![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সালতোরো পর্বতশ্রেনীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সালতোরো কাংরি পাকিস্তান অধিকৃত কোন্ডুস এবং সালতোরো নদী উপত্যকার পূর্ব দিকে অবস্থিত। ১৯১১ সালে ওয়ার্কম্যান দম্পতি প্রথম এই পর্বতের বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ করেন। ১৯৩৫ সালে জে ওয়ালারের নেতৃত্বে এই পর্বতে আরোহণের এক প্রচেষ্টা হয়। তারা এর দক্ষিণপূর্ব শৈলশিরা ধরে ২৪০০০ ফুট পর্যন্ত উঠতে সক্ষম হন। ১৯৫৭ সালে এরিক শিপটনের নেতৃত্বে এক ব্রিটিশ অভিযাত্রী দল পাকিস্তানের অনুমতিপত্র নিয়ে বাইলাফন্ড গিরিবর্ত্ম পার হয়ে এই শৃঙ্গের নিকটে আসেন কিন্তু তারা আরোহণের প্রচেষ্টা করেননি। ১৯৬২ সালের ২৪শে জুলাই টি শিদেইয়ের নেতৃত্বে এক জাপানী ও পাকিস্তানি মিশ্র অভিযাত্রী দলের হয়ে জাপানের সাইতো এবং তাকামুরা এবং পাকিস্তানের বশীর দক্ষিণপূর্ব শৈলশিরা ধরে এই পর্বতশৃঙ্গে আরোহণ করেন।
তার পরে এই পর্বতে আর কোন পর্বতারোহণ অভিযান হয়নি। ১৯৬৭ সাল থেকে দ্যা ইউনাইটেড স্টেটস ডিফেন্স ম্যাপিং এজেন্সী কোন রকম তথ্যসূত্র ছাড়াই তাদের কৌশলগত অগ্রণী মানচিত্রে সমগ্র সিয়াচেন হিমবাহ এবং সালতোরা পর্বতশ্রেণী পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত বলে দেখাতে থাকেন।
সিয়াচেন হিমবাহ অঞ্চলের সীমান্ত সম্বন্ধে সিমলা চুক্তিতে অস্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করা হয় যে সীমান্ত এনজে ৯৮৪২ থেকে উত্তরদিকে হিমবাহের দিকে এটি বিস্তৃত থাকবে। এনজে ৯৮৪২ এর স্থানাঙ্কের পার্শ্ববর্তী এলাকায় অসম্পূর্ণ ভাবে সংজ্ঞায়িত মানচিত্রের ওপর মালিকানার দাবীর কারণে ভারত ও পাকিস্তান এই দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। সে বিতর্কের ফলস্বরূপ ১৯৮৪ সালে সিয়াচেন দ্বন্দ্ব শুরু হয় এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী অপারেশন মেঘদূত সামরিক অভিযানের মাধ্যমে এই পর্বতটি ভারতের অধিকারে আনে।
তথ্যসূত্রঃ ইন্টারনেট
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৩
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: ব্লগ সার্চম্যান ,
সব তথ্যসূত্রই তো দিলেন কিন্তু সালতোরো কাংরির উচ্চতা কতো তা তো উল্লেখ করলেন না !
১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৭
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই। অবশ্য ওটা আমার জানা নাই।
৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৪:২৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো লাগল।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২৭
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।