![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ কদিন ধরে যা বৃষ্টি হচ্ছে ...বলাই বাহুল্য । এই চৈত্র মাসে বৃষ্টি হয় তাও আবার এভাবে বলা নেই কওয়া নেই হুট করে...এসব বলতে বলতে পলাশ তার নিজের রুমে ঢুকে ফ্রেশ না হয়েই ফেসবুক নিয়ে বসলো ...
মেসের জীবন তাই তেমন তাড়াহুড়ো নেই । পলাশের বাবা-মা , বৌদি , ভাতিজি , বড় দুই ভাই ও ছোট বোন সবাই থাকে সিলেটে । বিশেষ প্রয়োজনেই পলাশের মেস জীবন । ফেসবুক অন করেই সবসময় বন্ধুত্তের অনুরোধ গুলোই আগে দেখে পলাশ ... প্রতিদিন তার মনে হয় আজকেই বুঝি নতুন কোন বন্ধুর সাথে তার পরিচয় হবে , যার পথচলা হবে অনেক দিনের , অনেক সময়ের অফুরান ভালোবাসার ।
অন্তি নামের এক মেয়ের বন্ধুত্তের অনুরোধ দেখে পলাশের মনে কেমন কেমন জানি হলো । প্রথম কারণ , অন্তি নামটাই অন্যরকম ভালোলাগার পরশ দিয়ে গেলো মুহূর্তেই । দ্বিতীয় কারণ , ভালোলাগা / ভালোবাসার দ্বিতীয় কোন কারণ থাকতে নেই । এই দুই কারণের উপর ভিত্তি করেই শুরু তাদের আলাপচারিতা । পলাশ অবশ্য খুব রোমান্টিক একজন মানুষ সাথে শিল্পমনা । প্রায় সময় ফেবু তে স্ট্যাটাস দেয় , সেগুলো অবশ্য অন্তির ভালো লাগে ... স্ট্যাটাস গুলো ভালো না লাগার অবশ্য কোন কারণ নেই ।
পলাশের স্ট্যাটাস শুধু অন্তির জন্যেই দেয়া হয়, অথচ অন্তির নাম উল্লেখ থাকে না । যারা জানে না তারা অনেকেই জানতে চায় ... কে সেই স্নিগ্ধকন্যা ? অথচ স্নিগ্ধকন্যা, পলাশের কল্পরাজ্যে স্মিত হেসে বলে, আরে বোকা আমি তোমারই । পলাশের প্রশ্ন ...তাহলে দশটা প্রশ্ন করলে একটার উত্তর দাও কেন যদি তুমি আমারই হয়ে থাকো ? স্নিগ্ধকন্যা অন্তি তখন তার সেই মহামুল্যবান হাসি দিয়ে বলতে থাকে , সবার মাঝে যদি আমি মিশে যাই। তবে এতো তুমি আমায় খুঁজে পাবে না...যেমন হারানো মানিক খুঁজে পায় না কেও তেমন হবে তখন । আর এই কারণেই একটার উত্তর দেই যাতে তোমার এই স্নিগ্ধকন্যা পলাশের কল্পরাজ্যে স্থায়ী বাসিন্দা হতে পারে । এভাবেই স্ট্যাটাস দেয়া আর অনেক সময় পার হয়ে যায় ফেসবুকের চ্যাট বক্সে কথা বলে...দুজনের ভালোলাগার বহিঃপ্রকাশ আরো বেশী দৃঢ় হতে থাকে । জানতে ও বুঝতে চায় একে অপরকে ... হয়তো বুঝেও না বুঝার ভান করে দুজনেই । যাতে আরো একটু বেশী করে ভালোবাসার পরীক্ষা দিতে পারে ...
অন্তি সেদিন কথায় কথায় তার সবচেয়ে কাছের ও প্রিয় বন্ধু পুজা, বৃষ্টি আর অভিষে্কের.কথা বলেছিলো পলাশকে......অন্তির সব কথা পলাশ কতো মনোযোগ দিয়ে শুনে তা বলে বুঝানো যাবে না... আর সেটাই কিছুদিনের মধ্যে প্রমাণ পেলো অন্তি নিজেই । কারণ পলাশ অন্তির বন্ধুদের নিয়ে একটি কবিতা লিখেছিলো ...
চৈত্রের এই শ্রাবণে অঝোর ধারায় কাঁদছে আজ আকাশ
মনের মাঝে রুদ্ধশ্বাসে লোহার শেকল ভাঙছে সব নিঃশ্বাস
জলের স্রোতে ধূলিকণা মিশ্রিত , যারা ছিল আলাদা এক এক
এইভাবেই অকালে আজ হলো পুজার দ্বারা বৃষ্টির অভিষেক.
চার লাইনের কবিতা , কিন্তু তাতে যে ভালোবাসার মানুষকে খুশি করানোর আপ্রাণ চেষ্টা , তা কিন্তু অন্তির চোখের আড়াল হতে পারে নি ।
পলাশ বুঝতে পেরেছিল অন্তির রাগ খুব বেশী কিন্তু অন্তি রাগ করে না । আবার সেই পলাশের কল্পরাজ্যে পলাশ ভেবেনিলো ... পলাশ আছে তাই হয়তো রাগ করে না অন্তি । ভালোবাসার মানুষের উপর রাগ হয় না , যেটা হয় তার নাম অনুরাগ । অন্তি আর পলাশের কথার কোন অন্ত নেই । অনেক বিষয় নিয়েই কথা হয় তাদের মধ্যে । অন্তির পরিবারের কিছু ভালোলাগার কথা সেদিন পলাশকে বললো , অন্তি । পলাশ তার সেই উপলব্ধি দিয়ে ক"লাইন লিখে ফেললো ... মুক্তির পথে অন্তি... আটপৌরে মেয়ে অন্তি, ঠিক যাকে বলে একদম অন্যরকম, যাকে ঘিরে কবিতাই লেখা যায় , ধরা তো দেয়না, আর দিলেও যে রয়না, এমন মেয়েকে ভেবেও এক অজানা সুখ পাওয়া যায়, এলোকেশী মেয়েটি আজ অনেক বড় হয়েছে,ও যেতে চায় মুক্তির পথে (মায়ের নাম মুক্তি)আমি নিজেই মাঝে মাঝে ভাবি এই মেয়েটির মুক্তিবেগ তো হয়েছেই, আরো কিসের ?? বাবার খুব আদরের মেয়ে অন্তি , তাই ওর বাবা ওকে ডাকে মুমাই । পড়ক্ষণেই বুঝতে পারলাম ওর মায়ের মত হতে চায়, ওর মা অসম্ভব ভালো একজন মানুষ, অন্তির কাছে পৃথিবীর সেরা প্রাপ্তি হলো মা। ওর একটাই কথা আজ একটি পথ ই চেনা, সে হলো মুক্তির পথ। লেখা টা পলাশ নিজেই পড়ে শোনাতে লাগলো । আবারও অবাক হলো ...এতো সুন্দর করে নিজের দুইজন কাছের মানুষের কথা শুনলে যে কেও খুশি হবে ...আর পলাশ তো অন্তির হৃদস্পন্দন ।
পলাশের সুন্দর কন্ঠস্বর খুব পছন্দ অন্তির কাছে , অবশ্য পলাশ একসময় কথাবন্ধু ছিলো । তাই পলাশের কণ্ঠের প্রেমিকা ছিলো হাজার লক্ষ নারী , কিন্তু জয়ী হলো অন্তি । অন্তিও কিন্তু কম যায় না , খুব সুন্দর গান করে । প্রায়ই প্রতি রাতেই অন্তির গান শুনে পলাশ ঘুমাতে যায় আর পলাশের সুন্দর কণ্ঠের শুভ সকাল অন্তির ঘুম ভাঙ্গায় । এ যেনো নিয়মের বেড়াজালে এক অনিয়ম ।
অন্তিও তার ক'দিন পর পলাশের মতোই উত্তর দিলো , লিখার মাধ্যমে । এসো হাত ধরে যাই একটু দুরে, যেখানে সূর্য অস্তমিত হয়,যেখানে নেই কোনো ভয়। গানের ঐক্যতানের সুরে কিংবা নবান্নের ভোরে... পলাশ তো খুশি ...এটা ব্যাক্ত করার ভাষা নাই । পলাশের মাঝে মাঝে মনে হয় , " আমরা দু"জন যেনো সেই চিঠির যুগে চলে গেছি । তখন তো মুখে বলার চেয়ে , কলমের কালির মাধ্যমে ভালোবাসা প্রকাশ পেতো । অন্তি একদিন সাহস করে পলাশকে জিজ্ঞেস করলো ...আচ্ছা তোমার কাছে আমি কেমন বলো তো ? শুনতে মন আকুল আজ । পলাশের চোখে তখন ঝিলিক আর মনের অস্থিরতাকে স্থির করে বলতে লাগলো , শুনো ...
পলাশের কল্পরাজ্যে স্নিগ্ধকন্যা অন্তি হলো আটপৌরে একটি মেয়ে যার চোখে ও মনে শুধু মুগ্ধতার আলো জ্বলে , যা কহতব্য নয় । মাঝে মাঝে মনেহয় তোমার কেশ রাশির উচ্ছলতার ঘ্রাণ নেই । আচ্ছা তুমি কি কখনো আমার কাছ যাবে হারিয়ে যাবে ? না , যাবো না হারিয়ে ... অন্তি বললো । প্রমিস করে বলছো তো অন্তি ? হুম ... আমি অন্তি পলাশের সাথেই থাকবো কথা দিলাম । স্নিগ্ধকন্যার নয়ন বেয়ে শ্রাবণের ধারা ঝরছে, পলাশ অবশ্য খেয়াল করেনি । অন্তি অশ্রু মুছতে লাগলো । এবার অবশ্য পলাশের গোচরীভূত হলো অন্তির নয়নের শেষ অশ্রু বিন্দুটা । পলাশ কারণ জানতে চাইলো কেন কাঁদছো তুমি ? অন্তির হাত কখন যে পলাশের হাতে চলে এসেছে খেয়াল নেই তা কারোই । অন্তি কান্নাস্বরে বলে উঠলো , হুম আমি তোমার ছিলাম , আছি আর থাকবো সারাজিবন। অন্তির মনের রেডিওতে শুধু এখন " তোমায় ছেড়ে বহুদুরে যাবো কোথায়" গানটা বেজে যাচ্ছে ।
পলাশের বুকে মাথা রেখে স্নিগ্ধকন্যা অন্তি পলাশের কল্পরাজ্যে ক্ষণিকের জন্যে সুখে ভেসে আসলো । আর অনুভব করলো , পলাশের আসল ভালবাসা যার পুরোটা জুড়ে অন্তি আর অন্তি । মনে মনে অন্তি বলতে লাগলো পলাশকে , ভালোবাসা গুছানো হয় কিনা জানি না ।কিন্তু তোমার মতো এতো সুন্দর করে গুছিয়ে আর কেওই আমাকে ভালোবাসতে পারবে না ।
পলাশ আজ মন্দিরে গেলো ... তার ধারণা , প্রতিটি উপাসনালয়েই অসম্ভব রকম ভালোলাগা দেয়, হউক সে মন্দির,মসজিদ,গীর্জা কিংবা প্যাগোডা, পবিত্রস্থানের স্পর্শী কোমলতার ছোঁয়া পাওয়া যায় । অন্তির জন্যে ঈশ্বরের কাছে কিছু চেয়ে প্রণাম করছে পলাশ । " শিবের মতো স্বামী পাওয়ার জন্যে মেয়েরা উপোস করে , পুজো দেয় ...তবে বাস্তবে তোমার পার্বতীর আর সেই কষ্ট করা লাগবে না মনে হচ্ছে ... ভালো থেকো শিব , ভালো থেকো পার্বতী... ভালো থেকো ভালো পলাশ , ভালো থেকো অন্তি " হঠাৎ করেই একথা গুলো ভেসে এলো পলাশের কানে , প্রণাম শেষে চোখ মেলে কাওকেই দেখতে পেলো না । তাহলে কে বললো এসব ? অন্তির কথা তো কেও জানে না ...পরক্ষনেই মনে হলো ঈশ্বরের কাছে অজানা কিছুই নয় ... হয়তো আশীর্বাদ ছিলো এই কথাগুলো ...তাই ভেবে নিয়ে খুশি মনে অন্তিকে ফোন দিয়ে বললো সব ...
আরে পলাশ ওঠো তো আমরা তিনজন কিন্তু তৈরি হয়ে আছি তুমি কুম্ভকর্ণের মতো ঘুম যাচ্ছো কেনো ? অন্তি বলেই যাচ্ছে , পলাশ নিদ্রায় মগ্ন । বাবা , বাবা , ও বাবা ওঠোনা ... আজ না পহেলা বৈশাখ । তুমি না বলেছিলে আজকে সকাল বেলায় আমদের বৈশাখী মেলায় বেড়াতে নিয়ে যাবে । আর নিজেই ঘুমাচ্ছো । ঋষি আর ঋদ্ধিতা পলাশ ও অন্তির দুই ছেলে-মেয়ে । দুইজন পলাশের দু"দিক থেকে শুধুই ডাকছে আর পিতাকে সন্তানের স্নেহ দিয়ে যাচ্ছে । এই দুই দেবশিশুর ডাকে পলাশ তার কল্পরাজ্য থেকে বর্তমানে আসলো আর চোখ খুলে ভালোবাসার প্রিয় তিনজনকে দেখে নিজেই মুচকি হেসে উঠলো । সারারাত তাহলে পলাশ নিজের ভালবাসার মাঝে ভ্রমণ করে আসলো । অন্তি লাল -সাদা জামদানী পড়েছে সাথে খোঁপায় বেলী ফুল , ঋষি পাঞ্জাবী ধূতি আর মেয়ে ঋতু লাল-সাদা সালোয়ার কামিজ ...পলাশের জন্যে অন্তি সাদা সুতোর কাজ করা একটা সাদা পাঞ্জাবী কিনেছিলো সেটাই পড়বে। অন্তি এটা ভালো করে জানে যে , পাঞ্জাবীতে অন্তির পলাশকে শুধুই অন্তির মনে হয় ...
পলাশ , অন্তির দেয়া সাদা পাঞ্জাবীটা পড়তে থাকে আর মনে মনে ভাবতে থাকে ১৪২৩ বঙ্গাব্দ মনে হয় আনন্দেই ভরে যাবে আমার । যাই হোক চারজন মিলে আজ মনের আনন্দে ঘুরবে সারাদিন । পহেলা বৈশাখের মেলায় ঘুরাঘুরি , খাওয়া দাওয়া সারাদিনের ক্লান্তি শেষে তারা চার জন পার্কে এসে সবুজের মাঝে বসলো ... ঋষি ও ঋদ্ধিতা বাবার কিনে দেয়া খেলনা নিয়ে মনের আনন্দে খেলছে । ছেলেমেয়ের এই আনন্দ দেখে তারা দুজন খুব খুশি , ঠিক প্রথম যেদিন পলাশ ও অন্তির দেখা হয়ে খুশি লেগেছিলো মনে ... সেই রকম । অন্তি কিছু বলতে লাগলো বাবুই পলাশ কে ... জানো বাবুই ( অন্তি , পলাশকে বাবুই নামে ডাকে ) আজকে একটা কথা বলবো তোমাকে যা আগে বলা হয়নি । পলাশ তো অবাক হয়ে বললো , কি এমন কথা যে আমি জানি না । অন্তি বলতে লাগলো , সেদিন ফেসবুকে তোমাকে আমি না দেখেই , বলতে পারো ভুলবশত বন্ধুত্তের অনুরোধটা পাঠিয়েছিলাম । পলাশ হেসে বললো ... ভাগ্য ভালো ভুলটা করেছিলে বলেই আজকে আমি আর তুমি এক ছাদের নীচে থাকার অধিকার পেলাম । সবচেয়ে বড় উপহার হলো , ঋষি আর ঋদ্ধিতার মতো দুটি নিস্পাপ শিশুর মুখ থেকে বাবা-মা ডাক শুনতে পাও্য়া । এবার বলো অন্তি , ভুল টা কি ঠিক / সঠিক কোন টা ? অন্তি পলাশের হাতটা টেনে এনে নিজের হাতে রেখে বললো , এমন সুন্দর ভুলের সাথেই সারাজীবনটা কাটিয়ে দিতে রাজি আমি ...
এর মধ্যে সন্ধ্যা হয়ে আসছে , তাই বাসায় ফেরার জন্যে গাড়িতে বসলো ...বাচ্চারা পেছনের সিটে উঠে বসতে না বসতে ঘুমিয়ে পড়লো। ক্লান্ত শরীর তো তাই ...পলাশ ড্রাইভ করছে । অন্তি , পলাশের পাশে বসলো অ্যার বললো , আচ্ছা তোমার মেস জীবনের সেই "নবান্ন" রেস্টুরেন্টে খাবো আজকে রাতে চলো । আপনার হুকুম শিরোধার্য আমার প্রিয় প্রাণেশ্বরী ... হাসি মুখে এ কথা বলেই সিডি প্লেয়ারে ওদের দুজনের খুব পছন্দের একটা ছাড়লো পলাশ । সাবিনা ইয়াসমিনের কন্ঠে গাওয়া " রাজলক্ষ্মী ও শ্রীকান্ত " সিনেমার " শত জন্মের স্বপ্ন তুমি আমার জীবন এলে , কতো সাধনায় এমন ভাগ্য মেলে " গানটি ... এই মুহূর্ত যেনো শেষ না হয় ওদের জীবনে । গল্পের মূল দুই চরিত্র কল্পরাজ্যর পলাশ ও স্নিগ্ধকন্যা অন্তিকে উৎসর্গ করেই আমার এই লিখা । তাদের জীবন সবসময় সুখের পরশে ভরে উঠুক । আমার পছন্দের কিছু মানুষের তালিকায় তারা আছে ...আর থেকে যাবে সবসময়ের জন্যে ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২০
অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: বলেছেন: হারাতে কার না ইচ্ছে করে , আমাদের সবারই যার যার পছন্দের জায়গায় হারিয়ে যেতে মন চায় । তাহলে একবার আপনিও কল্পরাজ্যে হারিয়ে গিয়ে আবার এসে আমাদের জানিয়ে দিন আপনার অনুভুতি .
।
এটা আমার লিখা প্রথম কোন গল্প । যার অর্ধেক কাহিনী সত্যি আর বাকীটা কল্পনার মিশেল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:৩৩
হাসান আল-আমিন বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো । যদিও আপনার লেখা কে বিচার করার মত যোগ্যতা আমার নেই । শুধু বলবো, আরোও দেখতে চাই এমন লেখা । সম্ভব হলে আরোও ভালো মানের লেখা উপহার দিবেন ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২১
অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: ধন্যবাদ সময় দিয়ে লিখাটি পড়ার জন্যে। চেষ্টা করবো আরো ভালো কিছু লিখার সাথে থাকুন
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:১০
মহা সমন্বয় বলেছেন: মাঝে মাঝে আমারও কল্পরাজ্যে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে।

সুন্দর লিখা, আপনাকে ব্লগে স্বাগতম।