![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার মনের যে মানুষ কে খুজছিলাম তা একদিন হটাৎ করেই সামনে পেয়ে আমার মনে হল আচ্ছা আমি এই মেয়েটাকেই খুজছিলাম। এইতো সে যাকে আমি আমার জীবন সঙ্গী করার জন্য খুজছি। কিন্তু তাকে আমি বলবো বলবো করেই আমার তিন মাস পার করার পর আমি তাকে বললাম আচ্ছা তুমি কি কাউকে ভালবাস? বা তোমার কি কোন এ্যাফেয়ার আছে। সে সরাসরি উত্তর দিল যে না আমার কোন এ্যাফেয়ার নেই। আমি তাকে জিজ্ঞেস করার মানে হচ্ছে যে, সে যদি কাউকে ভালবেসে থাকে তাহলে আমি তাকে বলবো না আমার ভালবাসার কথা। কারণ সে আর কাউকে ভালবাসে আর আমি তাকে আমার ভালবাসার কথা বলবো। জানিনা সে রাজি হবে কি না তবে এতটুকু জানি সে কখনই সম্পূর্ন ভাবে আমার হবে না। যা হোক আমি তাকে জিজ্ঞাস করার পর উত্তর পেলাম। তার পর সে আমাকে জিজ্ঞেস করে বসল আচ্ছা ভাইয়া আমি কাউকে পছন্দ করি কি না তা জেনে আপনার কি লাভ বা কেন জিজ্ঞেস করলেন। আমি তাকে বললাম ঠিক আছে আমি তোমার প্রশ্নের উত্তর পরে দেব। তার পর অনেকদিন গত হয়ে এক সন্ধায় সে আমার কাছে জোর করেই বলে বসলো আজ আপনাকে বলতে হবে কেন আপনি আমার পছন্দ ও অপছন্দের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করেছিলেন। অনেক কথা বার্তার পর আমি তাকে আমার জীবনের অতীত থেকে বর্তমান পর্যন্ত অবগত করে তারপর আমি তাকে বললাম "আমি তোমাকে চাই"
সারা জীবনের সঙ্গীকরে। সে খুব সুন্দর করে বলেছিল "SORRY" ভাইয়া। আমি খুব কেঁদেছিলাম সেদিন। সে অনার্স ফাস্ট ইয়ার-এ পড়ছে সে কি একবারও বোঝেনি যে আমি তাকে ভালবাসি বা চাই। বুঝেও না বোঝার ভান করে অনেকদিন সে আমার সাথে ইনিয়ে বিনিয়ে কথা বলেছে আমাকে তারপ্রতি আরও দূর্বল করার পর বলেছে সরি ভাইয়া। আমার কাছে সরিটা মনে হয়েছে অভিনেত্রি তিশা, শখ, বিন্দু এধরনের কারও কাছ থেকে শেখা। তাহলে তারা কাউকে ফলো করে। জীবনটা তো নাটক নয় যে এভাবে সে সরি বলে খালাস হয়েছে। পাঠক বৃন্দ সেদিন আমি বুঝতে পেরেছি কেন মেয়েরা এসিড দগ্ধ হয়। সময়ের সল্পতার কারণে ঘটনাটা সম্পূর্ন ভাবে তুলে ধরতে পারলাম না। আমি তার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছিলাম। তবু সে আমাকে ফোন/এস,এম,এস/কল করে আমাকে তার প্রতি দূর্বল করেছে। আমি এখনও তার সঙ্গে কথা বলি। আমি তার প্রতি এখন আরো অনেক বেশি দূর্বল হয়ে পড়েছি। সে আমার সাথে অনেক কথা বলে তবে সব ইঙ্গিত প্রকাশ মাধ্যমে আমি আর পারছি না আমি কি করব বলতে পারেন। আমি মিছিমিছি ভালবাসতে চাইনি। আমি তাকে আমার জীবন সঙ্গীনি করে চেয়েছি এটাই কি আমার দোষ তবে কি আমি সবাই যে ভাব প্রেম করে তাই করব।
২| ১৬ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫
জারনো বলেছেন: মোঃ আবু শাফিক চৌধুরী বেলেছেনঃ পাঠক বৃন্দ সেদিন আমি বুঝতে পেরেছি কেন মেয়েরা এসিড দগ্ধ হয়।
আমার মনে হয় মেয়েটির প্রতি আপনার আর যাই হোক ভালাবাসা প্রকাশ পায়নি। কামনার নাম ভালোবাসা নয়। ভালোবাসার অন্তরালে আপনার উদ্দেশ্য ভিন্ন। তা না হলে তার প্রতি আপনার যে মনোভাব প্রকাশিত হয়েছে তা আর যাই হোক ভালোবাসা নয়। হয়তো মেয়েটি আপনার অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্যটি বুঝে ফেলেছিলো তাই ভদ্র ভাবে সরি বলেছে। আপনি হয়তো জানেন ভালোবাসলে আর তাকে না পেলে তাকে এসিডে দগ্ধ করতে হবে এটা পৈশাচিকতা। আপনার ভিতরের পিশাচটাকে দূর করুন দেখবেন মেয়েরা আপনার কাছে ধরা দিবে। তার আগে সরি ই শুনতে হবে। আপনার জন্য করুনা হয় ।
৩১ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪২
মোঃ আবু শাফিক চৌধুরী বলেছেন: সরি জারনো আমি লিখতে বসে কি লিখেছি আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি। আমি যাকে চেয়েছিলাম তাকে পাওয়ার আশা অনেক বেশি তাই এমনটা বলেছি আমি খুব খুব খুব সরি।ধন্যবাদ তোমাকে মন্তব্য করার জন্য। ভালথেকো বন্ধু
৩| ১৬ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৩৮
সরলতা বলেছেন: আপনি যাকে পছন্দ করবেন,সে আপনাকে পছন্দ নাও করতে পারে। খুব স্বাভাবিক। তাঁর মতামত কে আপনার শ্রদ্ধা করা উচিত।
আর ফোন/এসএমএস পাঠালে আপনার উচিত হবে নিজের সিম বদলিয়ে ভালো থাকা।
পাঠক বৃন্দ সেদিন আমি বুঝতে পেরেছি কেন মেয়েরা এসিড দগ্ধ হয়।
এই কথাটা দিয়ে কি বুঝালেন ব্যাখা করলে বুঝতে পারতাম।
৩১ শে মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মোঃ আবু শাফিক চৌধুরী বলেছেন: আমি ভিষন ভাবে দুঃখিত যে আমি যা বলেছি সেটা আমার মনের কথা নয়। আমি তাকে খুব বেশি ভালবাসি তাই এমন কথা বেরিয়ে এসেছে। আমি খুব সরি। আর একটা কথা আমি তাকে পেতে যাচ্ছি।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৯
মোঃ আবু শাফিক চৌধুরী বলেছেন: হায়, সরলতা আমার নতুন লেখাটি দেখেছো। "দুখিনি এক ভিক্ষেরী মা" একটি অত্রপ্ত আত্নার মৃত্যু,
দেখবে কেমন আর আমাকে জানাবে আর আমার ভুল গুলো শুধরে দেবে। ধন্যবাদ ভালথেকো।
৪| ১৬ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:০৪
জারনো বলেছেন:
আমার মন্তব্য মুছে ফেলা হলো কেন?
০১ লা জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৫
মোঃ আবু শাফিক চৌধুরী বলেছেন: হায়, জারনো আমি আজকে নতুন কিছু লিখতে যাচ্ছি। আমার লেখা দেখ এবং আমাকে অনুপ্রেরনা যোগাবে আর আমার লেখা সম্পর্কে মন্তব্য করবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪
মোঃ আবু শাফিক চৌধুরী বলেছেন: যা ভাবছেন ঠিক তাই করুন এ বিষয়টা ঠিক আপনি ভালবলতে ও করতে ভাল পারবেন। কারণ ভুক্তভোগী আপনি। তবে এতটুকু বলতে পারি যে, সাবধান