নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এটাই আমি,এখানেই আমি। যে ছেলেটা নির্লিপ্ত হাসি দিয়ে জীবন দেখে। শুকনো খড়ের মাঝে জীবন না খুজে,দ্বীধাহীন,স্বপ্নহীন,রাস্তায় হাঁটে ধুলো উড়িয়ে। সেটাই আমি,আমার মধ্যে আমি স্বতন্ত্র জীবন যাপন করে থাকি -অভ্র নীল

অভ্র নীল ১

প্রতিবাদ অবিরাম

অভ্র নীল ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাঘব বোয়াল ও শেয়ার বাজার সমাচার

৩১ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আমার ১ কোটি টাকা আছে, আমি ব্যাংক থেকে আরো ১ কোটি টাকা লোন নিলাম,

মোট ২ কোটি টাকা দিয়ে একটা বিস্কুট কোম্পানি বানালাম, এর নাম দিলাম "ABC Limited" .

এবার একটা মার্চেন্ট ব্যাংকে গেলাম, সোনালী ব্যাংকের মার্চেন্ট ব্যাংক, মার্চেন্ট ব্যাংকের হেড অফ অপারেশনকে বললাম আমার বিস্কুট কোম্পানি ABC Limited কে স্টক এক্সচেঞ্জ এ লিস্টেড করতে চাই,

কিন্তু স্টক এক্সচেঞ্জ এর নিয়ম হচ্ছে মিনিমাম ৪০ কোটি টাকার নিচের কোন পেইড-আপ ক্যাপিটাল এর কোম্পানিকে লিস্টেড করা যায় না, কিন্তু আমার কোম্পানি তো মাত্র ২ কোটি টাকার কোম্পানি!!

মার্চেন্ট ব্যাংকের হেড অফ অপারেশন বললেন, "সমস্যা নাই ভাই, আপনার কোম্পানি আমরা লিস্টেড করে দিবো, কিন্তু শর্ত হচ্ছে আপনি আমাকে ৮ কোটি টাকা দিবেন, আমি কষ্ট করবো, আমার পারিশ্রমিক হিসাবে আপনি আমাকে আলাদা ২ কোটি টাকা দিবেন, এইটা আবার আমার ব্যাঙ্ক যেন না জানে, টোটাল ১০ কোটি টাকা".

আমি জবাব দিলাম, " আমি কিভাবে ১০ কোটি টাকা দিবো !!"

মার্চেন্ট ব্যাংকের হেড অফ অপারেশন বললেন, "আপনার নিজের পকেট থেকে এক টাকাও দিতে হবে না, আমরা মার্কেট থেকে আপনাকে টাকা তুলে দিবো, আপনি ওখান থেকে আমাকে ১০ কোটি টাকা দিবেন, আপনি আপনার ৫০ পার্সেন্ট শেয়ার বিক্রি করবেন আর বাকি ৫০ পার্সেন্ট শেয়ার নিজের কাছে রেখে দিবেন".

আমি ওনার শর্তে রাজি হলাম,

এবার ওই মার্চেন্ট ব্যাংকের হেড অফ অপারেশন অডিট ফার্ম এ গেলো, গিয়ে বললো," এই ABC Limited স্টক এক্সচেঞ্জ এ লিস্টেড করবো".

অডিট ফার্ম বললো, " কি করতে হবে শুধু হুকুম করেন".

হেড অফ অপারেশন বললেন, "বেশি কিছু না, কেবল এই ২ কোটি টাকার কোম্পানিকে ৪০ কোটি টাকা ভ্যালুয়েশন করে দেখাতে হবে".

অডিট ফার্ম বললো," কোনো সমস্যা নাই, তবে বস এবার কিন্তু একটু বাড়িয়ে দিতে হবে, স্টাফদের স্যালারি দিয়ে মাস শেষে লোকসান হচ্ছে, এবার ২ কোটি টাকার নিচে পারবো না ". শেষ পর্যন্ত নেগোসিয়েশন করে ১ কোটি টাকায় রাজি হলো ২ জন.

এবার হেড অফ অপারেশন সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন চেয়ারম্যান এর পিওনকে ফোন দিল ( পিওন ভেবে অর্ডিনারি পিওন ভাবার সুযোগ নাই, এই পিওন বাকি ১০০ টা পিওনের মতো অর্ডিনারি পিওন না , এই পিওন অনেক পাওয়ারফুল). পিওনকে বল্লো নতুন একটা বিস্কুট কোম্পানি মার্কেটে লিস্টেড করতে হবে, কাজ টা করে দিতে হবে, পিওন বললো, " স্যার কিন্তু এখন ২.২০ কোটি টাকার নিচে কোনো কাজ পাশ করে না, এর নিচে কাজ হবে না, আর জিনিষপাতির দাম বাড়ছে, বউ বাচ্চা নিয়ে না খাওয়ার অবস্থা, মেয়েটার ভার্সিটির বেতন বাকি পড়ছে আমার দিক একটু দেইখেন."

হেড অফ অপারেশন বললো, "ওকে ডিল ফাইনাল কাজ করে দেন"

হেড অফ অপারেশন এবার স্টক এক্সচেঞ্জ এর টপ লেভেল এ যোগাযোগ করলো, বলল, " এই বিস্কুট কোম্পানি অপ্প্রভ করে দিতে হবে".

স্টক এক্সচেঞ্জ বললো, " ঠিক আছে কিন্তু ২ কোটি টাকা নিব, এর নিচে হবে না"

২ জনে রাজি হলো, ডিল ফাইনাল

এবার ২ কোটি টাকার বিস্কুট কোম্পানিকে ৪০ কোটি টাকা দেখিয়ে আইপিওর জন্য এপলাই করা হলো, ৫০ পার্সেন্ট শেয়ার মানে ২০ কোটি টাকার শেয়ার মার্কেট এ ছাড়া হলো, প্রিমিয়াম প্রাইস ৫ টাকা যোগ করে, সো ৩০ কোটি টাকা.

মানে ১ কোটি টাকার অরিজিনাল শেয়ার বিক্রি করে মার্কেট থেকে তোলা হলো ৩০ কোটি টাকা.

এবার আমি আমার কথা মতো ১০ কোটি টাকা সোনালী ব্যাংক এর মার্চেন্ট ব্যাংকের হেড অফ অপারেশনকে বুঝিয়ে দিলাম, আর বাকি টাকা আমার, মানে আমার পকেটে ঢুকলো ২০ কোটি টাকা.

হেড অফ অপারেশন স্টক এক্সচেঞ্জকে ২ কোটি টাকা দিলো, আর স্টক এক্সচেঞ্জ এ যারা আছে তারা এই ২ কোটি টাকা নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিলো, অডিট ফার্মকে দিলো আরো ১ কোটি টাকা,আর বাকি টাকা সোনালী ব্যাংক এর কমিশন হিসাবে নিলো, নিজের জন্য বাকি টাকা.

আর ২.২০ কোটি টাকা দিলো সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এর চেয়ারম্যান এর পিওনকে, সাথে পিওনের মেয়ের ভার্সিটির বকেয়া বেতন বাবদ দিলে আরো ১০ লক্ষ টাকা

পিওন তার স্যারকে বলল, " স্যার দুনিয়ায় এখন আর মানুষ নাই, সব অমানুষ হয়ে গেছে, আমাকে বলছিলো ২ কোটি টাকা দিবে কিন্তু ২০ লক্ষ টাকা কম দিছে, আমারে বলছিলো কিছু টাকা দিবে, একটা টাকাও দিলো না স্যার". সে তার স্যারকে ১.৮০ কোটি টাকা দিলো, স্যার পিওনকে ২ লক্ষ টাকা দিয়ে নিজের কাছে ১ কোটি টাকা রেখে বাকি টাকা কয়েকটা খামে ভরে তার কলিগদেরকে পাঠিয়ে দিলো

এইটুকু পর্যন্ত অনিয়ম আর কারসাজির প্রথম স্টেজ শেষ,

এবার দ্বিতীয় স্টেজ,

ABC Limited মার্কেট এ লিস্টেড হলো আর আইপিও প্রাইস হলো ১৫ টাকা.

ট্রেড শুরু হলো, এক একটা ১৫ টাকার শেয়ার পাবলিক ৫০ টাকা করে বাই করলো,

আমার তো মাথা খারাপ, আমার বাকি অরিজিনাল ১ কোটি টাকার শেয়ার এর মার্কেট ভ্যালু ১০০ কোটি টাকা !!! আর অলরেডি তো ২০ কোটি টাকা পকেটে ঢুকাইছি, এবার আমি আমার বাকি ৫০ পার্সেন্ট শেয়ার ও বিক্রি করা শুরু করলাম, কিন্তু এতো শেয়ার বিক্রি করবো, পাবলিক তো খাবে না, তাই একাউন্টেন্টকে বললাম, " লাস্ট ৩ মাসের আর্নিং দেখাও ২.৪০ কোটি টাকা লাভ".

একাউন্টেন্ট বললো, " স্যার, সারা বছর কোম্পানি লাভ করে ১.২০ কোটি টাকা, আর ৩ মাসে কিভাবে ২.৪০ কোটি টাকা লাভ দেখাবো?".

আমি জবাব দিলাম, " ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে কি নকল করে পাশ করছো? ৩ মাসের লাভ দেখাবা ২.৪০ কোটি টাকা, এরপরের ৯ মাসের আর্নিং এ ১.২০ কোটি টাকা লস দেখিয়ে এডজাস্ট করে দিবা,সোজা হিসাব."

মাত্র ১ পিস্ শেয়ার মানে ১০ টাকার একটা শেয়ার কেবল নিজের কাছে রাখলাম, আর বাকি সব শেয়ার বিক্রি করে দিলাম, নিজের পকেট এ ঢুকলাম আরো ১০০ কোটি.

পাব্লিকের থেকে খাওয়ার আর কিছু নাই,

এবার কোম্পানি ফোকাস করা শুরু করলাম,

ABC Limited প্রতি বছর ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা প্রফিট করছে.

আমি কোম্পানির এম.ডি. হিসাবে নিজের স্যালারী/রেমুনারেশন ধরলাম ৪০ লক্ষ টাকা, বৌ কে বানালাম চেয়ারম্যান, বউ এর স্যালারী/রেমুনারেশন ধরলাম ৫০ লক্ষ টাকা, ছেলে মেয়ে ২ টা আছে, ২ টা কে আরো ২ টা পোস্ট দিয়ে ওদের স্যালারী/রেমুনারেশন ধরলাম ১০ লক্ষ্য টাকা, টোটাল ১ কোটি টাকা আমার ফ্যামিলি স্যালারী/রেমুনারেশন বাবদই নেয়া শুরু করলাম, ABC বিস্কুট কোম্পানির আরো ২০ লক্ষ টাকা লাভ বাকি আছে, এইটা কিভাবে নেয়া যায়!!

কোম্পানির জন্য কষ্ট করতেছি কোম্পানি আমাকে বাড়ি ভাড়া দিবে না? নিজের বাড়িতে থাকি তো কি হইসে!! অন্য কোথাও থাকলে তো ভাড়া দিতে হতো, কোম্পানি থেকে বছরে ১০ লক্ষ টাকা বাড়ি ভাড়া বাবদ চার্জ করলাম, অফিস এ কষ্ট করে আসতেছি আমার ড্রাইভার কত কষ্ট করে গাড়ি চালায় ওর একটা বেতন আছে না? ড্রাইভার এর বেতন ৫ লক্ষ টাকা, গাড়ির তেল খরচ আরো হাবি জাবি খরচ কে দিবে!! ঐটাও আরো ৫ লক্ষ্য টাকা, বাসায় থাকলেই হবে!! খাওয়া দাওয়া করতে হবে না!! বাজার খরচ, কাজের বুয়ার বেতন গ্যাস বিল পানির বিল, ইলেকট্রিসিটি বিল কে দিবে!! ঐটাও আরো ৫ লক্ষ্য টাকা

এলাকার ছেলেরা ফুটবল টুর্নামেন্ট এর আয়োজন করছে, আমি প্রধান অতিথি, ওখানে টাকা চাঁদা দিতে হবে না!! শুধু টাকা কামালে হবে!! সমাজের প্রতি আমাদের একটা দায়িত্ব আছে না? সোশ্যাল ওয়ার্ক বাবদ আরো ৫ লক্ষ টাকা.

বউ বললো গাড়ি পুরানো হয়ে গেছে, এই গাড়িতে হবেনা নিউ মডেলের গাড়ি লাগবে, গাড়ি কিনে দিবো বৌ কে, কোম্পানির ব্যাংক এর রিজার্ভ এর টাকা দিয়ে গাড়ি কিনে দিলাম আর বাকি টাকা কোম্পানির নামে লোন, বিল করলাম কোম্পানির স্টাফদের ট্রান্সপোর্টেশন বাবদ বরাদ্দ, বাসার ফার্নিচার গুলা পুরানো হয়ে গেছে, নতুন ফার্নিচার দরকার, কোম্পানি থেকে টাকা নিয়ে বাসার ফার্নিচার কিনলাম, বিল করলাম অফিস এর সৌন্দর্য বর্ধন বাবদ বরাদ্দ, এমনকি নিজের ব্যবহার করা আন্ডার-গার্মেন্ট এর টাকা টাও পর্যন্ত কোম্পানি থেকে বিল করে নেই,

আমাদের স্যালারি নেয়ার পর খরচ দাঁড়ালো আরো ৮০ লক্ষ টাকা,
ABC Limited বছরে ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা প্রফিট করছে,
কিন্তু খরচ ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা মানে কোম্পানির উল্টো লোকসান ৬০ লক্ষ টাকা,

দ্বিতীয় স্টেজ শেষ,

এবার তৃতীয় স্টেজ,

স্টক এক্সচেঞ্জকে কেন মাসে মাসে ফি দিবো!! ধুর ফি দিবো না, যা পারে করুক, ৬ মাস পর স্টক এক্সচেঞ্জ ABC Limited কে ডিলিস্টেড করে দিলো, এবার আমি দেখলাম আগের মতো আর বিস্কুট ও বিক্রি হয় না, প্রফিট খুব কম, এক কাজ করি ২ কোটি টাকার কোম্পানি এইটা দেখি বিক্রি করতে পারি কিনা ১.৫ কোটি টাকায়,

ABC Limited কে বিক্রি করতে যাবো, কোম্পানির ম্যানেজার বললো," স্যার আপনার কাছে তো কোনো শেয়ার নাই, সব তো আপনি পাব্লিককেই বিক্রি করে দিছেন, তাহলে আপনি কোম্পানি বিক্রি করবেন কিভাবে? আর ব্যাংক ও তো আপনার কাছে ১ কোটি টাকা পায়" .

আমি জবাব দিলাম, " আরে ধুর এইটা বাংলাদেশ, ওই ১ কোটি টাকা ব্যাংককে আজীবন বাকির খাতায় লিখে রাখতে বল".
"আর পাবলিক !!পাবলিক কোর্ট এ দৌড়াবে, রায় আসতে আসতে ওদের নাতি-পুতিও দুনিয়া থেকে চলে যাবে, বুঝ নাই ব্যাপারটা??"

এভাবেই দরবেশ রা হাতিয়ে নিয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকা আমাদের দেশের শেয়ার ব্যাজার থেকে আর দেশ এগিয়ে যাচ্ছে অপ্রতিরোধ্য গতিতে | আমরা হারিয়ে ছি সর্বস্ব।কেউ কেউ আত্মহত্যার মত নির্মম পথ বেছে নিয়েছে। সাবাশ বাংলাদেশ এগিয়ে যাও
..
..
..
..
সংগৃহীত

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৫৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: যে পাবলিকের কাছ থেকে আপনি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন সেই পাবলিক আপনার এই গল্প খায় না।

পাবলিক খায় উন্নয়নের গল্প।

দরবেশ বাবা এবং তার মধুচক্র হচ্ছে পাবলিকের বিকল্পহীন ত্রাণকর্তা।

তবে আপনার গল্পটা বাস্তবের সাথে মিল আছে বলে পড়ে আনন্দ পেলাম।

উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা কিভাবে দরবেশ বাবাদের পকেটে যাচ্ছে সে সম্পর্কে একটা গল্প লিখুন।

০১ লা আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০২

অভ্র নীল ১ বলেছেন: এটা সংগৃহীত। আমার ভালো লেগেছে। তবে আমিও একটা লিখবো দরবেশ বাবাদের নিয়ে।

২| ৩১ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৪৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অসাধারণ এক কেস স্ট্যাডি, দারুণ ভাবে সবকিছু ফুঁটিয়ে তুলেছেন।
শেয়ার মার্কেট'টাই হচ্ছে এক ফটকাবাজি।

০১ লা আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

অভ্র নীল ১ বলেছেন: জ্বী আসলেই অসাধারণ ।লেখাটা আমার নয়।তবে লেখনিটা দারুণ লেগেছে।

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এরকম একটা গল্প অন্য কোথাও পড়েছি। এটা কি আপনার লেখা?

০১ লা আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

অভ্র নীল ১ বলেছেন: না এটা আমার লেখা নয়।

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তিন বছর আগে কোরাতে কেউ একজন এই লেখাটা পোস্ট করেছিল view this link

০১ লা আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৪

অভ্র নীল ১ বলেছেন: জ্বী। এটা আমার লেখা না বা যার লিংক দিয়েছেন তারও না।।লেখকের নাম টা মনে হচ্ছেনা।অনেক আগের লেখা।

৫| ০১ লা আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৪:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


একটু পরিশ্রম করলে নকল করা লাগত না।
নিবন্ধ থেকে সংক্ষেপে নিজের ভাষায় আরো সুন্দর করে লেখা যেত।


বিশ্বের সব ব্যাংক এবং শেয়ার বাজার এভাবেই চলছে।
এ বি সি কোম্পানির তো তাও প্রোডাক্ট আছে বিস্কুট আছে।
কোন ভালিড প্রোডাক্ট ছাড়াই বিটকয়েনসহ অর্ধশতাধিক ক্রিপ্টো কারেন্সি মার্কেটে স্রেফ হাওয়ার উপরে চলছে।

আমেরিকা এখন পর্যন্ত ক্রিপ্টো কারেন্সি কে এলাও করছে। যেহেতু বেপরোয়া ক্রেতাদের কাছ থেকে সরকার বিপুল হারে রেভিনিউ পাচ্ছে।

০১ লা আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৬

অভ্র নীল ১ বলেছেন: সংগৃহীত লেখা এটা।
আসলে দেশের অর্থনীতির অবস্থা এসব লেখা থেকে আরো ভালো বুঝা যায়।

৬| ০১ লা আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:০৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: বিস্কুট মানুষ খায়না - এটা আপনি কোত্থেকে জানলেন? মুদি দোকানে এককভাবে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় বিস্কুট - এটা আপনি জানেন? বর্তমানে খাদ্য তালিকার সবচেয়ে সস্তা জিনিস হচ্ছে এই বিস্কুট। এক প্লেট ভাতের দাম ৪০ টাকা, সমপরিমাণ বিস্কুটের দাম বড়জোড় ৩০ টাকা।

তবে বিস্কুট কোম্পানিগুলো আসলে বিস্কুট বেঁচে নয় - শেয়ার বেঁচে ইনকাম করে - সেটা আপনার লেখা থেকে জানলাম।

০১ লা আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৭

অভ্র নীল ১ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যর জন্যে ধন্যবাদ।অনেক সুন্দর করে লিখেছেন।

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১১

শেরজা তপন বলেছেন: অন্যের লেখা এই ভাবে নিজের বলে চালিয়ে দিবেন না। মুল লেখা যার তাঁর রেফারেন্স দিতে না পারলেও অন্তত সংগৃহীত লিখুন।

যারা এইসব লিখে তারা শুধু লিখেই যায় আর কিছু করতে পারে না। যারা করে তারা লিখে না। ভাবনার সাথে বাস্তবতার বিশাল ফারাক।

০১ লা আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৯

অভ্র নীল ১ বলেছেন: নিচে সংগৃহীত লেখা আছে।নিজে লিখলে নিজের নাম দিয়ে দেই ভাই।আগের লেখা পড়লে বুঝবেন। হ্যা ঠিক বলেছেন এসব লিখে কিছুই করা যায়না।। কোন আইন নাই নিয়ম নাই।কিচ্ছু করার নাই আসলে।

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪

শেরজা তপন বলেছেন: দুঃখিত 'সংগৃহীত' নোট তা লক্ষ্য করিনি।

০৩ রা আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:০৫

অভ্র নীল ১ বলেছেন: ঠিক আছে সমস্যা নেই।মন্তব্য টা এডিট করলে ভালো লাগতো

৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৩

ঃমণঢ বলেছেন: https://sprunkedgame.org/ boasts an extensive collection of songs across multiple genres, from pop and rock to electronic and classical. Players can explore new tracks, unlock exclusive content, and even upload their own music to create custom levels.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.