![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কে জিজ্ঞেস করে আমরা কোথায় যাব ? আমরা তো বলেছি, আমদের যাত্রা অনন্তকালের দিকে । আল মাহমুদ
নরসিংদীর শিবপুরে মাদ্রাসা পড়ুয়া ১২ বছরের এক মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে নায়ারণ চন্দ্র পাল নামের এক মlলlউন।
বর্তমানে ধর্ষণের শিকার ঐ মেয়ে নরসিংদী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে।
নারায়ণ চন্দ্র পালের বাড়ী নরসিংদীর শিবপুর থানার বাঘাব ইউনিয়নের কুন্দারপাড়া গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নায়ারণ চন্দ্র পাল এর আগেও এক মুসলিম মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল, যেটা জানাজানি হলে গ্রাম্য সালিশে সামান্য অর্থের বিনিময়ে ছাড়া পায়।
সম্প্রতি এ ঘটনা সামনে আসার পর অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, এভাবে নারায়ণ আরো কত মুসলিম মেয়ের সম্ভ্রম নষ্ট করেছে তা আল্লাহ ভালো জানেন।
বাংলাদেশে ক্রমশয়ই আগ্রাসী হয়ে উঠছে মুসলিম মেয়েদের সম্ভ্রম নষ্ট করা হিন্দুত্ববাদীদের একটি চক্র। এখনই এদের শক্ত হাতে দমন না করলে, সামনে আমাদের মা-বোনদের আহাজারি শোনা ছাড়া আর কিছুই করার থাকবে না।
মুসলিমদের রক্তের না আছে মূল্য, না আছে ইজ্জতের মূল্য, না আছে সমাজে বেচে থাকার অধিকার । মুসলিমদের রক্ত, ইজ্জত, বেচে থাকার অধিকার নিয়ে কেউ কথা বলে না, প্রতিবাদ করে না । আরে এরা যে মুসলিম এদের হত্যা, ইজ্জত লুণ্ঠন হলেও কথা বলতে মানা না হলে চুশীল হওয়া যাবে না । এখন পর্যন্ত মেইন স্ট্রিম মিডিয়াতে এ নিয়ে কোথা উচ্চবাচ্চ দেখলাম না, দেখলাম বেহায়া নারী অধিকার কর্মীদের এ মেয়ের জন্য রাস্তায় নামতে, কোন ব্লগার কেও দেখলাম না লেখালেখি করতে, কোন বিদেশী মিডিয়াতেও নিউজ দেখলাম না, দেখলাম না কোন রাজনৈতিক ব্যক্তিদের বা সংগঠনকে কোন বিবৃতি দিতে, দেখলাম না পুলিশকে ব্রিফিং করতে ।
এই তো পৃথিবী, আহ ! আজ কোন মুহাম্মাদ বিন কাসিম নেই । আহ মুসলিম । বেহায়া বেশর্মা নেড়ী বাদীদের দিয়ে কি হবে যদি তারা এ মেয়ের পক্ষে কথা না বলে, কি হবে এই বালের ব্লগারদের দিয়ে, কি হবে মিডিয়া দিয়ে যদি না তারা এসব সামনে না নিয়ে আসে, কি হবে চুশীল গিরি করে, বাঙ্গু এলিট রা কি তাহলে মুসলিমদের রক্ত দেখে, মুসলিমদের ইজ্জত ভুলন্ঠিত হলে লুকিয়ে লুকিয়ে আড়ালে হাসে ?
আচ্ছা এইটা যদি বিপরীত হত, ধরেন মুসলিম ছেলে হিন্দু মেয়ে তাহলে কি হত ?
১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৫৮
এ পথের পথিক বলেছেন: লিখবেন আশা করছি ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:৩৩
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: এসব জানানো দরকার ।