নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সেই ভালো সেই ভালো আমারে না হয় না জানো...

গুলশান কিবরীয়া

ফেসবুকে চারুলতা আরজু নামে পরিচিত।

গুলশান কিবরীয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

একেবারে অরিজিনাল আইডিয়ার জন্য শিশুদের মতো করে ভাবুন ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৭


আপনার শিশুর প্রথম আঁকা ছবিটির দিকে তাকিয়ে কখনো ভেবেছেন, এই ছবিটিই কতটা অমূল্য হতে পারে ? অথবা শুধু মাত্র আঁকা ছবিই নয়, যে কোন ধরনের একটা সৃষ্টিশীল কাজের দিকে তাকিয়ে কখনো ভেবেছেন , কিছুটা রূপান্তরে এটি অভাবনীয় রূপ নিতে পারে ? আমারা আসলে কখনো ভাবিই না একটি শিশুর প্রথম কুড়িয়ে পাওয়া ছোট্ট একটি পাথর কতটা যত্ন এবং আগ্রহ থেকে সে আবিষ্কার করেছে, ছুড়ে ফেলে দেই ময়লা আবর্জনা ভেবে । আমারা বড়োরা এসব নিয়ে ভাবার সময় পাই না । আমাদের জীবন সম্পর্কে অনেক বেশী অভিজ্ঞতা, জীবনবোধ অনেক , তাই ভবিষ্যৎ চিন্তা , ভয় ভীতি অনেক বেশী । কিন্তু শিশুদের কথা ভাবুন , ওসব নিয়ে কোন মাথা ব্যথাই নেই , মাথায় এসব নিয়ে ভাবার জায়গাটাই তৈরি হয়নি ওদের । এজন্যই ওদের সৃষ্টিতে নতুন কিছু পাওয়া যায় ।



big think এর ওয়েব সাইটে একটি ফিচার পড়ালাম Sam Mcnerney এর , আর সেখান থেকেই মনে হোল , সত্যিই তো আমাদের বড়ো হওয়ার প্রক্রিয়াটা অনেক গুলো প্রতিভার মৃত্যুর জন্য দায়ি । বিখ্যাত চিত্রকর পিকাসোর মতে, সকল শিশুই চিত্রকর , কিন্তু বড়ো হতে হতে এটাকে ধরে রাখাটাই সব থেকে কঠিন । তার মানে বুঝতেই পারছেন , মানুষের বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়াটি এতটাই জটিল যে শিশুতোষ এই অতি মূল্যবান অবস্থানকে ধরে রাখতে পারে না । তবে বড়োরা একটা কাজ অবশ্যই পারে - ছোটদের কাজের মর্যাদা দিতে পারে অথবা ঐ কাজটিকেই রূপান্তরিত করে নতুন মাত্রা সংযোজন করতে পারে ।

এই কাজটিই করেছেন Dave Devries , তার মনস্টার ইঞ্জিন নামক একটি প্রজেক্ট রয়েছে যেখানে সে শিশুদের আঁকা শিশুতোষ ছবির উপর রং এর ছোঁয়া দিয়ে একটা আলাদা মাত্রা জুড়ে দিয়া সেই ছবিকে জীবন্ত করে তোলে । কিন্তু তার এই জীবন্ত ছবির আইডিয়াটি ঐ ছোট্ট শিশুটির কাছ থেকেই পাওয়া । আসলে , শিশুরা প্রকৃতিগত ভাবেই ভীষণ সৃজনশীল হয় । ওদের জীবনবোধটা সীমাবদ্ধ থাকে , তাই সবকিছু আবিষ্কার করার অদম্য একটি তাড়না বোধ করে সবসময় । ওদের অজানার প্রতি আগ্রহ সবসময় , ওরা মুক্তো ভাবে সব কিছু ভাবে এবং ওদের কল্পনা মুক্তো আকাশে ঘুরে বেড়ায় , সেখানে কোন বাঁধা নেই , নিষেধ নেই , আইনকানুন নেই , নেই কোন প্রকার দায়বদ্ধতা । সম্ভব আর আসম্ভ নিয়ে এতোটুকু মাথা ব্যথা থাকে না , চিন্তা চেতনা গড়ে ওঠে আপন গতিতে । ওদের সমস্তটাই আসল, একেবারেই নিজস্ব - তাই ওদের সৃষ্টিতে কোন নকলের ছাপ থাকে না , ওদের প্রতিটি সৃষ্টিই অনবদ্য সৃজনশীলতার প্রতীক । ওদের চিন্তা আলোর গতির চেয়েও দ্রুতগামী হয় , তাইতো কল্পনায় ওরা চলে যায় বহু দুরে যেখানে আমাদের সূর্যের আলো একটু দেরিতে পৌঁছায় । ওরা অযাচিত প্রশ্ন করে , সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ অব্দি জানতে চায় , বিব্রত করে বড়োদের । এটাই শিশুদের ধর্ম ।

যদিও , মানুষের বেড়ে ওঠাটাও প্রকৃতিরই একটা অংশ এবং এরও অনেক গুলো সুবিধা রয়েছে নিঃসন্দেহে । বেড়ে ওঠাতেই আমাদের বুদ্ধিবৃত্তির প্রসার ঘটে , বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংযম সংবরণ শিক্ষা , অতি জটিল বিষয় নিয়ে ভাবা এবং সেটা থেকে বেরিয়ে আসার কলা কৌশল ইত্যাদি সবই আমারা প্রাপ্ত বয়সে এসেই জানি , যা একটি সমাজ ব্যবস্থার জন্য অতি জরুরি ।

কিন্তু , অধিকাংশ মানুষই বৃহৎ অথবা হতে পারে মহৎ একটি স্বার্থে প্রকৃতি থেকে পাওয়া অতি আশীর্বাদীয় সৃজনশীল গুনকে হারিয়ে ফেলে প্রাপ্তবয়সে যেতে না যেতেই । মানুষ বাস্তববাদী হয়ে ওঠে , নানান প্রকার নিয়ম নীতির বেড়াজালে আটকে যায় , জটিল হয়ে ওঠে জীবন । হয়তোবা এটাকে জটিলও বলা যায় না , হয়তোবা স্থিতিশীল জীবন বলা যেতে পারে অথবা বলা যেতে পারে নিয়ম নীতির ভারসাম্য জীবন । কিন্তু এটাও পরিক্ষিত যে নিয়ম নীতির বিধিমালায় সৃজনশীলতার মৃত্যু ঘটে । মনোবিজ্ঞানী Darya Zabelina and Michael Robinson পরীক্ষা করে দেখেছেন যে শিশুদের মত করে ভাবতে পারলেই অরিজিনাল ক্রিয়েটিভ আইডিয়া পাওয়া যাবে , যেটা বিধিবদ্ধ জীবনে হয়তো সম্ভব না ।

তাই অরিজিনাল ক্রিয়েটিভ আইডিয়া পেতে শিশুদের মত করে ভাবুন অথবা শিশুদের আইডিয়া ধার করুন , তবে ওদের অর্ধেকটা ক্রেডিট দিতে ভুলবেন না যেন । এতে করে আপনার প্রজেক্ট বেশী গ্রহণযোগ্য হবে ।



মন্তব্য ৯৫ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৯৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

ধমনী বলেছেন: দারুণ বলেছেন। আমিও সেটাই মনে করি।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯

জুন বলেছেন: অসাধারন আইডিয়া Dave Devries এর ।
শেয়ারের জন্য অশেষ ধন্যবাদ গুলশান কিবরিয়া।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ । আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগেছে আইডিয়াটা ।

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪০

কিরমানী লিটন বলেছেন: ভিন্ন স্বাদের চমৎকার, কার্যকর আর অনেক শিক্ষণীয় পোষ্ট-গভীর বোধের...

অনেক শুভকামনা জানবেন,ভালো থাকবেন- সুস্থ সজীবতায় ... .. .

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার জন্যও রইল অনেক শুভকামনা ।

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: লেখাটি প্রিয়তে রাখলাম।

আমি একবার শুনেছিলাম, যারা ছবি আঁকতে পারে - তারাই নাকি সবচাইতে চালাক। কথাটা মনে হয় সত্যই। আপনার লেখাটি পড়ে তাই মনে হচ্ছে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫০

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: হা হা হা ! জানি না চালাক কিনা ! অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকুন ।

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮

বনমহুয়া বলেছেন: শিশুরা মনে হয় ভুতদের খুব লাইক করে তাই শুধু ভুত আকে। আমিও ছোটবেলায় অনেক ভুত আকতাম। ভুতগুলো আমাকে ছেড়ে যায়নি। এখনও আমি তাই আকতে গেলেই ভুতই আকি।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনি ঠিকই ধরেছেন , শিশুরা ভীষণ ভূত আঁকতে ভালোবাসে ।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অরিজিনাল ক্রিয়েটিভ আইডিয়া পেতে শিশুদের মত করে ভাবুন অথবা শিশুদের আইডিয়া ধার করুন

খুব ভাল লাগলো ।

আমি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বাচ্চাদের এই কাণ্ড কীর্তি দেখি , আর তাজ্জব হই ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । আসলেই ওদের কাণ্ড কীর্তি অবাক করার মতো । ওদের প্রশ্ন গুলোও দারুণ , যদিও মাঝে মাঝে হাপিয়ে উঠতে হয় । তারপরও ভালো করে খেয়াল করলে বোঝা যায় - ভীষণ অর্থপূর্ণ ।

অনেক ভালো থাকবেন ।

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৩

প্রামানিক বলেছেন: ভিন্ন ধরনের আইডিয়া এবং শিক্ষনীয় পোষ্ট। ধন্যবাদ

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এবং শুভকামনা রইল ।

৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শিশুদের মত করে ভাবলে অনেক কিছু জানা যাবে ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০০

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: সত্যিই তাই , শিশুদের মতো করে ভাবলেই একটি ফ্রেশ আইডিয়া পাওয়া যায় ।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: গুলশান কিবরীয়া ,



শিশুদের মতোন করে আমরা তো ভাবতে পারবোনা , কারন আপনিই বলেছেন ---শিশুরা মুক্তো ভাবে সব কিছু ভাবে এবং ওদের কল্পনা মুক্তো আকাশে ঘুরে বেড়ায় , সেখানে কোন বাঁধা নেই , নিষেধ নেই , আইনকানুন নেই , নেই কোন প্রকার দায়বদ্ধতা । সম্ভব আর আসম্ভ নিয়ে এতোটুকু মাথা ব্যথা থাকে না , চিন্তা চেতনা গড়ে ওঠে আপন গতিতে । ওদের সমস্তটাই আসল, একেবারেই নিজস্ব .....
আমরা শিশুদের ভাবনাগুলোকে অনুভব করতে পারি , তাদের ভাবনাকে স্বাগত জানাতে পারি মাত্র ।

ভালো লিখেছেন ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এবং আংশিক একমতও প্রকাশ করছি ।

আসলেই আমরা শিশুদের মতো করে ভাবতে পারি না , কিন্তু আবার কেউ কেউ পারেও এবং তখনি তারা হয়ে ওঠে অসীম প্রতিভাবান । একটা নির্ভেজাল প্রতিভা বিকাশের জন্য বাঁধা বিপত্তি অতিক্রম করে ভাবনার আকাশটাকে মুক্তো রাখতে হয় ।
আমার তো সেটাই মনে হয় - দ্বিমত ও থাকবে - সেটাও অস্বীকার করছি না ।

যাই হক , আবারও আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই কিছুটা দ্বিমত পোষণের জন্য ।
আমি সুস্থ বিতর্ক ভীষণ পছন্দ করি , এতে করে অনেক বিষয়ে পরিষ্কার হওয়া যায় ।

অনেক ভালো থাকুন , সুস্থ থাকুন ।

১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১১

সুমন কর বলেছেন: নতুন একটি বিষয় সবার মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

লেখা চমৎকার গোছানো এবং সুন্দর হয়েছে। ভালো লাগা রইলো।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২০

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন কর , ভীষণ ভালো লাগছে আপনার কাছ থেকে ভালোলাগার কথা শুনে ।
অনেক ভালো থাকবেন , শুভকামনা রইল ।

আর সবসময় পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: গুলশান কিবরীয়া ,




আসলে আমি এই সত্যটাই বোঝাতে চেয়েছি - আমরা শিশুদের ভাবনাগুলোকে অনুভব করতে পারি , তাদের ভাবনাকে স্বাগত জানাতে পারি মাত্র । কিন্তু শিশু হয়ে যেতে পারিনে ।

আপনিই বলেছেন ----- " বেড়ে ওঠাতেই আমাদের বুদ্ধিবৃত্তির প্রসার ঘটে , বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংযম সংবরণ শিক্ষা , অতি জটিল বিষয় নিয়ে ভাবা এবং সেটা থেকে বেরিয়ে আসার কলা কৌশল ইত্যাদি সবই আমারা প্রাপ্ত বয়সে এসেই জানি , যা একটি সমাজ ব্যবস্থার জন্য অতি জরুরি ।
এর পরে আমরা আর শিশু হয়ে উঠি কি করে মনে ও মননে ? যাদের কথা উল্লেখ করেছেন তারা ভাববাদেই বলেছেন । আমি কিন্তু বাস্তবে ভর করে একই কথা বলেছি ------আমরা শিশুদের ভাবনাগুলোকে অনুভব করতে পারি , তাদের ভাবনাকে স্বাগত জানাতে পারি মাত্র ।

হ্যাঁ ---ভাবনার আকাশটাকে মুক্ত রাখতে হয় । বড়দের এটা দ্বিতীয়বার অর্জন করতে হয়, শিশুরা জন্ম থেকেই মুক্ত থাকে ।

আপনার এই স্প্রীটটি ভালো লাগলো যে , আপনি সুস্থ বিতর্ক ভীষণ পছন্দ করেন , যাতে করে অনেক বিষয়ে পরিষ্কার হওয়া যায় ।
শুভেচ্ছান্তে ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: Exactly , I am also technically trying to say in the same way you said in this comment , we cant be a child itself but we can think like them . We can put ourselves inside the children's shoes , something like that .

আসলে , এজন্যই আমি বলেছি শিশুদের "মতো" করে ভাবতে , এখানে " মতো" শব্দটি যুক্ত হওয়াতেই বোঝা যায় আমি কাউকেই শিশু হতে বলছি না । আপনি ঠিকই বলেছেন শিশু হওয়া আমাদের পক্ষে কিছুতেই সম্ভব নয় , সম্পূর্ণ একমত আপনার সাথে ।

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ , আবারও একবার আমার এই পোস্টে মন্তব্য করার জন্য । এবং আশা করবো এভাবেই কোন বিষয়ে সামান্যতম দ্বিমত থাকলেও প্রকাশ করবেন স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে । :)

১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্ট| শিশুদের যেখানে আমরা অধিকার রক্ষা করতে পারিনা, সেখানে তাদের কাছ থেকে শেখার মানসিকতা তৈরী হবে জানিনা| হবে হয়ত একদিন| আপাতত নিজের মধ্যেই ট্রাই করি

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । অনেক সত্য একটি কথা বলেছেন ।

১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট। খুব ভালো লাগলো।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য । ভালো থাকবেন ।

১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি কিন্তু ছোট ছোট বাচ্চাদের সাথে মিশে যেতে পারি। তাদের মনোযোগটা খুব সহজেই আবিস্কার করে ফেলি। বোধহয় তাই ওরা আমার পিছু ধরে। অবশ্য অনেক বাচ্চা আছে যারা আমার ধারেকাছে ভিড়ে না তেমনটি।

(পোস্ট ভাল, অনবদ্য ও তথ্যপূর্ণ) +

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: এজন্যই তো আপনি গভীর চিন্তা করতে পারেন , সুন্দর শব্দের মালা তৈরি করতে পারেন ।

আসলে , কিছু কিছু বাচ্চা হয়ই ওরকম ভীষণ মুডি অপরিচিত কারো কাছেই যেতে চায় না । :)
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য । ভালো থাকবেন ।

১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:

প্রতিটি শিশুই কোন কোন প্রতিভা নিয়ে জন্মায় কিন্ত বেশিরভাগের ক্ষেত্রেই সেই প্রতিভাগুলো শৈশবকালেই বিনষ্ট হয়ে যায়। আমাদের দেশে তা আরো সম্ভব হয়ে উঠে না। আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেটা সম্ভব হয়ে উঠে না কেননা একটা শিশু যে শুধু তার বাবা-মা'র লালন পালনেই বড় হয় তা নয়। নানা-নানী, দাদা-দাদী, চাচা-চাচি, খালা-খালু, মামা-মামি অনেকেই থাকে। বাবা-মা হয়ত কিছু বুঝতে পারে কিন্তু অন্য কারো ভিন্নমতে তা বিনষ্ট হয়ে যায় মুলেই। তাছাড়া আমাদের দেশে শিক্ষিতের হার একটা বিষয়। তাই তাদের প্রতিভার মর্যাদা তো দুরের কথা তাদের কোন কথারই মুল্যায়ন হয় না। যাইহোক অন্তত ব্লগে যারা আছে তারা তো শিক্ষিত। হয়ত আপনার পোষ্টের মাধ্যমে তাদের ভাবতে শিখাবে তাদের সন্তানের ভাবনার মতো ভাবতে। তারা মূল্যায়ন করতে শিখবে তাদের সন্তানের প্রতিভাকে।

পোষ্টে + আইডিয়াটা ইউনিক।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: একদম ঠিক কথা বলেছেন । আমরা শিশুদের কথা কিন্তু মনোযোগ দিয়ে শুনি না , ওদের একদমই মূল্যায়ন করি না । যার ফলে ওদের প্রতিভা প্রস্ফুটিত হওয়ার আগেই বিলীন হয়ে যায় । এ ব্যপারে স্কুলও অনেক বড়ো ভূমিকা রাখতে পারে । উন্নত দেশ গুলো তে এ ব্যপারে বাচ্চাদের যথেষ্ট উৎসাহ দেয়া হয় স্কুলেই , আর সচেতন বাবা- মা রা তো সবসময়ই এ কাজ করে ।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য ।

১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: তাই অরিজিনাল ক্রিয়েটিভ আইডিয়া পেতে শিশুদের মত করে ভাবুন অথবা শিশুদের আইডিয়া ধার করুন , তবে ওদের অর্ধেকটা ক্রেডিট দিতে ভুলবেন না যেন । এতে করে আপনার প্রজেক্ট বেশী গ্রহণযোগ্য হবে । -------

ভাল বলেছেন!!!
হ্যা, ভাববো আমরা সন্তানের মত করেই, তার প্রতিভাকে বিকাশের জন্য।
তবে তার চিন্তাধারাকে পজেটিভ দিকে মোড় নেয়ানোর দায়িত্বও যে আমারই!!

অনেক ধন্যবাদ এই লেখাটা শেয়ার করার জন্য!!

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সুন্দর করে বলার জন্য ।

অবশ্যই , শিশুকে সবসময়ই ভালো কিছুর সাথে পরিচয় করাতে হবে , তবে কন শিশুর জন্য কোনটা ভালো এটা আমরা অনেক সময় ধরতে পারি না । অনেক সময় আমরা আমাদের ব্যক্তিগত ইচ্ছাটা তাদের উপর চাপিয়ে দিয়ে তাদের মাথায় বোঝা ভারি করি , সে বোঝা বইতে পারবে কি না পারবে সে চিন্তা না করে ।

অশেষ ধন্যবাদ আবারও , আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য । :)

১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০৭

স্বপ্নবাজ তরী বলেছেন: আমাদের আশেপাশে ক্রিয়েটিভর এত সুন্দর নির্দশন। কিন্তু আমাদের চিন্তা কররার সময় কই। ছোট বেলা হতে এক গাদা বই ধরিয়ে শুধু গিলানোর অব্যর্থ চেষ্টায় হাজারও ক্রিয়েটিভর অকাল মৃত্যু।
লেখাটার জন্য ধন্যবাদ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ , অত্যন্ত মূল্যবান একটি কথা বলেছেন ।

১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০১

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো শেয়ার। ধন্যবাদ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।

১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তবে সিদ্ধান্ত নিতে হয় পদ্ধতি মেনে। প্রয়োজনে অবশ্য নিয়মের পরিবর্তন হয় বা করতে হয় । তবে আসল জিনিস পেতে হলে মুক্তচিন্তা করতে হয় ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ঠিক তাই , আমরা কিন্তু নিয়মের মধ্যে থেকেও চিন্তার আকাশটা মুক্তো রাখতে পারি । আমার মতে কেউ যদি নিয়মের মধ্যে থেকে মুক্তো চিন্তা করে সে সব থেকে শ্রেষ্ঠ একজন শিল্পী হতে পারে । কারণ আমাদের সমস্ত বিশ্ব একটি ম্যাথম্যাটিকাল ইকুয়েশনের মধ্যে চলছে অর্থাৎ একটি সুনির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে চলছে , এজন্যই কোন বিশৃঙ্খলা নেই ।

আমারাও এই বিশ্বের বাইরে নই , আমাদেরও একটা ইকুয়েশন অর্থাৎ নিয়ম মেনে চলতে হয় । ভীষণ জটিল বিষয়, তাই না ? আমার কাছে মাঝে মাঝে paradox মনে হয় ।

অনেক ধন্যবাদ আপনার দ্বিতীয় এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।

২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: শিশুদের কাছ থেকে আইডিয়া ধার করার বুদ্ধিটা দারুণ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ভীষণ ভালো বুদ্ধি , ট্রাই করতে পারেন , তবে ওদের অর্ধেকটা ক্রেডিট দিতে ভুলবেন না । :)

ধন্যবাদ ।

২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন একটা বিষয়ে লিখেছেন। আমি মনে করি এই অভ্যাসটি আমাদের বড়দের মধ্যে দ্রুত চালু করা প্রয়োজন।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আসলেই তাই । ছোটদের আইডিয়া নিয়ে অথবা ওদের মতো করে ভাবলে অনেক সুন্দর কিছু বেরিয়ে আসবে ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

সাাজ্জাাদ বলেছেন: চমৎকার বিষয়। অল্প কথায় শক্তিশালী কিছু কথা বললেন।
ভাল লাগলো।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটি । ভালো থাকবেন ।

২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

একলা চলো রে বলেছেন: নিজের মনের কথা অন্যের মুখে শুনতে চমৎকার লাগে। আমি যখন কোন গল্প লিখতে বসি, তখন ঠিক এভাবেই চিন্তাগুলো গুছাই। শিশুদের চিন্তায় যুক্তিযুক্ততার বালাই নেই, তাই কল্পনা হতে পারে যে কোন কিছু নিয়ে। বড়দের চিন্তায় বাস্তবতা আর যুক্তির আনাগোণা বেশি। তাই ক্রিয়েটিভ মাইন্ড তৈরি করতে শিশুদের মতো চিন্তা করার অভ্যাসটা খুব কাজে দেয়।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।

বাস্তবতায় সকল ক্রিয়েটিভিটি মুছে যায় । যে কোন সৃজনশীলতার জন্য ভিতরের শিশুটাকে জাগিয়ে তুলতে হয় ।

২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: অনেক সুন্দর এবং চমৎকার আইডিয়া আপু! আসলেই শিশুদের কাছ থেকে আমাদেরও অনেক কিছু জানার এবং শেখার আছে!!

শুভ কামনা জানবেন!

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।

ভালো থাকবেন , অনেক অনেক শুভকামনা ।

২৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: সৃজনশীল আইডিয়া নিয়ে অনবদ্য লিখেছেন।খুব ভালো লাগল

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০০

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর করে বলার জন্য ,

অনেক ভালো থাকবেন এবং শুভকামনা রইল অনেক ।

২৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১

হাসান মাহবুব বলেছেন: চেষ্টা করে দেখতে হবে তো! চমৎকার পোস্ট।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

আপনি তো অনেক ভালো একজন কবি ও লেখক - আপনার ভেতরের শিশুটা মাঝে মাঝে অবশ্যই জেগে ওঠে - হয়তো কখনো অনুধাবন করেননি । :)

২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

ডি মুন বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট
+++

ছোটদের এলেবেলে আঁকিবুকি থেকে যে এত সুন্দর কিছু সৃষ্টি হতে পারে, ভাবাই যায় না !!!
দারুণ আইডিয়া।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১১

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

আমরা ভাবি ছোটরা কি সব এলোমেলো ছবি আঁকে - কিন্তু এই আঁকার মাধ্যমে ওরা আসলে অনেক কিছু বোঝাতে চায় । প্রয়োজনীয় ট্যাক্সচার আর রং এর ছোঁয়ায় ওটার আসল রূপ বোঝা যায় ।

২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: প্রতিভাধর মানুষেরা বেশিরভাগই শিশুদের মত সরল আর ভালোমানুষও হন। বিজ্ঞানের আবিস্কারের অনেক কছুই এসেছে খুব সাধারন কোন চিন্তা থেকে। আপনার পোস্টটা পড়ে ভালোলাগলো। প্রতিটা শিশুই অসীম ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়। ওদের থেকে আমরা যারা নিজেদের বড় বলে দাবী করি তাদেরও অনেক কিছুই শেখার আছে।

ভালোলাগা রইলো। :)

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ।

আপনি একেবারেই সত্য একটি কথা বলেছেন । বেশী ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা আসলে যেটাকে সাধারণ বলে ধরে নেই , ওটার ভেতরে অসীম কিছু চমৎকারিত্ব লুকিয়ে থাকে - আমাদের অনেকেরই দেখার মতো চোখ থাকে না ।

২৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের ধমকে আর গিয়ানের চাপে কত মেধা আর সৃিষ্টশিল ব্যক্তিত্ব যে বিকাশের আগেই শহীদ হয়েছে ইয়াত্তা নেই!

ইত্যাদিতে দেখানো বরিশাল লহ্চঘাট থেকে দত্তক নেয়া শিশুটির চার্টাড একাউেন্টন্ট হয়ে ফিরে আসা দেখে ভাবি- এই দেশে থাকলে কি হতো? বগজোর ঘাটের কুলি!

পরিবেশও একটা বড় ফ্যাক্টর!
সামাজিক স্বীকৃতি!
প্রাতিষ্ঠানিক গ্রহনযোগ্যতা!

আমাদের দেশে সে সবের অনুপস্তিতিউ অভিভাকদের নিরুৎসাহিত করে। বুঝেও অনেক সময় নিরবেই মেধা হত্যার সমর্থক হয়ে যায়! কারণ গোবরে পদ্ধতো আর সবাই হয় না। তাই সামাজিক ভীতি থেকেই পিছে হাটা চলছে ঠোঙ্গা মূখের বেড়ালের মতো!

তবে বদলানো টা খুব জরুরী!

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনার অতি মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ । একেবারে মনের কথাটি বলেছেন ।

আমাদের দেশে উৎসাহ দেয়ার প্রবণতা খুবই কম । আমরা ছোটদের ছোট্ট একটা কাজে উৎসাহ তো দেই ই না , সাথে সাথে যে কোন ভালো কাজেরও সঠিক মূল্যায়ন করি না - এথেকেই মানুষ আগ্রহ হারায় - ভালো কিছু বেরিয়ে আশে না ।

৩০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৪

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লেখা!!

অনবদ্য উপস্থাপন!!

অনিঃশেষ শুভকামনা।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

এবং প্রিয়তেই থাকলো লেখাটি।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । অনেক ভালো লাগছে কবির কাছ থেকে অভাবনীয় প্রশংসা শুনতে ।

আপনিও অনেক ভালো থাকবেন আর আমাদের সুন্দর সুন্দর কবিতা উপহার দেবেন । আবারও অনেক ধন্যবাদ লেখাটি প্রিয়তে সংরক্ষণের জন্য ।

৩১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: শিশুদের সৃজনশীলতা অনেক বেশি স্ট্রং থাকে । তাদের থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে বড়দের । কারণ নিষ্পাপ মনের অধিকারী । তার যা করে সুন্দর মন দিয়ে করে ।

চমৎকার পোস্ট ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । অনেক সুন্দর বলেছেন । আসলেই ওদের থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে ।

৩২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

আবু শাকিল বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া ।
চমৎকার পোষ্ট ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন আর এভাবেই পাশে থাকবেন আশা করি । :)

৩৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬

রিকি বলেছেন: আমি মনে করি, শিশু বয়সে কল্পনার জগতটা এত বেশি ব্যপ্ত থাকে যার ফলে তারা অনেক কঠিন জিনিস খেলার ছলে বা দুটো আঁকিবুঁকি দিয়েই বুঝিয়ে দিতে পারে। যেমন অনেক বাচ্চাকে আপু আপনি দেখবেন, মেঘের দিকে তাকালে, সে সেদিকে তাকিয়েই সেটার আকার আকৃতিতে কোন না কোন ছবি অত্যন্ত সহজে বানিয়ে ফেলতে পারে 'বাবা, ঐ দেখ ড্রাগন, মা ঐ দেখ মেঘের মাঝে পাখি উড়ে যাচ্ছে তার ছবি'----আমাদেরকে দেখতে দিলে প্রথমে জবাব আসবে 'কই কই কই কই, কি ভুলভাল দেখ'---কিছুই নাই !!!! শিশু আর বড় মানুষের পার্থক্য---তারা প্রত্যেকটা জিনিস অন্তরের চোখ দিয়ে দেখার চেষ্টা করে, আমরা ব্যবহার করি শুধু বাহ্যিক চোখ---যা রেটিনা, কর্নিয়ার সমন্বয়ে তৈরি। কল্পনার চোখ অনেক বেশি বিস্মৃত হয় এবং শিশুকালে সেটা বিনা বাধায় আরও ডানা মেলতে পারে। আর সৃজনশীলতা এই কারণে হয়ত তাদের মধ্যেই অনেক অনেক বেশি থাকে। পোস্টে অনেক অনেক ভালোলাগা জানবেন আপু :) :) :) :)

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে রিকি - সুন্দর এবং মূল্যবান কথাটি বলেছেন - আমার মনের মতো করে ।

শিশুরা খোলা আকাশে তাদের স্বপ্ন সাঁজায় মনের রঙে , আকাশটাই ওদের ক্যানভাস । কিছু স্বপ্ন সত্যি হয় , কিছু বৃষ্টি হয়ে ঝরে যায় , কেউ তার খোঁজও জানি না আমরা ।

অনেক অনেক শুভকামনা রইল ।

৩৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১১

শামীম আরেফীন বলেছেন: দারুন আইডিয়া। সত্যিই প্রতিটি শিশুই চিত্রকর। ক্রিয়েটিভ মানুষগুলোর ভেতরে এজন্যই বুঝি শিশুসুলভ কিছু ব্যাপার থাকে!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে পেলাম । অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।
আপনি এ কথাটি জানেন কিনা জানি না - অতি মাত্রায় ট্যালেন্টেট মানুষদের কমন সেন্স কম থাকে , বরঞ্চ স্পেশাল সেন্স বেশী থাকে । এজন্য ওরা সবসময় শিশুসুলভ আচরণ করে । :)

আশা করি ভালো আছেন ।

৩৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: একেবারে অরিজিনাল এই লেখাটা পড়ে মুগ্ধ হ'লাম। কিছু চমৎকার বক্তব্য পেয়েছি এ লেখায়, যা বহুমুখী ভাবনার খোরাক জোগায়।
আমারা আসলে কখনো ভাবিই না একটি শিশুর প্রথম কুড়িয়ে পাওয়া ছোট্ট একটি পাথর কতটা যত্ন এবং আগ্রহ থেকে সে আবিষ্কার করেছে, ছুড়ে ফেলে দেই ময়লা আবর্জনা ভেবে - তাই তো! এরকমটাতো আমরা সবসময়েই করি!
সকল শিশুই চিত্রকর -পিকাসোর মত এত গুণী একজন চিত্রকরের এ বাণী মিথ্যে হতে পারেনা।
শিশুরা প্রকৃতিগত ভাবেই ভীষণ সৃজনশীল হয় । ওদের জীবনবোধটা সীমাবদ্ধ থাকে , তাই সবকিছু আবিষ্কার করার অদম্য একটি তাড়না বোধ করে সবসময়.... ওদের সমস্তটাই আসল, একেবারেই নিজস্ব - তাই ওদের সৃষ্টিতে কোন নকলের ছাপ থাকে না , ওদের প্রতিটি সৃষ্টিই অনবদ্য সৃজনশীলতার প্রতীক - যথার্থ বলেছেন।
শিশুদের মত করে ভাবতে পারলেই অরিজিনাল ক্রিয়েটিভ আইডিয়া পাওয়া যাবে , যেটা বিধিবদ্ধ জীবনে হয়তো সম্ভব না - ভেবে দেখার মত বিষয়...।
অতি মাত্রায় ট্যালেন্টেট মানুষদের কমন সেন্স কম থাকে , বরঞ্চ স্পেশাল সেন্স বেশী থাকে । এজন্য ওরা সবসময় শিশুসুলভ আচরণ করে (৩৪ নং মন্তব্যের উত্তরে) - এ কথাটাও খুবই চমৎকার বলেছেন।

লেখাটা প্রিয়তে রাখলাম

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে , ভীষণ ভালো লাগছে আপনার মতো একজন মনযোগী পাঠকে পেয়ে আমার ব্লগে ।

অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য ।

৩৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অতি মাত্রায় ট্যালেন্টেট মানুষদের কমন সেন্স কম থাকে , বরঞ্চ স্পেশাল সেন্স বেশী থাকে । এজন্য ওরা সবসময় শিশুসুলভ আচরণ করে । :)


তবে কি..........। আমি নিজেকে ট্যালেন্টেড ভাবব? :-/

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অবশ্যই , আপনি যে ট্যালেন্টেট , তাতো আপনার লেখাতেই ফুটে ওঠে । এর মানে দাড়ায় আপনার কমন সেন্স এরও যথেষ্ট অভাব রয়েছে ।
:D

৩৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :P :`> :-/

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: =p~ :-B

৩৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১০

শার্লক_ বলেছেন: আমি যখন শিশু ছিলাম কিছুই আঁকতে পারতাম না। :(

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনি নিশ্চয়ই অন্য কিছু করতেন , যেমন ধরুন পাতা কুড়িয়ে নিয়ে আসা , ধুলো বালি দিয়ে খেলা , পাঁথর কুড়িয়ে আনা ইত্যাদি ।
কিছু তো একটা অবশ্যই করতেন । আপনার হয়তো মনে নেই । আপনাকে যে বড়ো করে তুলেছে সেই ভালো জানে । :)

৩৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১

শার্লক_ বলেছেন: পাতা কুড়াইতাম না। :) তবে মাছ ধরার শখ ছিল খুব ছোট বেলায়। আর একটা জিনিষ করতাম মাটি কেটে পুকুর বানাতাম। :)

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৪৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: এতো খুবই ভালো শখ - মাছ ধরা । তবে পুকুর কাঁটার শখটা আমার কাছে একদমই ডিফারেন্ট মনে হোল । :)

৪০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩

রানার ব্লগ বলেছেন: শিশুর আঁক ছবি আর তার রঙ চড়ানো রুপ দেখে একটাই উপলব্ধি শিশুরা তাদের আশে পাশের জগোত কে কি ভবে দেখে , যা খুবি ভয়ঙ্কর। প্রত্যেকটা চরিত্রের মুখ দেখুন। মনে কি হয় না তারা তাদের চোখ দিয়ে আমাদের এমোন ভাবেই দেখছে। তাদের কাছে আমাদের রুপ এমনই । ওদের মনোজগতে আমাদের বিচরণ এতটাই ভয়ঙ্কর যে তারা কিছু আঁকতে গেলে আমাদের আসল রুপটাই আঁকছে। মুহাম্মাদ জাফোর ইকবাল সাহেবের এক টা উপন্যাস আছে বাচ্চা ভয়ঙ্কর কাচ্চা ভয়ঙ্কর। আসলেই তারা ভয়ঙ্কর।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আমার তা মনে হয় না , বাচ্চারা কখনোই ভয়ঙ্কর নয় । বাচ্চাদের অজানার প্রতি আগ্রহ । ভূত জিনিসটা একটি অজানা বিষয় , তাই এর প্রতি বাচ্চাদের আগ্রহটা অনেক, আর একারণেই ওরা ভূত আঁকতে বেশী পছন্দ করে । কি জানি হতে পারে আপনি যা বলছে সেটাও ঠিক । :)

৪১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৪

নিঃশব্দ ছায়াপথচারী বলেছেন: শিশুদের মনোজগত্‍ ঠিক যেন নাটাইবিহীন উড়ন্ত ঘুড়ি... সমগ্র আকাশটা জুড়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে! বয়সী লোকেদের চিন্তাধারা গড়পড়তা খেয়ালে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধাই থাকে।
ভালো লেখা :-)

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য। শিশুদের মনের জগত আসলেই বিশাল । :)

ভালো থাকুন সবসময় ।

৪২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট। খুব ভালো লেগেছে।
শিশুদের মনোজগতে ভূতের আনাগোনা বেশি।আমি আমার বাচ্চাকে ভূত রাক্ষস খোক্কসের গল্প বলি নাই কিন্তু সে বই কিনতে গেলে ওগুলিই খোঁজে, ভূতের কার্টুন আঁকা, ছবি দেখা খুব পছন্দের।
শুভকামনা রইলো

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: এটাই অবাক কাণ্ড , ওরা সত্যিই ভূত নিয়ে ভাবতে বেশী ভালোবাসে ।

৪৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এটা একটা সৌভাগ্য একটি শিশুকে বড় করে তোলা। এর মধ্যে ঠিক কতটা আনন্দ আছে মাঝে মাঝে ভাবি। এদের সৃজনশীলতা কোন অংশেই কম না শুধু অপরিপক্কতার জন্য এরা এক্সপ্রেস করতে পারে না। এসব নিয়ে যে কেউ কাজ করেছে এটা কখনো মাথায় আসেনি এমনকি এটাও ভাবিনি এই ব্যাপারটি নিয়ে কাজ করা যায়। পোস্টের আইডিয়াত আমি মুগ্ধ

৪৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওয়েবসাইটটা দেখলাম। ব্যাটারে নোবেল দেয়া উচিত। সৃজনশীলতার গুপ্তধন নিয়ে বসে আছে

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: একদম যথার্থ বলেছেন তাকে নোবেল দেয়া উচিৎ । :)

হ্যাঁ , ঠিকি বলেছেন , শিশুদের মানুষ করে তোলার মধ্যে একটা অন্য রকম আনন্দ আছে । তবে এই তৈরি করার সময়টা অনেক কষ্টেরও বটে , মাঝে মাঝে বিরিক্তিকরও । :( কারন এই শিশুরা মাঝে মাঝে প্রচুর বিরক্ত করে জরুরী কাজের সময় :)
কিন্তু তারপরও এই সময় গুলো খুবই প্রেশাস ...

অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য ।

৪৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে এতদিন কোথায় ছিলেন? সব ঠিক?

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: চারদিন ইস্টারের ছুটি - তাই ফ্যামিলি টাইম কাটাচ্ছি । যদিও খুব বাজে আবহাওয়া এখানে তবুও we are having lot of fun .
হ্যাঁ সব ঠিক আছে । ছুটির দিনগুলো আমরা পুরাই কমিটেট থাকি - সময় গুলো শুধুই পরিবারকে দেবে বলে ।
আপনি ভালো আছেন ? :)

৪৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এতবড় ছুটি পাইয়া মাথা আউলা হইয়া আছে। আগে খেয়াল ছিলো না দেথে কোনো প্লান করি নাই। পরে যখন জানলাম মাথায় হাত। একলা একলা মনে হইতেছে বাল্টিকের ঠান্ডা পানিতে ঝাপ দেই

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ঠাণ্ডা পানিতে ঝাপ দিয়েছিলেন নাকি ? ভাবতেই থরথর করে কাঁপছি । তবে ব্লগে মনে হয় ভালোই সময় দিয়েছেন ।
আমার কাছে মাঝে মাঝে একা একা ভালোই লাগে । ভারচুয়াল রিলেশন গুলোও মাঝে মাঝে উপভোগ করি খুব ।

৪৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: নারে ভাই। সাঁতার জানি না

তয় অভিজ্ঞতা থিকা কই ভার্চুয়াল রিলেশন বাস্তবে হইলে স্ট্যাবল হওনের চান্স কম আর ফলাফল শুভ হয় না সবসময়। আমি নিজে এর ভিকটিম

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:২৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: হায় হায় সাঁতার জানেন না !! সাঁতার শিখে ফেলেন , খুবই জরুরী একটা স্কিল এটা ।

৪৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


সুপার আইডিয়া... এক্সেলেন্টো!
লেখায় সুপার লাইক!!!!!

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ । অনেক দিন পরে আপনাকে পেলাম আমার ব্লগে । :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.