নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডাকনাম অপি। সবাই মিনহাজ বলে ডাকতেই সাচ্ছন্দ বোধ করে। স্কুল, কলেজ এর গণ্ডী পেরিয়ে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে। তেজগাওয়ের বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করছি। যদিও কখনই ইচ্ছা ছিলনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার।

মিনহাজ উল ইসলাম

ডাকনাম অপি। সবাই মিনহাজ বলে ডাকতেই সাচ্ছন্দ বোধ করে। স্কুল, কলেজ এর গণ্ডী পেরিয়ে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে। তেজগাওয়ের বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করছি। যদিও কখনই ইচ্ছা ছিলনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার। ভালবাসি লেখলেখি, বই পড়া, প্রোগ্রামিং, এবং সাংবাদিকতা। ভ্রমন নিয়ে তীব্র অনুরাগ তা বলাই বাহুল্য

মিনহাজ উল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমকামিতা বনাম বিজ্ঞানঃ মিথ ডিবাংকড

২২ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৮:৩৫

অনেক দিন পর সামুতে ঢুকতেই সমকামিতা নিয়ে বিজ্ঞানের যুক্তি নিয়ে অকাট্য এক রচনা দর্শন করি। রচনাটিতে লেখক বৈজ্ঞানিক বিভিন্ন স্টাডিকে রেফারেন্স টেনে দেখিয়েছেন সমকামিত শুধু আচরনগত নয় জন্মগত ও।
সে বিষয়টি নিয়েই ছোট্ট করে কিছু কথা বলতে চাই। আমি আচরনগত নাকি জন্মগত তা নিয়ে কোনো বৈজ্ঞানিক যুক্তিতে যাবনা বরং খোদ বৈজ্ঞানিক গবেষনার ভিত্তি নিয়ে কথা বলব।
চলুন শুরু করা যাক।
আচ্ছা ডারউইনের তত্ব বিশ্বাস করেন? এই বিখ্যাত বিজ্ঞানীর দেয়া বানর থেকে বিবর্তনের ফল হলো গিয়ে আধুনিক মানুষ। মানেন?
একটা সময় টলেমির দেয়া থিওরি ফ্যাক্ট হিসাবে ধরা হতো। সূর্যিমামা নাকি পৃথিবীকে চক্কর দিত। কারন পৃথিবী ছিল মহাবিশ্বের কেন্দ্র। শত শত বছর এই থিওরিকে বৈজ্ঞানিক ফ্যাক্ট হিসাবে গন্য করে সেটাকে নব্য গবেষনার ভিত্তি হিসাবে ব্যাবহার করা হতো।
কিন্তু কালের পরিবর্তনে সে আবিষ্কার ভুল বলে প্রমানিত হয়েছে।
বিস্ময়কর হলেও ষত্য যে আজ ইসলামকে নিয়ে বা ইসলামের দর্শনের বিরুদ্ধে যারা বিজ্ঞানের গবেষনালব্ধ কোনো ফলাফলকে রেফারেন্স টেনে যুক্তি খাড়া করেন তাদের বেশিরভাগই বিজ্ঞানকে পরম সত্য বলে বিশ্বাস করেন।
আজকের গবেষনালব্ধ প্রমান কাল যে ভুল প্রমানিত বা পরিবর্তিত হবেনা তা হলফ করে বলা নির্বোধের প্রবচন।
এখন বলবেন- সমাধান?
ইয়েস ইটস আল কুরআন।
আজকের গবেষনালব্ধ প্রমানসমূহ ঘাটতে গিয়ে বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করেন- 'আরে, এতো অনেক আগে থেকেই কোরআনে আছে'।

তাহলে ফ্যাক্ট কোনটা? নতুন গবেষনায় প্রাপ্ত কোনো ফলাফল নাকি আল কোরআনে সৃষ্টিজগতের স্রস্টার প্রদত্ত বানী?

তাই সুনিশ্চিতভাবে বলা যায় আজকের বিজ্ঞানের স্টাডিতে যা পাওয়া গেছে সেটা সম্পূর্ন নয় বরং বিজ্ঞান সমকামিতা নিয়ে যে পরিক্ষালব্ধ ফলাফল পেয়েছে
তা সম্পূর্ন নয়, কারন আল কোরআন মহা চিরন্তন সত্য।
এখন বলবেন বিজ্ঞানের পরিক্ষালব্ধ ফলাফল তাহলে কি সম্পূর্ন ন্য?
উত্তরটি আপনি নিজেই দিতে পারবেন। কিভাবে?
করোনা ভাইরাসের কথা চিন্তা করুন এবং ভাইরাস নিয়ে বিজ্ঞান কিভাবে আজকের পরিজ্ঞালব্ধ সত্যকে কাল নিজেই মিথ্যা বলে দাবি করছে।

পুনশ্চঃ আপনি কি বিশ্বাস করেন আজকের প্রচলিত নিউটন বা আইনস্টাইনের সূত্রসমূহ কাল ভুল প্রমানিত হতে পারে?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.