নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

I work in the dark to serve light

কোথাও কেউ নেই

কোথাও কেউ নেই › বিস্তারিত পোস্টঃ

যোগাযোগ করোনা বিস্তারের প্রধান নিয়ামক

২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৮

আমরা সবাই মনে করেছিলাম ২০২০ সালে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে 5G, 3D printing, Artificial Intelligence (AI), এর প্রভাব দেখতে পাবো।
টেসলা, অডি, বীএমডব্লীউ সহ নামীদামী automobile manufacturer রা নতুন প্রজন্মের স্মার্ট কার উদ্বাভনের প্রতিযোগিতায় ছিল, এখনো আছে।
Virgin Galactic, SpaceX প্রাইভেট সেক্টরে মহাকাশ গবেষনায় প্রভুত উন্নতি সাধন করেছে। USA CHINA Quantum supremacy অর্জনে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত।
তবুও ই ইয়েমেন যুদ্ধ, চীন আমেরিকা বাণিজ্য যুদ্ধ, ইরান আমেরিকা ছায়া যুদ্ধ, (প্লাস্টিক+ই) বর্জ্যের ছড়াছড়ি, পৃথিবীজুরে বনভূমির সংকোচন সভ্যতার অনিয়ন্ত্রিত উন্নতির একটি কালো দিক।
সবকিছু ছাপিয়ে করোনা ভাইরাসই,এখন সবার আগ্রহের কেন্দ্রে।
যাই হোক Globalization এর যুগে যোগাযোগ ব্যবস্থা হল অর্থনৈতিক, সামাজিক উন্নতির বড় পূর্বশর্ত। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থাই এখন গলার কাঁটা।করোনা মাহামারি বৈশ্বিক আকার ধারন করেছে, সহজ যাতায়াত এর কারনেই। আজকে আমার লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে কিভাবে এই ভাইরাসটি বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ল?
মার্চ ২০২০ এর মাঝামাঝি MIT এর Researcher গন একটি গবেষনা প্রবন্ধ বের করেন যাহাতে, কোন এলাকার তাপমাত্রা এবং বাতাসের আর্দ্রতার সহিত উক্ত স্থানে করোনা ভাইরাসের বিস্তারের একটি সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা করেন। Click This Link
যাই হোক উনাদের প্রবন্ধ কতটুকু বাস্তব সম্মত, সেই প্রশ্ন আপাতত থাক এবার মূল প্রসঙ্গে আসি।



উপর্যুক্ত ছবি হচ্ছে (১৯৯৯-২০১৯) সাল পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি আকর্ষনীয় ট্যুরিষ্ট দেশ সমূহ, এদের মধ্যে হংকং, জাপান, থাইল্যান্ড, গ্রিস, অস্ট্রিয়া বাদে সবার অবস্থাই আশংকা জনক ভাবে খারাপ ছিল/ এখনও আছে। ভাইরাস ছড়িয়ে পরার সাথে সাথে যারা কড়াকড়ি ভাবে বাহিরের যাতায়াত নিয়ন্ত্রন এবং কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করতে পেরেছিলেন তারাই এখন সফল। ইতোমধ্যে ডেনমার্ক, নরওয়ে, অস্ট্রিয়া সহ কিছু দেশ স্কুল খুলে দেবার কথা চিন্তা করছে।
এইবার, Humboldt University of Berlin এবং the Robert Koch Institute এর তৈরিকৃত করোনা ভাইরাস বিস্তারের একটি গানিতিক মডেল দেখি।


এই মডেলটি বেইজিংয়ের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিশ্বব্যাপী বিমানবন্দরগুলিতে করোনভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সবচেয়ে সম্ভাব্য পথগুলি দেখায়। বুদ্বুদ আকার প্রতিটি বিমানবন্দরে আপেক্ষিক ঝুঁকি প্রতিনিধিত্ব করে।
এই গানিতিক মডেল বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। নৌ পথ (জাপান ক্রুজ শিপ এর মাধ্যমে করোনা বিস্তার) এবং স্থল পথের যোগাযোগ এই সমীক্ষায় বিবেচনা কড়া হয়নি। এই মডেলটির যথার্থতা প্রমানের জন্য ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে, Japan (45), Singapore (28), Thailand (25), Hong Kong (24), and South Korea (23) এর সংক্রমনের ঘটনাকে উপস্থাপন করা হয়।
যা হোক, এই research এর বিস্তারিত বিবরন পাওয়া যাবে নিম্নোক্ত লিঙ্কেঃ
https://www.sciencemag.org/news/2020/02/scientists-are-racing-model-next-moves-coronavirus-thats-still-hard-predict#
যে সব দেশ virus outbreak এর সাথে সাথে বাহিরের সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছিল তারাই এখন সম্পূর্ন রুপে সফল। যেমন Taiwan, New Zealand, Denmark

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: scientists-create-mutant-enzyme-that-recycles-plastic-bottles-in-hours..

এইটা পড়েন, ভালো লাগবে। বিশ সালের আবিস্কার।

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:৩৭

অনেক কথা বলতে চাই বলেছেন: ইয়ে..... modern, autonomous smart car উদ্ভাবনে General Motors কে ভুলে গেলেন যে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.