![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ক্রিকেটকে ভালোবাসি বলেই ব্যস্ততার মাঝেও বাংলাদেশের খেলাটা দেখি না দেখতে পারলেও অন্তত খোঁজ খবর রাখতে চেষ্টা করি । বাংলাদেশ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পূর্ব থেকেই ক্রিকেট খেলি বলতে পারেন খুব দরদ দিয়েই খেলতাম জাম্বুরা বল বানিয়ে খেলতাম আশে পাশে পাড়া প্রতিবেশিদের কত জাম্বুরা যে ব্যাটের চপাটে চূর্ণ করেছি তা সঠিক সংখ্যায় প্রকাশ করা দূরুহ । কাপড়ের আবরনে ঢাকা ভারী ওজনের ডিওজ বল দিয়ে হালকা টেনিস দিয়েও খেলা হত । আমাদের স্কুলের মাঠে নিয়মিত খেলা হত তার সাথে প্রায় ৩ মাস পরপর ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হত আয়োজক কমিটি থাকতো আমাদের মহল্লা, জেলার পল্লি মঙ্গল এবং বিল্টু ক্লাবতো থাকতোই এর সাথে অন্যান্য গ্রাম,পাড়া,মহল্লা একেকটি দল হয়ে ক্রিকেট খেলা হত যদিও চ্যাম্পিয়ন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পল্লি মঙ্গল ক্লাবই হত তবে বিল্টু ক্লাবও ভালো খেলতো আমাদের বেতিলা এলাকাও খুব ভালো ক্রিকেট খেলতো স্থানীয় ক্রিকেট সংগঠক হিসেবে ঝন্টু ভাই এবং কালাম ভাই খুবই প্রানোচ্ছ্বল ছিলেন তাদের কড়া নির্দেশেই প্রতিদিন নিয়মিত সকাল বিকেল প্র্যাকটিস করতাম তারা নিজেরাও যেমন শৃঙ্খলের সাথে চলত আমাদের ও তাই বলতো আর আমরাও তাই করতাম ক্রিকেটটাকে তখন স্বর্গের মতই মনে হত ভালোবাসা ছিল অগাধ তা বলে বুঝানো যাবে না ।টিফিনের টাকা বাঁচিয়ে বল ব্যাট কিনতাম ক্রিকেট বলের দাম ছিল ৯০-১২০/= ম্যাচ ব্যাটের পরিবর্তে প্র্যাকটিস ব্যাট দিয়েই ম্যাচ খেলতাম বয়সের তুলনায় প্র্যাকটিস ব্যাটের ওজন ছিল বেশি তার পরেও খেলা চালিয়ে গেছি ওইযে শুধু একটি কারন ক্রিকেটের প্রতি অগাধ ভালোবাসা,পুরো টিমে একজোড়া ব্যাটিং হ্যান্ডগ্লাভস দুটি বল এবং একটি মাত্র প্র্যাকটিস ব্যাট ছিল ঐ একটি মাত্র ব্যাট এবং একজোড়া হ্যান্ডগ্লাভস রোটেট করে খেলতাম একদিন ফরিদপুরের সাথে খেলা ছিল তখন ব্যাট অবশ্য দুটোই ছিল কিন্তু মুশকিল হল গ্লাভও দুই জোড়া কিন্তুু গ্লাভসের আঙ্গুলের দিকটা ছেড়া, পেজ বোলারের একটা বল ব্লক করতে গিয়ে মাঝের আঙ্গুলে লেগে ভেঙ্গে গেল সেই ভাঙ্গাঁ আঙ্গুল নিয়েই পরে ৬৫ রান করেছিলাম ম্যাচটা জিতেছিলাম এবং ম্যাচ সেরা হয়ে ছিলাম প্যাড জোড়াও ছেরা থাকতো তার পরেও ক্রিকেট খেলতাম ভালোবাসা থেকে । ভোর ছয়টায় প্র্যাটিস করার জন্য সাঈদ বসের কাছে যেতে হত তারপর প্র্যাকটিস শেষ করে প্রাইভেট তারপর স্কুল-বাড়ী ফেরা তারপর আবার বেরিয়ে পরতাম মাঠে খেলার জন্য ।ও হ্যা সাঈদ বস হচ্ছে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক নাঈমুর রহমান দুর্যয় এবং মোর্শেদুল হক সুমনের কোচার যার হাত ধরেই তাদের ক্রিকেটের অ আ ক খ শেখা ।
এখানে বলা বাহুল্য দুর্যয় ভাই(নাঈমুর রহমান দুর্যয়) জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক এবং বর্তমানের বিসিবির অন্যতম ক্রিকেট সংগঠক এবং আরও একজ্ন জাতীয়দলের সাবেক স্ট্রাইক বলার মোর্শেদুল হক সুমন তিনিও নিয়মিত আমাদের মাঠে খেলতেন সুমন ভাই অবশ্য বাংলাদেশ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর বাংলাদেশ যখন প্রথম ১৯৯৮ সালে ভারতে মানে স্বাগতিক দেশ ভারত,বাংলাদশে এবং কেনিয়াকে নিয়ে ট্রাইনেশন সিরিজে অভিষেক হয় মুর্শেদুল হক সুমনের যেখানে তিনি পেসার হিসেবে যথেষ্ট ভালো বল করেছিলেন আমার মনে আছে ভারতের তখনকার অধিনায়র আজহার উদ্দীন সুমনের খুব প্রশংসা করেছিলেন-"বাংলাদেশে একটা বোলার আমার চোখে পড়েছে মুর্শেদুল হক সুমন ওর বলে গতি রয়েছে সুইং রয়েছে ও অনেকদুর যাবে "
বাশার ভাইও খেলতো তিনি অবশ্য জাতীয় দল পর্যন্ত যেতে পারেননি কিন্তু দুর্দান্ত ও চনমনে উইকেট রক্ষক ছিলেন খেলতেন আমার প্রিয় দল আবাহনীর হয়ে কিন্তু আবাহনীর তখন উইকেটরক্ষক ছিলেন দেশসেরা খালেদ মাসুদ পাইলট তাই হয়তো বা তাকে অনেকেই চিনবেন না তখন ঘরোয়া লীগে আবাহনী মোহামেডানকে কেন্দ্র করে খেলা হত যমযমাট উপভোগ্য ,অত বড় মাপের একজন প্লেয়ার থাকায় তাকে ছায়া হয়েই থাকতে হয়েছে । মনে আছে একবার জেলার ভিতরেই কয়েকটি দল ভাগ হয়ে খেলছি,আমি সেদিন ৬ নম্বর পজিশনে নেমেছি আমি অবশ্য ব্যাটিংয়ে ওপেন করতাম বেশী ছোট ছিলাম বিধায় সাঈদ স্যার ৬ নম্বরে পাঠালেন বোলার সুমন ভাই ব্যাটিংয়ে আমি কিপিংয়ে বাশার ভাই বাশার ভাই চেচাঁমেচি একটু বেশি করতেন এবং বলতে লাগলো এই পিচ্ছি কি করবে,বলে রাখা ভালো আমি যদি আউট না হতাম কেউ আমাকে আউট করতে পারতো না যখন ডিফেন্স করতাম ব্যাট এবং পায়ের ফঁাক থাকতো কম যথন পরপর দু বলে চার মারলাম তখন তো সবাই চুপ ৪০ করেছিলাম ঐ ম্যাচে ।
উপরোক্ত প্যাঁচালের জন্য দঃখিত না পারলেও হয় না আমি শুধু বোঝাতে চেয়েছি দুর্যয় ভাই এবং সুমন ভাইয়েরা শুধু ভালো খেলোয়ারই ছিলেন না ভালো মানুষও বটে ।আর তখন ক্রিকেট যারা খেলতেন তার শুধু আত্নতৃপ্তির জন্য ক্রিকেট খেলতেন টাকাতো থাকবেই তাই বলে সেটা মনুষত্যকে ছাড়িয়ে না ।
যাইহোক এবার মূল আলোচ্যবিষয়ে আসা যাক -
সাকিবের ছয় মাসরে নিষিদ্ধ শুধু কি শ্ৃঙ্খলাজনিত সমস্যা নাকি অন্য কোন স্বার্থ ?
আমার কাছে বিষয়টা ঘোরপাক খাচ্ছে কেন সাকিবকে এত বড় শাস্তি দিতে হবে আর সাকিবই বা কেন বারবার এমন বেয়ারা আচরন করতে যাবে আমাদের কিসেই বা এত খামতি আমাদের ক্রিকেট বোর্ড যাদের টাকা পয়সার দিক থেকে টেস্ট প্লেয়িং অন্য পাঁচটি সামর্থ্যবান বোর্ডের মধ্যে খেলোয়ারদের চাইবার আগেই সব হাজির হয়ে যায় নিমিষেই । আসলে এই সমস্যা আমরাই সৃষ্টি করেছি যখন হাবিবুল বাশারের নেতৃত্বে এদেশের ডজন খানেক েখলোয়ার ইন্ডিয়ান বিদ্রোহী লীগ আইসিএল খেলতে গিয়েছিল তখন তাদের আজীবন নিষিদ্ধ করে আবার ফিরিয়ে আনা হয় এটাই দেশের জন্য কাল হয়ে দাড়ায় তখন থেকেই তারা ভাবতে শিখে যত অন্যায় করা হোক না কেন আমাদের ছাড়া খেলবে কে আর আমাদের কৃতকর্মের জন্য বোর্ড মাফ করবে এই সুযোগে আমরা টাকা পয়সা কামাই আমি মনে করি ক্রিকেটারদের আমরাই শিখিেয়েছি যে তোমরা যতই গোতোয়া ষাড় হওনা কেন রাত হলে এক গোয়ালেই তোমাদের জায়গা হবে আর এরাও ইচ্ছামত সিং দিয়ে যা পাড়ছে করছে ।খেলোয়ারদেরকে বুঝতে হবে দেশের সাথে বেঈমানী করে টাকার পেছনে ছুটলে টাকাই কখনো অশান্তির কারণ হতে পারে ।অলক কাপালী , শাহরিয়ার নাফীস,আফতাব আহমেদ,মোশারফ হোসেন রুবেল এদের পারফরমেন্স একবার যাচাই করুনতো তারা নিজেরাই নিজেদের পাপে পুড়ছে তাদের আগের পারফরমেন্স এর সাথে যায়তো নয়ই বরং তারা যেন বল ব্যাট ধরতেই ভূলে গেছে এগুলো সব পাপের ফসল সর্বোপরি দেশের সাথে বেঈমানীর ফসল ।তাদের ফিরিয়ে এনেই বা দেশের কি হেয়েছে এখানেই আমাদের বোর্ডের ভূলের শুরু । এগুলোতে বাইরের কোন দেশের ফাঁয়দা আছে কিনা?তা অস্বীকার করা যায় না আমাদের বাংলাদেশী জাতী হিসেবে যা নিয়ে গর্ব করার মত তা নিয়েই ষড়যন্ত্র বিশ্ব সেরা সেই মসলীন কাপড়,সোনালী আঁশ খ্যাত পাঁট ,রপ্তানী আয়ের সর্বোচ্চ ক্ষেত্র তৈরী পোশাক শিল্প সব কিছুতেই বিদেশী চক্রান্তের সাথে আমাদের নোংরা রাজনীতি যেমন লতা বৃক্ষের মত ।আবার শুরু হয়েছে আমাদের গর্বের ক্রিকেটকে নিয়ে যাই কোথায় ,আশরাফুল ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা প্রতিভাদের একজন সেই আশরাফুলকেও আমরা হারিয়েছি সঠিকভাবে নার্সিং এর অভাবে ।
এবার দুমরে মুচরে ডাস্টবিনে ফেলে দেবার পালা বাংলাদেশ ক্রিকেটের গোল্ডন বয় এবং বিশ্ব ক্রিকেটের বিজ্ঞাপন সাকিব আল হাসানকে আমরা পারিও বটে ।।
্একসময় আমরা আফছোস করতাম এবং বলতে বলতে মুখে ফেনা উঠে যেত ইশঃ আমাদের কোন খেলোয়ার যদি ইংলিশ কাউন্টি খেলতে পারতো সেই পারতো কথাটাকে সাকিব খেলছে পারছেতে রুপান্তরিত করছে এমনকি দোর্দন্ড প্রতাপের সাথেই খেলছে শুধু কাউন্টিই নয় আইপিএল,ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লীগ কোথায় নেই তার পদার্পন । একজন বাঙ্গালী হিসেবে ভাবতেও গর্ববোধ করি বিশ্বে এত বাঘা বাঘা প্লেয়ার থাকতে আমাদের সাকিব বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার আমাদের কাছে পান্তাভাতে কাচা মরিচ মনে হলেও বিশ্ব ক্রিকেট পরিবারের অনেক বৃহত্তম দেশগুলোর মাথাব্যাথার কারণতো ঐখানেই তারা এতবড় দেশ হয়েও ব্যাটে বলে নিখঁত একজন বিশ্বসেরাতো দুরের কথা একজন মোটামুটি মানের অলরাউন্ডারও তৈরী করতে পারছে না এটাইতো তাদের দঃশ্চিন্তার কারণ ।
সাকিবের কথিত না খেলা অহমিকার পেছনে বাইরের কারো ইন্ধন উড়িয়ে দেয়া যায় না তেমনি উড়িয়ে দেয়া যায় না আমাদের ক্রিকেট কর্তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্টতাকে ।এসব বিষয় খতিয়ে দেখতে হবে নূণ্যতম ছাড় দেয়া চরম বোকামির পরিচয় হবে বৈকি ।সাকিবের ঔধ্যত্ত নতুন নয় এটাকে যারা বাড়তে দিয়েছে তাদেরও শাস্তি হওয়া দরকার পত্রিকায় দেখলাম সাকিবকে ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লীগে খেলার জন্য আকরাম খান মৌখিকভাবে অনুমতি দিয়েছে এখন শুনছি মৌখিক অনুমতির নিয়ম নেই যদি নাই থাকে তবে কেন বিসিবি পরিচালনা প্রধান আকরাম খান কোন আইনে কিসের ভিত্তিতে অনুমতি দিলেন এখানে কি আকরাম খানের দায়িত্ব অনুযায়ী মুর্খতার না ঔধ্যত্তের পরিচয় বহন করে না ?তাহলে সাকিবের শাস্তি হবার পূর্বে আকরাম খানের কেন কোন শাস্তি হবে না এক দেশে দুই নিতী তবে কেন প্রযোজ্য হবে ।কেনই বা তাকে ছয় মাসের জন্য সব ধরনের ধরোয়া ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ থেকে নিষিদ্ধ করা হবে শুধু তাই নয় েস কোন প্রকার অনুশীলনই করতে পারবে না ।বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনকে বলছি এতে করে আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন আমরা পরিস্কার নই ----ছয মাস নিষিদ্ধরে ফলে সাকিব তার এই উড়ন্ত ফর্ম নাও ধরে রাখতে পারে এমনকি চিরকালের জন্য আমরা বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডারকে হারাতে পারি হতে পারে ছয় মাস পরে সাকিব যখন মাঠে নামবে তখন আমরা শুধু ছায়া সাকিবকেই দেখতে পাবো এর দায় আপনিও এড়াতে পারেন না আপনি এত বড় সিদ্ধান্তের পূর্বে আর একটু চিন্তা করে এগুলে ভালো হতো না ? নাকি নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে এরকম অর্বাচীন সিদ্ধান্ত নিতেই থাকবেন।সাকিব খেলবে কি খেলবে না এটা আপনাদের কাছে অবশ্যই সে জবাব দিতে বাধ্য, দলের ভিতর একজন নতুন কোচের সাথে এ নিয়ে সে কথা কেন বলবে কোচই বা সাকিবের খেলা না খেলার ব্যাপারে সংঘর্ষে জড়াতে যাবে কেন তাহলে বিসিবি কি করে আপত্তি বা অনাপত্তি পত্র দিতে যাবে কোন প্লিয়ার কোথায় খেলবে না খেলবে তাহলে কোচের কথাই তো চূড়ান্ত আপনাদের দরকারটা কি ??????????????
এতে কি আমরা বুঝি না হাতুরে সিংহের কাঁধে বন্দুক রেখে আপনারা সাকিবকে গুলি করার চেষ্টা করছেন ।।
আপনিই বা কেন বার বার মিডিয়ার সামনে সাকিবের বিরুদ্ধে তেলে বেগুণে জ্বলে উঠছেন আমারতো মনে হয় বোর্ড কর্তারা আদিকালের মাষ্টারমশাইদের মত রক্তচক্ষু নিয়ে বসে থাকে আর সে জন্যই কোন খেলোয়ার আপনাদের থোরাই কেয়ার করে না । আপনি একজন বোর্ড সভাপতি আপনার ইমেজটাই গ্রো করবেন কিভাবে আপনার ছেলেরা আপনাদের কথা শুনে না এটা শুনতেও কেমন খটকা লাগে ।আমার যেটা মনে হচ্ছে দলের ভেতরে বাইরে খেলোয়ারদের নার্সিং বা কাউন্সিলিং এর বড় অভাব এই সমস্যাগুলোতো চা-কফি খেতে খেতে সমাধান করাই সম্ভব নয়তো পদত্যাগ করুন যোগ্য লোককে চেয়ার ছেরে দিন দেশের স্বার্থে ক্রিকেট পাগল জাতির স্বার্থে ।
আমাদের অনেক গর্বের জায়গা ক্রিকেট প্লিজ দয়া করে ক্রিকেটকে নোংরা রাজনিতীতে জরাবেন না ।
আমরা মনে করি আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ক্রিকেটের প্রতি তাঁর অগাধ ভালোবাসা ও আন্তরিক প্রচেষ্টার ফসল হচ্ছে বাংলাদেশর টেষ্ট মর্যাদা ।
নাজমুল হাসান পাপন ব্যক্তি হিসেবে যথেষ্ট ক্লিন ইমেজের অধিকারী নিঃসন্দেহে একথা বলতে পারি কিন্তুু ক্রিকেট জ্ঞান নিয়ে কিঞ্চিৎ হলেও অজ্ঞতা রয়েছে বৈকি ।
ক্রিকেটানুরাগী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট আকুল আবেদন আমাদের গর্বের এই জায়গাটিকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার জন্য এমন একজন লোককে ক্রিকেট বোর্ডের রজ্জু ধরতে দায়িত্ব দিন যিনি ক্রিকেটা ভালোভাবে বুঝে যিনি দলের প্রত্যেক খেলোয়ারকে পড়তে পারবেন খেলোয়াররাও যাকে পড়তে পারবে যার কমান্ড মানবে এক্ষেত্রে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও সাবেক পরিক্ষীত ক্রিকেট বোর্ড পরিচালক গাজী আশরাফ হোসেন লিপুকে বিসিবির দায়িত্ব দেয়া যেতে পারে ।
নাহলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ক্রিকেট হুমকির মুখে পরতে পারে অবিশ্বাস্য কিছু নয় ।।
বিঃদ্রঃ
(((ক্রিকেটের প্রতি আবেগ ও ভালোবাসা থেকেই কখাগুলো বললাম ,কেউ কষ্ট পেলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত )))
©somewhere in net ltd.