![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রান্নাঘরে মায়ের পিছে ঘুরঘুর করতে করতে "মা কিছু বানিয়ে দাওনা" আর "আমার আম্মু খুব ভাল মাংসের তরকারী রান্না করতে পারে".... বলার সুযোগ বোধহয় আমাদের পরের জেনারেশানগুলো বা তার পরবর্তীরা আর পাবেনা।
আধুনিকতার ছোঁয়া আর নারীদের পুরুষ হয়ে ওঠার যুদ্ধে একটু একটু করে হারিয়ে যাচ্ছে "মা" নামের মানুষটার বৈশিষ্টগুলো ।
যে সমাজব্যবস্থা নারীদেরকে পরিবার থেকে দূরে সরে আসার শিক্ষা দেয়, যে সমাজ পরিবারের জন্য ভালবাসাময় সময় ব্যয় করাকে পরাধীনতা আর টাকার বিনিময়ে অন্য লোকের সেবাকে সন্মানের বলে, সে সমাজে পরিবারে বাকি সদস্যরা যে অবহেলিত হবে, একটু একটু করে অনেকটা দূরে সরে যাবে, সম্পর্ক ভাঙ্গবে, তা দলিলে লিখে রাখুন।
শিশুরা সবথেকে বড় শিক্ষাটা পায় মা এর থেকে।
জন্মের পর যে সন্তান মা'কে সারাদিন অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকতে দেখে আসে, শৈশব টা কাটে কাজের লোকের কাছে থেকে। সে সন্তান বড় হয়ে মা কে বৃদ্ধাশ্রমে রাখবেনা তো কে রাখবে? স্বামী আর সন্তানের অধিকার/হক নষ্ট করে শেষ বয়সে এসে মা/স্ত্রীর অধিকার নিয়ে কথা শুধু নির্লজ্জরাই বলতে পারে। আর এমন নির্লজ্জ মানুষের সংখ্যা অস্বাভাবিক হারে সমাজে বাড়তে দেখা যাচ্ছে।
শেষে এতটুকুই বলবো, মাকে সারাদিন চোখের সামনে দেখে বড় হওয়া মানুষগুলোকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন, ব্যস্ত মায়ের সন্তানেরা। তারা জীবনটা কেমন করে উপভোগ করেছে। কতটা সুন্দর ছিল তাদের ছেলেবেলা। বাকিটা নিজেরাই বুঝে যাবেন।
17.03.2022 • 10:46 AM
১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৪
আঁধারের আর্তনাদ বলেছেন: নিজের মায়ের সাথে এখনকার মায়েদের তুলনা করলে ভুল হবে
২| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৪৪
নিমো বলেছেন: আপনার মায়ের জন্য আমার করুণা হচ্ছে, আপনি তাকে রান্নাঘরের টিকটিকি হবার চেয়ে বেশি যোগ্য মনে করেন না। অবশ্য এই ব্লগে এসবই হবে। জনৈক রামছাগলএর বুয়েট / মেডিকেল পাশ বুয়া দরকার যার সন্তান জন্ম দেবে নাকি দেবে না সেটার সিদ্ধান্তও থাকবে ঐ মর্কটের কাছে। নির্লজ্জ যে আসলে কারা, ভাবার বিষয়।
১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:১৭
আঁধারের আর্তনাদ বলেছেন: মাফ করবেন। আপনার বচনভঙ্গি দেখে আপনার মায়ের জন্যও আফসোস হচ্ছে। আমার মা আমার কাছে টিকটিকি নয়। সে আমার কাছে রোদের ছায়া, শীতে চাদর। আমার সবকিছু্ । কারণ তাকে আমি পেয়েছি যখনই চেয়েছি। আমার মা পুরুষের মাঝে ব্যাটালোক সাজতে যায়নি ভাই। তাই আপনার মত করে বলার ক্ষমতা হয়নি। জয় হোক আপনার। আপনার মায়েরও.
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫
শায়মা বলেছেন: মায়েরা বাড়িতে বসে সারাদিন রান্না করলেও যেমন এখনকার বাচ্চারা মায়েদের পিছে খাবার খাবার বায়না ধরতোনা ঠিক তেমনি এই বর্তমান যুগে মায়েদেরও বাড়িতে বসে থাকবার কোনো দরকার নেই। কারণ-
১। শিক্ষা ব্যবস্থা এখন বেগম রোকেয়ার আগের যুগে নেই যে মেয়েরা বাড়িতে বসে বসে শুধুই রান্নাঘরে থাকবে। মেয়েরা পড়ালেখা করবে জব করবে আর্ন করবে এবং একই সাথে সংসারও সামলায়। সেই ব্যবস্থা সেই ম্যানেজমেন্ট কোনো ভাবেই একজন গৃহিনীর থেকে তিনি কম জানেন না। বরং আমি বলবো হয়ত কিছু ক্ষেত্রে বেশিও জানেন।
২। একই ভাবে যুগের পরিবর্তনে বাচ্চারাও রেস্টুরেন্টের খাবারের প্রতি বেশি আগ্রহ বোধ করে। এর কারণ মায়ের চাকুরী না। এর কারণ যুগের পরিবর্তন। মানুষের অর্থনৈতিক ও মানসিক পরিবর্তন। এখন বরং বাচ্চারা মায়ের খাবারকেই এক ঘেয়েমী ভাবে। আমি অনেক গৃহবধু বা শুধু বাড়িতে বসে সংসারের জন্য প্রানপাত করে দেওয়া মানুষগুলোকে বলতে শুনেছি বাচ্চারা বাড়ির খাবারে আগ্রহী নয় তারা ফুডপান্ডা অর্ডার করে বা বাইরের খাবারের প্রতিই বেশি আগ্রহী।
কাজেই এই যুগে বসে ঐ যুগের স্বপ্ন দেখা দোষের না কিন্তু তার জন্য আফসোস করা বা মেয়েদেরকে বাড়িতে বসে শুধু রান্না করাটাই সঠিক উপায় ভাবাটা খুবই বোকামী ভাইয়া।
যুগের পরিবর্তন কেউ ঠেকাতে পারে না এবং উচিৎও না।
যদি তাই হত তো আজও মানুষ আদিম যুগেই বসে বসে পাথর ঘষে আগুন জ্বালাতো।
১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২০
আঁধারের আর্তনাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মতামতের জন্য। বেগম রোকেয়া দিয়ে শুরু। এখন তো সেভাবেই চলছে। আমি নারীশাসন বা পুরুষ শাসন বলে কিছু বুঝিনা। আমার ধর্ম যেভাবে কাজ ভাগ করে দিয়েছে। সেভাই ন্যায্য মনে করি। নিয়মের বাইরে চলা হয় বলেই তো বিষ খাইয়ে সন্তান হত্যার খবর শুনতে হয় মায়ের নামে। আবার পরকিয়া ঢাকতে দোষ দেয়া হয়েছিল নাপা সিরাপ এর। চমৎকার ...
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০৯
নতুন বলেছেন: নারীদের ঘরের বাইরে যাওটা যদি অপছন্দের হয় সেটা খারাপ, যদি নারীকে ঘরের কাজের জন্য সঠিক সম্মান, স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক সাহাজ্য দেওয়া হতো তবে অনেক নারীই চাইতোনা চাকুরি করি। কারন চাকুরির পরে কিন্তু তাদের সংসারও সামালদিতে হয়। যেটা কর্মজীবি স্বামীর করতে হয় না।
শিক্ষিত মা যদি তার সন্তানদের বড় করে সেটা অবশ্যই ঘরের গৃহকর্মীর থেকে ভালো হবে। কারন মায়েরা অবশ্যই চায় তার সন্তানের দেখাশুনা ভালো হউক।
প্রশ্ন হলো স্ত্রীকে আমরা আয় করতে দেবো না। তাকে সব সময় স্বামীর কাছে হাত পাততে হবে এবং স্বামীর কথায় চলতে হবে এই মন মানুষিকতাই কিন্তু নারীদের চাকুরী করার পেছনে অন্যতম বড় কারন।
নারী নিজে আয় করলে তার স্বাধীনতা বাড়ে যেটা গৃহিনীর থাকেনা।
আর কর্মজীবি স্ত্রীকে অবশ্যই বেশি কাজ করতে হয় কর্মজীবি স্বামী থেকে। স্ত্রীকেই বাচ্চা এবং সংসারও করতে হয় অফিসের পরে। কর্মজীবি স্বামী অনেক সময়ই ঘরের কাজে তেমন সাহাজ্য করেনা।
যদি স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে সংসার করে তবে সেটাতে স্ত্রী কাজ করলে বা না করলে কোন পার্থক্য থাকবেনা। স্ত্রীকে ঘরে বন্দির মন মানুষিকতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে।
১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২২
আঁধারের আর্তনাদ বলেছেন: নারী মায়ের জাত। ইসলামে প্রথমেই পরপর ৩ বার মায়ের সন্মান ও অধিকারের কথা বলা হয়েছে। তারপর বাবা। মর্মার্থটা বুঝেছেন আশাকরি। তাদের সন্মান সৃষ্টিকর্তার পরেই। এর বেশি কিছু বলার নেই
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২৬
শায়মা বলেছেন: ১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:২০০
লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মতামতের জন্য। বেগম রোকেয়া দিয়ে শুরু। এখন তো সেভাবেই চলছে। আমি নারীশাসন বা পুরুষ শাসন বলে কিছু বুঝিনা। আমার ধর্ম যেভাবে কাজ ভাগ করে দিয়েছে। সেভাই ন্যায্য মনে করি। নিয়মের বাইরে চলা হয় বলেই তো বিষ খাইয়ে সন্তান হত্যার খবর শুনতে হয় মায়ের নামে। আবার পরকিয়া ঢাকতে দোষ দেয়া হয়েছিল নাপা সিরাপ এর। চমৎকার ...
ভাইয়া
বিষ খাইয়ে কি বাবারাও সন্তানকে মারেনি এই জগতে?
পরকিয়া ঢাকাঢাকি কি শুধু মেয়েরাই করেছে??
না বরং হিসাব নিলে দেখা যাবে মেয়েদের চাইতে ছেলেদের এমন হিসাব আরও অনেক বেশিই হয়ত।
এটা কি তবে নিয়ম? এটা ধর্ম বলেছে??
না কাজেই নারী পুরুষ এভাবে ভাগ করো না। হ্যাঁ কিছু কিছু কাজ নারী এবং পুরুষের সুবিধার্থে ভাগ করা যেতে পারে তবে দুই এ মিলেই এই পৃথিবী। কাউকে দাবিয়ে রেখে নয়।
তুমি কিন্তু পরোকিয়া মরোকিয়া বা সন্তান মারামারি বলে খুবই বোকার মত মেয়েদের দোষ দিয়ে দিলে। এটা অনেক বড় ভুল।
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: বাবা মা যখন বয়স হয়ে যায়। তখন তাঁরা শিশুদের মতোন হয়ে যান। তখহ্ন তাদের বাচিয়ে রাখতে হয়। তাদের বাঁচিয়ে রাখা সন্তানদের দায়িত্ব।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:১৪
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নারী মায়ের জাত। ইসলামে প্রথমেই পরপর ৩ বার মায়ের সন্মান ও অধিকারের কথা বলা হয়েছে। তারপর বাবা। মর্মার্থটা বুঝেছেন আশাকরি। তাদের সন্মান সৃষ্টিকর্তার পরেই। এর বেশি কিছু বলার নেই
৩ বার মায়ের সন্মানের কথা বলা আছে।
নারী উপরে পুরুষের স্থান দিয়েছে ইসলাম...
কোরানে ৩ আয়াতে স্বালীন পোষাকের কথার ব্যক্ষায় পুরুষ মোল্যাদের ৩কোটির উপরে আয়াত আছে....
স্ত্রী কে আঘাত করার অধিকার ইসলামেই আছে।
স্ত্রীকে ইচ্ছা হলেই তালাক দেবার অধিকার ইসলামেই আছে ( কোন কারন ছাড়াই স্বামী এই অধিকার প্রয়োগ করতে পারে)
ইচ্ছা হলে ৪টা পযন্ত বিয়ের অধিকার ইসলামেই আছে...( কোন কারন ছাড়াই স্বামী এই অধিকার প্রয়োগ করতে পারে) এই রকমের অনেক অধিকার ধর্মেই আছে।
এই সব কথা বলেই নারীদের নিয়ন্ত্রনের অধিকার নিয়ে বসে আছে।
নারীদের সমান অধিকার দিন, সন্মান করুন.... তখন এই বিষয়গুলি নিয়ে কখনো প্রশ্ন উঠবেনা।
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:১৮
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মতামতের জন্য। বেগম রোকেয়া দিয়ে শুরু। এখন তো সেভাবেই চলছে। আমি নারীশাসন বা পুরুষ শাসন বলে কিছু বুঝিনা। আমার ধর্ম যেভাবে কাজ ভাগ করে দিয়েছে। সেভাই ন্যায্য মনে করি। নিয়মের বাইরে চলা হয় বলেই তো বিষ খাইয়ে সন্তান হত্যার খবর শুনতে হয় মায়ের নামে। আবার পরকিয়া ঢাকতে দোষ দেয়া হয়েছিল নাপা সিরাপ এর। চমৎকার ...
এতো বড় ভুল ধারনা নিয়ে বসে আছেন?
একটা নারীর অন্যায় কাজ দেখেই এতো বড় ব্লগ লিখতে বসেছেন?
পুরুষরা যে অন্যায় করে সেইগুলি কি ধর্মের অনুমুদিত?
সমাজে স্ত্রী মারা গেলে কতজন পুরুষ বিয়ে করে? আর কোন জন নারী সন্তানকে নিয়ে বাকি জীবন পার করেদেয়?
আরেকটা প্রশ্ন ঐ নারী পরকিয়া করেছিলো কোন নারীর সাথে? নাকি কোন পুরুষের সাথে?
৯| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:৫১
সোবুজ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে মনে হয় আপনি চৌদ্দশ বছর পিছনে আছেন।শরীয়া আইনের ঘোর সমর্থক।
১০| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মিরোরডডল বলেছেন:
যেকোনো মা তার সন্তানের ভালো চায় এবং তার ম্যাক্সিমাম এফোর্ট দিয়ে চেষ্টা করে সন্তানকে ভালো মানুষ করে তুলতে ।
একটা সার্টেইন বয়সের পর সন্তানের নিজস্ব ভুবন তৈরি হয়, নিজের মতো করে চলে ।
তখন বাবা মায়ের কন্ট্রোলে থাকেনা ।
অনেক গৃহিণী মায়ের সন্তানও ডিরেইলড হয়ে যায়, বিপথে চলে যায় ।
আবার অনেক কর্মজীবী মায়ের সন্তান বাবা মা এবং সমাজের মুখ উজ্জ্বল করে বড় হয়ে উঠে ।
তাই কখনোই জেনারেলাইজড করে বলা যায়না মা গৃহিণী হলেই সব ঠিকঠাক আর কর্মজীবী হলেই সন্তান মানুষ হয়না ।
পোষ্টে এসময়ের মাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে সেটাও ঠিক না ।
সন্তান লালনপালন শুধু মায়ের একার দায়িত্ব না , যদিও মায়েরাই বেশী ভূমিকা রাখে, তারপরও বাবা মা দুজনে মিলেই সন্তানকে বড় করে তোলে । আবার সন্তান অমানুষ হলে বাবা মাকে গালমন্দ করা এটাও একদম ঠিক না । যে বাবা বা মা একজন মানুষ হিসেবে ভালোনা , সেও তার সন্তানের জন্য বেস্ট করার ট্রাই করে । ওখানে কোনও কম্প্রোমাইজ নেই । কিন্তু সন্তান নিজে যদি একসময় বড় হয়ে বাবা মায়ের কথা না শোনে, বিপথে যায় এটার জন্য বাবা মা দায়ী নয় ।
সব গৃহিণী যে খুশিমনে গৃহিণী তা কিন্তু না । আগেও ছিলোনা, এখনও না ।
অনেকে পরিস্থিতির স্বীকার, অনেক যোগ্য এবং কর্মক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও জোরপূর্বক তাদের কাজ করতে দেয়া হয়না, যেটা খুবই অন্যায় । আবার অনেকে নিজে থেকেই খুশী হয়ে সংসার করাটাই এঞ্জয় করে ।
ইটস ওকে, সংসার ম্যানেজ করাও অনেক কঠিন কাজ ।
উইদ রেস্পেক্ট টু অল হাউজ ওয়াইফ বলতেই হচ্ছে যে, যারা কর্মজীবী মা তাদেরকে স্যালিউট !
তারা একইসাথে সংসারও ম্যানেজ করে, আবার তাদের পুরুষ সঙ্গীটির মতো ফুলটাইম কাজও করছে ।
অফকোর্স তারা মাল্টি ট্যালেন্টেড । এটা অস্বীকার করার কিছু নাই । বাচ্চাও খুব ভালো ভাবে মানুষ করছে ।
নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকল মানুষ সেলফ ডিপেন্ডেড হবে, সবার সেলফ আইডেন্টিটি থাকবে এটাই কাম্য ।
সময়ের সাথে সবকিছুই পরিবর্তন হয় । সেই পরিবর্তন যদি পজিটিভ আউটকাম নিয়ে আসে সেটাকে ওয়েলকাম করতে হয় । আঁধারে থাকলে আর্তনাদ হবেই । আঁধার থেকে বাইরে এসে আলোর পথে এগিয়ে যাবে, এটাই প্রত্যাশা ।
ভালো থাকুক আমাদের সকল মায়েরা ।
সকল সন্তানের শুভবুদ্ধির উদয় হোক ।
১১| ১৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ২:৫১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমার ধারণা ভুল মনে হচ্ছ।
১২| ১৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৭:৫৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: মা কখনো হারায় না ,
সন্তান হারায়।
উত্তরে
লেখক বলেছেন: নিজের মায়ের সাথে এখনকার মায়েদের তুলনা করলে ভুল হবে
উত্তরে
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন
মায়েদের কোনো একাল সেকাল নেই ,মা মানে চিরকাল।
[তবে হা -উত্তেজনায় জন্ম দিলেই মা হয় না (এটাও চিরকাল )]
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩৮
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: মা কখনো হারায় না ,
সন্তান হারায়