নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমৃদ্ধ আগামীর প্রত্যেয়

আনিসুর রহমান এরশাদ

আমি আমার দেশকে অত্যন্ত ভালবাসি ।

আনিসুর রহমান এরশাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি প্রেজেন্টেশন ও আমার কিছু ভাবনা

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

গত ১৮ই এপ্রিল শুক্রবারের ফ্যমিলি নেটওয়ার্ক মুভমেন্ট সংক্রান্ত প্রেজেন্টেশনটি উপস্থিত অনেকের চিন্তার জগৎকে নাড়া দিয়েছে। যেহেতু পরিবারে নানা বয়সের মানুষ থাকে সেহেতু প্রয়োজন `Family movement for all generations’. পরিবারটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ `Family builds unity, love and happiness.’ প্রাচ্যের চেয়ে পাশ্চাত্যের পারিবারিক বন্ধন অনেক হালকা। কারণটা আমরা জানি। `Together we can make moves in families for self worth & family values’. যে নিজেকে ভালবাসেনা সে অন্যের আবেগ অনুভূতি বা ভালবাসারও মূল্য দিতে জানেনা। সুতরাং গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে‘ love yourself inspite of your past and what others say or think.’ পরিবারের সাথে পরিবারের সম্পর্কটা যে নিছক ব্যক্তিক সম্পর্কের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটা বুঝার জন্যে খুব বেশি গভীর পান্ডিত্বের প্রয়োজন হয়না। তবে ভাল মানুষের সংস্পর্শ ভাল মানের মানুষ তৈরিতে সহায়ক। বলা হয়ে থাকে, `a man is known by company he keeps.’ পরিবারগুলোর বন্ধনের মাধ্যমে জানাশুনার পরিধি বাড়বে, মানসিক স্বস্তি ও প্রশান্তি বাড়বে, কিছু অনুপ্রেরণা অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত সহজে পাওয়া যাবে। ‘Acknowledge who you are, where you were and where you are going.’ পারস্পরিক উৎসাহ ও উদ্দীপনা জাগাতে সহায়ক তৎপরতা নি:সন্দেহে দীর্ঘমেয়াদে সুফল বয়ে আনবে।‘Inspire yourself and allow others to inspire you.’ আমাদের নারী ও শিশুরা যদি এই একত্র হবার মাধ্যমে ভাল কিছু গ্রহণ এবং খারাপ কিছু বর্জন করতে পারে তবে তা হবে নি:সন্দেহে আনন্দের। ‘Motivate yourself and your children to strive.’ অনেকে একটু নতুনত্বের সন্ধান পেলেই পুরাতনের সমালোচনায় জোর কসরৎ করেন-আমার মনে হয় এটা অনর্থক, অঝথা সময় নষ্ট ছাড়া কিছুই নয়। ‘Forgive yourself and others arrround, open a smoth path to your future.’



FAMILY শব্দে ৬টি বর্ণ আছে। Forgiveness (ক্ষমাশীলতা), Acknowledgment (স্বীকার), Motivation(প্রণোদনা), Inspiration (প্রেরণা), Love (ভালবাসা) within Yourself. সুস্থ পরিবারই একটি সুস্থ সমাজ নির্মাণ করে। পরিবারেই শিশুদের আচার-আচরণের ভিত্তি গড়ে ওঠে। পরিবার হচ্ছে মানুষ গড়ার এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। পরিবার হলো একটা মানবিক এবং প্রাকৃতিক সম্পর্ক নির্ভর,এটা কিছুতেই চুক্তি ভিত্তিক সম্পর্ক নয়। পরিবার হচ্ছে- প্রেম, ভালোবাসা,একতা এবং আন্তরিকতার লালন-কেন্দ্র।মার্কিন লেখক উইলিয়াম রাসবেরি এ সম্পর্কে বলেছেন, বর্তমান সংকট থেকে মুক্তি পেতে আমেরিকাকে আবারো পরিবার ব্যবস্থার দিকে ফিরে যেতে হবে।



নিম্নোক্ত কিছু গবেষণা পারিবারিক আন্দোলনের প্রয়োজনীয়তা বুঝতে সহায়ক হবে.

 পাশ্চাত্যের বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী কারেন হর্নি বলেছেন, যে সমাজে যৌনতার ক্ষেত্রে কোনো বাধা-নিষেধ থাকে না, সেখানে মনস্তাত্ত্বিক যে কোনো চাহিদাই যৌন চাহিদায় রূপ লাভ করে।

 আমেরিকার ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী ড.ডেস্টিন স্টুয়ার্ট এ সম্পর্কে বলেছেন,'আমার কাছে এখন এমন অনেক রোগী আসছেন,যারা অশ্লীল সিনেমা ও ওয়েব সাইটের প্রতি তার স্বামী বা স্ত্রীর ঝোক প্রবণতার কারণে নিজেরাই মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে পড়েছেন।'বিভিন্ন পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ইন্টারনেটের প্রতি অতি আসক্তির কারণে অনেক তালাকের ঘটনাও ঘটছে।

 মার্কিন গবেষক পেট্রিসিয়া ওয়েলশ তার গবেষণায় দেখিয়েছেন, আমেরিকায় অশ্লীল ম্যাগাজিন বিক্রি এবং পর্নো সাইট ব্যবহারের হারের সঙ্গে ধর্ষণের হারের সম্পর্ক রয়েছে।

 কানাডার হ্যামিল্টন হাসপাতালের শিশু খাদ্য বিষয়ক বিভাগের পরিচালক ডা.ওদেদ বারুর এ সম্পর্কে বলেছেন,শারীরিক ততপরতা বিশেষকরে খেলাধুলা না করার কারণে শিশুদের হার্টের রোগ,ব্লাড প্রেশার,অস্থি ও অস্থিসন্ধির প্রদাহসহ নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা থাকে।

 দক্ষিণ কোরিয়ার মনোবিজ্ঞানী প্রফেসর সেন কিউলি ৪৩৫ টি শিশুর ওপর গবেষণা চালানোর পর এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, ১১ শতাংশ শিশু-কিশোর ইন্টারনেটে আসক্ত। তিনি দেখেছেন, ইন্টারনেটে আসক্ত শিশু-কিশোররা মারাত্মক বিষণ্ণতায় ভোগে। বিষণ্ণতার কারণে ইন্টারনেটের প্রতি আসক্তি আরো বেড়ে যেতে পারে বলে তিনি তার গবেষণামূলক প্রতিবেদনে জানিয়েছেন।

 বিখ্যাত সাময়িকী 'রিডার্স ডাইজেন্ট'লিখেছে,'ভিডিও গেইমগুলো এখন শিক্ষার মাধ্যমে পরিণত হয়েছে। আমরা পরোক্ষভাবে শিশুদের এটা শেখাই যে, কীভাবে বন্দুকের ট্রিগার চাপতে হয়।'

 আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়-শিক্ষক ডেভিড এইচ. ওলসন লিখেছেন, 'আমাদের সমাজের বেশিরভাগ মানুষই দেরিতে বিয়ে করছে। অনেকেই বলছে, তারা তাদের পিতা-মাতা, বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনের মতো তালাক নিতে চান না।

 মাইকেল লিচফিল্ড এবং সুসান কেন্টিশ নামের দুই ব্রিটিশ গবেষক জানিয়েছেন, ব্রিটেনে গর্ভস্থ শিশুর জীবন নাশ বা গর্ভপাতের হার ব্যাপক মাত্রায় বেড়ে যাওয়ার কারণে এইসব শিশুর মৃতদেহ পোড়ানোর জন্য বিশেষ ধরনের অনেক চুল্লী বানানো হয়েছে।

 কানাডীয় লেখক উইলিয়াম গার্ডনার লিখেছেন, "নিহত ভ্রূণ শিশুর কোষগুলো সুস্থ ও খুব তাজা বলে এসব কোষ চিকিৎসা গবেষণায় ব্যবহার করছে কেউ কেউ। গর্ভস্থ শিশু বা ভ্রূণ শিশুর মৃত্যুর পরপরই তার দেহের কোষ ও চামড়াগুলো সতেজ থাকা অবস্থায় সংগ্রহ করা হয়। এইসব কোষ অন্যদের কোষের চেয়ে অনেক বেশি মূল্যবান।"

 গর্ভপাতের সমর্থক হিসেবে পরিচিত চিকিৎসক অধ্যাপক ক্রিস ব্যাগলি বলেছেন,"ভ্রুণ-শিশুর চর্বি প্রসাধন শিল্পের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।"

 আমেরিকার বিশিষ্ট সাংবাদিক ও লেখক সুজান ফালুদি মনে করেন, সমকামিতা, গর্ভপাত, আত্মহত্যা এবং পথনারীদের সংখ্যা বাড়ার পেছনেও হলিউডের সিনেমার ভূমিকা রয়েছে।

 মার্কিন লেখক হেনরি ম্যাকাও মনে করেন, হলিউডের সিনেমাগুলো মার্কিন সমাজে চিরাচরিত বিয়ে ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনছে এবং সমকামিতার প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে দিচ্ছে। পর্নো ছবিগুলো এক সঙ্গীকে নিয়ে সন্তুষ্ট থাকার চিন্তা-চেতনায় পরিবর্তন আনছে।

 ইরানের বিশিষ্ট চিন্তাবিদ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাদেক হুমায়ুন স্যাটেলাইট চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে সম্প্রচারিত বিভিন্ন সিনেমা সম্পর্কে বলেছেন, হলিউডের সিনেমাগুলোতে পাশ্চাত্যের পারিবারিক আদর্শ ফুটিয়ে তোলা হয়। তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, পাশ্চাত্যের সংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়া এবং নারী ও পুরুষের মধ্যকার লজ্জা ও সংবেদনশীলতা ধ্বংস করা। তারা পরিবার কাঠামোর বাইরে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলাকে উৎসাহিত করে। এসব সিনেমা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটাচ্ছে এবং পরিবার ব্যবস্থায় ধস নামাচ্ছে।

 মার্কিন লেখক মেরি উইন মনে করেন, নতুন নতুন গণমাধ্যম শিশুদেরকে আরো বেশি পরনির্ভরশীল করে তুলছে এবং মেধা বিকাশ ও আত্মনির্ভরশীলতার অনুভূতিকে হ্রাস করছে।

 আমেরিকার বিশিষ্ট লেখক ও তাত্ত্বিক নেইল পোস্টম্যান লিখেছেন, শিশুরা গণমাধ্যমে ডুবে থাকায় তারা নিজেরাসহ গোটা সমাজই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি শিশুদেরকে বেশি বেশি টিভি না দেখতে দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। অনেক বিশেষজ্ঞই মনে করেন, গণমাধ্যম বিশেষকরে টেলিভিশন পরিবারের ভিত্তিকে শক্তিশালী করার পরিবর্তে বরং আরো দুর্বল করে দিচ্ছে।

 মি. পোস্টম্যান পর্দায় কিছু দেখার চেয়ে বই পড়ার ওপর বেশি গুরুত্ব আরোপ করেন। নেইল পোস্টম্যানের মতে, বই পড়ার জন্য শিশুকে কিছু বিষয় আয়ত্ত করতেই হয়। পড়ার মাধ্যমে শিশু একটি বিষয়কে গভীর ও সূক্ষ্ম ভাবে উপলব্ধি করতে পারে। আর এর ফলে রুচি ও কাজের মান বেড়ে যায়।

 ইরানের পরিবার বিষয়ক গবেষণা ইনস্টটিউটের সদস্য ড. শারিফি এ সম্পর্কে বলেছেন, 'অতীতে বাস্তব অর্থেই প্রতিটি পরিবারের সদস্যরা একটি ছাদের নিচে বসবাস করতো। এখন পরিবারের সদস্যরা আলাদা আলাদা বাস করেন। টেলিভিশনের মতো কিছু গণমাধ্যম পরিবারের ভিত্তি নষ্ট করার ক্ষেত্রে ধ্বংসাত্মক ভূমিকা রাখছে। টেলিভিশনের মতো গণমাধ্যমগুলো শুধুমাত্র পরিবারের সংস্কৃতি, মূল্যবোধ ও রীতি-নীতির ওপরই প্রভাব ফেলছে না বরং পরিবারের সদস্যদের ওঠবসের পদ্ধতিটি পর্যন্ত নির্ধারণ করে দিচ্ছে। বিভিন্ন নাটক ও সিনেমা এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে।'

 নীল পোস্টম্যানের মতো মিডিয়া গবেষকদের মতে, টেলিভিশন মানুষের চিন্তা ও উপলব্ধি ক্ষমতা হ্রাস করে। পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় চাহিদা সৃষ্টি করে এবং রুচির পরিবর্তন ঘটায়। টিভি অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে মানুষের রুচিতে পরিবর্তন আসছে। জন্ম হচ্ছে নতুন নতুন ইচ্ছে ও আকাঙ্ক্ষার। আর টিভির মাধ্যমে পণ্যের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ার পর পুঁজিবাদী ব্যবস্থা ওই পণ্য দিয়ে বাজার ভরে ফেলছে। এর ফলে পাশ্চাত্যের বহুজাতিক কোম্পানিগুলো লাভবান হচ্ছে। এভাবে পরিবারগুলোর খরচ দিন দিন বেড়ে চলেছে। পারিবারিক ব্যয় বেড়ে যাওয়ার কারণে পরিবার গঠনের আগ্রহও কমে যাচ্ছে।

 সমাজ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যেসব শিশু সহিংসতাপূর্ণ দৃশ্য দেখে, তাদের আচরণে এর প্রভাব পড়ে। তারা সহিংস আচরণ শুরু করে। কারণ টেলিভিশনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সহিংস ও অপরাধ কর্মকাণ্ডকে স্বাভাবিক হিসেবে তুলে ধরা হয় এবং এর ফলে অপরাধমূলক আচরণের বিষয়ে ঘৃণা ও স্পর্শকাতরতা কমে যাচ্ছে।

 'শৈশবকালের বিলুপ্তি' নামক বইয়ে নেইল পোস্টম্যান এ সম্পর্কে লিখেছেন, 'সহিংসতাপূর্ণ নাটক ও সিনেমা দেখে বড়দের সম্পর্কে শিশুদের খারাপ ধারণা সৃষ্টি হয়। তারা মনে করে, বড়দের জীবন অসহিষ্ণুতা, মূর্খতা ও ঝগড়া-বিবাদে পরিপূর্ণ এবং সেখানে প্রেম-ভালোবাসার স্পর্শ নেই।'

 'পাশ্চাত্য রোগাক্রান্ত' শীর্ষক বইয়ে ইরানি লেখক মাহমুদ হাকিমি পশ্চিমা সমাজে বিশেষকরে আমেরিকায় পতিতাবৃত্তি ও বেলাল্লাপনা সম্পর্কে বলেছেন, তিনটি বিষয় গোটা বিশ্বকে গ্রাস করছে। প্রথমত: নোংরামিপূর্ণ সাহিত্য, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। দ্বিতীয়ত: পর্নো সিনেমা এবং তৃতীয়ত: লজ্জাহীনতা। তিনটি বিষয়ের মূলেই রয়েছে যৌনতা। নিয়ন্ত্রণহীন যৌনাচারের কারণে এইডসের মতো নানা রোগের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটছে।



এসব উল্লেখ করে মূলত: আমি বর্তমান সময়ে নীতি নৈতিকতার যে অবক্ষয় ঘটছে তার কারণ,সমাধান ও বাস্তব চিত্রটা স্পষ্ট তুলে ধরতে চেয়েছি। খেলাধুলা ও শারীরিক পরিশ্রম না করা এবং ফাস্টফুড ও চাইনিজ খাবারের কারণে বাচ্চাদের মুটিয়ে যাওয়া, টিভি দেখা- ভিডিও গেমস-ইন্টারনেটের কল্যাণে চোখে চশমা পড়া, খাবারে ভেজাল ও অসৎ জীবনযাপনের কারণে নানা রোগের প্রাদুর্ভাব অপ্রত্যাশিত বাস্তবতা। এমতাবস্থায় সচেতনতা বাড়াতে শিশু-যুবা-বৃদ্ধ সবাই দায়িত্বের অংশ হিসাবে সমন্বিত প্রচেষ্টা চলতে পারে।



Family to Family Network এর মাধ্যমে- প্রয়োজনীয় তথ্যের আদান প্রদান, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতার উন্নয়ন, বিপদগ্রস্তকে সহযোগিতা, আনন্দের সাথে সময় কাটায়ে মানসিক প্রশান্তি লাভের সুযোগ, সচেতনতা বৃদ্ধি, মেধা ও যোগ্যতার বিকাশের সযত্ন পরিচর্যা ,উপযুক্ত পাত্র ও উপযুক্ত পাত্রীর সন্ধান দান মানে বিয়েশাদি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, চাকুরী সংক্রান্ত ক্ষেত্রে পরামর্শ ও নির্দেশনা দেয়া খুব ভাল উদ্যোগ হিসাবে বিবেচিত হবে। যদি স্বপ্নটা এমন হয় যে, We believe in hope. We believe in dreams. We believe that together we can open doors that were closed before and that, because of our work together, our children will live quality lives and accomplish whatever goals they may desire. We believe in each other and our friendships. By having known our children and each other, we have learned the true meaning of community. ALL children where education and families working together are making dreams become realities. We hope that others will be as fortunate. We believe that “all” means ALL, and that while each individual’s needs may be different, that is okay because we respect each other. তবে শুধু কোন সেমিনার রুম, ড্রয়িং রুম, গ্রুপের ফেসবুক ওয়াল না কাপিয়ে বাস্তবে কাজ শুরু করেত হবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: এই লেখা কি এখান থেকে নেয়া? Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.