![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১.
চাকরির ইন্টার্ভিউ।
চাকরী শিকারীরা বসে আছে। এখন
পর্যন্ত ব্যর্থ শিকারী তারা।
সবাই যার যার মত
সর্বচ্চো প্রস্তুতী নিয়ে এসেছে এবার
একটা চাকরি যেন শিকার করতেই
পারে। নিজেকে যতটা পারা যায়
চকচকে করে নিয়েছে। কিন্তু
ইন্টার্ভিউ বোর্ডের
দরজা থেকে বারবার তাদের চোখ
অন্যদিকে চলে যাচ্ছে। তাদেরইমত এক
চাকরিপ্রার্থির দিকে।
যে কিনা পড়ে এসেছে জিন্স, টি-
শার্ট আর স্যান্ডেল। টি শার্টটার
রং আবার ক্যাটকেটে নীল। বন্ধুদের
সাথে গুলতানি মারার সময় এমন ড্রেস
চলতে পারে। কিন্তু চাকরির
ইন্টার্ভিউতে? অসম্ভব!!
ক্যান্ডিডেটদের মধ্যে একজন নীল টি-
শার্টকে জিজ্ঞেস করেছিল, "ভাই
আপনি কি ইন্টার্ভিউ
দিতে আসছেন?!"
-"হ্যাঁ ভাই"
-"এইরকম ড্রেসে যে???
এইটা কি করেছেন!!!"
-"কেন ভাই, এই ড্রেস খারাপ কি?
তাছাড়া ড্রেসের সাথেই বা সাথ
কি?
তারা যে যে যোগ্যতা চেয়েছে
তার সবই আমার আছে। চাকরির
বিজ্ঞপ্তিতে তো কোনো
ড্রেসকোডেরও কথা ছিল না।"
এরপর আর তাকে কেউ
ঘাটাতে যায়নি। তাছাড়া সবাই
নিজের টেনশনে ব্যস্ত। শুধুমাত্র
মাঝেমধ্যে তাকে দেখছে,
কোনো পাগোলকে যেভাবে দ্যাখে
সেভাবে।
২.
"May I come in sir?"
-"Yes co......."
আরিফুল হক সাহেব কথাটা শেষ
করতে পারলেন না।
বাংলাতে একটা কথা আছে "তব্দা
খাওয়া।" উনি সেই তব্দ
খেয়েফেলেছেন।
তব্দা খেলে কিছুক্ষণ কথা বলা যায়
না। তাই উনি কথা না বলে শুধু বড় বড়
চোখ করে দরজার
দিকে তাকিয়ে আছেন। কারণ এখন
আমাদের সেই জিন্স আর নীল টিশার্ট
পরা ক্যান্ডিডেটের ইন্টার্ভিউ
দেবার ডাক পড়েছে। ১১ নম্বর
সিরিয়ালে ছিল সে।
-"আপনি কে?"
ইন্টার্ভিউ বোর্ডের আরেক
সদস্যা জাকারিয়া আলম প্রশ্ন করলেন।
-"স্যার আমি আ......."
-"আপনি কি ১১ নম্বর?"
নীল টিশার্ট কে থামিয়ে এবার প্রশ্ন
করলেন হাবীবুর রহমান। বোর্ডের
তিননম্বর সদস্য।
-"জি স্যার, আমি এগার নম্বর। স্যার
আমি কি ভেতরে আসতে পারি?"
-"ওহ হ্যাঁ হ্যাঁ, আসুন। বসুন", বল্লেন
আরিফুল হক। দেখাযাচ্ছে ইনার
হজমশক্তি বেশ ভালো। এরমধ্যেই
তব্দা হজম করে ফেলেছেন।
"তা আপনার এ অবস্থা কেন?
আপনি.....আপনি এভাবে এসেছেন
কেন??"
ইন্টারভিউ বোর্ডের তিন সদস্যই
অবিশ্বাস নিয়ে আর হতবাক
হয়ে দেখছে নীল টিশার্টকে।
তাদের এত বছরের
চাকরি জীবনে বহুরকম অভিজ্ঞতার
সম্মুখীন হয়েছেন। কিন্তু এমন
কিম্ভূতকীমার ঘটনা কখনোই ঘটেনি।
চাকরীপ্রার্থিরা নার্ভাস হয়ে বহু
ঘটনা ঘটায়। কিন্তু
তাইবলে তারা কখনোই এমন
ঘটনা ঘটেনি যে কেউ জিন্স টিশার্ট
পড়ে ইন্টার্ভিউ দিতে চলে এসেছে।
-"স্যার আপনি কি আমার পোষাকের
কথা বলছেন? আসলে চাকরির
বিজ্ঞপ্তিতে কোথাও
তো কোনো ড্রেসকোডের
কথা বলা নেই।"
-"এগুলো বলা থাকতে হবে তারপর
আপনি সঠিক পোষাক পরে আসবেন?
আর কিছু বলা হয়নি বলেই
কি সং সেজে চলে আসবেন? আপনার
কি কোনো কমন সেন্স নেই?" বল্লেন
হাবীবুর রহমান। বেশ ক্ষেপে গেছেন
এই ব্যক্তি। যাকে উদ্দেশ্য
করে কথাগুলো বলা হলো সে এবার
একটু মুচকি হাসলো।
-"স্যার আপনারা যেই
যোগ্যতা চেয়েছিলেন
সেগুলো আমার আছে। পোষাকের
ব্যাপারটা তো স্যার গৌণ।"
-"আমাদেরকে শেখাতে আসছেন!
নিজে কি শিখেছেন আপনি?
কোথায় ফর্মাল ড্রেস আর কোথায়
ক্যাজুয়্যাল ড্রেস পড়ে যেতে হয়
সেটাইতো জানেন না।"
কথাগুলো বল্লেন জাকারিয়া আলম
সাহেব। উনিও রাগতে শুরুকরেছেন।
নীল টিশার্ট এবার বল্লো, "স্যার
বিকেলের আগে বোধ
রুমে পৌছতে পারবো না।
তারমানে জোহরের নামায
আশপাশেই কোথাও পড়তে হবে, এই
পোশাকেই স্যার। তা এই
পোশাকে যদি আল্লাহর
সামনে যেতে পারি তাহলে ইন্টার্ভিউ
দিতে পারবোনা?"
-"আমাদের সাথে ফাজলামো করছেন!
লোকে চাকরি পায় না আর
আপনি চাকরির ইন্টার্ভিউ
দিতে এসে ফাজলামি করছেন!!
আমাদের সময় নষ্ট করছেন!!" বল্লেন
হাবীবুর সাহেব। তিনজনের
মধ্যে উনিই একটু রগচটা ধরনের।
-"কৈ স্যার, আমি তো কিছু করিনি।
বরংচ ফাজলামি তো আপনারা করেন।
এইরকম ইন্টার্ভিউ নিয়ে আমাদের মত
বেকারদের সাথে ফাজলামি করেন
আর চাকরি দেন
টাকা অথবা সুপারিশকরাদের।" খুব
নম্রভাবে কথাগুলো বলে থামলো নীশ
টিশার্ট। তারপর
তারসামনে বসেথাকা তিন
তব্দাখাওয়া ব্যক্তিকে কিছু
বলতে না দিয়ে আবার
বলতে লাগলো, "স্যার
আমিতো টাকা পয়সা দিতে পারবো না বা কেউ
আমার জন্য সুপারিশও করবে না। তাই
চাকরিও পাবোনা। আর চাকরি যখন
পাচ্ছিই
না তো অতো সিরিয়াসলি ইন্টার্ভিউ
দিয়ে লাভ কি? তাইনা স্যার?"
-"Get out"
-"Thank you sir. আসসালামুআলাইকুম।"
৩.
হার্টবিট বেড়েগেছে অনেক।
তমালের সবসময়ই এমন হয়। সেই
এসএসসি পরীক্ষার ভাইভা থেকে শুরু।
ভাইভা দেয়ার আগে কিছু মনেহয় না।
কিন্তু ভাইভা শেষ হবার পরেই
হার্টবিট বাড়তে থাকে। এবং বিট
সংখ্যা ক্রমানুসারে বাড়তেই
থাকে। আজকেও তার ব্যতিক্রম
হচ্ছেনা। বরংচ আগেরচেয়ে হার্টবিট
যেন আরো দ্রুত বাড়ছে। কারণ আজকের
ইন্টার্ভিউটা যথেষ্টই
ভালো হয়েছে। তাই
কোনোরকমে টলতে টলতে অফিস
বিল্ডিংএর বাইরে এসে দাঁড়ালো।
একটু বিশ্রাম আর পানি দরকার।
পাশের কনফেকশনারী দোকান
যেয়ে বসলো তমাল।
-"মামা এক গ্লাস পানি দেন তো।"
বলেই দেখতে পেল পাশেই
ইন্টার্ভিউ দিতে সেই নীল টিশার্ট
দাড়িয়ে আছে।
-"আরে ভাই, কি অবস্থা?"
বল্লো তমাল।
-"এইতো। তা আপনার ইন্টারভিউ কেমন
হলো?"
দোকানীকে টাকা দিতে দিতে জিজ্ঞাসা করলো নীল।
-"ইন্টারভিউতো সব সময় ভালোই হয়,
কিন্তু চাকরি তো হয়না।
আচ্ছা আপনার কাহিণী বলেন।
এইভাবে আসছেন কেন?"
-"এতদিন তো ফরমাল ড্রেসেই গেছি,
কৈ কিছু তো হয়নি। তাই
আজকে ভাবলাম যে যাই, এবার একটু
অন্যরকমভাবে যাই। গল্প
মুভিতে দেখেন না, নায়ক সবার
চেয়ে আলাদা কিছু করে আর
ইয়া হয়ে যায়। তাই আমিও ভাবলাম
একটু ব্যতিক্রম কিছু করি। যদি...........হ
াহাহা।
কথাগুলো শুনে তমালও হাসলো আর
বল্লো, "ঠিক ভাই।" কিন্তু
মনে মনে বল্লো, ("স্ক্রু ঢিলা")।
-"আর তাছাড়া যারা ইন্টারভিউ নিল
তাদেরও আজকে নতুন
অভিজ্ঞতা হলো।
বাড়িতে যেয়ে বৌ বাচ্চাকে আমার
গল্প শোনাতে পারবে। হাহাহা"
-"হাহাহা।" আবার
একসঙ্গে হেসে উঠলো তমাল, আর
আবারো মনে মনে বল্লো, (এর স্ক্রু
তো ঢিলা না, আসলে স্ক্রুই নাই")।
কিন্তু ভালোই লাগছে এই নীল
টিশার্টের সাথে কথা বলতে।
নাম্বার নিবে কি না ভাবছে তমাল।
৪.
জাকারিয়া আলম সাহেব ডিনার
করতে বসেছেন। উনার মত উচ্চ পদের আর
উচ্চ বেতনের মানুষেরা রাতের
খাবার খান না। উনারা ডিনার
করেন। আলম সাহেবও
সপরিবারে ডিনার করতে বসেছেন।
আলম সাহেব, তার স্ত্রী, কন্যা ও পুত্র।
-"আজকে ইন্টার্ভিউ দিতে এক বান্দর
আসছিল।" বল্লেন আলম সাহেব।
আজকের ঘটনাটা বলার জন্য আর তর
সইছেনা তার। অনেকক্ষণ
অপেক্ষা করে আছেন। খাবার
টেবিলে সবাইকে একসঙ্গে পেয়েই
শুরু করে দিলেন।
-"বানোর কিভাবে ঢুকেছিল
অফিসের মধ্যে। গার্ড দেখেনি? আর
বানোর আসলো কোথায় থেকে?"
সবার প্লেটে ভাত
দিতে দিতে জিজ্ঞেস করলেন
মিসেস আলম।
প্রশ্নটা বুঝতে একটু সময় লাগলো আলম
সাহেবের। আর বুঝার পরেই
হো হো করে হেসে উঠলেন।
-"আরে এই বানোর মানে Monkey
বানোর না। এই বানোর হলো ফাজিল।
এক ফাজিল আসছিল ইন্টারভিউ
দিতে।"
মিসেস আলম নিজের ভুল
ঢাকতে বেশি বেশি তরকারি দিয়ে ভাত
ঢাকতে শুরু করলেন। -"তা কি এমন
করেছিল? চাকরির
ইন্টার্ভিউ দিতে আসলে তো সবাই
টেনশনে থাকে। কোনো ইয়ের
আত্মীয় টাত্বীয় নাকি?" জিজ্ঞেস
করলো ছেলে তপু। ক্লাস টেনে পড়ে।
-"আরে না, কারো কেউ না।
ফাজলামি করতে আসছিল। সেই
দাদার আমলের জিন্স, স্যান্ডেল আর
ক্যাটক্যাটে নীল টি শার্ট।
ভাবা যায় যে কেউ চাকরির
ইন্টার্ভিউ দিতে এইরকম জিনিস
পরে আসে??
-"আচ্ছা বাবা ইন্টার্ভিউতে ফর্মাল
ড্রেস পরতেই হবে কেন? অন্যকিছু
পরলে কি হবে?" জিজ্ঞেস
করলো মেয়ে তানিয়া।
-"কারণ এটাই নিয়ম। এই নিয়ম
সবাইমেনে চলে আর
নিয়মটা সবাইকে........", কথা শেষ
করতে পারলেন না আলম সাহেব। তার
আগের তার ফোন বেঁজে উঠলো।
জরুরী কল নিশ্চয়। কারণ এই নাম্বার শুধু
অফিসের কাজে ব্যবহার করেন।
ছেলেকে ঘর
থেকে ফোনটা আনতে বলে ভাবলেন
এখন আবার কার কি দরকার হলো। ফোন
আনলে রিসিভ করে শুধু বল্লেন,
"জি স্যার.......অবশ্যই
স্যার......না না কোনো সমস্যা নেই
স্যার.......Ok
স্যার......জি স্যার....খোদা হাফেজ।"
কথা শেষে মুখ থমথমে হয়ে গেল আলম
সাহেবের।
-"কি, কি হলো?" জিজ্ঞেস করলেন
মিসেস আলম।
-"আজকে আমরা ইন্টারভিউতে যাকে সিলেক্ট
করেছি, তমাল কি যেন নাম, তার
বদলে অন্য
একজনকে চাকরিটা দিতে হবে।
উপরের নির্দেশ।"
-"আচ্ছা বাবা?" তানিয়া জিজ্ঞেস
করলো।
-"হু"
-"তোমরা তো একজনার পোষাকের
নিয়ম না মানার জন্য
তুলোধুনো করছিলা। তা তোমরা এখন
কি নিয়ম মানছো?"
আলম সাহেবের কাছে খাবারটা একটু
আগেও খুব সুস্বাদু লাগছিল। এখন
বিস্বাদ লাগছে। কিন্তু তাও
তিনি খাচ্চেন। খাবারে ভিটামিন
আছে, শরীরের জন্য ভিটামিন খুব
দরকারী।
৫.
-"তা তমাল ভাই চাকরি নিয়ে মনেহয়
ভালোই টেনশনে আছেন!" বল্লো নীল
টি শার্ট। একটা ফুটওভার
ব্রীজে দাঁড়িয়ে ব্যস্ত নগরীর ব্যস্ত
মানুষ দেখছে তারা দুজন। দেখা হবার
পর থেকে আর আলাদা হয়নি। গল্প
করতে করতে আর ঘুরতে ঘুরতেই রাত
হয়ে গেছ।
-"আরে টেনশনে থাকবোনা তে কি ফুর্তিতে থাকবো?"
-"তাও ঠিক। আপনের টেনশনেই
তো থাকা উচিত।"
একটু থেমে নীল শার্ট আবার বল্লো, "
আচ্ছা তমাল ভাই অনেক
মানুষতো বেশি টেনশনে থাকলে ড্রিংকস
করে। চলেন আমরাও ড্রিংকস করি।"
তমাল চমকে উঠলো। বলে কি!
সত্যি সত্যি ড্রিংকস করাবে নাকি।
মনে মনে নিজেকে গালাগালি করতে লাগলো এইরকম
অপরিচিত মানুষের
সাথে এভাবে মেশার জন্য।
আসলে টেনশন
হতাশা থেকে দূরে থাকার জন্যই এই
নীল টিশার্ট পরা অচেনা মানুষটার
সাথে এতসময় কাটিয়েছে। কিন্তু এখন
যদি........। চিন্তা শেষ
করতে পারলো না তমাল, তার আগেই
নীল টি শার্ট
তাকে টানতে টানতে নিচে নিয়ে যেতে লাগলো।
-"ভাই আমি ড্রিংকস করিনা ভাই। আর
করতেও চাইনা।"
-"আমি জানি আপনে করেন।"
-"আচ্ছা আপনে এখানে বসেন।
আমি বোতল আনি। তারপর যদি আপনের
ইচ্ছা হয় তাহলে খাবেন নাহলে না।
আমি জোর করবো না।" বলেই নিল
হারিয়ে গেল সামনের গলির
অন্ধকারে। তমাল
বসে আছে একটা ল্যাম্পপোস্টের
নিচে। রাত হয়ে যাওয়ায়
জায়গাটা নির্জন হয়ে গেছে। ঐ
তো দেখা যাচ্ছে নীল টিশার্ট
আবার ফিরে আসছে। খুব
সাবধানে কিছু
ধরে আনছে হাতে করে।
-"এইযে নেন ভাই ড্রিংকস।
এইটা চলবে তো, নাকি হাহাহা?"
সে তমালের
দিকে একটা কোকাকোলার বোতল
বাড়িয়ে দিল। "ড্রিংকস
মানে কি খালি মদ এলকোহল নাকি।
এইগুলাও তো ড্রিংকস, হাহাহা, সফট
ড্রিংকস। আর আপনে মনেহয়
প্রথমে এলকোহল জাতীয় কিছু
ভাবসিলেন।"
তমালও হাসতে লাগলো, "তা ভাই
এইটা খেলে টেনশন দূর হবে তো?"
-"না দূর হবেনা। কিন্তু মদ আর এই
কোকের মধ্যে কিছু আদর্শগত পার্থক্য
আছে।"
-"কিভাবে?"
-"যেমন ধরেন মদ হারাম, আবার কোন
হচ্ছে কনফিউজড হারাম।
মানে অনেকসময় শোনা যায় যে কোক
নাকি হারাম জিনিস
দিয়ে বানানো। তারপর মদ শরীরের
জন্য ক্ষতিকর আবার অনেকজায়গায়
পড়েছি যে কোক ও শরীরের জন্য
ক্ষতিকর। হাহাহা।"
-"বাহ কি মিল। আপনার
মাথাতে মিয়া আসলেই স্ক্রু নাই।"
-"মাঝেমধ্যে আমারো তাই মনেহয়।"
২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৩৯
আতিক ইশরাক ইমন বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনেও ভালোলাগলো :-)
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন: গল্পের নায়কও বেকার আর আমিও বেকার-এককেবারে সেইম টু সেইম।
আমারও একবার মন চাইছিলো এইরকম একটা অভিজ্ঞতা নেওনের ।
ভালা লাগলো ভ্রাতা।