নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন শুধুই বহতা নদী...

আসিফবিডি৫৯

জীবন শুধুই বহতা নদী...

আসিফবিডি৫৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দাম্পত্য জীবনে অশান্তি, স্ত্রীই বেশি ভোগেন

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:১৬



সুখের জন্যই ঘর-সংসার। দাম্পত্য জীবন। নানা বিষয়ে স্বামী-স্ত্রীর মতের অমিল এবং পছন্দ-অপছন্দের দ্বন্দ্ব থেকে সে ঘরে কখনোবা হানা দিতে পারে অশান্তি, যা শেষ পর্যন্ত উভয়ের মানসিক পীড়নের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ পীড়ন শুধু মনকেই কষ্ট দেয় না, শরীরের ওপরও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। তবে সে ক্ষেত্রে স্বামীর চেয়ে স্ত্রীই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন। সম্প্রতি মার্কিন মনোবিজ্ঞানীদের নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। দেখা গেছে, দাম্পত্য সমস্যাজনিত স্ত্রীদের হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি থাকে।

গবেষক দলের প্রধান উটাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যান্সি হেনরি বলেন, অশান্তিতে ভরা দাম্পত্য জীবনের নেতিবাচক প্রভাব অনুসন্ধানে এ গবেষণা চালানো হয়। এতে দেখা যায়, কোনো বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর বাদানুবাদ ও পরস্পরের ওপর ঝাল ঝাড়ার ঘটনায় স্বামীর চেয়ে স্ত্রীকেই নানা শারীরিক সমস্যার ধকল পোহাতে হয়।

গবেষণায় ২৭৬ দম্পতির ওপর সমীক্ষা চালানো হয়। এসব দম্পতির সংসার জীবনের গড় বয়স ২০ বছর। সমীক্ষার ফলাফল আমেরিকান সাইকোসোমাটিক সোসাইটির কাছে পেশ করা হয়। বিবাহিত জীবনের ভালো ও মন্দ দিক সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা নেওয়ার জন্য প্রত্যেক দম্পতির কাছে নির্দিষ্ট কিছু প্রশ্ন রাখা হয়। দম্পতিরা এসব প্রশ্নে জবাব লিখে জমা দেন। সমীক্ষায় অংশ নেওয়া স্বামী-স্ত্রীর দেওয়া বর্ণনায় নিজ নিজ বিভিন্ন লক্ষণ খতিয়ে দেখে বিষণ্নতার হার নিরূপণ করা হয়।

এর পর চিকিৎসকেরা এসব দম্পতির ওপর কিছু পরীক্ষা চালান। এতে গুরুতর কিছু রোগের সঙ্গে বিষণ্নতার সম্পর্ক খতিয়ে দেখা হয়। দেখা গেছে, বিবাহিত জীবনে যেসব স্ত্রী বিষণ্নতায় ভুগছেন, তাঁরা ডায়াবেটিস ও বিপাকজনিত গুরুতর কিছু রোগে ভুগছেন। বিবাহিত জীবনের অশান্তি স্বামীকেও বিষণ্নতায় ভোগায়। তবে সে তুলনায় তাঁদের শারীরিক সমস্যা কম।

গবেষণায় মনোবিজ্ঞানীরা দেখেছেন, দাম্পত্য জীবনের টানাপোড়েন থেকে অনেক স্ত্রী হৃদরোগ, স্ট্রোক ও ডায়াবেটিসের মতো জটিল রোগে আক্রান্ত হন। এসব সমস্যা স্বামীদের তুলনামূলকভাবে অনেক কম।

গবেষক অধ্যাপক টিম ্নিথ বলেন, নিয়মিত স্বাস্থ্যসম্মত খাবার গ্রহণ ও ব্যায়ামচর্চার মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনে অশান্তিতে ভোগা স্ত্রীরা তাঁদের রোগের ঝুঁকি কমাতে পারেন। এ ব্যাপারে নির্ভরযোগ্য তথ্য-প্রমাণ রয়েছে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-২

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:২৩

মোঃ আমিন বলেছেন: হুম !

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৩০

মিআমি বলেছেন: vai ame english likty pare na . bangla k bord o nai ,R agy akhany akta k bord chelo , samu dada ra aj taky tuly da a sy , tai ay vaby liklam , sutorag kota hossy oy america bad de a bangladesh ar lokar opor likly valo , abong gobyshona chalan.ok,

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫৯

আসিফবিডি৫৯ বলেছেন: ভাই এই সমস্যা পৃথিবীর সব জায়গাতেই এক। শুধূ আমেরিকা নয় বাংলাদেশের মানুষও এ রকম ভোগে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.