![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কালকে যখন খেলার ক্লাইমেক্স টাইম তখন আপনার পাশে যদি কেউ ইন্ডিয়ার পক্ষে হয়ে কথা বলতো তখন আপনার কেমন লাগতো? মুক্তিযুদ্ধাদেরও ঠিক তেমনই লেগেছিলো যখন মরহুম গোলাম আযম গংরা দেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে বলেছিলো। মুক্তিযুদ্ধাদের পরাজয়ের জন্য সচেষ্ট ছিলো এবং পাকিস্তানের পেয়ারী ছিলো। শীতে যখন মুক্তিযুদ্ধারা কাতর ছিলো তখন তারা পাকি ক্যাম্পে তৎকালীন জামাতের লোকেরা বারবিকিউ পার্টি করে উষ্ণ হয়েছিলো। আপনি এবার ৭১ এর ফিলিংসটা বুঝতে পারবেন। একটা দেশের ৯৫ ভাগ যখন স্বাধীনতা উম্মুখ তখনো এসব পরদেশপ্রেমীরা পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর কাছে আলবদর আলসামসকে অস্ত্র সহায়তা চেয়েছিলো যেন মুক্তিযুদ্ধাদের বিনাশ করা যায়। বিজয়ের যখন দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ তখন তারা মরণ কামড় দিলো দেশের বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়নে।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫
আশমএরশাদ বলেছেন: এই উপমহাদেশে জামাতের রাজনীতি হঠকারীতায় পুর্ণ। যার কারণে ধর্মান্ধ সমাজেও তারা খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি এমনকি পাকিস্তানে পুরনো দল হয়েও এখনো দুই একটার বেশি আসন পায় না। বিএনপি আর আপনারা আলাদা আলাদা করে রাজনীতি করে দেখুন না তখন জামাতের কি হয়। জামাত কেন? য ধর্মভিত্তিক যে কোন দলেরই বেসিক ভিত্তি নাই গণতান্ত্রিক এবং মাল্টিরিলেজিয়াস সমাজে নৈতিক রাজনীতি করার । দেশ জন্মের মতো গুরুতর অপরাধ এবং অভিযোগ থাকার বাইরেও তারা সংগঠন হতে পারে রাজনৈতিক দল কখনো নয়। সংখ্যাগরিষ্টতার জোরে মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ কোন ন্যায্য আইনে সম্ভব নয়। বাংলাদেশের নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ মানে দেশের মালিক জনগণ। কিন্তু শুধু মাত্র একটা ধর্মের মানুষই মালিক সে কথা বলা হয়নি। তাই সুরেন্দ্র কুমার কখনো প্রধানমন্ত্রী রাস্ট্রপতি হতে পারবে না সেটা যে রাজনৈতিক দল বলে তাদের নিবন্ধন কখনোই থাকার কথা না। কারণ কারো রাজনৈতিক অধিকার হরণের মতো টার্ম কোন রাজনৈতিক দলে থাকতে পারে না। ধর্মের ভিত্তিতে রাষ্ট্র গড়ে উঠেনি রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে ভৌগলিক সীমানা এবং তদঅঞ্চলের মানুষকে বিবেচনায় রেখে। রাষ্ট্রের সাথে আপনার এবং সুরেন্দ্রের পরিচয় একই এবং সে সম্পর্কের নাম নাগরিক। মৌলিক মানবাধিকারের সবকটি ধারায় সংবিধানে আছে ৩য় পরিচ্ছদে । সংখ্যাগরিষ্টতা মানে ন্যায্যতা নয়। সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ যা চাইবে তাই আইন নয়। চাওয়াটা আইনমাফিক ন্যায় বিজ্ঞান মাফিক হতে হয়।
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯
যাযাবর রাজা রিটার্নস বলেছেন: বারিধারা ৩, আপনারা ভয়ে থাকুন এটাই আমরা চাই। জামাত শিবির রাজাকার/এই মুহুর্তে বাংলা ছাড়।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
বারিধারা ৩ বলেছেন: @ রাজা রিটার্নস, আপনাদের চাওয়াতে কিছুই এসে যায়না। জামাত শিবির চিরকাল এদেশের রাজনীতির অংশ হয়ে থাকবে। মিডিয়ার বিরুদ্ধ আচরণ এবং সরকারের প্রতিহিংসার কারণে এখন কিছুটা কোনঠাসা আছে বটে, কিন্তু এ অবস্থা বেশিদিন থাকবেনা। ফেসবুকের কল্যাণে ৭১ এবং জামায়াত সম্পর্কে মানুষের ভুল ধারণা অনেকটাই ভেঙ্গেছে। জামায়াতীদের ব্লগগুলোর উপর বিটিআরসি'র এবং টিভি চ্যানেলগুলোর উপর ইনু মন্ত্রণালয়ের খবরদারি ঊঠে গেলেই সব প্রশ্নের জবাব মিলবে এবং জামায়াত শিবির এবং মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে মানুষের সকল কৌতূহলের অবসান ঘটবে।
জামায়াত শিবিরকে কোনভাবেই বাংলা ছাড়া করা যাবেনা। এদেশের মানুষ যতদিন বাংলায় কথা বলবে - জামায়াত শিবিরও ততদিন টিকে থাকবে।
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে সব কিছুর সাথে সব কিছুর একটা সামঞ্জস্য আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪০
বারিধারা ৩ বলেছেন: আপনার উপযুক্ত উত্তর দেবার জন্য হাত নিশপিশ করছে কিন্তু সামুর 'দেশপ্রেমিক' মডুবাহিনী জামায়াত-শিবিরের পক্ষে যায় - এরকম কোন মন্তব্য সহ্য করবেনা, কোন নোটিস ছাড়াই ব্লক করে দেবে - এই ভয়ে উত্তর দান থেকে বিরত থাকলাম। যে যেমন বুঝে সন্তুষ্ট থাকুক - আমার কি?