভ্রমণ এবং ইলিশ ভোজনও করে আসতে পারেন। কাজেই ইলিশ নিয়ে তাদের এ ধরনের হা হুতাশ এক ধরনের ইলিশ বিলাস বলা যায়। সহমত।
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৩১
কলাবাগান১ বলেছেন: এসব উসকানী পোস্ট সবসময় ই দেখা যায়..নন ইস্যু কে ইস্যু বানিয়ে...।আর এক দল কে দেখা যায় সাথে সাথে হক্কা হুয়া বলে ঝাপিয়ে পড়তে।
বৃস্টি হলে রাস্তায় পানি জমে, সেটাকে এমন বড় ভাবে তুলে ধরে মনে এটা শুধু বাংলাদেশেই হয়....তাবদ দেশেই জলবায়ুর ইফেক্টে বৃস্টির পরিমান..খরার পরিমান, ঝড়ের পরিমান ইত্যাদিতে ব্যাপকতা বাড়ছেই। হালের হংকং এর বৃস্টিতে শহর তলিয়ে যাওয়ার ছবি আমরা দেখেছি...তবে মনে হয় না সেখানে এর লোকজন সেই দুর্ভোগ কে পুজি করে রাজনীতিক লাভের উদ্দেশ্যে নেতিবাচক ভাবে এটাকে ব্যবহার করছে
ছবিতে দেখুন হংকং এর অবস্হা
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:২৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তারা ফকফকা বাংলাদেশ চায়। যেখানে কোনো সমস্যা থাকবে না।
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৪৩
ইনাখ বলেছেন: বৈরাগী দাদা,
পূজা অর্চনা বাদ রেখে আপনি আবার ব্যবসা বাণিজ্য জনিত একটা ইস্যুতে লিখতে এলেন কেন ? বাংলাদেশ গরু ভারতে রপ্তানি করে না বা দেশের মানুষ তবুও গরুর গোশত খেতে পারেনা এই ব্যাপার আর ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানির ব্যাপার কি এক হলো ? বাংলাদেশে এখনো গরুর মূল সরবরাহ করি হচ্ছে গৃহস্ত কৃষক । গরু পালাও কিন্তু সহজসাধ্য কম খরচের কোনো ব্যাপার না । গরুর পালার ব্যাপারটা এখনো আমাদের দেশে শিল্প হিসেবে গড়ে উঠতে পারেনি এটা খরচ সাপেক্ষ বলেই ।সাপ্লাই আর ডিমান্ড থিওরি হিসেবেই এখানে দাম বেশি হবার কথা সরকার যদি সাপ্লাই বারবার কোনো উদ্যোগ নিতে না পারে । সেজন্য গরুর গোশতের দাম বেশি হতেই পারে ভারতে গরু রপ্তানী না করলেও । কিন্তু ইলিশ মাছের ব্যাপারটা কি সেরকম ? এটার উৎপাদনের জন্য তো কোনো বিনিয়োগ করতে হচ্ছে না জেলেকে বা কাউকে। শুধু সরবরাহের খরচ আছে। এটা নিয়ন্ত্রণ করা গেলেই দামটা কম থাকারই কথা অর্থনীতির থিওরি অনুযায়ী। মনে রাখবেন জেলেরা যে পেট্রল দিয়ে ইঞ্জিন নৌকা বা জাহাজ ব্যবহার করে মাছ ধরছে সেটা কিন্তু জনগণের করের টাকা আর ভর্তুকি দিয়ে সরবরাহ করা জ্বালানি। সেই জ্বালানিতে ধরা ইলিশ মাছের ক্ষেত্রে দেশের চাহিদা আগে মিটানোর একটা দায়বদ্ধতা সবারই থাকা দরকার। অবশ্যই দেশের বাজারের ব্যাপারটা মাথায় রেখেই রপ্তানি বিবেচনা করা দরকার। ভারত চেয়েছে বলেই তার কাছে রপ্তানি করতে হবে অর্থনৈতিক যুক্তি হিসেবে এটা হাস্যকর সিদ্ধান্ত। আপনার লেখাটাতে অর্থনৈতিক বিশ্লেষণের দিক থেকে দুর্বল -আসলে পুরোই ভুল। আপনার লেখার পক্ষে যেই মন্তব্যগুলো হচ্ছে সেই ব্লগারদের রাজনৈতিক জ্ঞান টনটনে হলেও তারা অর্থনীতি ভালো বুঝতে পারছে সেটা মনে হলো না ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:২৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: গৃহস্থ কৃষকের জন্য আপনার ম্যালা দরদ! আচ্ছা, ডিম, শাক-সবজি বা আরও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ে কেন? দাম বাড়লেও এর সুফল কৃষক কতটুকু পায় বলে আপনার ধারণা? আর রপ্তানিটা ভারতে না হয়ে আমেরিকায় হলে কেমন হতো? একটা দলকে সারাজীবন ভারতবিরোধিতা করতে দেখলাম। এরা এখন আমেরিকার কাছে ধর্ণা দিচ্ছে নির্বাচন ইস্যুতে। ব্যাপারটা কী আসলে?
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:১০
সোনাগাজী বলেছেন:
সৌদীতে বাংগালী নারী রপ্তানীতে কারো সমস্যা হচ্ছে না?
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:২৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আরব দেশে রপ্তানি হলে সমস্যা নেই।
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৩:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
সাড়ে ৫ লাখ টন থেকে ২ লাখ টন যদি রপ্তানী করা সম্ভব হতো, তা'হলে গণনা করার মতো সামান্য হার্ড কারন্সী হতো। কিন্তু বাজার নেই; কলিকাতার কন্জুস দাদারাই একমাত্র বাজার।
গতকালের গার্বেজ পোষ্ট দেখেছিলাম, ব্লগারদের মাঝে পিগমী দেশপ্রেমিকই বেশী।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:২২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এই পোস্টটাও গার্বেজ না কি?
৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:২৩
কলাবাগান১ বলেছেন: @ইনাখ (অর্থনীতিতে টনটনে জ্ঞান),
কোনটা রপ্তানী আর কোনটা উৎসব উপলক্ষে একবার পা ঠানো সেই পার্থক্য টা ই তো বুঝেন বলে মনে হয় না
সোনাগাজী বলেছেন: "সৌদীতে নারী রফতানীতে এত উসকানি মুলুক পোস্ট নাই"- সৌদীতো হিন্দু না ...হিন্দুরা কেন ইলিশ খাবে......।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: রপ্তানিটা পাকিস্তানে হলে মনে হয় সমস্যা ছিল না।
৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
না, ইহা গার্বেজ নয়।
আমি বিশ্বাস করি না যে, খোদ সরকারও সিন্ডিকেটকে থামাতে পারছে না; কোন কারণে, শেখ হাসিনা ইহাকে চলতে দিচ্ছেন। উনি চাইলে স্বয়ং ইবলিশকেও থামাতে পারেন বলে আমি বিশ্বাস করি।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সরকার এদের কাছে জিম্মি। দাম নির্ধারণ করে দিলেও এরা মানে না। ভোক্তা অধিকার অভিযান চালালে একটু ঠিক থাকে, কয়েকদিন বন্ধ রাখলে যা আছে তাই। জনবলের অভাবে নিয়মিত অভিযানও পরিচালনা করা যায় না বলে জানায় ভোক্তা অধিকার।
১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১২
ঢাবিয়ান বলেছেন: আর কত মানুষ হাসাবেন? ভারত কি আভ্যন্তরীণ চাহিদা না মিটিয়ে বাংলাদেশে পন্য পাঠাচ্ছে? আর সেই পন্য কি চাষীদের ঠকিয়ে কমদামে বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে ? ত্যানা নাপেচিয়ে আগে এই প্রশ্নের উত্তর দেন।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভারতে চাষিদের অবস্থা আরও শোচনীয়। কৃষক আন্দোলন নিয়ে সার্চ করুন।
১১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৩০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: পৃথিবীর একমাত্র ব্যতিক্রম প্রাণী হলো বাঙালি। যার রক্তই দুষিত
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভালোমন্দ মিলিয়েই।
১২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৫
আমি নই বলেছেন: ইলিশের ভরা মৌসুমে আমাদের উপজেলা শহরের বাজারে এখন পর্যন্ত আগের মত ইলিশ উঠেনি (ইলিশের নামে সুরমা বা এইটাইপের মাছ আছে), মাঝে মাঝে অল্প কিছু উঠলেও তা সুদখোর, ঘুসখোরদের বাড়ীতে চলে যায়। এই অবস্থাতো আগে ছিল না, আগে আমরা প্রতি মৌসুমে অন্তত ১৫-২০ কেজি ইলিশতো কিনতামই আর এখন বাজারেই ইলিশ নাই। আপনার কি মনে হয় এই পরিস্থিতি কেন হল?
উপরের কিছু মন্তব্য আর আপনার উত্তর পড়ে মনে হচ্ছে সব কিছুর জন্যে আসলে জনগনই দায়ী, সরকার সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি সেটা জনগনের দোষ, ভোক্তা অধিকারে জনবল কম সেটাও জনগনেরই দোষ, বাজারে ডিম, শাক-সবজি, মাংশর দাম বেশি? জনগনের দোষ, বাংলাদেশে ইউরোপ-আমেরিকার মত আইন মানা হয় না, জনগনের দোষ।
মনে হচ্ছে ইলিশ খাইতে চাওয়াটাও আসলে আমাদেরই দোষ, আমরাই লোভি!!!
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মোট উৎপাদনের কত শতাংশ রপ্তানি হচ্ছে? এই অংশ রপ্তানি না হলেই কি ১৫-২০ কেজি ইলিশ কিনতে পারতেন? স্থানীয় বাজারে ইলিশ প্রচুর থাকলেও দাম কমেনি।
১৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই , ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ। আর যে জাতীয় ভাবে পরিচিত পায় তার দাম কিছুটা বেশীই থাকে। কারন সে স্পেশাল হওয়ার কারনেই জাতীয় ভাবে পরিচিতি পেয়েছে ।এলেবেলো কিছু-কেউ হলেত এ খেতাব তার ভাগ্যে জুটতনা। আর এ জন্যই তার দাম কিছুটা বেশী হবে এবং তিনি থাকবেন সাধারনের নাগালের বাইরে।
এই কথাটাই সাধারন মানুষ বুঝতে চায়না।
আবার, ইলিশ এবং পাংগাশ কিংবা সিলভার কার্পের দাম যদি একই রকম হতো - তাহলে কি ইলিশের জাত থাকত???????????
বোঝেনা সে (তারা) বোঝেনা। দাদারা কত কিছু আমাদের খাওয়ায় আর টার পরিবর্তে আমরা শুধু তাদের ইলিশ খাওয়াই, এ কথা তারা বুঝতে চায়না। কি যে করা, এই আমাদে নিয়ে -----------------
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: দাদারা এক পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করলে পেঁয়াজের দাম ৪০০ ছাড়ায়।
১৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: “হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা ধৈর্য ধারণ কর এবং ধৈর্য ধারণে প্রতিযোগিতা কর।” (সূরা আলে ইমরান ২০০ আয়াত)
দেশ যেভাবে চলছে, চলতে দিন। এর চেয়ে জঘন্য অবস্থা অতিত সরকার গুলোর সময়ে দেখেছি।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মনে হয় মার্কিনচক্র তৃতীয় কোনো শক্তি আনবে।
১৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৮
শাওন আহমাদ বলেছেন: ভাই , ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ। আর যে জাতীয় ভাবে পরিচিত পায় তার দাম কিছুটা বেশীই থাকে। কারন সে স্পেশাল হওয়ার কারনেই জাতীয় ভাবে পরিচিতি পেয়েছে ।এলেবেলো কিছু-কেউ হলেত এ খেতাব তার ভাগ্যে জুটতনা। আর এ জন্যই তার দাম কিছুটা বেশী হবে এবং তিনি থাকবেন সাধারনের নাগালের বাইরে।
এই কথাটাই সাধারন মানুষ বুঝতে চায়না।
আবার, ইলিশ এবং পাংগাশ কিংবা সিলভার কার্পের দাম যদি একই রকম হতো - তাহলে কি ইলিশের জাত ( থাকত???????????
বোঝেনা সে (তারা) বোঝেনা। দাদারা কত কিছু আমাদের খাওয়ায় তার পরিবর্তে আমরা শুধু তাদের ইলিশ খাওয়াই, এ কথা তারা বুঝতে চায়না। কি যে করা, এই আমাদে নিয়ে ----------------- ২
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বাজারে পাঙ্গাশের দামও অনেক।
১৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: ভারতের সাথে আমাদের বন্ধুত্ব রাখাটা জরুরী।
তাই ইলিশ ওদের দেওয়া উচিৎ।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখা জরুরি।
১৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৪৯
নিমো বলেছেন: তা বরিশালের লোকাল গরুই বোধহয় সবচেয়ে সুস্বাদু !
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হাতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মাছ মাংশ সবাই খাচ্ছে, নইলে প্রতিদিন সকালে টনকে টন ঝুলানো মাংশ কোথায় যায়? বিকেলে হাড্ডিও পাওয়া যায় না।
নাকি হাসিনা পুলিশ দিয়ে সব মাংশ কিনে ভারতকে ফ্রী দিয়ে দিচ্ছে, গদী রক্ষা করতে?
৩ দশকে মাছ মাংশের উৎপাদন বহুগুন বেড়েছে, শুধু মাছের উৎপাদনই ২৫ গুন বেড়েছে,
বাংলাদেশ একটি ছোট একটি দেশ হলেও সমগ্র পৃথিবীতে মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ দ্বিতীয়। মাংশের উৎপাদনও বেড়েছে। বাংলাদেশ থেকে মাছ মাংশ এক্সপোর্ট হয় না। এই মাছ মাংশ দেশেই বিক্রি হয়। কিছু ইম্পোর্টও হয় এই বাড়তি ২০-২৫ গুন মাছ মাংশ মাংশ অবস্যই দেশের মানুষে কিনে খায়। কোন বড় শহরেই বিকেলে কোন রেষ্টুরেন্টে সিট খালি নাই।
দেশের প্রায় সর্বত্র বিদ্যুৎ ও ব্রাডব্যান্ড ওয়াইফাই পৌছে গেছে, গ্রামেও বেশির ভাগ বাড়িতে ফ্রিজ। বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে ফ্রিজের বিল দিতে খরচ আছে।
এরপরও আগের চেয়ে ২৫ গুন বেশি মাছ ৫ গুন বেশি মাংশ কিনে খাওয়ার পরও এর পরেও বলা হয় দেশের মানুষ মাছ মাংশ খেতে পারে না। মৌলিক চাহিদা মেটাবার অর্থ নেই।