নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড়ির কাছে আরশিনগর সেথা পড়শি বসত করে, একঘর পড়শি বসত করে আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য

মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

হামাসকে দিয়ে গাজায় ঠিক কী কী উপকার হয়েছে?

১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:২৫



ইসরায়েলের বিমান হামলায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় নিহত হয়েছেন ১১৫ জন ফিলিস্তিনি এবং আরও অন্তত ২১৬ জন আহত হয়েছেন।

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় অভিযান শুরু করে আইডিএফ। গত দেড় বছরে উপত্যকায় মোট নিহত ও আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে যথাক্রমে ৫৩ হাজার ১১৯ জন এবং এক লাখ ২০ হাজার ২১৪ জনে। এই নিহত এবং আহতদের ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু।

২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে এক হাজার ২০০ জনকে হত্যার পাশাপাশি ২৫১ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় হামাসের সদস্যরা।

হামাসের হামলার জবাব দিতে এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে টানা অভিযান চালানোর পর যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যস্থতাকারী অন্যান্য দেশগুলোর চাপে বাধ্য হয়ে গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে ইসরায়েল। কিন্তু বিরতির দু’মাস শেষ হওয়ার আগেই গত ১৮ মার্চ থেকে ফের গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ)। দ্বিতীয় দফার এ অভিযানে গাজায় নিহত হয়েছেন দুই হাজার ৯৮৫ জন ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন আরও ৮ হাজার ১৭৩ জন।

যে ২৫১ জন জিম্মিকে হামাসের যোদ্ধারা ধরে নিয়ে গিয়েছিল, তাদের মধ্যে এখনও অন্তত ৩৫ জন জীবিত রয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। সামরিক অভিযানের মাধ্যমে তাদের উদ্ধার করার ঘোষণা দিয়েছে আইডিএফ। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, হামাসকে পুরোপুরি দুর্বল ও অকার্যকর করা এবং জিম্মিদের মুক্ত করা এই অভিযানের লক্ষ্য এবং লক্ষ্য পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে গাজায়।

ইসরায়েলে হামলা করে বেসামরিক মানুষ হত্যার পর অনেকেই বেশ খুশি হয়েছিলেন। এর পরিণতি কী হবে, সেটা ভাবেননি। তখন যারা উসকাচ্ছিলেন বা খুশি হয়েছিলেন, তারা এখন চুপ। গাজায় যে মানুষ না খেয়ে মরছে, পর্যাপ্ত চিকিৎসা নেই; সেসব নিয়ে এখন কোনো কথা নেই। অবশ্য সরব হয়েও লাভ হবে বলে মনে হয় না। যেখানে জাতিসংঘ বা বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনগুলোর কথাই শোনা হচ্ছে না, সেখানে কোন যদু-মধুর কথা শুনবে ইসরায়েল?

জিম্মিদের ছেড়ে দিলে আর হামাস গাজা ছেড়ে গেলে বোধহয় একটা সম্ভাবনা আছে। কিন্তু হামাস গাজা ছাড়বে না। মনে হয় গাজা পুরোপুরি দখল হয়ে গেলে আর সব মানুষ মারা পড়লে তারা গাজা ছাড়বে।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: আপনিও পশ্চিমা শুয়োরদের মত ফিলিস্তিনিদের বর্তমান অবস্থার জন্য শুধু হামাসকে দোষী মনে করেন?

''হামাস হামলা না করলে মহান ইজরায়েলীরা কিছু করতো না''' এই টাইপের মনভাব আমাদের ব্লগেরই অনেক শুয়রের মাঝে আছে। আশা করি আপনার মনভাব তেমন নয়।

১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:০২

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একজনের সাথে আপনি পারবেন না। তাকে ঢিল ছুড়ে মারলেন। এখন তার প্রতিক্রিয়া কী হবে? গাজার বর্তমান পরিস্থিতি তো বুঝতেই পারছেন। ঢিল ছুড়ে মারার ঘটনায় উল্লাস করলেন। এখন যখন গোলা নিয়ে আসছে তখন চুপ থাকবেন? এদিকে সব সাফ হয়ে যাচ্ছে।

২| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:১১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পশ্চিমারা চায় ফিলিস্তিনি দের বাস্তুচ্যুত করতে। ইসরায়েলের সাম্প্রতিক সময়ের হামলা সেটারই সুস্পষ্ট ইঙ্গিত ! হামাস কে অজুহাত হিসাবে তারা সাধারণ মানুষের ত্রাণ বন্ধ করে রেখেছে।

১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:০৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ইসরায়েল সম্ভবত পুরো গাজার নিয়ন্ত্রণ চায়।

৩| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:১৩

অপু তানভীর বলেছেন: তার মানে আপনি বিশ্বাস করেন যে হামাসের হামলার কারণেই ইসজারেল হামলা করেছে নয়তো এই হামলা হত না? এটাই তো বলতে চাইছেন?

১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ইসরায়েল আগে থেকেই সুযোগ খুঁজছে গাজায় হামলার। হামাস সেই সুযোগটা করে দিয়েছে ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা করে। গত আড়াই বছরে ৫৩ হাজার+ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে গাজায়। ১৯৪৮ সাল থেকে সব মিলিয়ে এত মানুষ মরেছে?

ইয়াসির আরাফাত থাকা অবস্থায় সম্ভাবনা ছিল ফিলিস্থিন রাষ্ট্র গঠনের। এই হামাস থাকা অবস্থায় মনে হয় না ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করতে দেবে ইসরায়েল ও তার মিত্ররা। আমি বাস্তবতার কথাই বলছি। এখন আমি যদি বলি ইসরায়েল বলে কোনো রাষ্ট্র নেই, এরা অবৈধ। এসব বলায় গাজায় হামলা বন্ধ হবে? নাকি সমাধান খুঁজতে হবে?

৪| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: আপনি আমার প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দিয়ে এড়িয়ে গেলেন। এতো প্যাঁচানোর তো কিছু নেই।

১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:৪৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনার প্রশ্নের তো এক কথার উত্তর হতো না। তাছাড়া আমি যতটুকু বললাম ভুল বলেছি কি? আপনার কি মনে হয় হামাস ইসরায়েলকে উৎখাত করতে পারবে? যদি না পারে, এত এত মানুষের জীবনকে নিয়ে বাজি ধরার মানে কী? গাজাবাসীর জায়গায় নিজেকে কল্পনা করে কী মনে হয়?

৫| ১৭ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:৫৫

রানার ব্লগ বলেছেন: গাজার এই অবস্থার জন্য ইজরাইলি সেনাবাহিনী ও হামাস উভয় পক্ষ দায়ী । এদের কে অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা জরুরী । এরা নির্বিচারে গনহত্যাইয় ইন্দন জুগিয়েছে ও চালিয়েছে ।

ইজরায়লী সেনাবাহিনীর একের পর এক প্যালেস্টাইনিদের জায়গা দখল ও উচ্ছেদ আর এই সুজুগে অসহায় নিরুপায় মানুষ গুলো কে ব্যবহার করে হামাসের যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা আর বহির্বিশ্বের কাছে সহানুভূতি আদায়ের নামে অর্থ উপার্জনের টুলস হয়ে আজ গাজাবাসি প্রায় নিশ্চিহ্ন ।

১৭ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১২:১৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: গাজার এই অবস্থার জন্য ইজরাইলি সেনাবাহিনী ও হামাস উভয় পক্ষ দায়ী। এদেরকে অবশ্যই বিচারের আওতায় আনা জরুরি। এরা নির্বিচারে গণহত্যায় ইন্দন জুগিয়েছে ও চালিয়েছে। সহমত।

৬| ১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩

যামিনী সুধা বলেছেন:




ব্লগার অপু হামাস নিয়ে যেই ধরণের কমেন্ট করছে, ইহা বাংলাদেশের ৯৯ ভাগ মানুষ সাপোর্ট কর আসছে; বাংলাদেশের ৯৯ ভাগ মানুষ ফিলিস্তিনে ইসরায়েল রাষ্ট্র হওয়া ও ফিলিস্তনের স্বাধীন না'হওয়ার ইতিহাস সঠিকভাবে বুঝার মতো জ্ঞানী নন।

২০০১ সালে ফিলিস্তিনকে ইসরায়েলী দখলমুক্ত করার করার ডকুমেন্টে সাইন করার জন্য প্রে: ক্লিনটন আরাফাতকে হোয়াইট হাউসে এনেছিলেন; সাথে আনায়েছিলেন ইসরায়েলের ততকালীন প্রিমিয়ার, এহুদ বারাককে; তখন ইয়াসির আরাফাত হামাসের সাপোর্ট পায়নি ও ডকুমেন্টে সাইন করেনি।

ব্লগার অপু ঢাকার কাচ্চি সম্পর্কে ধারণা রাখেন, এর বাহিরে কোন কিছু বুঝে বলে আমার মনে হয় না।

১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ২০০১ সালে ফিলিস্তিনকে ইসরায়েলী দখলমুক্ত করার করার ডকুমেন্টে সাইন করার জন্য প্রে: ক্লিনটন আরাফাতকে হোয়াইট হাউসে এনেছিলেন; সাথে আনায়েছিলেন ইসরায়েলের ততকালীন প্রিমিয়ার, এহুদ বারাককে; তখন ইয়াসির আরাফাত হামাসের সাপোর্ট পায়নি ও ডকুমেন্টে সাইন করেনি। তখনই সম্ভাবনা ছিল স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের। এখন ইসরায়েল যে অংশটুকু দখলে নিয়েছে, সেগুলো ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। আবার ফেরত না পেলে হামাস মনে হয় থামবে না। রক্তারক্তি চলতেই থাকবে মনে হয়।

৭| ১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:০২

অপু তানভীর বলেছেন: @নেড়ি জাহাঙ্গীর আলম, তোমার নেড়ি কুকুরের স্বভাব এখন গেল না? জগতে কেউ কিছু জানে সব শুধু তুমি জানো ? তাই তো বারবার পাছায় লাথি দিয়ে বের দেওয়ার পরেও নেড়ি কুকুরের মত আবার ফিরে আসো ! তুমি আমার বালডা জানো!

১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:০৬

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এড়িয়ে যান। বাড়তি চাপ নিয়ে নিজে ভোগার মানে হয় না।

৮| ১৭ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: নেড়ি জাহাঙ্গির আলমের সারাদিন কোন কাজ নেই। ছেলে সন্তান ত্যাগ করে চলে গেছে। বন্ধুবন্ধুবও তার এই নেড়ি কুকুরের স্বভাবের জন্য ত্যাগ করে চলে গেছে। এই কারণে সারাদিন ব্লগে পড়ে থাকে। কয়েকবার ব্লগ থেকে পাছায় লাথি দিয়ে বের করার পরেো নেড়ি কুকুরের মত আবারও ফিরে ফিরে এসেছে। আর কোথায় যাওয়ার জায়গা নেই যে। আত্ম সম্মান থাকলে তো !

৯| ১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:৫৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: স্বাধীনতার জন্য অনেক মূল্য চোকাতে হয়। হামাস সেই মূল্য চোকাচ্ছে।

২০ শে মে, ২০২৫ ভোর ৬:২০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ওরা গাজাবাসীকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে।

১০| ১৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: হামাসের কথা শুনে যুদ্ধে শহিদ হয়ে ৭২ হুরী কনফার্ম হয়েছে।গাজায় যারা মারাগেছে সবাই শহিদ।এরথেকে বড় উপকার আর কি চাই।

২০ শে মে, ২০২৫ ভোর ৬:১৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এরা কেউ মরতে চায়নি।

১১| ১৮ ই মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০

নতুন বলেছেন: অপু ভাই আপনার কথা আবেগী ভাবনায় ঠিকই আছে।

কিন্তু বাস্তবতায় হিসাব করলে এই সমস্যার একটা সমাধান দরকার।

ফিলিস্তিনের বাস্তবতা হইলো। বর্তমানে এটা একটা জেলখানা এবং এখানে যেইভাবে শিশু হত্যা করা হচ্ছে সেভাবে একটা সভ্য মানুষ একটা পিপড়া মারে না।

তাই আবেগী ভাবনায় না দেখে বাস্তবতায় একটা সমাধানে আসা দরকার।

অনেক সময় যুদ্ধেও মানুষ পিছিয়ে যায় বা স্বাময়িক হার মেনে নেয় পরে জয়ী হবে বলে অথবা ক্ষতি কমাতে।

তেমনি বর্তমানে ইসলামী সংখ্যাগরিস্ঠ দেশ গুলির উপরে চাপ সৃস্টিকরে আমেরিকার মাধ্যমে ইসরাইলকে একটা চুক্তি করিয়ে দুইটি দেশ সৃস্টি করতে দিতে হবে। যাতে বর্তমানে যারা বেচে আছে তারা যেন মানুষের মতন বাচতে পারে।

যদি ইসরাইকে ৭০% ভুমি দিয়েও যদি ৩০% ফিলিস্তিনিদের দিয়ে উচু দেওয়াল করে দুই দেশ বানিয়ে দেওয়া হয় তবে মানুষ গুলি বেচে যাবে।

যদি ফিলিস্তিনিরা বেচে থাকলে অর্থনিতিক ভাবে উন্নতি করতে পারলে ইসরাইলের চেয়েও উন্নতি করতে পারবে।

মাঝে মাঝে বিপদ কমাতে কিছুটা পিছিয়ে গেলেই সেটা পরাজয় না।

২০ শে মে, ২০২৫ ভোর ৬:১৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মিডিয়ায় আসছে ইসরাইল-সৌদি সম্পর্ক ঠেকাতেই ইসরায়েলে হামাসের হামলা। ফলাফল ৫৩ হাজার+ ফিলিস্তিনির মৃত্যু।

১২| ১৯ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: কপু ছাগল টাইপ মন্তব্য করছে।

২০ শে মে, ২০২৫ ভোর ৬:১৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ফিলিস্তিন ইস্যুতে বেশিরভাগের আবেগ কাজ করে, বাস্তবতা অনুপস্থিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.