নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সেই ভালো সেই ভালো আমারে না হয় না জানো...

গুলশান কিবরীয়া

ফেসবুকে চারুলতা আরজু নামে পরিচিত।

গুলশান কিবরীয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলোর পথে ছুটে চলায় ভয় হয়, ভয় হয় আগুনে পুড়ে ছাই হবার !! তবুও আলোর পথে ছুটে চলা পিপীলিকার দল আগুন ছুঁয়ে ছাই হতে চায়।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০



পৃথিবীর শব্দগুলো ঠিক সেভাবে আর শোনা হয় না। ভোরে কাজে বের হবার পূর্বে কানের মধ্যে একটি ইয়ার ফোন গুঁজে দিয়ে হাই রেজুলিউশন অডিও শুনতে শুনতে খুব কম সময়ে শেষ হয়ে যায় যাত্রা পথ, সাথে থাকে ফেইসবুক, টুইটার, ইন্সটেগ্রাম,স্নেপচাট, হোয়াটসআপ, ভাইবার ইত্যাদি ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া।তাই সময় স্রোতের অনুকূলেই বয়ে চলে খুব খুব বেশী তারাতারি। মুহূর্তেই যোগাযোগ হয়ে যায় পৃথিবীর নানান প্রান্তে থাকা শত সহস্র মানুষের সাথে।টাইম ট্রাভেলরের স্বাদ আমারা এখান থেকেই পাচ্ছি, কিন্তু পৃথিবীর শব্দগুলো কি আমরা সেই আগের মত শুনি?পৃথিবীর শব্দ বলতে পাখির ডাক, পাতা ঝরার শব্দ, বাতাসের শব্দ, শিশিরের শব্দ ইত্যাদি ইত্যাদি।সত্য বলতে এখনো অনেকেই শোনে এবং শুনতে ভালোবাসে , কিন্তু আরও কিছুকাল পরে অবশিষ্ট আর কেউই রইবে না।অথবা এই শব্দগুলো পৃথিবীর কাছ থেকে শোনারও কোন প্রয়োজন নেই আমাদের। আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্স (AI) আমাদের জন্য এই কাজটি অতি সহজেই করে দিচ্ছে এবং আরও সহজ থেকে সহজতর করে দেবে ভবিষ্যতে ।সহজ সমাধান থাকতে কে চাইবে কঠিন পথে চলতে?

এই তো ক'দিন আগে লন্ডন ট্রান্সপোর্টের লাল বাসে বসে আছি। আমি শুনছিলাম হাইরিজলিউশন অডিও মিউসিক" আহারে জীবন আহারে জীবন" হেড সেটের সাহায্য। কি সুন্দর রিনিঝিনি শব্দ! আর আমার থেকে এক সিট আগে বসে থাকা একজন বেশ বয়জ্যেষ্ঠ ভদ্রমহিলা স্ব সুরে ভাঙ্গা ভাঙ্গা কণ্ঠে দিব্যি গুন গুন করছিলো আমার খুব খুব পছন্দের একটি গান। গান গাচ্ছিলো আর জানালা দিয়ে তকিয়ে ছিল পৃথিবীর আকাশে, কি যেন এক অনাবিল প্রশান্তি ছিল তার বডি মুভমেন্টে । আর আমাদের মত ফেইসবুক অর্থাৎ নানান প্রকার সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা যাত্রা পথে তাকিয়ে থাকি মোবাইলের জানালা দিয়ে ফেইসবুকের নীল আকাশে- কত তারার মেলা সেখানে, কত খেলা আর কতই না বাত বিতণ্ডা চলছে অনর্গল সেই নীল আকাশে।কিছুক্ষণের জন্য সব বন্ধ করে সেই বৃদ্ধার কাঁপা কাঁপা কণ্ঠের গুন গুন শুনছিলাম আর স্বচ্ছ নীল আকাশের দিকে দেখছিলাম, কেমন যেন এক পার্থিবতা ছুঁয়ে গেল আমার চোখে মুখে।পৃথিবীর নিজস্ব একটি অসাধরন শব্দ রয়েছে,আহ কি প্রশান্তি! ইয়ার ফোন ছাড়া ন্যাচারাল শব্দগুলো শুনে মনে হচ্ছিলো আমি অন্য কোন জগতে চলে এসেছি। পৃথিবীটা বেশ অচেনা মনে হলো কয়েক সেকেন্ডের জন্য।

আমারা সবাই পৃথিবীর একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ড দখল করে আছি । ,পায়ের নীচে যে মাটি রয়েছে সেই মাটিও মাঝে মাঝে অনুভূত হয় না, ভার্চুয়াল পৃথিবীর বাসিন্দা হওয়ার ফলে। মাটির শরীরে বন্ধী এই বায়বীয় মন কয়েক মিলিয়ন, বিলিয়ন অথবা ট্রিলিয়ন ভার্চুয়াল পৃথিবী গড়ে তুলছে প্রতিনিয়ত । সেই পৃথিবীতে অনেক মানুষ, তবে তারা কেউই মাটির মানুষ নয়, সবাই কল্পনায় গড়ে ওঠা মানুষ।আমরা সেই কল্পনাতেই বসবাস করি আজকাল। পায়ের নীচের খণ্ডাংশ পৃথিবী নিয়ে অত শত ভাবার সময় নেই। কিছুকাল পরে হয়তো আমাদের আর শরীরের প্রয়োজন হবে না। আমাদের মনকে আমাদের মস্তিষ্ক থেকে ডাউনলড করে সুপার কম্পিউটারে আপলোড করে সংরক্ষণ করা হবে। আমারা অমর হয়ে যাবো আর ভার্চুয়াল পৃথিবীর স্থায়ী বাসিন্দা হয়ে যাবো। একদম মিথ্যে বলছি না, এডভান্স প্রযুক্তি এটা করার ক্ষমতা রাখবে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই।

বেশ কিছুদিন আগে একটি আর্টিকেল পড়ছিলাম, সেখানে লেখা ছিল অদূর ভবিষ্যতে মানুষেরা ফেসিয়াল এক্সপ্রেশন অর্থাৎ নানান প্রকার আবেগ গুলো বুঝতে পারবে না। পড়তে পারবে না চোখের ভাষা , এমনকি রাগের সময় মানুষের মুখের এক্সপ্রেশন কেমন হবে, দুঃখে কেমন হবে, অথবা আনন্দের এক্সপ্রেশন সম্পর্কে কোন ধারনা থাকবে না। কারন মানুষ আর মানুষের মুখের দিকে তাকায় না, ধীরে ধীরে একেবারেই তাকাবে না , তারা তাকিয়ে থাকে ছোট্ট একটি ডিভাইসের গভীর জানালার দিকে যেখানে রক্ত মাংসের মানুষের মুখ তারা দেখে না।এমনও হতে পারে যে মানুষের দুঃখিত হওয়া বা আনন্দিত হবার ম্যাকানিজমই নষ্ট হয়ে যাবে রোবটের মত । জানি না আফসোস করা উচিৎ কিনা!! আসলে আফসোস করারও কিছুই নেই। কারন, পরিবর্তন অপরিহার্য, পৃথিবী একটি নির্দিষ্ট জায়গায় আটকে থাকতে পারে না, সে গতিময়। আমাদের পৃথিবীসহ সম্পূর্ণ সৌরজগৎ ধীরে ধীরে একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে ব্ল্যাক হোলের দিকে, সে একটি নির্দিষ্ট স্থানে থাকে না বা থাকবেও না কখনো।এভাবে একসময় এগোতে এগোতে ঝাঁপিয়ে পরবে ব্ল্যাক হোলের ভিতরে। এর পরে কি হবে কেউ জানে না। সেরকম অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে আমারাও ধাবিত হই। আধুনিক প্রযুক্তি আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তা আমারা কেউ জানি না, তবুও এগোচ্ছি। এছাড়া, আর কোন উপায়ও নেই। এগিয়ে যাওয়াই যে প্রকৃতির নিয়ম।

মানুষ অত্যাধুনিক প্রযুক্তিকে প্রারম্ভে গ্রহণ করতে পারে না, অথচ এর স্বাদ যখন পেয়ে যায় তখন আর ছাড়তেও পারে না। যেমন- টেলিফোন আবিষ্কারের ফলে মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থা কয়েকগুণ বেড়ে যায় এবং মানুষের সুযোগ সুবিধাও বেড়ে যায় কয়েকগুণ। কিন্তু তারপরও টেলিফোন আবিষ্কারের প্রারম্ভে মানুষের এ নিয়ে নানান দ্বিধা দ্বন্দ্ব ছিল এবং ঐ উন্নত প্রযুক্তিকে তখনকার সময়ও তখনকার অতি প্রক্রিয়াশিল মানুষ অনুৎসাহিত করেছে। অথচ মানুষের টেলিফোনের আবিষ্কারে ক্ষতি তেমন কিছুই চোখে পরেনি , বরং আপাত দৃষ্টিতে মানুষ উত্তর উত্তর উন্নতির দিকেই ধাবিত হচ্ছে। এখন এই সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে মানুষের সুবিধা এবং সুযোগ এতোটাই বেড়েছে যে কোনটা ফেলে কোনটা বলি ।

আসলে উপকার যেমন হয়েছে, ক্ষতিও হয়েছে অনেক যেটা অতি সহজে চোখের সামনে আসে না। সাইন্টিস্টরা চাইবেই বিজ্ঞানের উত্তর উত্তর উন্নতি। ব্ল্যাক হোলের দিকে পৃথিবী যতই অগ্রসর হচ্ছে, ততই আলোর দিকে যাচ্ছে, আর বিজ্ঞান আসক্তি সেই আলো অথবা আগুনে ঝাপ দিতেও দ্বিধা বোধ করে না। কিন্তু আমারা সাধারণ মানুষেরা কি চাই? হয়তো সুন্দর ভাবে পৃথিবীর জীবন কাঁটাতে চাই। তাই যত প্রকার সুযোগ সুবিধা আছে, সবই পেতে চাই সব রকম সাইড এফেক্ট ছাড়া। কিন্তু সাইড এফেক্ট ছাড়া উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার সম্ভব নয়।যদি কেউ সাইড এফেক্ট না চায় তবে তাকে আদিম যুগে ফিরে গিয়ে অরগ্যানিক জীবন যাপন করতে হবে।কিন্তু সেটাও সম্ভব নয়, কারন আধুনিক প্রযুক্তি এমনই এক খাঁচা তৈরি করে রেখেছে, যেই খাঁচায় আমরা সবাই বন্দী। চাইলেই সেখান থেকে আমাদের পরিত্রাণ নেই। আধুনিক প্রযুক্তি প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসে প্রকৃতি এবং মানুষের মাঝে এক বিশাল দেয়াল তৈরি করে রেখেছে। তাই প্রকৃতির সাথে আমাদের আর ভালো সম্পর্ক নেই।

আমারা প্রতিনিয়ত ছুটে চলেছি আলোর পথে, মাঝে মাঝে ভয় হয় সেই আলো আগুন হয়ে আমাদের ছাই করে দেবে কিনা!!! তবুও আলোর পথে ছুটে চলা পিপীলিকার দল আগুন ছুঁয়ে ছাই হতে চায়।এ এক নেশা, মরন নেশা!!

ছবি সূত্রঃ গুগোল ইমেজ।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩

লাবণ্য ২ বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: আমারা প্রতিনিয়ত ছুটে চলেছি আলোর পথে, মাঝে মাঝে ভয় হয় সেই আলো আগুন হয়ে আমাদের ছাই করে দেবে কিনা!!! তবুও আলোর পথে ছুটে চলা পিপীলিকার দল আগুন ছুঁয়ে ছাই হতে চায়।এ এক নেশা, মরন নেশা!!

চাইলেও এড়িয়ে যাওয়া যায় না, সঙ্গহীন পিপিলিকা তেমন একটা দেখা যায় না।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: একদম সত্য বলেছেন। সঙ্গহীন পিপীলিকা তেমন দেখা যায় না। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: টিনের চালে বৃষ্টির রিমঝিম,
ভোরে পাখির কলকাকলি!
ভেজা মাটির সোঁদা গন্ধ!
কলকল নদীর জলে বৈঠার ঝপাৎ পতন
নদীর বুকে হাওয়ার কান্নার হাহাকার
সন্ধ্যা বেলা সন্ধ্যামালতির মুগ্ধ লাল
আর মোহনীয় গন্ধের মাদকতা

জীবনের পরতে পরতে প্রকৃতির সাথে নিত্যতার টিউনিং-এ হঠা'ই বিরাট ছন্দপতন!
কৃত্রিমতার মোহে আচ্ছন্ন হয়ে বুঁদ হয়ে আছি সবাই!
প্রয়োজন আর নিজস্বতার ভাগটুকু চাইলেই করা যায়! আসক্তিটুকু ঝেড়ে ফেলতে পারলে!

সূখের সংঙ্গাই বদলে ফেলেছে প্রজন্ম! তাই আসক্তিকে আসক্তি হিসেবে অনুভব করতে পারছে না।
প্রকৃিতকে হারিয়ে ফেলেছে বোঝার আগেই!

জোয়ার জলে উজান যাওয়া বড়ই কঠিন!
ভাটির টানেই তবে চলুক জীবন নৌকা! ;) যেথা গিয়ে ঠেকে :)

পোষ্টানুভবে ++++++

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২২

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। একদম সত্য বলেছেন" জীবনের পরতে পরতে প্রকৃতির সাথে নিত্যতার টিউনিং-এ হঠাতই বিরাট ছন্দপতন"

আসলেই জোয়ার জলে উজান যাওয়া বড়ই কঠিন, তাইতো সবাই সহজ পথে চলি। দেখা যাক কি হয়- হয়তো সেদিন আমরা থাকবো না। তবে এই আলাপ চারিতা হয়তো রয়ে যাবে।

অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।

৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আধুনিক প্রযুক্তি এমনই এক খাঁচা তৈরি করে রেখেছে, যেই খাঁচায় আমরা সবাই বন্দী। চাইলেই সেখান থেকে আমাদের পরিত্রাণ নেই। আধুনিক প্রযুক্তি প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসে প্রকৃতি এবং মানুষের মাঝে এক বিশাল দেয়াল তৈরি করে রেখেছে। তাই প্রকৃতির সাথে আমাদের আর ভালো সম্পর্ক নেই। অসাধারন বলেছেন।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। :)

শুভকামনা রইলো।

৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমাদের আরো উন্নত হতে হবে, জীবন কে করতে হবে আরো সহজ ও প্রযুক্তি নির্রভর। এই ধারণা আমাদের কে প্রযুক্তির পিছনে ধাবিত করছে, যদিও এর কুফল/সাইড এফেক্ট আমরা ভোগ করছি।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২৫

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: সাইড এফেক্ট ছাড়া কিছু হয় না। বাঁচার জন্য যে আমরা ঔষধ খাই, সেখানেও রয়েছে নানান প্রকার সাইড এফেক্ট। তবুও বাঁচতে হবে , বাঁচতে চাই এই পৃথিবীর বুকে আরও কিছু দিন।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২২

শামচুল হক বলেছেন: ভালো লাগল। ধন্যবাদ

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:২৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটি পড়ে মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন।

৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: হারিকেনের আলোয় পোকাগুলো আহত হচ্ছে-কষ্ট পাচ্ছে তবুও আলোর মাঝে লাফ দিয়ে যেন তারা আত্নতৃপ্তি পেতে চাইছে। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তারা আলোর অবিতৃপ্ত স্বাদ এভাবেই পেতে চাইছে। ঠিক তেমনি মানুষগুলোও আত্নতৃপ্তির জন্য তীলে তীলে নিজেদেরকে নিশ্বেষ করে আলোর মাঝে লাফ দিয়ে মরে যাওয়াটাই সঠিক মনে করছে। (জগৎ রহস্যময়)।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আসলেই জগত রহস্যময়। এ রহস্যের বেড়াজাল ভেদ করা হয়তো আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০৫

জাহিদ অনিক বলেছেন:

ভাল কথা লিখেছেন। ভবিষ্যতে স্মার্ট টেকনোলজী অবশ্যই আমাদের উপর খারাপ প্রভাব ফেলবে। আমরা নিজেরাই নিজেদের বানানো জালে আটকে যাচ্ছি।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪২

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: একদন তাই।

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লেখা। পড়ে আরাম পেয়েছি।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪২

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বিজ্ঞান আশীর্বাদ না অভিশাপ। এটির দুটি দিকই আছে। তবে জীবনকে বেশি প্রযুক্তি র্নিভর করা ঠিক নয়।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: না করেই বা কি উপায়!! আমরা তো স্রোতে ভাসা অক্ষম প্রাণী। :)

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.