![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনন্য সাধারণ মহাপৃথিবীর বিশালতায় আমি অতি সাধারণ এক ক্ষুদ্র প্রাণী
মুখ ও মুখোশ দিয়ে একটি ভূখণ্ডের চলচ্চিত্র যাত্রার শুভ সূচনা হয় ১৯৫৬ সালে।এরপর কাজলরেখা, বেহুলা, হুর এ আরব, চোরের রাজা রুপের রাণী, জংলী ফুল আরো কতশত গল্পকথার গাঁথুঁনী।’৭১ থেকে শুরু হল স্বাধীন দেশের চলচ্চিত্রের নতুন করে এগিয়ে চলা ।২০১১ সালে ঘোষিত হয় শিল্প বা ইন্ডাস্ট্রী হিসেবে।
বিনিয়োগকরীদের চোখে চলচ্চিত্র সামান্য লাভজনক বা লাভের আশায় দিবস রজনী পার করার যায়গা।বেশিরভাগের কাছে এটি শুধুই বিনোদন কারখানা।সিনেমার নিয়মিত প্রযোজকরা মূলধন ফিরে পাওয়ার চিন্তা কিছুটা দূরে ঠেলে রাখেন।সিনেমার কলাকুশলীরা যারা এখান থেকে ভাল অঙ্কের টাকা আয় করেন তাদের চোখেও সিনেমা বিনিয়োগক্ষেত্র হিসেবে খুব গুরুত্ব পায় নি। নামকরা পরিচালক বা অভিনয়শিল্পীরা অনিয়মিতভাবে প্রযোজনায় আসলেও ধারাবাহিকতা ধরে রাখেন নি।আজকাল তো অনেক নায়ক নায়িকাকে দেখা যায় ফ্যাশান হাউস, বুটিক শপ, রেস্তোরা, খাদ্যপন্য এমনকি ইলেকট্রিক পণ্যের ব্যবসায় করতে।সরকার সিনেমায় অনুদান দেয়, বিনিয়োগ করার চিন্তা করেছে এমনটা শোনা যায় না।
কেন সবার এত অনীহা সিনেমাকে শিল্প ভাবতে? হলিউড, বলিউড এমনকি টালিউডও নিজেদের সিনেমাকে লাভজনক এবং বিশাল এক শিল্প হিসেবে গড়ে তুলেছে।আমদের সিনেমার বাজার আমাদের টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া সমগ্র বাংলাদেশ, এ বাজারটাও কম বড় নয়।সমস্যা হচ্ছে বাজার দিন দিন সংকুচিত হচ্ছে। সিনেমা হল কমতে কমতে এখন দু’শ র চেয়ে কিছু বেশি, তার উপর নানা কারণে দর্শক হল বিমুখ, পর্যাপ্ত ব্যবসা করতে পারছেনা সিনেমাগুলো, পাইরেসি, অশ্লীলতা, ডিজিটালের নামে ধোকাবাজি এসব তো আছেই।
আশার দিক হচ্ছে সিনেমায় প্রিন্ট্রের মান এখন যেকোন সময়ের চেয়ে ভাল, প্রযুক্তির ব্যবহার চমৎকারভাবে বাড়ছে, কিছু তরুন সৃষ্টিশীল নির্মাতা সিনেমায় নতুন দিগন্ত আনতে কোমর বেঁধে নেমেছেন, আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় আমরা পুরস্কার জিতেছি, প্রজযকরা ও নতুন করে আগ্রহী হয়ে উঠছেন, ভাল সিনেমা ভাল ব্যবসাও করছে, দর্শকরা হলে ফিরতে শুরু করেছেন।গত ঈদ এসবের প্রমাণ।
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬
শূণ্য পুরাণ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০১
প্রামানিক বলেছেন: পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।