নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমৃদ্ধ আগামীর প্রত্যেয়

আনিসুর রহমান এরশাদ

আমি আমার দেশকে অত্যন্ত ভালবাসি ।

আনিসুর রহমান এরশাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কর্পোরেট কালচার ও চাকুরিজীবীদের সংকট (দুই)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০

আমার অত্যন্ত প্রিয় মানুষ সম্মানিত আবু সোলাইমান ভাই কয়েকদিন আমাকে স্মরণ করলেন, দেখা করতে বললেন –অথচ অফিসিয়াল ব্যস্ততার কারণে আমার পক্ষে দেখা করা সম্ভব হল না। তীব্র ইচ্ছাও যখন অপ্রত্যাশিত বাস্তবতার কারণে পূরণ করা অসম্ভব হয় তখন মানসিক কষ্টের মাত্রা সহ্যসীমা ছাড়িয়ে যায়। এইযে পরাধীনতা, পরনির্ভরশীলতা, স্বাধীন মুক্ত জীবনের চাওয়া পাওয়া তুচ্ছ হয়ে ওঠার পরিস্থিতি-এটা শুধু আমার ক্ষেত্রেই ঘটেছে এমন নয় বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বেতনভুক্তদের জন্যে এটা অনিবার্য নিয়ম। এটাও ঠিক কর্পোরেটরাই কালচার তৈরি, নিয়ন্ত্রণ, সমাজের ভিতর ছড়ানো এবং ডিফাইন করে। কর্পোরেট কালচারের সাথে খাপ খাওয়ানোর মতো কালচার তৈরি করে শহরের মধ্যবিত্তরা, অনেকে মিথষ্ক্রিয়া করে, যাচাই-বাছাই করে এবং শেষে কর্পোরেট কালচারের অংশ হয়ে যায়। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির বোর্ড অফ ডিরেক্টর্সগণ প্রতিষ্ঠানটির প্রত্যেক স্টেইকহোল্ডারের সুবিধা-অসুবিধার দিকে লক্ষ্য রাখে। এই বোর্ড অফ ডিরেক্টর্স এবং ম্যানেজমেন্ট কমিটি স্বচ্ছতা, জবাবদিহীতা ও সহজবোধ্য নীতি ও নিয়মকানুনের মাধ্যমে কর্পোরেট গভর্নেন্স বজায় রাখতে চেষ্টা করে, লক্ষ্য রাখে যেন কোম্পনীর প্রতিটি কার্যকলাপ বাংলাদেশের আইনানুগ হয় এবং আভ্যন্তরীণ নিয়মকানুন ও বিধি-নিষেধ মেনে চলে।



সত্যিকার অর্থেই একটি স্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান গড়া এবং আন্তর্জাতিক মানের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করণ খুব কঠিন ও চ্যালেঞ্জিং।গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনে সেরা সব সুবিধা প্রদান করতে না পারলে অন্যদের সাথে প্রতিযোগীতায় টিকে থাকা সম্ভব নয়। ক্রেতা-গ্রাহক-সেবা গ্রহীতার চাওয়াকে পূরণ করা, তাদের সহায়তা করা-খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কিছু মূল্যবোধ থাকতে হয়। যেমন: সহজিকরন, প্রতিশ্রুতি রাখা, উদ্বুদ্ধ করা, সম্মান করা। স্বার্থক প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য শুধুমাত্র ব্যবসায়িক সম্পর্ক স্থাপন নয় বরং গ্রাহক, ব্যবসায়ীক অংশীদার, কর্মচারী, শেয়ারহোল্ডারসহ সমাজের সকলের মাঝে আস্থার ভিত্তিতে সর্ম্পকের উন্নয়ন করা। ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি হলে নিজস্ব ব্যবসায়ে মনোযোগ দেয়ার পাশাপাশি জাতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। তাদের দৃষ্টিতে কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি হচ্ছে নৈতিক এবং দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক আচরণের অংশ যা রাষ্ট্রের উন্নয়ন চাহিদা পূরণের মাধ্যমে সমাজে বৃহত্তর মঙ্গল সাধন করে।



দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। কোন কোন গ্রুপের অনেক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আছে। গ্রুপ কোম্পানিতে যেটা হয়। কোন সময় একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায় লাভ হয় আর কোন সময় লোকসানও হয়। এভাবেই ভারসাম্য রক্ষা করেই কোম্পানী এগিয়ে চলে। বিজনেস হাউজ বা একটি বড় কর্পোরেট হাউজের অনেক ধরনের ব্যস্থাপনা চ্যালেঞ্জ আছে। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যেগুলো শুরুর সময় ছিল ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান, এরপর হয় লিমিটেড কোম্পানী। ধারাবাহিক ব্যবসায়িক সাফল্যের ফলে এটি একসময় হয় একটি বড় কর্পোরেট হাউজ। কর্পোরেট লেভেল থেকে পলিসি দেয়া হয় আর গ্রুপের আওতাভূক্ত প্রতিষ্ঠান গুলো সেই পলিসি অনুযায়ী চলে।



পৃথিবীর সবকিছুতেই এখন কর্পোরেট কর্পোরেট একটা কালচার শুরু হয়েছে। অনেকে বলেন রাজনীতিও নাকি কর্পোরেট কাঠামোতে বন্দি হয়ে পড়েছে। তার মানে কর্পোরেট দুনিয়ায় টাকা ওয়ালের আধিপত্য উত্তোরত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।যেমন: গ্রামীণফোনের কর্পোরেট দায়বদ্ধতা তিনটি বিষয়ের উপর গুরুত্ব প্রদান করে: সুস্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবেশ।তাদের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কর্পোরেট দায়বদ্ধতা বিষয়ক উদ্যোগ হচ্ছে:নিরাপদ মাতৃত্ব ও শিশুর যত্ন প্রকল্পের অধীনে সুবিধাবঞ্চিত প্রায় ১.৭ মিলিয়ন (১৭ লক্ষ) গর্ভবতী মা ও শিশুকে বিনা মূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান।বিনা মূল্যে ২৮,৭৮০ জন মানুষেক চক্ষু সেবা প্রদান।ছানি অপারেশনের মাধ্যমে ৩৪ ৫৮ জন মানুষের দৃষ্টি পুনরায় ফিরিয়ে আনা।এইডস এবং জাতীয় টিকা দিবস-এর মত গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় বিষয়ে গণসচেতনতা তৈরি।তথ্যতরীর মাধ্যমে ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় জীবনমান উন্নয়ন বিষয়ক তথ্যাদি বিতরণ এবং নদী তীরবর্তী দুর্গম অঞ্চলে বসবাসরত মানুষের জন্য ইন্টারনেট সুবিধা নিশ্চিতকরণ।গ্রামাঞ্চলের প্রায় ৪০০,০০০ জন পল্লী মোবাইল অপারেটরকে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা প্রদান।জীবন ও শিক্ষাকে এক সুতোয় বাঁধতে প্রায় ৫০০-এর মত কমিউনিটি ইনফরমেশন সেন্টার স্থাপন।বাংলাদেশ স্পেশাল অলিম্পিক দলের স্পন্সরশিপ।এসিড সন্ত্রাসের শিকার ব্যক্তিদের জন্য চাকুরীর ব্যবস্থা।সুবিধাবঞ্চিত মেধাবী ছাত্রদের জন্য বৃত্তি প্রদান।থ্যালাসামিয়ায় আক্রান্ত সুবিধাবঞ্চিত রোগীদের জন্য রক্তদান কেন্দ্র স্থাপন।বগুড়ায় সুবিধাবঞ্চিত রোগীদের জন্য একটি ব্লাডব্যাংক স্থাপন।প্রাকৃতিক দুর্যোগে জরুরী ত্রাণ সরবরাহ।



যারা পথভ্রষ্ট তারা পবিত্র কোরআনের অপব্যবহার করে। নানানভাবে ধর্মের কথা বলে মানুষকে ধোঁকা দেওয়া সম্পূর্ণরূপে ইসলাম ধর্ম পরিপন্থি। এমনকি যারা জ্বীন-সাধনার নামে গায়েবের খবর এনে দেওয়ার কথা বলছেন, তারাও প্রতারণা করছেন। হজরত সোলেয়মান (আ.) এর একটি ঘটনায় প্রমাণিত হয়েছে, গায়েবের সম্পর্কে জ্বীনদেরও কোনো ধারণা নেই। তাবিজ-কবজের নামে ব্যবসা কবিরা গুণাহ। ইসলাম এই ধরণের কর্মকান্ডকে কোনোভাবেই সমর্থন করে না। কর্পোরেট সেক্টরেও অনেক উদ্যোক্তারা নিজেদেরকে ইসলামপন্থী হিসাবে উপস্থাপন করে অনেক মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে সচেষ্ট হন। ধর্মপ্রিয় সহজ সরল প্রাণ মুসলমান ইসলামপন্থীদের কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানেও সম্পূর্ণরুপে ইসলামিক কালচার চর্চিত হয় কিংবা হবে বলে মনে করে। কিন্তু টুপি-পাঞ্জাবি পরিধান করলে,দাড়ি রাখলে, আতর মাখলে আর নামাজ পরলেই ইসলাম মানা হয়ে যায়না।



যারা ইসলামিক সংস্কৃতি চর্চা করেন তারা যখন কর্পোরেট জগতে বিচরণ শুরু করেন তখন প্রচলিত কর্পোরেট কালচার ও ইসলামিক কালচারের সাথে একটি মিথস্ক্রিয়া ঘটে। আর এই সমন্বয়ের সময়কালিন ইসলামপন্থী নব্য ব্যবসায়ীদেরও চর্চাগত ত্রুটি দেখা দেয়। শরিয়াহর বিধি-বিধান মেনে বিভিন্ন আর্থিক প্রডাক্টকে জনগণের সামনে আনার ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া অনেক অগ্রগামী। সুদবিহীন আর্থিক ব্যবস্থা বা লাভ-লোকসানের ভিত্তিতে আর্থিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার দিক দিয়ে মালয়েশিয়া ও দুবাই অনেকটাই এগিয়ে। লাভ-লোকসানের ভিত্তিতে যে আর্থিক প্রডাক্টগুলো আজকে বাজারে আসছে, সেগুলোর গ্রাহক কিন্তু অমুসলিমরাও। অর্থাৎ গ্রাহক হওয়ার দিক দিয়ে ধর্মের ভিত্তিতে কোনো বাধা নেই। বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকগুলোর যেগুলো শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আছে, সেগুলোর শেয়ার যেকোনো ধর্মের লোকই কিনতে পারে এবং কিনছেও। এক অর্থে বলা চলে, এগুলো শরিয়াহ মেনে চলবে বটে, তবে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে উন্মুক্ত সবার জন্য। অনেক অমুসলিম দেশও এখন শরিয়াহ মেনে তাদের আর্থিক বাজারগুলোয় আর্থিক প্রডাক্ট আনছে।



আর্থিক বাজারের কাজও হলো চাহিদা মোতাবেক প্রডাক্ট ডিজাইন করা এবং গ্রাহকের কাছে তা তুলে ধরা। আজকে বিশ্বব্যাপী ইসলামী ঋণের আর্থিক বাজারের আকার হলো দেড় ট্রিলিয়ন ডলার এবং এ বাজার প্রতি বছর ১৫-২০ শতাংশ হারে বাড়ছে। ভারতের ১৭ কোটি মুসলমানকে অর্থনীতির মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করতে বোম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ ১০০টি কোম্পানি নিয়ে শরিয়াহ ইনডেক্স চালু করেছে। মুসলমানদের জন্য বিনিয়োগের ক্ষেত্রে হারাম-হালাল ঘাঁটতে হয়। ফলে তারা চাইলেই যেকোনো কোম্পানির ইকুইটি কিনতে পারে না বা যেকোনো ধরনের ব্যবসায় অর্থায়ন করতে পারে না। সুদ পরিহার করতে হয়। মদ-জুয়া-ড্রাগস ইত্যাদির ব্যবসা করে, এমন ব্যবসায় অর্থ জোগান দেয়ার ক্ষেত্রে বারণ আছে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে যেহেতু মদ-জুয়া-ড্রাগস বা অন্য অশ্লীল ব্যবসা করে এমন কোম্পানি তালিকাভুক্ত নেই, সেজন্য এক্ষেত্রে সুদভিত্তিক ব্যাংক ও সুদের মাধ্যমে লেনদেন করে, এমন আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বাদে অন্য কোম্পানিগুলোর শেয়ার শরিয়াহ ইনডেক্সে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে বলে মনে হয়।



সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, বাংলাদেশে বিত্তবান ব্যক্তি ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেতে দেখা গেছে যারা প্রতিভাবান কিন্তু দরিদ্র তরুণ শিক্ষার্থীদেরকে সহায়তা করতে আগ্রহী ৷ বিশ্লেষকরা বলছেন যে এই প্রবণতা কর্পোরেট সংস্থাগুলোর সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) সংস্কৃতির একটি অংশ ৷ সামাজিক ও মানবিক কাজ ধর্মীয় আবেগ অনুভূতি থেকেই অনেকে করে থাকে।কিন্তু সংকটটা দেখা দেয় যখন ধর্মকে ব্যবহার করে কেউ অন্যায়ভাবে অর্থবিত্তের মালিক হতে সচেষ্ট হয়, মিথ্যা ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে বিলাসী জিন্দেগী যাপন করে। দুনিয়াদার ও ভোগবাদী স্বভাব থাকার পরও যারা নিজেকে ধর্মের ধারক বাহক হিসাবে উপস্থাপন করে ধর্মটাকে অন্যদের কাছে বিতর্কিত বা প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলেন বড়ই জঘন্য পাপ তারা করেন।



যে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো পুরোপুরি কর্পোরেট কালচারে অভ্যস্ত হয়ে ওঠতে পারে নি অথবা ইসলামিক কালচারের সম্পূর্ণ চর্চাও করতে পারেনি তারা ইচ্ছায় অনিচ্ছায় বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। ছাত্রজীবনে পুথিঁগত পড়াশুনা শেষে কর্মজীবন নতুন প্রতিষ্ঠান গড়ার মাধ্যমে যারা কর্মজীবন শুরু করেন তারা অনেক সময় অফিসিয়াল নীতি-পদ্ধতি-প্রক্রিয়া বুঝেন না। অনভিজ্ঞ ম্যানেজমেন্ট নীতি নির্ধারণ ও পরিকল্পনা প্রণয়নে অভিজ্ঞদের ওপর নির্ভরশীল হন, অভিজ্ঞরা তাদেরকে ঠকানোর সুযোগ পান অথবা অদূরদর্শী ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে কোম্পানীকে বিপদগ্রস্ত করেন। যারা কোন বিশেষ অঞ্চল কিংবা দলের সাথে সম্পৃক্ততার বিবেচনায় অযোগ্য ও অদক্ষ অফিসার নিয়োগ দেন তারাও প্রতিষ্ঠানকে দুর্বল ও ভঙ্গুর করে ফেলেন। যে সমস্ত অফিসাররা মালিক বা উর্ধ্বতনদের সন্তুষ্টি পাবার লক্ষ্যে তাদেরকে সব সময় সমর্থন দিয়ে থাকেন, মনোরঞ্জনে অতিরঞ্জিত করে বসদের প্রশংসা আর সাফাই গেয়ে থাকেন –তারা প্রকৃতপক্ষে প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের দিকেই ঠেলে দেন।



অনেকে সুদ আর মুনাফাকে পৃথক করতে পারেন না। ঘুষ-পারিশ্রমিক-উপহারকে গুলিয়ে ফেলেন। আসলে উপহার উপটৌকন-হাদিয়া তোহফা , বিনিময়-কমিশন আর ঘুষকে পৃথকীকরণ করে বুঝতে পারাটা জরুরী। আপনি নামায রোযা করেন, মসজিদে যান আবার সুদী ব্যাংকের সাথে লেনদেন করেন, ব্যবসায়িক স্বার্থে ঘুষ দেয়াটা চালিয়ে যেতে কার্পণ্যতা করেন না। আমনতদারিতা থাকলে কেউ এমনভাবে অন্যের বিনিয়োগকৃত পুজিঁকে খরচ করতে পারেন না যেভাবে খরচ করলে দায়বদ্ধতা প্রমাণ হয় না। টীম স্পীরিট তখনই সম্ভব যখন উর্ধ্বতনদের ইতিবাচক মনোভাব থাকে, সময় সচেতনতা ও অগ্রাধিকার জ্ঞান থাকে, নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি না থাকে। কেউ যদি নিজেকে অতি বড় মনে করেন, কথায় কথায় অধীনস্তদের ঝাড়ি মারেন, অহংকারী ও বদরাগী হন তবে তিনি কারো প্রিয় হতে পারবেন না।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: অনেক দিন পর একটা ভাল পোষ্ট পড়লাম।
তবে কর্পোরেট -রা যা কিছু করে লাভ সামনে রেখেই করে ।
সামাজিক দায়বদ্ধতা এসব কথা বলে তাদের দূর্ণাম কিছুটা ঘুচানোর চেষ্টা করে ।

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪০

আর কে বি বলেছেন: বেশ ভালো লিখেছেন। সম্ভব হলে কর্মস্থলে ছুটির প্রভাব নিয়ে আপনার বিশ্লেষন দিবেন। ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.