![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধর্ম নিয়ে গবেষনা করি। ধর্মের আবেদন খুজে বের করার চেষ্টা করি।
বিংশ শতাব্দির সবচেয়ে অন্যতম বিজ্ঞানের আবিষ্কার হলো - মহাবিশ্ব স্থির নয় বরং ক্রমশ সম্প্রসারনশীল।
আইনস্টাইন এ বিষয়ে তথ্য দিয়েছিলেন। অবশেষে ১৯২৯ সালে বিজ্ঞানী এডউইন হাবল অত্যন্ত শক্তিশালী ‘হাবল স্পেস টেলিস্কোপ’ এর মাধ্যমে প্রমান করে দেন যে, মহাকাশের গ্যালাক্সিগুলো একে অপর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এই মহাবিশ্ব সম্প্রসারণশীল; আর প্রতিটি বস্তু একটা আরেকটা থেকে ক্রমশই দূরে সরে যাচ্ছে; আর এই প্রমাণের উপর ভিত্তি করেই পরবর্তিতে মহাবিষ্ফোরণ তত্ত্বের(Big Bang) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
ড.মরিচ বুকাইলি তার রচিত ‘বাইবেল কুরআন ও বিজ্ঞান’ বইতে লিখেছেন - যে তথ্য আমরা আজকে পেয়েছি এত সাধনার পর, সেই তথ্য ১৪০০ বছর আগে মুরভূমির বুকে নাযিল হওয়া কুরআনে কিভাবে আসলো এর কোনো মানবীয় ব্যাখ্যা হতে পারে না।
কুরআন বলছে - “আমি আকাশ নির্মন করেছি আমার ক্ষমতাবলে এবং আমি অবশ্যই মহাসম্প্রসাণকারী”(সূরা ৫১, আয-যারিয়াত:৪৭) (বংলা অনুবাদ - তাইসীরুল কুরআন, ড.মুজিবুর রহমান)।
এখানে আরবি শব্দ ’মুসিউন’ যার অর্থ- ‘ক্রমশ সম্প্রসারনশীল হচ্ছে’। আর কুরআন আরবি শব্দ ‘সামা’ মানে আকাশ সহ উর্ধদেশের সবকিছু বোঝায়।
"And the heaven we constructed with strength, and indeed, we are[its] expander"(51:47, Translate- Sahih International)
একেই বলে আসমানি কিতাব।
©somewhere in net ltd.