নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কারা যেন লিখছে পান্ডুলিপি ললাটের ক্যানভাসে আকঁছে ব্যবচ্ছেদ বিকলাঙ্গ শরীর ,চোখ ,হাত , পা , মুখ- মুখশ্রী ,তলপেট, ঊরু , ঠুকরে খাওয়া হৃদয় । ব্যধি নয় ,ব্যধিবোধ কুরে খায় আমাদের সময় ।

কারা যেন লিখছে পান্ডুলিপি ললাটের ক্যানভাসে আকঁছে ব্যবচ্ছেদ বিকলাঙ্গ শরীর ,চোখ ,হাত , পা , মুখ- মুখশ্রী ,তলপেট, ঊরু , ঠুকরে খাওয়া হৃদয় । ব্যধি নয় ,ব্যধিবোধ কুরে খায় আমাদের সময় ।

উপদ্রুত উপকূল

উপদ্রুত উপকূল › বিস্তারিত পোস্টঃ

অপেক্ষা

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫২

কিছু মাটি রেখে যেও, অন্তত কিছু চারণের ক্ষেত। সে হোক বাধাঁনো কবর।

নিরপেক্ষ বিশ্বাস রেখো, ওরা এখানেই এসে যাবে।

বেহিসেবি মিথুনের গালিচা পেতে দিলে গোপনে সব পুরুষই বিধাতা নয়,

তবে নারীরা কারা? রাজ্যবণিতা? প্রান্তে ঘেঁষানো মামুলি করিডোর?

না পিতা না মাতা, ওরা এসে যাবে, এতো চিঠি রেখে এসেছো ছড়িয়ে ছিটিয়ে

ওরা ঠিকই পেয়ে যাবে গুহালিপি, সীমানা-পোড়ানো চর্যাগীত,

খুন ও হত্যার ইতিহাস।

এতো নুপুরের কবর, বৃহন্নলা মাঝরাত, গাছতলা জুড়ে প্যারোডি -বিচার,

ব্যাকরণ আঁকড়ে এসেম্বলি শোক-প্রস্তাব রেখে যাও প্রাচীন বল্লমে!

রোদ নেমে গেলেই লালসার ছায়া দীর্ঘ হতে পারে শুধু,

শেষাবধি শ্বাস-সন্ধ্যার করোটিতে লেগে যেতে পারে ধূপ- লোবানের দীর্ঘশ্বাস;

যাকে বলা যেতে পারে ফলান্তর ক্ষয়, দেউলিয়া বিপণন গ্রাস।





মগজে শানানো রোদ নিয়ে ওরা এসে যাবে বুদ্ধাবিষ্ট, না সৈনিক না বিপ্লবী,

একদল সোনাক্ষী -সোহিনী, গ্রীবা উঁচু সারসের মত অবধ্য সুর ও সাহস।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: লিখতে কস্ট হয়েছে?

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

উপদ্রুত উপকূল বলেছেন: কেন বলছেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.