নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার প্রকৃত ডিজাইনার নিয়ে কিছু প্রশ্ন (???)

২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৪

সবাইকে আমার আন্তরিক প্রীতি, সম্মান, ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।



বাংলাদেশের জাতীয় পাতাকার ডিজাইনার হিসেবে আমরা সবাই জানি বিখ্যাত চিত্রশিল্পী কামরুল হাসানের নাম। ডিজাইনার প্রসংগে একটু পরে আসছি, তার আগে আমাদের ন্যাশনাল ফ্লাগের আরও কিছু তথ্য জেনে নেই।







বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অনুপাত- ১০ : ৬ বা ৫:৩।



বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার লাল বৃত্তের মাপ- পতাকার ৫ ভাগের ১ অংশ।



বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সর্বপ্রথম উত্তোলন করা হয়- ২ মার্চ, ১৯৭১ইং সালে।



বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সর্বপ্রথম উত্তোলন করেন আ.স.ম আব্দুর রব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালের বটতলায় এক ছাত্র সমাবেশে।



বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দিবস ২মার্চ।



বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার সাথে মিল আছে- জাপানের জাতীয় পতাকার (এভাবে বললে ভালোহয় জাপানের জাতীয় পতাকার সাথে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার মিল আছে, জাপানে আমাদের অনেক আগে স্বাধীন হয়েছে)







এবার আসল প্রসংগে আলোচনা করা যাকঃ



বাংলাদেশের মানচিত্র প্রথম আঁকেন মেজর জেমস রেনেল। বাংলাদেশের প্রথম পতাকা ও স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যে পতাকা উত্তোলিত হতে দেখা গেছে, সেখানে লাল বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙের বাংলাদেশের মানচিত্র শোভা পায়। মানচিত্র শোভিত পতাকাটির ডিজাইনার ছিলেন শিব নারায়ন দাস। আজও মানচিত্র সমৃদ্ধ পতাকাটির দেখা মেলে বাংলাদেশের ইতিহাস এতিহ্য, একুশে ফেব্রুয়ারী, স্বাধীনতা দিবস, বীজয় দিবস, বাংলাদেশ কৃকেট দলের খেলার সময় দর্শকদের হাতে হাতে, এমনকি বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও। ২৩শে মার্চ ১৯৭১ইং সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বাংলাদেশের পতাকা উড়ান ধানমন্ডির ৩২নম্বর বাসায়, সেখানেও মানচিত্র সমৃদ্ধ পতাকাটি দেখা যায়। শিব নারায়ন দাসের পতাকাটি আমাদের পরিচিত কিন্তু শিব নারায়ন দাসের নাম আমরা ক’জন জানি?







বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পরে চারুকলা ইনিস্টিটিউটের প্রধান ছিলেন চিত্রশিল্পী কামরুল হাসান। তিনি হুট করে মানচিত্রটি তুলে দিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনারের খেতাবটি নিজ পকেটে পুরে নেন। তাকে যদি মন থেকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনার হিসেবে মেনে নেই তাহলে শিব নারায়ন দাশের প্রতি জুলুম করা হবে কারণ কামরুল হাসান পতাকাটির আকার, অনুপাত কিছুই পরিবর্তন করেন নি। তিনি শুধু মানচিত্রটি তুলে দিয়েছেন নিজ স্বার্থে হয়তো এমনও হতে পারে তখন যেহেতু তার ক্ষমতা ছিলো ও তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের আশির্বাদ পুষ্ট ছিলেন তাই কেউ এর প্রতিবাদ জানান নি। এতো বছর পার হলেও আমি এর প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

দেখুন ভারতের মানটিত্রের মধ্যে ফাঁকা অংশে বাংলাদেশের মানচিত্রটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ফাস্ট ওয়ার্লডের অনেক মানুষ এখনও বাংলাদেশ কে চেনে ভারতের অংশ হিসেবে, যদি পতাকার মানচিত্রটি উঠিয়ে না দেয়া হতো, তাহলে মানচিত্রের সুবাদেও অনেকে বাংলাদেশকে আলাদা ভাবে আইডেন্টিফাই করতে পারতেন। আমাদের পতাকা জাপানের মতো এমন কথাও একটু কম উচ্চারিত হতো কারণ দক্ষিন করিয়ার পতাকা জাপানের মতো এমন কথা কেউ বলে না।





(যে শিব নারায়ন দাশের নাম ইতিহাসের পাতা থেকে লাথি দিয়ে ফেলে দেয়া হয়েছে তার ডিজাইনের পাতাকা আজও উড়ানো হয় কেনো?)



আমি গুনি ব্যক্তিত্ব শিব নারায়ন দাশের প্রতি গভির শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। আমার মনে হচ্ছে তার ভাগ্য জগদিশ চন্দ্র বসুর চেয়েও খারাপ, মার্কনী আর জগদিশ বসু একই সময় রেডিও আবিষ্কার করেন কিন্তু মার্কনী আগে প্যাটেন্ট করানোর ফলে রেডিও আবিষ্কারের সুখ্যাতি ও রয়েলিটি তার কপালে যায়। আর অন্যের ডিজাইন চুরি ও ক্ষমতার দম্ভে নিজের নাম ইতিহাসে প্রকাশের জন্য অন্তর ভরে ঘৃনা পোষন করছি সার্থ-অন্বেষী কামরুল হাসানের প্রতি।



আমার সবগুলো পোস্ট দেখুন





মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:২৯

বায়স বলেছেন: Good Quest !

২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩০

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আসুন ভাই আমরা এই অনিয়ম গুলোকে তুলে ধরি নতুবা নতুন প্রজন্ম এর কিছুই জানবে না।

২| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৯

ইবলীস শয়তান বলেছেন: X( X(( সব শালাই ভন্ড।

২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৩

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: জ্বী ভাই! বাংলার শিল্প সাহিত্য ও আইনে অনেক জোচ্চুরী আছে। যেটুকু জানি তা তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

এই ঠান্ডা মাথার চোরগুলো ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়।

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪২

Palol বলেছেন:
শিব নারায়ন দাসের সঙ্গে আমার একবার এ ব্যাপারে কিছু কথা হয়েছিল। তার আগে বলি, বাংলাদেশের পতাকার ডিজাইনার হিসেবে আরো দুজনের নাম শোনা যায়। সিরাজ সিকদারের সমর্থকরা দাবি করেন, তিনিই পতাকার ডিজাইনার। আবার জাসদের কাজী আরেফ আহমেদও নিজেকে এ পতাকার ডিজাইনার হিসেবে দাবি করেছেন এক সভায়। সে সভায় আমি নিজেও ছিলাম। বিষয়টি শিব নারায়ন দাসের কাছে প্রশ্ন আকারে উত্থাপন করি। তাকে বলি, দাদা বলুনতো আসল ঘটনাটি। একটি পতাকার ডিজাইনার হিসেবে একাধিক ব্যাক্তি দাবি করেন। কিন্তু আমরা জানি আপনিই এ পতাকার ডিজাইনার। জবাবে তিনি রসিকতা করে বলেন, যারা যারা দাবি করেন, তাদেরই তোমরা ক্রেডিট দিয়ে দাও। তবে শিবনারায়ন দাসের কাছের কেউ কেউ বলেন, পতাকাটি যে বৈঠকে বসে ডিজাইন করা হয়, সেখানে অনেকেই ছিলেন। শিব নারায়ন দাসও সেখানে ছিলেন। তিনি তখন কুমিল্লার আর্ট কলেজের শিক্ষার্থী। পতাকার মাঝে সেই বাংলাদেশের মানচিত্রটি তিনিই একে দিয়েছিলেন। মানচিত্রের রঙটি কী হবে সেটিও তিনিই ঠিক করে দিয়েছিলেন। শিব নারয়ন দাসকে জাতি নিশ্চয়ই স্মরণ রাখবে। তার প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা।

২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৯

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: জাতি স্মরন করার আগে তো প্রচার বিমুখ মহান শিব নারায়ন দাশের নামটি তো জানতে হবে। আপনি জানেন ও সরাসরি দেখেছেন। এই নতুন প্রজন্মের কাছে তো তিনি এক সময় বিলুপ্ত হয়ে যাবে। যদি আমরা সঠিক পদক্ষেপ না নেই।

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৩

বায়স বলেছেন: আপনি কী পোস্টের সত্যতা সম্পর্কে সম্পূর্ণ নিশ্চিত ? তাহলে পোস্ট টা অন্তত নির্বাচিত পাতায় থাকা উচিত

২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৪৫

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ১০০% নিশ্চিত। অনেকগুলো রেফারেন্স বই আছে আমার কাছে। আর বাংলাদেশের সিনিয়র চিত্রশিল্পীগণ অবশ্যই জানেন।

৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১১

ছাইচাপা আগ্নেয়গিরি বলেছেন: @বায়স>> Wikipedia তে দেয়া ইনফরমেশন দেখেন, সেখানে পতাকার ডিজাইনার এর নাম হিসেবে শিব নারায়ণ দাসের নাম দেয়া ।


Wikipedia Link

২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৮

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: Wikipedia এ কামরুল হাসান লেখা আছে। লিংকটির ডানপাশে দেখুন।
Proportion 3:5
Adopted 17 January 1972
Design A red disc on a green field.
Designed by Quamrul Hassan

৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫৬

নির্জন০০৭ বলেছেন: পাশে আছি...সত্যতা যাচাই করা উচিৎ। দুজনেই গুনী ব্যাক্তি সন্দেহ নাই তবে পতাকার ব্যাপারে সন্দেহ দুর হোক। প্রতিবাদী :P

২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: যার ডিজাইন করা পতাকা প্রথম উত্তোলিত হয়েছিলো, যার পতাকা স্বাধীনতা সংগ্রাম, যার পতাকা বাংলাদেশের অস্থায়ী ও স্বাধীনতা পরবর্তি সরকার ব্যবহার করেছিলেন তিনিই কৃত্তিত্ব পাবার প্রকৃত দাবিদার। কামরুল হাসান সাহেব অপ্রত্যাশিত।
ধন্যবাদ!!!

৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩৭

হিম০৬ বলেছেন: পতাকার ডিজাইন নতুন করে করা হউক।

২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৩

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: কে করবে?

৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:০৮

বায়স বলেছেন: @হিম - তার চেয়ে হলুদ মানচিত্র ফিরিয়ে আনা হোক । এই ডিজাইনটাই আমার ভাল লাগে । নয়তো জাপান আর আমাদের ফারাক শুধু রঙে । তাতে নিজেদের শিল্পীদের থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলার উপক্রম হয় । নিজেদের একটা পতাকা - তার ডিজাইন ও মৌলিক নয় । লজ্জাজনক।
পোস্ট স্টিকি করা হোক ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫৮

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সহমত

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:২২

বায়স বলেছেন: বাংলা উইকি তে পেলাম ইতিহাস

১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে ব্যবহৃত পতাকার উপর ভিত্তি করে এই পতাকা নির্ধারণ করা হয়, তখন মধ্যের লাল বৃত্তে বাংলাদেশের মানচিত্র ছিল, পরবর্তীতে পতাকাকে সহজ করতেই, মানচিত্রটি বাদ দেয়া হয়। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা, জাপানের জাতীয় পতাকার সাথে মিল রয়েছে, কিন্তু পার্থক্য হচ্ছে বাংলাদেশের সবুজের স্থলে, জাপানীরা সাদা ব্যবহার করে। লাল বৃত্তটি একপাশে একটু চাপানো হয়েছে, পতাকা যখন উড়বে তখন যেন এটি পতাকার মাঝখানে দেখা যায়।

আদি পতাকাটি এঁকেছিলেন স্বভাব আঁকিয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শেরে বাংলা হলের ছাত্রনেতা শিবনারায়ন দাশ[১]। আ.স.ম. আব্দুর রব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ইতিহাসে প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন ১৯৭১ সালের মার্চ ০২ তে। শেখ মুজিবর রহমান মার্চ ২৩ তারিখে তাঁর বাসভবনে, স্বাধীনতা ঘোষনার প্রাক্কালে পতাকা উত্তোলন করেছিলেন। ১৯৭২ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার শিবনারায়ন দাশের ডিজাইন কৃত পতাকার মাঝে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ, রঙ, ও তার ব্যাখ্যা সম্বলিত একটি প্রতিবেদন দিতে বলে পটূয়া কামরুল হাসানকে। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা তার মানে মানচিত্র বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত সরকারী। এবং সেটাকে সহীহ্ করতে পটুয়া কামরুল কে জড়ানো । "তুমি করো এবং ব্যাখ্যা কর যে কী করলে , কেন করলে " আজব তো !

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০২

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: সরকারী সিদ্ধান্ত কি কখনও একপেশে হয় না? কামরুল হাসান তখন চারুকলার প্রধান পদে অধিষ্ট ছিলেন, তিনি শিবনারায়নের নামের জন্য সুপারিশ করলে সরকার কি মানতেন না?

শিবনারায়ন দাসের প্রাপ্য সম্মান ফিরিয়ে দেয়া হোক।

ধন্যবাদ!!!

১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৩১

বায়স বলেছেন: এই সামু ব্লগেই আরো লেখা হয়েছেশিবনারায়ণ দাশ - বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকার প্রথম নকশা-প্রণেতা েই সাথে বিপ্লব ভাইয়ের গবেষণা স্বাধীন বাংলার পতাকার প্রথম নকশাবিদ এর ফলে শিবনারায়ণ দাশের নাম সবার দৃষ্টিগোচরে আসে। এর ওপর ভিত্তি করেই বাংলা ও ইংরেজী উইকী সংশোধিত হয়

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০৩

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমাদের পাঠ্যবইতেও এর পরিবর্তন চাই।

ধন্যবাদ চমৎকার দু'টি লেখার লিংক শেয়ার করার জন্য।

১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০৬

Palol বলেছেন: পটুয়া কামরুল হাসানকে নিয়ে এব্যাপারে কোনো বিতর্কের অবকাশ নেই। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে পতাকার সঠিক মাপ সঠিক রং এবং মাঝের মানচিত্রটি বাদ দিয়ে একটি প্রমিত রূপ দিয়েছিলেন তিনি। যেটা এখন রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত।

২৫ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:০৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: রাষ্ট্রীয় সব স্বীকৃত্বী কি ১০০% সঠিক হবেই ? আমরা জেনেশুনে কেনো চুপ করে থাকবো?

ধন্যবাদ!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.