নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড়ির কাছে আরশিনগর সেথা পড়শি বসত করে, একঘর পড়শি বসত করে আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য

মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমস্যা উসকে দেয় সবাই, সমাধান দেয় না

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৪


২০১৭ সালে আরাকানের সশস্ত্র গোষ্ঠী (আরসা) মিয়ানমারের সেনা চৌকিতে হামলা চালানোর পর এর প্রতিক্রিয়ায় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী যখন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর নির্বিচারে হামলা শুরু করলো, লাখে লাখে রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকতে চেষ্টা করলো। সরকার তাদের বাধা দিলে বেশিরভাগ মানুষ ধর্মের টানে তাদের এদেশে ঢুকতে দেওয়ার জন্য সরকারকে জোরালোভাবে আহ্বান জানাল। বললো, নিজেরা একবেলা খেয়ে হলেও মুসলিম ভাইবোনদের খেতে দেবে, পরনের কাপড় দেবে। দরকার পড়লে বিয়ে করে মেয়েদের উদ্ধার করবে। এরপর মানুষের চাপে সরকার রোহিঙ্গাদের এদেশে ঢুকতে দিতে বাধ্য হলো।

কয়েক বছরে রোহিঙ্গাদের আচরণে লোকজন মোটামুটি ত্যক্তবিরক্ত হয়ে গেল। দরদ নিয়ে তাদের জন্য পুরোনো কাপড় নিয়ে গেলে তারা মুখের ওপর ছুড়ে মারলো। রোহিঙ্গারা যে জাতিগতভাবে উচ্ছৃঙ্খল; এটা বুঝতে সময় লাগল না। দেখা গেল এদের যারা আশ্রয় দিয়েছে, এরা তাদের মাথায় ওপরেই ছড়ি ঘুরিয়েছে৷খুনখারাবি পর্যন্ত করেছে। শেষে সরকার বাধ্য হয়ে এদের জন্য আলাদা আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি করলো।

যারা এদের আশ্রয় দিতে বলেছিল, তারা লজ্জায় যেখানে মুখ লুকানোর কথা; সেই তারাই পরে বলেছে সরকার নোবেল পুরস্কারের জন্য রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে। কী একটা অবস্থা।

২০২১ সালের এপ্রিলে ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির নেতৃত্বে নির্বাচনে জয়ী সদস্যরা জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠন করে। বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সদস্যরাও এতে যোগ দেয়। সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে থাকা বিদ্রোহী বাহিনীর সঙ্গে মিলে তারা প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করে এবং সব গোষ্ঠীর সমন্বয়ে তৈরি করে ‘পিপল ডিফেন্স ফোর্স’।

২০২৩ সালের অক্টোবরের শেষদিকে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ওপর একজোট হয়ে হামলা চালায় দেশটির উত্তরের জাতিগতভাবে সংখ্যালঘু তিনটি বিদ্রোহী বাহিনী, যাদের একসঙ্গে ডাকা হচ্ছে 'থ্রি গ্রুপ অ্যালায়েন্স' নামে। ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তায়াং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) নিয়ে এই জোট গঠন করা হয়েছে। তারা একে নাম দেয় ‘অপারেশন ১০২৭’।

এছাড়াও শত শত স্বেচ্ছাসেবী জাতিগত বিদ্রোহীদের সাথে যোগ দেয়। তাদের সাথে অস্ত্রে সুসজ্জিত সেনাবাহিনীর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে দুই বছরের আপাত অচলাবস্থার অবসান ঘটে। সামরিক বাহিনীকে এই মুহূর্তে সারা দেশে নানা ধরনের হামলার সম্মুখীন হচ্ছে।

অক্টোবরে হামলা শুরু হবার পর থেকে হাজার হাজার সৈন্য তাদের সরঞ্জাম নিয়ে বিদ্রোহী বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। অন্যদিকে, সারা দেশে বিদ্রোহী বাহিনীর কাছে সেনাবাহিনী ৪০০রও বেশি সীমান্ত চৌকি হারিয়েছে।

পালিয়ে বাংলাদেশে চলে এসেছিল সেদেশের সীমান্ত রক্ষীবাহিনী, এমনকি সেনাবাহিনীর অনেক সদস্যও। ঝামেলা এখনও শেষ হয়নি। মিয়ানমার চাচ্ছে বাংলাদেশের সাথে যুদ্ধ হোক। বাংলাদেশ সর্বোচ্চ ধৈর্য ধরছে।

তবে অতি উৎসাহী অনেকে যুদ্ধ লাগাতে বলছে। যুদ্ধ লাগলে কী হবে; এটা বোঝার মগজ কি এদের নেই? যুদ্ধ লাগলে নিজেরা নিশ্চয়ই গর্তে লুকাবে। এরা ভারত পাকিস্তান ঝামেলা হলেও চায় যুদ্ধ হোক। যুদ্ধ এদের কাছে রোমাঞ্চকর কিছু। যুদ্ধ হলে লাখ লাখ মানুষ যে কী দুর্বিষহ জীবনযাপন করে এরা কি বোঝে না?

আমেরিকা-ব্রিটেনের উসকানিতে ইউক্রেন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে জড়ালো। দুই বছরে দশ হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেল। এরমধ্যে নারী শিশুই বেশি। দানব পুতিন যেখানে তার দেশের বিরোধীদলকেই সহ্য করতে পারে না, অভিযোগ উঠেছে তার সমালোচক বিরোধীদলীয় নেতা অ্যালেক্সেই নাভালনিকে কারাগারে হত্যা করেছে; সে কি ইউক্রেনকে সহ্য করবে। ফলাফল তো সবাই দেখতেই পাচ্ছেন। এখন ইউক্রেনের অবস্থা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি। জেলেনস্কি কী করবে? আমেরিকা-ব্রিটেন তো তাকে গাছে তুলে মই কেড়ে নিয়েছে।

কার উসকানিতে জানি না গাজার সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ইসরায়েলে হামলা চালালো। ১২০০ নিরীহ মানুষ মেরে বীরত্ব প্রকাশ করলো। জিম্মি করলো কয়েকশো। কী পরিণতি হবে একবারও ভাবলো না।

জিম্মি উদ্ধারের উছিলায় হামলা চালিয়ে গাজাকে গোরস্থান বানিয়ে ফেলেছে ইসরায়েল। কয়েক মাসে ২৯ হাজারের ওপর মানুষ নিহত হয়েছে। নারী-শিশু-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ কেউই রেহাই পাচ্ছে না। ইসরায়েল বহু বছর যাবত অত্যাচার করছে, তার প্রতিবাদ স্বরুপ ইসরায়েলে হামলা করে ইসরায়েলের ক্ষতির চেয়ে নিজেদের ক্ষতি বেশি করলো না হামাস? এগুলো কে তাদের বলবে?

দানব নেতানিয়াহুকে মনে হয় না কেউ থামাতে পারবে। সে গাজাকে তামা তামা করে ফেলছে। ২৫০ জিম্মি রেখে হামাস কী সুবিধা করবে কে জানে। যদিও শোনা যাচ্ছে যুদ্ধবিরতি করবে হামাস। যদি তাই হয়; এই যে এত এত মানুষ মরল; এদের জীবন কে ফিরিয়ে দেবে?

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১৮

কামাল১৮ বলেছেন: যারা যুদ্ধ চায় তাদের গাজায় পাঠিয়ে দেওয়াই ভালো।আমেরিকাও যুদ্ধ চায়।বাংলাদেশ সরকারকে পরামর্শ দিয়েছিলো, কিছু এলাকা স্বধীন করে সেখানে রুহিঙ্গাদের বসতি স্থাপনের জন্য।পৃথিবীর যে কোন যায়গায় যুদ্ধ লাগলেই তার লাভ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৪৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যুদ্ধ শুরুর আগে আগপিছ ভেবে নেওয়াই ভালো। মিলিটারি মগজে দেশ চালালে বিপদ।

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২২

সোনাগাজী বলেছেন:


গতকয়দিন যারা বার্মা যুদ্ধ তারা কি আরসা?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৪৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আরাকানে কয়েকটা সশস্ত্র গোষ্ঠী আছে। আরসা এরমধ্যে অন্যতম। আরসাসহ সেসব সংগঠন মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে।

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:




গতকয়দিন যারা *বার্মা সরকারী বাহিনীর সাথে যুদ্ধ করছে, তারা কি আরসা? তারা এখন ২০১৭ সাল থেকে শক্তিশালী?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:৫২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আগের চেয়ে অনেক শক্তিশালী। এদের সাথে যুদ্ধে কুলাতে না পেরে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর অনেক সদস্য আত্মসমর্পণ করেছে, বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছিল অনেকে। পরবর্তীতে কূটনীতিক প্রচেষ্টায় তাদের ফেরত পাঠানো হয়।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:২৯

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন: গতকয়দিন যারা *বার্মা সরকারী বাহিনীর সাথে যুদ্ধ করছে, তারা কি আরসা? তারা এখন ২০১৭ সাল থেকে শক্তিশালী?

- গাজী ভাই তারা আরসা না। আপনি যাদের কথা বলছেন ওরা আরাকান আর্মি। আরসাদের কার্যক্রম সন্দেহজনক ,অনেকেই বলছে এরা বার্মার জান্তাদের হয়ে কাজ করছে। বাংলাদেশের রোহিঙ্গাদের যারা ফিরে যাবার জন্য নেতৃত্ব দিচ্ছে , এরা তাদের খুন করেছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নানারকম সন্ত্রাসী কাজের সাথে জড়িত আরসা।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আরসার কার্যক্রম কি শুধু রোহিঙ্গা ক্যাম্প পর্যন্ত বিস্তৃত? নাকি এরাও মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করছে?

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:০৩

কামাল১৮ বলেছেন: আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি।ARSA(আরসা) আইএস তালিবানের মতো।সুন্নি মুসলমানদের সংগঠন। আর্কান আর্মি বৌদ্ধদের সংগঠন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ও আচ্ছা।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৬

সোনাগাজী বলেছেন:



@আঁধারের যুবরাজ ,

ধন্যবাদ, আমি জানি, AA ও ARSA আলাদা, এবং ARSA ছিলো করাচীতে তৈরি, এখন নেই বললেই চলে; ARSA রোহিংগাদের কপাল ভেংগে দিয়েছে হামাসের মতো। এই ব্লগার বেশীরভাগ সময় বিশ্বে কি হচ্ছে বুঝেন না; না'বুঝেই লিখে ক্লান্ত হয়ে যান।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ২০২১ সালের এপ্রিলে ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির নেতৃত্বে নির্বাচনে জয়ী সদস্যরা জাতীয় ঐক্যের সরকার গঠন করে। বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সদস্যরাও এতে যোগ দেয়। সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে থাকা বিদ্রোহী বাহিনীর সঙ্গে মিলে তারা প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করে এবং সব গোষ্ঠীর সমন্বয়ে তৈরি করে ‘পিপল ডিফেন্স ফোর্স’।

২০২৩ সালের অক্টোবরের শেষদিকে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ওপর একজোট হয়ে হামলা চালায় দেশটির উত্তরের জাতিগতভাবে সংখ্যালঘু তিনটি বিদ্রোহী বাহিনী, যাদের একসঙ্গে ডাকা হচ্ছে 'থ্রি গ্রুপ অ্যালায়েন্স' নামে। ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তায়াং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) নিয়ে এই জোট গঠন করা হয়েছে। তারা একে নাম দেয় ‘অপারেশন ১০২৭’।

এছাড়াও শত শত স্বেচ্ছাসেবী জাতিগত বিদ্রোহীদের সাথে যোগ দেয়। তাদের সাথে অস্ত্রে সুসজ্জিত সেনাবাহিনীর রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে দুই বছরের আপাত অচলাবস্থার অবসান ঘটে। সামরিক বাহিনীকে এই মুহূর্তে সারা দেশে নানা ধরনের হামলার সম্মুখীন হচ্ছে।

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:০৬

আরেফিন৩৩৬ বলেছেন: কখনো কখনো যুদ্ধই সত্যি যুদ্ধই শান্তি, মাঝে মাঝে যুদ্ধবাজ হওয়া লাগে। যাই হোক, এসবের আগে জ্ঞানে এগিয়ে থাকতে হয়।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আগে শক্ত অবস্থা তৈরি করে পরে যুদ্ধ, না হলে পরিণতি ভয়াবহ।

৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:২৩

আলামিন১০৪ বলেছেন: ভারত যেভাবে ৭১ এ বাংরাদেশীদের অস্ত্র দিয়ে পাকিস্তানকে শায়েস্তা করেছিল, একই কায়দায় রোহিঙ্গাদের অস্ত্র দিয়ে মায়ারমারকে শায়েস্তা করা যায় না?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তখনকার প্রেক্ষাপট আর এখনকার প্রেক্ষাপট এক না। বাংলাদেশ অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করলে চিনসহ অনেক দেশের রোষানলে পড়বে। তাছাড়া এসব অস্ত্র যে বাংলাদেশিদের ওপর ব্যবহার করা হবে না, সেটা কে বলতে পারে? এরা পরে আবার উল্টো বাংলাদেশ দখলের পায়তারা করতে পারে।

৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখা এডিট করেছেন?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যোগ করেছি কিছু।

১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: যুদ্ধ করা যাবে না।
যারা যুদ্ধ চায় তারা নির্বোধ।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আমি ভাবছি আপনাকে আরাকান আর্মির হয়ে যুদ্ধে পাঠানো যায় কি না।

১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



প্রথমে না'জেনে গার্বেজ লিখে ছেড় দিয়েছিলেন; পরে বদলায়েছেন; বদলালে, সেটা লিখে দিতে হয়।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: লেখার মূল মেসেজ ধরতে পেরেছিলেন? মূল বক্তব্য না বুঝে ভেতর থেকে একটা খুঁত ধরে পেঁচানোর বদভ্যাস আপনার গেল না। কিছু যোগ করেছি মানে এই না লেখার বক্তব্য বদলে গেছে। আপনি না পেঁচালে হয়তো সেটুকু যোগ করার দরকার ছিল না। উপরের অংশে মূল কথা হলো- মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ওপর হামলা হয়েছিল। তারা পাল্টা হামলা শুরু করেছিল। রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে যেন আশ্রয় পায়, বাঙালিরা সে আবেদন জানিয়েছিল। যখন দেখা গেল রোহিঙ্গারা উচ্ছৃঙ্খল, তখন বাঙালিরা পল্টি নিল।
এখন আরাকানের কয়টা গোষ্ঠী যুদ্ধ করছে, তাদের নাম- এসব কি আমার পোস্টে খুব জরুরি ছিল?

১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



মুল ম্যাসেজ গার্বেজের মাঝে ছিলো।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মূল মেসেজ কী ছিল?

১৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



মুল ম্যাসেজ থাকার কথা, সমাধান না'দিয়ে, কারা নাকি উস্কানী দেয়! উহা কোথায়ও নেই, বাতাসে মিশে গেছে!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আরসা সেনাচৌকিতে হামলা করে (উসকানি) সমস্যা বাঁধিয়েছিল। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী আরাকানে অভিযান শুরু করলে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে চলে আসে। এখন যখন আরাকানের সশস্ত্র গোষ্ঠী মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সাথে লাগছে, বাংলাদেশের অনেকে উসকানি দিচ্ছে যুদ্ধ বাঁধাতে। এ যুদ্ধের পরিণতি কী হতে পারে, তার হেলদোল কারও নেই। এখন আর কিছু বলার দরকার আছে এখানে?

পরীক্ষায় প্রশ্ন এসেছে জাতিগঠনে কেন দেশপ্রেম জরুরি, আপনি কি লেখা শুরু করবেন রাষ্ট্রগঠনের উপাদান কী কী?

১৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৭

রানার ব্লগ বলেছেন: এই যারা বাংলাদেশে বসে যুদ্ধের জন্য গাইগুই করছে এরা আসলে যুদ্ধ বলতে হিন্দী সিনেমা আর হলিঊডের যুদ্ধ বোঝে। যুদ্ধ যে ক ভয়নক হতে পারে তা এদের কল্পনায় নাই। আর যারা যুদ্ধ যুদ্ধ বলে হাপাচ্ছে খোজ নিন এদের ৯০ ভাগ ৭১ এর পরাজিত শক্তি ও তাদের ছানা পোনা। আর বাকি দশ ভাগ হলো শুইনা মোসলামান।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যারা যুদ্ধ যুদ্ধ বলে হাঁপাচ্ছে, খোঁজ নিন এদের ৯০ ভাগ ৭১ এর পরাজিত শক্তি ও তাদের ছানাপোনা। আর বাকি দশ ভাগ হলো শুইনা মুসলমান। তাই মনে হচ্ছে।

১৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের কে বার্মার সাথে যুদ্ধের উস্কানী দিচ্ছে, ডিফেন্স মিনিষ্টার, সেনাপ্রধান, প্রাইমমিনিষ্টার, প্রেসিডেন্ট, বিএনপির মির্জা ফখরু, নাকি ব্লগার জটিল ভাই?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সরকার আপাতত ধৈর্য ধরছে। বিএনপি উসকাচ্ছে না, তবে সরকারকে এ পরিস্থিতির জন্য অল্পবিস্তর দোষারোপ করছে। বার্মার সঙ্গে যুদ্ধ করতে একশ্রেণির নাদান লোকজন উসকে দিচ্ছে, যারা যুদ্ধের পরিণতি সম্পর্কে জানে না।

১৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

০২ রা মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভালো করেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.